Connect with us

জাতীয়

হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশিসহ ১৭ জনের মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

হজ পালন করতে গিয়ে সৌদি আরবে আরো দুই বাংলাদেশি মারা গেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ১৭ জন মারা গেছেন। মৃত হজযাত্রীদের মধ্যে ১৫ জন পুরুষ ও দুইজন নারী।

বুধবার (১২ জুন) মারা যান মো. শাহ আলম (৭৭) ও সুফিয়া খাতুন (৬২) নামে দুই বাংলাদেশি। তাদের বাড়ি কুমিল্লা ও কিশোরগঞ্জ জেলায়।

গেলো ১০ জুনও একদিনে গোলাম কুদ্দুস (৫৪) ও শাহাজুদ আলী (৫৫) নামে দুই জন হজযাত্রী মারা গেছেন। এর মধ্যে গোলাম কুদ্দুসের বাড়ি রংপুরের তারাগঞ্জে, শাহাজুদ আলীর বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জে।

মারা যাওয়া অপর হজযাত্রীরা হলেন- নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মো. আসাদুজ্জামান (৫৭), ভোলা জেলার মো. মোস্তফা (৯০), কুড়িগ্রাম জেলার মো. লুৎফর রহমান (৬৫), ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের মো. মুরতাজুর রহমান (৬৩), চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার মোহাম্মদ ইদ্রিস (৬৪), ঢাকা জেলার কদমতলির মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৮), কুমিল্লা জেলার মো. আলী ইমাম ভুঁইয়া (৬৫), কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মো. জামাল উদ্দিন (৬৯), কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার মোহাম্মদ নুরুল আলম (৬১), কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার মাকসুদ আহমদ (৬১), ফরিদপুর জেলার নগরকান্দার মমতাজ বেগম (৬৩), ঢাকার রামপুরার বাসিন্দা আরিফুল ইসলাম (৫৭), গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার মো. সোলাইমান (৭৩)।

সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে মারা গেলে তার মরদেহ সেখানেই দাফন করা হয়। নিজ দেশে আনতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তিও গ্রহণ করা হয় না। মক্কায় হজযাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়।

Advertisement

এদিকে বুধবার সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে চলতি বছরের হজ ফ্লাইট। এর মধ্য দিয়ে চলতি বছর হজযাত্রী ও তাদের ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত মোট ৮৫ হাজার ১২৯ জন সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এসব হজযাত্রীদের বহন করতে তিনটি এয়ারলাইন্স মোট ১২৭টি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১০৫টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ৭৫টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনসের ৩৭টি ফ্লাইট রয়েছে। এখন পর্যন্ত শতভাগ হজযাত্রী সৌদিতে পৌঁছেছেন।

টিআর/

Advertisement

জাতীয়

তিস্তা নিয়ে চীন-ভারতের মধ্যে কোন টেনশন নেই: চীনের রাষ্ট্রদূত

Published

on

তিস্তা

তিস্তা বাংলাদেশের নদী। সে তার অংশে যে কোনো প্রকল্প নিতে পারে। এতে কোন প্রকল্প হবে নাকি হবে না, সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ। তিস্তা নিয়ে চীন-ভারতের মধ্যে কোন টেনশন নেই।  বললেন ঢাকাস্থ চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টকে তিনি এসব কথা বলেন।

ইয়াও ওয়েন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের চীন সফর দুই দেশের কৌশলগত উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে সাজানো হয়েছে। চীন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ নির্ভরযোগ্য অংশীদার। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়ন নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। বিস্তারিত যথা সময়ে ঘোষণা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, চীনের একার পক্ষে রাখাইনের যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব না। এশিয়াসহ সবার কাজ করতে হবে। চীন চায় প্রতিবেশীর সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক বজায় থাকুক।

চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, রিজার্ভ সংকট মোকাবেলায় প্রথমবাবের মত প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। আশা করছি এই সফরের মধ্য দিয়ে কোন একটা ব্রেকথ্রু/অগ্রগতির ঘোষণা আসবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সচিব সভা আজ

Published

on

সচিব সভা অনুষ্ঠিত হবে আজ।‌ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বিকেল ৪টায় সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের সভাপতিত্বে সব সচিবদের নিয়ে এ সভা হবে। এতে অংশ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের পাঠানো হয়েছে।

যখন সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতি এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয়টি খুবই জোরেশোরে আলোচিত হচ্ছে, তখন সব সচিবের অংশগ্রহণে সভাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সচিব সভায় কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিষয়টি আলোচিত হতে পারে। কারণ আলোচ্য সূচিতে শুদ্ধাচার ও সুশাসনের বিষয়টিও রয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটি দ্বিতীয় সচিব সভা। সর্বশেষ গেলো ৫ ফেব্রুয়ারি সচিব সভা হয়ে। ওই সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগের সচিব সভাগুলোতে নেওয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রবেশ ফি একলাফে বাড়লো ৮০ টাকা

Published

on

রাজধানীতে সুবাতাস আর প্রকৃতির সান্নিধ্য পাওয়ার অন্যতম জায়গা মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান। এটি বোটানিক্যাল গার্ডেন নামেই পরিচিত বেশি। আগামীকাল (৪ জুলাই) থেকে ১০০ টাকা প্রবেশ ফি দিয়ে সেখানে প্রবেশ করতে হবে দর্শনার্থীদের। প্রাপ্তবয়স্করা এতদিন ২০ টাকা প্রবেশ ফি দিয়ে বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতেন। তবে একলাফে ৫ গুণ টিকিটের মূল্যবৃদ্ধিকে অমানবিক বলছেন দর্শনার্থীরা। এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

শুধু বিনোদন কেন্দ্রই নয়, আশপাশের বাসিন্দারা শরীরচর্চার জন্য উদ্যানে হাঁটেন। টিকিটের মূল্য বাড়ানোর পাশাপাশি পার্কে সকালে হাঁটতে আসা ব্যক্তিদের জন্য এক বছরের কার্ড ফি ৫০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। তারা প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ১ ঘণ্টা অবস্থান করতে পারবেন।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের পরিচালক শওকত ইমরান আরাফাত গণমাধ্যকে জানান, প্রবেশমূল্য বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন এসেছে বন মন্ত্রণালয় থেকে। ফি আদায় করে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। আগে আনুষ্ঠানিকভাবে না থাকলেও নতুন প্রজ্ঞাপনে সকালে হাঁটার জন্য ১ ঘণ্টা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। এজন্য বাৎসরিক ৫০০ টাকা ফি দিয়ে একটি কার্ড নিতে হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী এখন থেকে জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে প্রবেশের জন্য ১২ বছরের ঊর্ধ্বে সবাইকে ১০০ টাকা, ১২ বছরের নিচে প্রতিজনকে ৫০ টাকা ফি প্রদান করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা ১০০ জনের কম শিক্ষার্থীর গ্রুপের জন্য ১০০০ টাকা ও ১০০ জনের বেশি হলে ১৫০০ টাকা ফি প্রদান করতে হবে।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় একটি সার্কুলার জারি করেছে। ওই সার্কুলারে বন অধিদপ্তরের সব ইকোপার্ক, জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে নতুন প্রবেশ ফি নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্কদের (১২ বছরের ঊর্ধ্বে) প্রবেশ ফি ধরা হয়েছে ১০০ টাকা। অপ্রাপ্ত বয়স্কদের (১২ বছরের নিচে) প্রবেশ ফি ধরা হয়েছে ৫০ টাকা। এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আগত শিক্ষার্থীগ্রুপ ১০০ জন পর্যন্ত ১০০০ টাকা ও ১০০ জনের ঊর্ধ্বে ১৫০০ টাকা ধরা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত