Connect with us

ক্রিকেট

পাকিস্তানের অধিনায়ক হিসেবে নতুন পছন্দ জানালেন ইউনুস খান

Avatar of author

Published

on

পাকিস্তানের হয়ে ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছেন ইউনুস খান। দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার এইট খেলা হচ্ছে না পাকিস্তানের। বাবর আজমের নেতৃত্বে হতাশ করেছে দলটি। অধিনায়ককে সরানোর আলোচনা তাই চলছে, সেই আলোচনায় যোগ দিয়েছেন সাবেক ক্রিকেটার ইউনুস।

পাকিস্তানের একটি গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেছেন ইউনুস। যেখানে নিজের মতামত উল্লেখ করেছেন অধিনায়ক ইস্যুতে। তিনি বলেন, ‘কেন ফখর জামান অধিনায়ক হবে না, সে কি পারফর্মার না? সে কি সবশেষ ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে ভালো করেনি? কে সেই একজন খেলোয়াড়, যে আমাদের আশা দেখায়? জামান ভারতের ২০২৩ বিশ্বকাপ বেশ বাজেভাবেই শুরু করেছিল। তবে পরের অর্ধে পাকিস্তানের সাফল্যে নিজের ফর্ম দেখিয়েছেন।’

২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপ শেষে বাবর আর অধিনায়কের দায়িত্বে থাকেননি। সেই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় শাহিন শাহ আফ্রিদির কাঁধে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে শাহিনের কাছ থেকে আবার বাবরের হাতে দেওয়া হয় অধিনায়কত্ব।

তবে পকিস্তানের যেন কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড পার হওয়া হলো না তাদের। এবার আবারও বাবরের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ইউনুস ফখরের কথা জানিয়ে বলেন, ‘কে সেই এখন খেলোয়াড়, যে তারা ওপেনিং স্লট থেকে সরে গিয়ে ৪, ৫, ৬ নম্বরে গিয়ে ব্যাটিং করেছে? কে তার জায়গা বিলিয়ে দিয়েছে? ফখর জামান! কেন আপনি তাকে অধিনায়ক করবেন না?’

 

Advertisement

এম/এইচ

Advertisement

ক্রিকেট

লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে ডাক পেলেন শরীফুল

Published

on

লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) ডাক পেয়েছেন শরীফুল ইসলাম। এর আগের মৌসুমে কলম্বো স্ট্রাইকার্সের হয়ে খেলেছেন তিনি। এবার ক্যান্ডি ফ্যালকনসের হয়ে খেলবেন এই পেসার। পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আলীর বিকল্প হিসেবে শরিফুলকে দলে নিয়েছে ক্যান্ডি।

হঠাৎ করেই সুযোগ আসে শরিফুলের কাছে। তিনিও এই ডাকে সাড়া দিয়েছেন। আজ (বুধবার) দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তার। ক্যান্ডি ইতোমধ্যে দুইটি ম্যাচ খেলেছে, যেখানে একটি ম্যাচ জিতেছে তারা।

বাংলাদেশি একাধিক ক্রিকেটার খেলছেন এলপিএলে। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাওহীদ হৃদয়। এলপিএল টুর্নামেন্ট চলবে আগামী ২১ জুলাই পর্যন্ত। জুলাই মাস জুড়ে বাংলাদেশের কয়েকজন ক্রিকেটার এমন ব্যস্ত থাকবেন বিদেশি লিগে।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

‘ঘুম-কাণ্ড’ নিয়ে ফেসবুকে ব্যাখ্যা দিলেন তাসকিন

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ হয়েছে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের পারফরম্যান্স নিয়ে যতটা আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তারচেয়ে বেশি আলোচনা উঠেছে তাসকিন আহমেদকে নিয়ে। বিশ্বকাপ দলে বাংলাদেশের সহ অধিনায়ক ছিলেন তিনি। সুপার এইটের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে তাসকিন ছিলেন না একাদশে। আর তা নিয়ে নানা জল ঘোলা হচ্ছে। এবার এই বাংলাদেশি পেসার নিজেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) পরিস্কার করলেন পুরো ঘটনা।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যাচ্ছিল, ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের দিন ঘুম থেকে দেরি করে ওঠার কারণে দলের বাস মিস করেন তাসকিন এবং এই কারণে পরবর্তীতে তাকে একাদশে রাখা হয়নি।

এরপর জানা যায়, টিম বাস মিস করার ঘটনা সত্য হলেও পরের ঘটনা নিয়ে তথ্যের ঘাটতি ছিল। এবার ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে পুরো ঘটনা আলোকপাত করেছেন তাসকিন। তার পুরো ফেসবুক পোস্ট পাঠকদের জন্য তুলে দেওয়া হলো:

‘আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে সম্প্রতি শেষ হওয়া টি-২০ বিশ্বকাপের একটি ঘটনা নিয়ে অনেক হৈচৈ করা হচ্ছে।

প্রথমত, আমি সবাইকে জানাতে চাই যে বেশিরভাগ সংবাদ এবং তথ্য যা ছড়ানো হচ্ছে তা কেবল গুজব এবং আমি আশা করি ভক্তরা এটি সেইভাবে দেখবেন।

Advertisement

দ্বিতীয়ত, আমি ঘটনাটি সেদিন আসলে কী ঘটেছিল তা পরিষ্কার করতে চাই।

আমি স্বীকার করি যে আমি স্বাভাবিকের চেয়ে পরে উঠেছি এবং এর জন্য আমি ইতিমধ্যে পুরো দল এবং ম্যানেজমেন্টের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।

আমি সকাল ৮:৩৭ এ উঠেছিলাম এবং ৮:৪৩ এ লবিতে গিয়েছিলাম এবং আমার রাইড প্রস্তুত হওয়ার সাথে সাথে আমি সকাল ৯:০০ এ হোটেল ছেড়েছি। আমি সকাল ৯:৪০ এ স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেছি, ম্যাচ টসের ২০ মিনিট আগে সকাল ১০:০০ এ। আমরা সকাল ১০:১৫ এ জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছিলাম এবং ম্যাচটি সকাল ১০:৩০ এ শুরু হয়েছিল।

এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে এই তথাকথিত ক্রীড়া সাংবাদিকরা গুজবের ভিত্তিতে খবর প্রচার/মুদ্রণ করছে এবং যাচাই না করে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে যা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন খেলোয়াড় হিসাবে।

Advertisement

যারা আমাকে চেনেন তারা জানেন আমি আমাদের দেশকে কতটা ভালোবাসি এবং বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য কতটা নিবেদিত, উৎসাহী এবং গর্বিত। আমি জানি আমি সময়মতো টিমের বাসে না উঠার একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল করেছি, কিন্তু আমি টসের আগেই স্টেডিয়ামে ছিলাম। আমার চূড়ান্ত দলে নির্বাচিত না হওয়াটা টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিলো। যা সঠিক টিম কম্বিনেশন পাওয়ার সাথে সম্পর্কিত এবং এটি আমার টিম বাসে না ওঠার ব্যর্থতার সাথে সম্পর্কিত ছিল না।

তাই, আমি আশা করি মিডিয়া এবং ক্রীড়া সাংবাদিকরা মিথ্যা গল্প লেখার আগে আরও সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং একটি বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করবেন না। এটি কেবল আমাদের খেলোয়াড়দের ক্ষতি করে না বরং আমাদের দেশের সামগ্রিক চিত্রকে ক্ষুণ্ন করে। আমি বিশ্বাস করি আমরা সবাই সৎ এবং পেশাদার সাংবাদিকতা আশা করি যাতে জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে পারি।

ভবিষ্যতে, আমি আইনি ভাবে এই ধরনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো যাতে কেউ আমার ক্রীড়াবিদ বা মানুষ হিসাবে আমার সুনাম বা অখণ্ডতা ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা না করে।

আমার সকল ভক্তদের ধন্যবাদ তাদের অব্যাহত সমর্থনের জন্য।’

 

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

রোনালদোকে উত্ত্যক্ত করতে মেসির জার্সি  

Published

on

ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে উত্ত্যক্ত করার কি এক অস্ত্রই না পেয়েছে প্রতিপক্ষের ভক্তরা।  লিওনেল মেসির নাম স্মরণ করিয়ে দিলেই চেতে যান পর্তুগিজ মহাতারকা।  যার প্রভাব পড়ে মাঠের খেলায়।

স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে পর্তুগালের ম্যাচেও দেখা গেলো সেই চিত্র। রোনালদোকে উত্যক্ত করতে আর্জেন্টাইন সুপারস্টারের জার্সি নিয়ে হাজির একাধিক স্লোভেনিয়া ভক্ত। এমনকি মাঠে ‘মেসি মেসি’ ধ্বনিও তোলে তারা।

মেসির জার্সির প্রভাবে হোক বা যে কারণেই হোক, স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে দিনটা ভালো ছিলো না রোনালদোর জন্য। একের পর এক ফ্রি কিক নিয়ে কাজে লাগাতে পারেননি আল নাসর তারকা। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মিস করেছেন পেনাল্টিও।

দলের জন্য কিছু করতে না পারার আক্ষেপ কতোটা পুড়িয়েছে রোনালদোকে তা প্রকাশ পেয়েছে খেলার মাঝেই। অতিরিক্ত সময়ের বিরতিতে ছোট বাচ্চার মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছেন।

যদিও পর্তুগিজ গোলরক্ষক ডিয়াগো কস্তার ‘অতিমানবীয়’ পারফর্ম্যান্সে ম্যাচে ফলাফল এসেছে পর্তুগালের জয় হয়েই।

Advertisement

রোনালদোকে মাসনিক ভাবে শন্তিশালী হিসেবেই চেনে ফুটবল বিশ্ব। নিজের খারাপ দিনে এভাবে কান্নার কারণ সিআরসেভেন জানিয়েছেন ম্যাচ শেষে,

‘মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী মানুষেরও খারাপ দিন আসে। দল যখন আমার কাছে কিছু চাচ্ছে, আমি তখন পতনের নিচে অবস্থান করছি। প্রথমের কান্নাটুকু কষ্টের, এরপর আনন্দের। একই ম্যাচ, অথচ আমার দুইরকম অনুভূতি হলো- আনন্দ ও বেদনার। তবে গুরুত্বপূর্ণ হলো আনন্দ উপভোগ করা। আমার সতীর্থরা দারুণ খেলেছে। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত সবাই লড়াই করেছি। জয়টা আমদেরই প্রাপ্য ছিল। কারণ পুরো ম্যাচে আমরাই ভালো খেলেছি।‘

কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগালের প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। ২০১৬ ইউরোতে ফাইনালে এই ফ্রান্সকে হারিয়েই আন্তর্জাতিক শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন রোনালদো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত