Connect with us

জাতীয়

আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!

Avatar of author

Published

on

একের পর এক অব্যবস্থাপনা যেন ঘিরে রেখেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে। বিমানের নানা ত্রুটি প্রায়ই শোনা যায় এবার দরজা আনলকড থাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকেই ফিরে এলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট। এর কারণে চট্টগ্রাম থেকে কাতারের দোহার উদ্দেশে যাত্রা করতে পৌনে এক ঘণ্টা দেরি করতে হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) বিকেল চারটায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৩৭-৮ মডেলের বিজি-ওয়ান টু ফাইভ ফ্লাইটি চট্টগ্রাম হয়ে কাতারের দোহার উদ্দেশে এটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়েতে ছুটতে শুরু করে। কিন্তু উড্ডয়ন করতে না করতেই গতি কমিয়ে ফিরে আসে হ্যাঙ্গারের সামনে।

ঘোষণা আসে, বিমানের মাঝখানের দুটি দরজা আনলকড দেখাচ্ছে। এরপর প্রকৌশলীরা ত্রুটি সারালে বিলম্বে বিমানটি যাত্রা করে দোহার উদ্দেশে।

এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজের ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেন ওই ফ্লাইটের যাত্রী, নীট পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠনের নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তার পাঠানো একটি ভিডিওতে দেখা যায়, পেছনে থাকা জরুরি বহির্গমন দরজার গ্লাস ঠিকঠাক করছেন পাইলটসহ বিমানের প্রকৌশলী টিম।

এ সময় এসি বন্ধ থাকায় প্রচণ্ড গরমে যাত্রীদের হাঁসফাঁস করার কথাও জানান ওই ব্যবসায়ী। একই সঙ্গে ঝুঁকি না নিয়ে সমস্যা সমাধান করায় বিমানের ক্যাপ্টেনকে ধন্যবাদ দেন মোহাম্মদ হাতেম। তবে, বাংলাদেশ বিমানে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা ভালো না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

Advertisement

হাতেম বলেন, ‘এর আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বেশ কয়েকবার বাংলাদেশ বিমানে ভ্রমণ করা হয়েছে। একবার হজে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু আজকে যখন সাধারণ যাত্রী হিসেবে ভ্রমণ করলাম, তখন অভিজ্ঞতাটা ভালো হলো না। মাঝে মাঝেই বিমান নিয়ে এমন খারাপ অভিজ্ঞতার কথা শুনি অন্য যাত্রীদের কাছে। আজকে নিজেই ভুক্তভোগী।’

ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেন নিট পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠনের নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

এদিকে, ঘটনাটি তেমন গুরুতর নয় বলে জানায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। সামান্য ত্রুটি সারানোর পরই দোহার উদ্দেশে ছেড়ে যায় বিমানটি।

বিমানের জনসংযোগ কর্মকর্তা বোসরা ইসলাম বলেন, ‘পাইলট বিমান নিয়ে ফেরার পর ইঞ্জিনিয়াররা এসে দেখেছে। এরপর ৫টা ৪৭ মিনিটে ফ্লাইটটি আবার উড়ে গেছে।’

এর আগে, গেলো সোমবার রাতে উড্ডয়নের পর উইন্ডশিল্ডে ফাটল ধরা পড়ায় আবুধাবি না গিয়ে নরসিংদীর আকাশে ৩ ঘণ্টা চক্কর দিয়ে রাত ১টা ২০ মিনিটে বিমানের একটি ফ্লাইট ফিরে আসে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।

Advertisement

টিআর/

Advertisement

জাতীয়

বন্যার আগাম প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

Published

on

বন্যা হতে পারে, পূর্বাভাস সে রকম পাওয়া যাচ্ছে। কাজেই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে, সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বললেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম।

পরিকল্পনা মন্ত্রী জানান, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ৪১ এর বাস্তবায়ন বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী । এছাড়া সদ্য সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষ সময়ে যেসব প্রকল্পের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সেই টাকা কীভাবে খরচ হয়েছে সেটি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জমি অধিকাংশ চলে যাচ্ছে আবাসন প্রকল্পের জন্য। তবে যেসব জমি এখনও আছে সেগুলো যাতে ফাঁকা পড়ে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যেসব এলাকায় তিন ফসলি বা দো ফসলি জমিতে ফসল ভালো হয় সেসব এলাকায় প্রকল্প নেয়া যাবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, সারা দেশের যেসব থানা জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে সেগুলো সংস্কার করতে হবে। যারা সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারাই যদি নিরাপদ না থাকে তাহলে কীভাবে হবে?

Advertisement

ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী জানান, কাজের মান নিশ্চিত করতে সবারই দায়িত্ব আছে। আগামী ৪ জুন সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের নিয়ে বৈঠক করা হবে। যাতে প্রকল্পের কাজ দ্রুত হয়। এ বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে কাজ করতে হবে। ২০৪১ সালের দিকে উন্নত দেশে চলে আসব আমরা। এজন্য আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য,  প্রকল্প পরিচালকদের প্রশিক্ষণে জোর দিতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সঙ্গে এক প্রকল্পের জন্য যেন একজন প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেয়া হয় সেই কথাও বলেছেন তিনি। পাশাপাশি ঢাকা অঞ্চলের আশপাশে যেখানে জমি আছে সেগুলোতে চাষাবাদ ত্বরান্বিত করার কথাও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্রত্যয় স্কিম নিয়ে যা জানাল অর্থ মন্ত্রণালয়

Published

on

প্রত্যয়-স্কিম,-অর্থ-মন্ত্রণালয়

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলন করছেন শিক্ষকরা। এ পরিস্থিতিতে প্রত্যয় স্কিমের কিছু বিষয় স্পষ্ট করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে ১ জুলাই থেকে প্রত্যয় স্কিম যাত্রা শুরু করেছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সমাজের সব স্তরের মানুষকে একটি টেকসই পেনশন ব্যবস্থায় আনার লক্ষ্যে অন্যদের পাশাপাশি স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত ও তার অঙ্গসংগঠন প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ‘প্রত্যয় স্কিম’ প্রবর্তন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে বর্তমানে ৪০৩টি স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯০টির মতো প্রতিষ্ঠানে পেনশন ব্যবস্থা চালু আছে। অবশিষ্ট প্রতিষ্ঠান কন্ট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ডের (সিপিএফ) আওতাধীন। সিপিএফ সুবিধার আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা এককালীন আনুতোষিক প্রাপ্ত হয়ে থাকেন, কোনও পেনশন পান না। তাছাড়া সরকারি, স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ছাড়াও দেশের বিপুল সংখ্যক জনসাধারণ একটি সুগঠিত পেনশনের আওতার বাইরে আছে। সরকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য একটি সুগঠিত পেনশন কাঠামো গড়ে তোলার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রবর্তন করেছে।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২৩-এর ১৪(২) ধারা অনুযায়ী, দেশের সব মানুষের জন্য পেনশন স্কিম প্রবর্তনের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে ১ জুলাই ২০২৪ বা তৎপরবর্তীতে যোগদানকারী সব কর্মচারী বাধ্যতামূলক প্রত্যয় স্কিমের আওতাভুক্ত হবেন।

অর্থমন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, ১ জুলাই ২০২৪ বা তার পরবর্তী সময়ে যোগদানকারী সরকারি কর্মচারীরাও সর্বজনীন পেনশনের আওতায় আসবেন।

Advertisement

প্রত্যয় স্কিম সম্পর্কে কিছু বিষয়ে আরও তথ্য

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩০ জুন পর্যন্ত যেসব শিক্ষক বা কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিরত আছেন, তারা আগের মতো সব পেনশন সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

বর্তমানে সরকারি পেনশনে আনফান্ডেড ডিফাইন্ড বেনিফিট সিস্টেমের পেনশন ব্যবস্থা প্রচলিত আছে উল্লেখ করে বলা হয়, এর ফলে পেনশনের যাবতীয় ব্যয় প্রয়োজন অনুযায়ী প্রদত্ত বাজেট বরাদ্দ থেকে মেটানো হয়। ১ জুলাই থেকে ফান্ডের ডিফাইন্ড কন্টিবিউটরি সিস্টেমের পেনশন ব্যবস্থা চালু হবে। তাই বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বেতন থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে মাসিক জমার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিমে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর প্রাপ্ত মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা; যা কম হবে, তা কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন থেকে কাটা হবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা প্রদান করবে। উভয় উৎসের সেই অর্থ ওই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর কর্পাস অ্যাকাউন্টে জমা হবে।

আনফান্ডেড ডিফাইন্ড বেনিফিট সিস্টেমের পেনশন ব্যবস্থায় সরকারের আর্থিক সংশ্লেষ ক্রমাগত বৃদ্ধি পায়, যা দীর্ঘমেয়াদে কোনোক্রমেই টেকসই ব্যবস্থা নয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। অপরদিকে ফান্ডেড কন্টিবিউটরি পেনশন সিস্টেমে প্রাপ্ত কন্ট্রিবিউশন এবং বিনিয়োগ মুনাফার ভিত্তিতে একটি ফান্ড গঠিত হবে বিধায় এটি দীর্ঘমেয়াদে একটি টেকসই পেনশন ব্যবস্থা। উল্লেখ্য, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও ২০০৪ সাল থেকে ফান্ডেড কন্ট্রিবিউটরি পেনশন ব্যবস্থা চালু আছে।

নতুন পেনশন ব্যবস্থাপনা প্রবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে টেকসই সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর মধ্যে আনা সম্ভব হবে। এতে ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন এবং ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলেও এতে বলা হয়।

কোনও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদনের পর নিজ বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে একই পদে বা উচ্চতর কোনও পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে তিনি সার্ভিস প্রটেকশন ও পে-প্রটেকশন প্রাপ্ত হন। তাই এটিকে নতুন নিয়োগ হিসেবে গণ্য করা হয় না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, সেক্ষেত্রে তার বিদ্যমান পেনশন সুবিধার আওতায় থাকার সুযোগ থাকবে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও কর্মচারী যারা ২০২৪ সালের ১ জুলাই ও তার পরবর্তী সময়ে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন, শুধু তারাই প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হবেন।

Advertisement

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনে ৬০ বছর বয়স থেকে পেনশন প্রাপ্তির উল্লেখ থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ৬৫ বছর থেকে অবসরে যাবেন। তাই তারা ৬৫ বছর থেকে আজীবন পেনশন প্রাপ্ত হবেন। এক্ষেত্রে সরকার আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লাম্পগ্রান্ট ও পিআরএল অর্জিত ছুটি প্রাপ্যতার ভিত্তিতে প্রদান করা হয় বিধায় ছুটি জমা থাকা সাপেক্ষে তা বহাল থাকবে।

কন্ট্রিবিউটরি পেনশন সিস্টেমে অংশগ্রহণকারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এককালীন নয়, বরং মাসিক পেনশনের যুক্তিসংগত পরিমাণ নির্ধারণ করাই অগ্রগণ্য উল্লেখ করে বলা হয়, সে কারণে এক্ষেত্রে আনুতোষিকের ব্যবস্থা রাখা হয়নি বরং বিদ্যমান মাসিক পেনশনের কয়েকগুণ বেশি মাসিক পেনশন প্রদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিমে মাসিক ৫ হাজার টাকা বেতন থেকে কাটা হলে একই পরিমাণ অর্থ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান জমা প্রদান করলে ৩০ বছর পর একজন পেনশনার প্রতি মাসে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬০ টাকা হারে আজীবন পেনশন পাবেন। তার নিজ আয়ের মোট জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ১৮ লাখ টাকা এবং তিনি যদি ১৫ বছর ধরে পেনশন পান সেক্ষেত্রে তার মোট প্রাপ্তি হবে ২ কোটি ২৪ লাখ ৩৮ হাজার ৮০০ টাকা, যা তার জমার প্রায় ১২ দশমিক ৫ গুণ। পেনশনার পেনশনে যাওয়ার পর ৩০ বছর জীবিত থাকলে তার জমার প্রায় ২৫ গুণ অর্থ পেনশন পাবেন।

বিদ্যমান ব্যবস্থায় পেনশনার আজীবন পেনশন পান, তার অবর্তমানে পেনশনারের স্পাউস (স্বামী বা স্ত্রী) এবং প্রতিবন্ধী সন্তান আজীবন পেনশন পান। নতুন পেনশন ব্যবস্থাতেও পেনশনার আজীবন পেনশন পাবেন। পেনশনারের অবর্তমানে তার স্পাউস (স্বামী বা স্ত্রী) বা নমিনি পেনশনারের পেনশন শুরুর তারিখ থেকে ১৫ বছর হিসাবে যে সময় অবশিষ্ট থাকবে সে পর্যন্ত পেনশন প্রাপ্য হবেন।

উদাহরণ তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একজন পেনশনার অবসরে যাওয়ার পর পেনশন ভোগরত অবস্থায় ৫ বছর পেনশন পেয়ে তারপর মারা গেলেন, এক্ষেত্রে তার স্পাউস বা নমিনি আরও ১০ বছর পেনশন পাবেন।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ব্যক্তির দায় পুলিশ নেবে না : আইজিপি

Published

on

পুলিশের-আইজিপি-চৌধুরী-আব্দুল্লাহ-আল-মামুন

ব্যক্তির দুর্নীতির দায় পুলিশ বাহিনী নেবে না। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। বলেছেন বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে উদ্বোধনের পর গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

পুলিশের সদস্যদের দুর্নীতির প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, ‘ব্যক্তির দুর্নীতির দায় পুলিশ বাহিনী নেবে না। যে প্রক্রিয়ায় এটির তদন্ত হচ্ছে সেভাবেই এটি শেষ হবে। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। কোনো বিষয়কেই আমরা খাটো করে দেখি না।’

পার্বত্য চট্টগ্রামে কুকিচিনের বিষয়ে আইজিপি বলেন, ‘সেনাবাহিনীর সঙ্গে পুলিশ বাহিনী এক হয়ে কাজ করছে। সেখানে বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক।’

এর আগে পুলিশের মহাপরিদর্শক রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কার্যালয়ে বেলা পৌনে ১১টায় এসে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করেন। এ সময় একটি গাছ রোপণ করেন। পরে যোগ দেন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শোভাযাত্রায়।

Advertisement

এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজশাহীর স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী পুলিশ লাইন্স মাঠে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করার কথা রয়েছে তার।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত