Connect with us

জাতীয়

অভিযানের কথা শুনেই গরু সরিয়ে নিলো সাদিক অ্যাগ্রো

Avatar of author

Published

on

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকার খাল ও সড়কের জায়গা দখল করে রাখায় বহুল আলোচিত সাদিক অ্যাগ্রোতে অভিযান পরিচালনা করার কথা রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি)। এই খবর পাওয়ার পর বুধবার (২৬ জুন) রাত থেকেই অ্যাগ্রোটির বেশ কিছু গরু সরিয়ে নেয়া হয়। এছাড়া খাল ও সড়কের জায়গায় অবৈধভাবে দখল করে রাখা অস্থায়ী কিছু স্থাপনাও সরিয়ে নিয়েছে তারা।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সকাল ১০টার দিক থেকে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকার সাদিক অ্যাগ্রোর সামনে ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তায় এবং খালের জায়গায় থাকা বেশ কিছু স্থাপনা ইতোমধ্যে সরিয়ে নিয়েছে তারা।

স্থানীয় বাসিন্দা রকিবুল ইসলাম বলেন, অভিযান হবে এই খবর শোনার পর সাদিক অ্যাগ্রোর বেশ কিছু গরু-ছাগল গতরাতে সরিয়ে নিতে দেখেছি। এছাড়া রাস্তার ওপরে তাদের প্যান্ডেল করা ছিল, অস্থায়ী স্থাপনা ছিল সেগুলো তারা সরিয়ে নিয়েছে।

সাদিক অ্যাগ্রোর আশপাশের এলাকার পরিস্থিতি বর্ণনা করে স্থানীয় আরেক বাসিন্দা মাসুদ রানা বলেন, এখানে যে একটি খাল ছিল এটা আর দেখা যায় না অবৈধ দখলের কারণে। এটা অনেকটা ভরাট হয়ে গেছে। অভিযান চলবে এমন খবরে সাদিক অ্যাগ্রোসহ আশপাশের অস্থায়ী অন্যান্য স্থাপনাও নিজেরা কিছু সরিয়ে নেয়ার কাজ করছে।

এদিকে সকাল সাড়ে ১০টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অভিযান পরিচালনাকারী দল অভিযানস্থলে এসে উপস্থিত না হলেও ডিএনসিসির প্রচুর পরিমাণে পরিচ্ছন্নতা কর্মী উপস্থিত হয়েছেন।

Advertisement

তাদের মধ্যে একজন খোরশেদ আলম বলেন, এখানে উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অভিযান পরিচালনা করা হবে। যে কারণে আমাদের নির্দেশনা রয়েছে এখানে সময়মতো উপস্থিত হতে এবং অভিযানের পর জায়গাটি পরিচ্ছন্নতার কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য।

গরু বা স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি সাদিক অ্যাগ্রোর কেউ।

ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, বেলা ১১টার পর যে কোনো সময় ডিএনসিসির পক্ষ থেকে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় অবস্থিত সাদিক অ্যাগ্রোতে অভিযান পরিচালনা করা হবে। অভিযানটি পরিচালনা করবেন ডিএনসিসির মোতাকাব্বীর আহমেদ এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব হাসান।

 

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

Published

on

রাষ্ট্রপতি

বর্ষায় প্রকৃতির রূপ উপভোগ করতে হ্রদ পাহাড়ের জনপদ রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই সকাল পর্যন্ত তিনি রাঙ্গামাটিতে অবস্থান করবেন বলে জানা গেছে।

রাষ্ট্রপতির আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসনের সম্মলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী আহম্মদ শফি, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমাসহ জেলার সব দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা সূত্র থেকে জানা গেছে, ৮ জুলাই সকালে হেলিকপ্টার যোগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাঙ্গামাটি যাবেন। পরে আরণ্যক রিসোর্টে রাত্রী যাপন করবেন। এরপর ৯ জুলাই হাউজবোটে কাপ্তাই হ্রদ ভ্রমণ করে কাপ্তাই উপজেলায় যাবেন। সেখানে বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরে রাষ্ট্রপতি নয়নাভিরাম আসামবস্তি সড়ক হয়ে রাঙ্গামাটিতে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ১০ জুলাই সকালে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রাঙ্গামাটি ত্যাগ করবেন। রাঙ্গামাটি অবস্থানকালে রাষ্ট্রপতি পাহাড়িদের কোমর তাঁতে বোনা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের মার্কেট পরিদর্শন করবেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

হাতিরঝিল এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্ব পেল যে বাহিনী

Published

on

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আওতাধীন হাতিরঝিল এলাকায় এখন থেকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর সদস্যরা। রাজউকের চেয়ারম্যান জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার আনসার বাহিনীর কাছে হাতিরঝিল এলাকার দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।

সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর হাতিরঝিল ব্যাবস্থাপনা ভবনে এ হস্তান্তর প্রক্রিয়ার আয়োজন করা হয়।

এ সময় রাজউকের চেয়ারম্যান বলেন, হাতিরঝিলের নিরাপত্তার দায়িত্ব আরেকটি রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে দেয়া হলো। নিরাপত্তার স্বার্থে রাত ১১টার পর দর্শনার্থীদের হাতিরঝিল ত্যাগের অনুরোধও জানান রাজউক চেয়ারম্যান। দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজিম উদ্দিন।

তিনি বলেন, আনসার বাহিনী নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি হাতিরঝিলকে পরিচ্ছন্ন রাখবে।

হাতিরঝিলকে ক্রমান্বয়ে সমৃদ্ধ করা হবে জানিয়ে এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হাতিরঝিল থেকে বনানী এবং কালাচাঁদপুর পর্যন্ত ওয়াটার ট্যাক্সির রুট বাড়ানো হবে।

Advertisement

তিনি বলেন, হাতিরঝিলের অবৈধ পকেট গেট তদারকিসহ মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকবে আনসার বাহিনী।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

পদ্মা সেতু পরিচালনায় গঠিত হচ্ছে সরকারি কোম্পানি

Published

on

পদ্মা-সেতু

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্থাপনা পদ্মা সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য  আলাদা একটি কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন এই কোম্পানির মাধ্যমে পদ্মা সেতুর টোল আদায়সহ যাবতীয় কাজ পরিচালনা করা হবে।

সোমবার (১ জুলাই) মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি, পিএলসি’ গঠনের প্রস্তাব অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা।

এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্ব প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্তের কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

পদ্মা সেতু এখন সরকারের সেতু বিভাগের সম্পদ। দেশের সবচেয়ে বড় এই সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল থেকে যে আয় হচ্ছে, তা জমা হচ্ছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ব্যাংক হিসাবে। নতুন কোম্পানি গঠিত হলে এই সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চলে যাবে কোম্পানির অধীন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কোম্পানি আইন অনুযায়ী এই কোম্পানি গঠন করা হচ্ছে। এই বোর্ডে থাকবেন ১৪ জন। তারা জনবল কাঠামো ঠিক করবে। বোর্ডে সেতু বিভাগ, অর্থ বিভাগসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা থাকবেন।

Advertisement

বর্তমানে কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও চীনের মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) সেতুটি রক্ষণাবেক্ষণ ও টোল আদায়ের কাজ পরিচালনা করছে। পদ্মা সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কবে কোম্পানির অধীন যাবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ওই চুক্তি শেষ হওয়ার পর এই কোম্পানি কাজ করবে।

২০২২ সালের ২৫ জুন বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

এদিকে ২০০৯ সালে শুরু হওয়া পদ্মা সেতু প্রকল্পটির মেয়াদ আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে ৩০ জুন। প্রায় ১৫ বছর ধরে চলার পর প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হলো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত