Connect with us

শিক্ষা

প্রাথমিক শিক্ষা পদক তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৩ তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী টুসি।

এবারের জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা দিবসের প্রতিপাদ্য ‘শিশুবান্ধব প্রাথমিক শিক্ষা, স্মার্ট বাংলাদেশের দীক্ষা’।

২০২২ সালে প্রাথমিক শিক্ষা পদক নীতিমালায় ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে কয়েকটি নতুন পদক সংযোজন করে মোট ১৮ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রদানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে নিজ সংস্কৃতির উন্নয়ন, আত্ম-উন্নয়ন, আত্ম-নির্ভরশীলতা অর্জন এবং দেশ ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজ দেশের সংস্কৃতি উন্মোচন করা।

Advertisement
Advertisement

শিক্ষা

নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতির অনুমোদন

Published

on

শিক্ষা-মন্ত্রণালয়-লোগো

নতুন শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির মূল্যায়ন কাঠামো চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি। দশম শ্রেণি শেষে যে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি) হবে, তাতেও একই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হবে।

সোমবার (১ জুলাই) শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সভাপতিত্বে শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির বৈঠকে এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান।

এনসিটিবি চেয়ারম্যান জানান, নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতিতে কিছু সংশোধনী আনার পরামর্শ দিয়েছেন কমিটির সদস্যরা। সংশোধনীগুলো যুক্ত হলেই তাতে সই করবেন তারা। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ লিখিত এবং ৩৫ শতাংশ কার্যক্রমভিত্তিক নম্বর থাকছে। এসএসসি পরীক্ষায় দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও পরের শ্রেণিতে উত্তরণের বিষয়টিও থাকছে।

জানা যায় ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ অনুযায়ী- ২০২৩ সালে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে বাস্তবায়ন করা হয়েছে নতুন পাঠ্যক্রম। চলতি বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে এ পদ্ধতি। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এটি চালু হবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

এইচএসসির প্রথম দিনে প্রায় ১০ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত

Published

on

আটটি শিক্ষা বোর্ডের অধীন এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ছিলেন ৯ হাজার ৯৭০ জন পরীক্ষার্থী। যা গত বছরের প্রথম দিনের পরীক্ষার তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। এ ছাড়া বহিষ্কার হয়েছে ২০ জন পরীক্ষার্থী এবং একজন পরিদর্শক।

রোববার (৩০ জুন) বিকেলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে প্রথম দিনে বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষায় অনুপস্থিতির হার বেশি হতে পারে বলে গণমাধ্যমে জানিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড সূত্র।

প্রথম দিনে বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আট শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯ লাখ ৩৩ হাজার ৬৮৯ জন। তাদের মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৯ লাখ ২৩ হাজার ৭১৯ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ৯ হাজার ৯৭০ জন পরীক্ষার্থী।

জানা গেছে, অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ২ হাজার ৬০১ জন, রাজশাহীতে ১ হাজার ৫০৮ জন, কুমিল্লায় ১ হাজার ১৫৬ জন, যশোরে ১ হাজার ৩২৮ জন, চট্টগ্রামে ৯৭৫ জন, বরিশালে ৭২৭ জন, দিনাজপুরে ১ হাজার ১৩ জন ও ময়মনসিংহে ৬৬২ জন।

Advertisement

শিক্ষাবোর্ডের রুটিন অনুযায়ী— সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা আজ থেকে শুরু হয়েছে। যা শেষ হবে ১১ আগস্ট। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১১ আগস্ট। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে। কারিগরি বোর্ডে তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১৮ জুলাই। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৯ জুলাই শুরু হয়ে ৪ আগস্ট শেষ হবে। পরীক্ষা শেষে গত দেড় দশকের ধারাবাহিকতায় নির্ধারিত ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী, ৮ জুলাই পর্যন্ত পরীক্ষা স্থগিত থাকায় সিলেট বোর্ডে বাংলা প্রথমপত্র ও দ্বিতীয়পত্র এবং ইংরেজি প্রথমপত্র ও দ্বিতীয়পত্রের পরীক্ষা আপাতত হবে না। পরবর্তী সময়ে এই চারটি বিষয়ের পরীক্ষার নতুন সময়সূচি জানিয়ে দেবে শিক্ষা বোর্ড।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ডাক সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের

Published

on

সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। আগামীকাল (১ জুলাই) থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হবে। যা শিক্ষকদের সকল দাবি মেনে নেয়া পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) এই কর্মবিরতির ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।

সংগঠনটি বলছে— সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে সর্বাত্মক আন্দোলন কর্মসূচি হিসেবে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের ক্লাস ও পরীক্ষা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের ঘোষণা করছে। বৈষম্যমূলক প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপারগ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি পালন করা হবে বলে সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এর আগে রোববার (৩০ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদার যৌথ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ঘোষিত এই সর্বাত্মক আন্দোলনে আপনারা সবাই আমাদের সারথি। আপনাদের বিপুল সমর্থন ও ম্যানডেট নিয়ে শিক্ষক সমিতি এই সর্বাত্মক আন্দোলনের রূপরেখা প্রণয়ন করেছে। আমাদের এই আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে আন্দোলন। বৈষম্যমূলক ও মর্যাদাহানিকর প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন এবং প্রতিশ্রুত সুপারগ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ২০ মে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে এক সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। তার ধারাবাহিকতায় ২৬ জুন বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ২৮ মে দুই ঘণ্টা এবং ২৫-২৭ জুন তিনদিন সারাদেশে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। এছাড়া আজ ৩০ জুন পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করা হচ্ছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত