Connect with us

চট্টগ্রাম

আবারও থানচিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

Avatar of author

Published

on

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় আবারও পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে থানচি উপজেলার দর্শনীয় কয়েকটি পর্যটন স্পট খুলে দিলেও আগত পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আবারও উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলো প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সকল ট্যুরিস্ট স্পট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মামুন।

এর আগে, বান্দরবানের নতুন সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তৎপরতার কারণে ২০২২ সালে অক্টোবর থেকে রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়িতে দফায় দফায় পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

গেলো বছরের শেষের দিকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কেএনএফ ২ ও ৩ এপ্রিল থানচি ও রুমায় ব্যাংক ডাকাতি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অস্ত্র লুটের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কেএনএফের বিরুদ্ধে সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করছে। ব্যাংক ডাকাতির পর থেকে তিন উপজেলায় অঘোষিতভাবে পর্যটক ভ্রমণে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।

আই/এ

Advertisement
Advertisement

অপরাধ

লবণের মাঠে মাটিতে পুঁতে রাখা অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

Published

on

মরদেহ উদ্ধার

কক্সবাজারের টেকনাফে মাটিতে পুঁতে রাখা অবস্থায় এক অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বয়স আনুমানিক ৩০ বছর।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা বুচিংগ্যা পাড়া নামক এলাকায় একটি লবণের মাঠ থেকে মরদেহটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি।

স্থানীয়দের বরাতে জানা যায়, লাশটির পরনে কালো রঙের প্যান্ট ও শার্ট রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যার পর মরদেহ মাটির নিচে চাপা দেয় দুর্বৃত্তরা। তদন্ত পূর্বক হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান স্থানীয়রা।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি জানান, টেকনাফ হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা লবণের মাঠে মাটির নিচে চাপা দেয়া এক ব্যক্তির হাত দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

চলন্ত ট্রেনে তরুণী ধর্ষণ: ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর

Published

on

আদালতের রায়

সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেসে এক তরুণীকে ধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার (০১ জুলাই) চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল হারুন শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

গ্রেপ্তার চারজন হলেন মোহাম্মদ জামাল (২৭), মোহাম্মদ শরীফ (২৮), মোহাম্মদ আবদুর রব (২৮) ও মোহাম্মদ রাশেদ (২৭)। তারা সবাই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের (ক্যাটারিং সার্ভিস) কর্মী।

চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহিদুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে আদালতে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছিল। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গেলো ২৬ জুন ভোরে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী চলন্ত ট্রেন উদয়ন এক্সপ্রেসে ১৯ বছরের এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া যায়। যে অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার দিনই রেলওয়ে পুলিশ জামাল, শরীফ ও রাশেদকে ওই ট্রেন থেকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন আবদুর রবকে নোয়াখালী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় ট্রেনটির পরিচালক (গার্ড) আবদুর রহিমকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে রেলওয়ে।

গেলো ২৬ জুন ভোর সাড়ে চারটার দিকে ট্রেনের খাবারের বগিতে যখন ধর্ষণের ঘটনা ঘটে, তখন ট্রেনটি লাকসাম এলাকা পার হচ্ছিল। ভোরে ঘটনা ঘটলেও বিষয়টি জানাজানি হয় সন্ধ্যার পর। উদয়ন এক্সপ্রেস সিলেট থেকে গেলো মঙ্গলবার (২৫ জুন) রাত ১০টায় চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছাড়ে। চট্টগ্রামে পৌঁছায় পরদিন সকাল আটটায়।

Advertisement

এ ঘটনার পর সে রাতেই চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে চলাচলকারী উদয়ন ও পাহাড়িকা এক্সপ্রেসে খাবার সরবরাহকারী এসএ করপোরেশনের ক্যাটারিং সার্ভিস স্থগিত করে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপকের কার্যালয় থেকে আদেশ জারি করা হয়।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

এক লাখ ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

Published

on

ইয়াবা

কক্সবাজারের টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (২৯ জুন) রাতে এই অভিযান চালানো হয়।

রোববার (৩০ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১৫ এর মিডিয়া কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরী।

তিনি জানান, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বরইতলী এলাকার জনৈক সালামত উল্লাহর পৈত্রিক পাকা বসতঘরে মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে। এই সংবাদের ভিত্তিতে ওই স্থানে মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

র‌্যাবের অভিযানিক দল ওই এলাকার জনৈক সালামত উল্লাহর পৈত্রিক পাকা বসতঘরের সামনে উপস্থিত হলে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে কতিপয় ব্যক্তি ঘর থেকে বের হয়ে কৌশলে পালানোর চেষ্টাকালে ৩ জন মাদক কারবারীকে আটক করতে সক্ষম হয় এবং তাদের অপর এক সহযোগী কৌশলে পালিয়ে যায়।

পরে ওই বসতঘরের শয়ন কক্ষের খাটের নিচে একটি সাদা রংয়ের প্লাস্টিকের বস্তার ভিতর থেকে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

Advertisement

আটকরা হলেন, টেকনাফ সদরের বরইতলীর নুর আলমের ছেলে সালামত উল্লাহ (২৪), মায়ানমার মংডু বুচিদংয়ের সব্বির আহম্মদের ছেলে হারুন আমিন (১৯) ও একই এলাকার আলী আকবরের ছেলে আসমত উল্লাহ (১৮)।

উদ্ধারকৃত আলামতসহ আটক ও পলাতক মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য টেকনাফ থানায় এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত