Connect with us

ক্রিকেট

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা নামছে আজ

Avatar of author

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নবম আসরের ব্লকবাস্টার ফাইনালে আজ শনিবার (২৯ জুন) মুখোমুখি হচ্ছে টুর্নামেন্টের দুই অপরাজিত দল দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। প্রথমবারের মত আইসিসি বিশ্বকাপ ইভেন্টের ফাইনালে উঠেই বাজিমাত করতে চায় প্রোটিয়ারা। প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের লক্ষ্য দক্ষিণ আফ্রিকার। অন্যদিকে, ২০০৭ সালে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ভারতের চোখ দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তোলা।

বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ম্যাচটি।

গ্রুপ পর্বে ৪ ও সুপার এইটে ৩ ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু সেমিতে উঠলেও চিন্তার ভাঁজ কপালে ছিলো প্রোটিয়াদের। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে মোট সাতবার বিশ্বকাপের সেমি থেকে বিদায় নিতে হয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। এবার সেমি খড়া কাটিয়ে উঠতে পারে ‘চোকার্স’ খ্যাত দলটি। টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে বোলারদের অসাধারন নৈপুন্যে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে প্রোটিয়ারা।

দক্ষিণ আফ্রিকার তিন পেসার ও এক স্পিনারের তোপে প্রথমে ব্যাট হাতে নেমে মাত্র ৫৬ রানে গুটিয়ে যায় আফগানিস্তান। ৫৭ রানের টার্গেট স্পর্শ করতে মাত্র ৮ দশমিক ৫ ওভার খরচ হয় প্রোটিয়াদের। গ্রুপ পর্ব ও সুপার এইটে প্রায় বেশিরভাগ ম্যাচে অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হয়েছিলো দক্ষিণ আফ্রিকাকে। কিন্তু সেমিফাইনালে তেমনটা করতে হয়নি তাদের।

সেমিফাইনালের এমন সহজ জয় ফাইনালের আগে বাড়তি আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। ফাইনাল নিয়ে দলের অধিনায়ক আইডেন মার্করাম বলেন, ‘ফাইনালে খেলার সুযোগ পাওয়া বিশাল অর্জন। আমরা যখন বিশ্বকাপের জন্য আসি, শুধুমাত্র ফাইনালে খেলতে আসিনি। আমরা অন্য সব দলের মতো ফাইনাল জিততে এসেছি।’

Advertisement

তিনি আরও বলেন, ‘সাদা বলের দুই ফরম্যাটে দীর্ঘদিন ধরেই একসাথে খেলছে এই দলটি। ফাইনালে উঠতে পারাটা দারুন। আমরা বিশ্বের যেকোন দলের সাথেই লড়াই করতে পারি ও শিরোপা জিততে পারি বলে আমরা বিশ্বাস করি। সেই সুযোগ এখন সামনে আসায় ভালো লাগছে।’

দক্ষিণ আফ্রিকার মত এবারের বিশ্বকাপে অপরাজিত দল ভারতও। তবে গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে একটি জয় কম পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কারন গ্রুপ পর্বে কানাডার বিপক্ষে ভারতের ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়।

তাই এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা ৮টি ও ভারত ৭টি ম্যাচে জিতেছে। যা এই দু’দলের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।

গ্রুপ পর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে দারুন ক্রিকেট খেলেছে ভারত। ব্যাটার-বোলাররা নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। গতরাতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সেমিফাইনালেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও শতভাগ উজার করে দিয়েছে তারা। অধিনায়ক রোহিত শর্মার হাফ-সেঞ্চুরির সাথে সূর্যকুমার যাদবের ঝড়ো ইনিংস এবং দুই স্পিনার অক্ষর প্যাটেল ও কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে হারায় ভারত।  তৃতীয়বারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে ভারত। এর আগে ২০০৭ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিলো উপমহাদেশের দলটি।

২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা জিতলেও, ২০১৪ সালের ফাইনালে হেরে যায় ভারত। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলংকার কাছে ৬ উইকেটে হেরেছিলো টিম ইন্ডিয়া। আর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথম বিশ্বকাপে টান-টান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো ভারত।

Advertisement

২০০৭ সালের সুখস্মৃতি বিশ্বকাপের নবম আসরে ফিরিয়ে আনতে চায় ভারত। দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা বলেন, ‘আমাদের সামনে ২০০৭ সালের সুখস্মৃতি ফিরিয়ে আনার সুর্বন সুযোগ। ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ট্রফি জিততে মুখিয়ে আছে দলের সবাই। ঐ আসরের দলে আমি ছিলাম। আশা করছি আবারও শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতে উঠতে পারবো আমরা।’

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে রোহিত বলেন, ‘দল হিসাবে আমাদের খুব শান্ত থাকতে হবে। কারণ, মাথা ঠান্ডা থাকলে ও চাপ না নিলে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। ফাইনালে জিততে হলে ভাল ক্রিকেট খেলা ছাড়া অন্য কোন পথ নেই। আমরা এবার আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছি। ফাইনালে একই পরিকল্পনায় খেলতে চাই।’

ফাইনালে উঠলেও, দলের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলির ফর্ম নিয়ে আবারও প্রশ্ন শুনতে হয়েছে রোহিতকে। কিন্তু কোহলির ফর্ম নিয়ে চিন্তা নেই ভারতের। রোহিত বলেন, ‘কোহলি কেমন ক্রিকেটার তা আমরা সবাই জানি। সবার ক্যারিয়ারেই খারাপ সময় আসে। আবার খারাপ সময় কেটে যায়। সে রানের জন্য মুখিয়ে আছে। ফাইনালেও সে ওপেন করবে। আমরা আশা করছি, ফাইনালে কোহলির ব্যাট কথা বলবে।’

এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ২৬বার মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে ভারতের ১৪ ও দক্ষিণ আফ্রিকার জয় ১১ ম্যাচে। ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ৬বার মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এই মঞ্চেও জয়ের ক্ষেত্রে এগিয়ে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার ২ জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় ৪টিতে।

মুখোমুখি লড়াইয়ের ২০০৭, ২০১০, ২০১২ ও ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং ২০০৯ ও ২০২২ সালের আসরে জিতেছিলো দক্ষিণ আফ্রিকা।

Advertisement

ভারত দল : রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া, যশস্বী জয়সওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্থ (উইকেটরক্ষক), সঞ্জু স্যামসন, শিবম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুজবেন্দ্রা চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।

দক্ষিণ আফ্রিকা দল : আইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), অটনিল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েৎজি, কুইন্টন ডি কক, বিজর্ন ফরচুইন, রেজা হেনড্রিক্স, মার্কো জানসেন, হেনরিচ ক্লাসেন, কেশব মহারাজ, ডেভিড মিলার, এনরিচ নর্টি, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ট্রিস্টান স্টাবস।

জেএইচ

Advertisement

ক্রিকেট

রোনালদোকে উত্ত্যক্ত করতে মেসির জার্সি  

Published

on

ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে উত্ত্যক্ত করার কি এক অস্ত্রই না পেয়েছে প্রতিপক্ষের ভক্তরা।  লিওনেল মেসির নাম স্মরণ করিয়ে দিলেই চেতে যান পর্তুগিজ মহাতারকা।  যার প্রভাব পড়ে মাঠের খেলায়।

স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে পর্তুগালের ম্যাচেও দেখা গেলো সেই চিত্র। রোনালদোকে উত্যক্ত করতে আর্জেন্টাইন সুপারস্টারের জার্সি নিয়ে হাজির একাধিক স্লোভেনিয়া ভক্ত। এমনকি মাঠে ‘মেসি মেসি’ ধ্বনিও তোলে তারা।

মেসির জার্সির প্রভাবে হোক বা যে কারণেই হোক, স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে দিনটা ভালো ছিলো না রোনালদোর জন্য। একের পর এক ফ্রি কিক নিয়ে কাজে লাগাতে পারেননি আল নাসর তারকা। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মিস করেছেন পেনাল্টিও।

দলের জন্য কিছু করতে না পারার আক্ষেপ কতোটা পুড়িয়েছে রোনালদোকে তা প্রকাশ পেয়েছে খেলার মাঝেই। অতিরিক্ত সময়ের বিরতিতে ছোট বাচ্চার মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছেন।

যদিও পর্তুগিজ গোলরক্ষক ডিয়াগো কস্তার ‘অতিমানবীয়’ পারফর্ম্যান্সে ম্যাচে ফলাফল এসেছে পর্তুগালের জয় হয়েই।

Advertisement

রোনালদোকে মাসনিক ভাবে শন্তিশালী হিসেবেই চেনে ফুটবল বিশ্ব। নিজের খারাপ দিনে এভাবে কান্নার কারণ সিআরসেভেন জানিয়েছেন ম্যাচ শেষে,

‘মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী মানুষেরও খারাপ দিন আসে। দল যখন আমার কাছে কিছু চাচ্ছে, আমি তখন পতনের নিচে অবস্থান করছি। প্রথমের কান্নাটুকু কষ্টের, এরপর আনন্দের। একই ম্যাচ, অথচ আমার দুইরকম অনুভূতি হলো- আনন্দ ও বেদনার। তবে গুরুত্বপূর্ণ হলো আনন্দ উপভোগ করা। আমার সতীর্থরা দারুণ খেলেছে। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত সবাই লড়াই করেছি। জয়টা আমদেরই প্রাপ্য ছিল। কারণ পুরো ম্যাচে আমরাই ভালো খেলেছি।‘

কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগালের প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। ২০১৬ ইউরোতে ফাইনালে এই ফ্রান্সকে হারিয়েই আন্তর্জাতিক শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন রোনালদো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

রোহিতের ইচ্ছাতে বিশ্বকাপ পর্যন্ত কোচ ছিলেন দ্রাবিড়

Published

on

ভারতের হয়ে বিশ্বকাপ জিতলেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়। এই ভারতীয় কোচের মেয়াদ ছিল সবশেষ ওডিআই বিশ্বকাপ পর্যন্ত। যে টুর্নামেন্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল রোহিত শর্মার দল। অধিনায়ক রোহিত চেয়েছিলেন দ্রাবিড় থাকুক। এই চাওয়া কোচ রেখেছেন এবং আরও কিছুদিন থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। যা সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত বর্ধিত ছিল।

জীবনের এই পর্যায়ে এসে রোহিতকে ধন্যবাদ দিতে পারেন দ্রাবিড়, দিলেনও তিনি। এখন বিশ্বকাপ-জয়ী কোচ হিসেবে নাম উঠেছে তার। ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই) থেকে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দ্রাবিড় বলেন, ‘রো (রোহিত), অনেক ধন্যবাদ নভেম্বরে আমাকে ডেকেছিলে আর চালিয়ে নিতে বলেছিলে।’

‘আমি মনে করি এটা অনেক সম্মানের এবং আনন্দের, এখানের সবার সাথে কাজ করা। কিন্তু রো, তোমার সময়ের জন্য ধন্যবাদ। এখানে অনেক সময় আছে আমাদের গল্প করার জন্য, আমরা আলোচনা করব, আমরা একমত হব, আমরা মাঝেমধ্যে দ্বিমত হব। তবে তোমাকে অনেক বেশি ধন্যবাদ জানাই।’

কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য কোনো শব্দ খুঁজে পাচ্ছেন না দ্রাবিড়। এমন দিনের মতো দিন যে তার জীবনে এসেছে, তার জন্য তিনি অনেক বেশি আনন্দিত- যা বারবার তার কথায় প্রকাশ পাচ্ছিল।

শেষ হচ্ছে দ্রাবিড়ের সাথে ভারতের কোচিংয়ের সম্পর্ক। কোথায় নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করবেন, তা এখনো জানা যায়নি। তবে যেখানেই যান, ভারতের হয়ে বিশ্বকাপ জেতার এই মধুর স্মৃতি তো সবসময় আঁকড়ে থাকবেন তিনি।

Advertisement

 

এম/এইচ

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

পিচের মাটি মুখে নেওয়া প্রসঙ্গে জানালেন রোহিত

Published

on

বার্বাডোজের পিচ থেকে মাটি নিয়ে মুখে দিলেন রোহিত শর্মা। আইসিসি থেকে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেল তা। দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে রোহিতের আবেগ যেন ঠিকরে বের হয়েছে নানাভাবে। পিচের মাটি মুখে নেওয়া সেই আবেগের অংশ সন্দেহ নেই। তবুও সেই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন রোহিত।

কেনসিংটন ওভালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়েছে ভারত। এই জয়ের মধ্য দিয়ে ভারতীয় দলের অনেকরকম আবেগ প্রকাশ পেয়েছে। খেলোয়াড়দের অশ্রু আর আনন্দে মাখামাখি ছিল সবকিছু।

রোহিত তো মাটিতে শুয়ে পড়লেন ম্যাচ জয়ের পরপর। একটা সময় গিয়ে পিচের কাছে বসলেন। যে পিচে খেলা হয়েছে, সেই পিচের মাটি মুখে নিলেন। সবকিছু যেন একেকটা মুহূর্ত তৈরি করে দিচ্ছিল।

এ বিষয়ে রোহিত বলেন, ‘আসলে এই জিনিসগুলো, আমার মনে হয় না আমি বর্ণনা করতে পারব, কারণ এর কিছুই লেখা ছিল না। এটা হচ্ছে, আপনি জানেন, যা একেবারে মুহূর্তে চলে আসে, আমি সেই সময়টা অনুভব করছিলাম- যখন আমি পিচের কাছে গেলাম। কারণ এই পিচ আমাদের এটা দিয়েছে, আমরা এই ম্যাচটা জিতেছি।’

ভারতীয় অধিনায়ক যোগ করেন, ‘নির্দিষ্ট করে বললে এই মাঠেও। আমি সারা জীবন এই মাঠের কথা মনে রাখব, এই পিচকেও। তো আমি চেয়েছিলাম এই পিচের কিছু অংশ নিজের সাথে নিতে। হ্যাঁ এই মুহূর্ত অনেক অনেক বিশেষ। এবং এই জায়গা, যেখানে আমাদের সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আমি এর কিছু নিতে চেয়েছিলাম। এর পেছনে এই অনুভূতিই ছিল।’

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত