অপরাধ
এনবিআরের ফয়সাল ও স্বজনদের ৮৭টি ব্যাংক হিসাবে কোটি কোটি টাকা লেনদেন: দুদক
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/এনবিআরের-ফয়সাল.jpg)
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রথম সচিব কাজী আবু মাহমুদ ফয়সাল ও তার ১১ স্বজনের নামে ১৯টি ব্যাংক ও ১টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৮৭টি হিসাবে কোটি কোটি টাকা লেনদেন করা হয়েছে। তার শ্বশুর-শাশুড়ির ব্যাংক হিসাবে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে। ফয়সাল তার অপরাধলব্ধ আয় লুকানোর জন্য স্বজনদের নামে ৭০০টির মতো ব্যাংক হিসাব খুলেছিলেন। এর মধ্যে ৮৭টি ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের সুনির্দিষ্ট তথ্য পেয়েছে দুদক।
শ্বশুর ও শাশুড়ির নামে ১৮টি ব্যাংক হিসাব রয়েছে। এসব ব্যাংক হিসাবে প্রায় ১৯ কোটি টাকা জমা এবং পরে তার বড় অংশ উত্তোলনের তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক)।
আদালতে জমা দেয়া দুদকের নথি থেকে জানা যায়, ফয়সালের শ্বশুরের নাম আহম্মেদ আলী। তিনি একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা। তার শাশুড়ি মমতাজ বেগম পেশায় গৃহিণী।
দুদক বলছে, শ্বশুর ও শাশুড়ির নামের ব্যাংক হিসাবে যে অর্থ লেনদেন হয়েছে, তা ফয়সালেরই অপরাধলব্ধ আয়। ফয়সাল ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ নিজের ও স্ত্রীর নামে রাখার পাশাপাশি স্বজনদের নামেও রেখেছেন।
জানা গেছে, ফয়সাল ২০০৫ সালে বিসিএস (কর) ক্যাডারে সহকারি কর কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে এনবিআরের আয়কর বিভাগের প্রথম সচিব (ট্যাক্সেস লিগ্যাল অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট) হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন তিনি।
ক্ষমতার অপব্যবহার ও ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগের ভিত্তিতে গেলো বছর ফয়সালের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ফয়সাল ও তার আত্মীয়স্বজনের নামে সম্পদের বিবরণী আদালতের কাছে তুলে ধরে সংস্থাটি।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ফয়সাল ও তার স্ত্রীর নামে থাকা ঢাকা-নারায়ণগঞ্জে ৫ কাঠার দুটি প্লট, শ্বশুরের নামে থাকা ঢাকার রমনা এলাকায় একটি ফ্ল্যাট, খিলগাঁওয়ে শাশুড়ির নামে ১০ কাঠার প্লট জব্দ এবং ৮৭টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন।
দুদকের নথিতে ফয়সাল, তার স্ত্রী আফসানা জেসমিন, ফয়সালের ভাই কাজী খালিদ হাসান, শ্বশুর আহম্মেদ আলী, শাশুড়ি মমতাজ বেগম, শ্যালক আফতাব আলী, খালাশাশুড়ি মাহমুদা হাসান, মামাশ্বশুর শেখ নাসির উদ্দিন, আত্মীয় খন্দকার হাফিজুর রহমান, ফারহানা আফরোজ ও রওশন আরা খাতুনের ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
আদালতে জমা দেয়া দুদকের তথ্য বলছে, ফয়সালের নামে ছয়টি ব্যাংক হিসাবে ৫ কোটি ২১ লাখ টাকা জমা হয়। ফয়সালের স্ত্রী আফসানা জেসমিনের পাঁচটি ব্যাংক হিসাবে জমা হয় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। ফয়সালের শ্বশুর আহম্মেদ আলীর আটটি ব্যাংক হিসাবে জমা হয় ১১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। তার নামের আটটি ব্যাংক হিসাবের দুটি ২০০৭ ও ২০১০ সালে খোলা। বাকিগুলো খোলা হয় ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে। ফয়সালের শাশুড়ি মমতাজ বেগমের নামে ১০টি ব্যাংক হিসাবে ৭ কোটি টাকা জমা হয়। তার নামের ব্যাংক হিসাবগুলোর মধ্যে একটি ২০০৯ সালে খোলা হয়। বাকিগুলো খোলা হয়েছে ২০১৬ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে। ফয়সালের শ্যালক আফতাব আলীর ৬টি ব্যাংক হিসাবে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা জমার তথ্য পেয়েছে দুদক।
বিভিন্ন সময়ে এসব টাকা জমা হয়েছে। পরে তার বড় অংশ তুলে নেয়া হয়েছে। জমা ও উত্তোলনের পর ফয়সাল, তার স্ত্রী, শ্বশুর ও তার স্বজনদের ১৯টি ব্যাংক ও ১টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাবে রয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকা। তাদের নামে রয়েছে ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র।
অপরাধ
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭
![মাদকবিরোধী](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/arrest-2.jpg)
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার (৩ জুলাই) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
এ সময় ৯৪৩ পিস ইয়াবা, ২ গ্রাম হেরোইন ও ১ কেজি ৭০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৪টি মামলা রুজু হয়েছে।
কেএস/
অপরাধ
শাহজালালে মিললো সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণের বার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/স্বর্ণের-বার.jpg)
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার মোট ৩৮ পিস স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়েছে। ওমানের মাস্কাট থেকে অবতরণ করা সালাম এয়ারএয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট থেকে এসব স্বর্ণের বার উদ্ধার করেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
বুধবার (৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ৫টার দিকে ওই স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।
কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় শাহজালাল বিমানবন্দরে অবৈধ স্বর্ণ আসছে। এতে বিমানবন্দরের নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করা হয়। ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ ওমানের মাস্কাট থেকে আসা ওভি-৪৯৭ নম্বর ফ্লাইটটি রামেজিং করা হয়।
এ সময়, সিট নং ২ (ডি-ই-এফ) এর উপরে লাগেজ রাখার কেবিনে কালো স্কচটেপে মোড়ানো দুটি ভারী বস্তু পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কাউকে আটক করা যায়নি বলেও জানায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
টিআর/
অপরাধ
মেয়ের পরিকল্পনায় খুন হন সাবেক এমপির স্ত্রী: পিবিআই
![পিবিআই-প্রধান-অতিরিক্ত-আইজিপি-বনজ-কুমার-মজুমদার](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/পিবিআই-প্রধান-অতিরিক্ত-আইজিপি-বনজ-কুমার-মজুমদার.jpg)
পরকীয়া ও সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে নিজ মেয়ের পরিকল্পনায় সাভারের সাবেক এমপি শামসুদ্দোহা খানের স্ত্রী সেলিমা খান মজলিস খুন হন। বলেছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাজধানীর ধানমন্ডিতে পিবিআই কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন: ইলেকট্রিশিয়ান সুবল কুমার রায় (৫০), নিহতের নিজ মেয়ে শামীমা খান মজলিস ওরফে পপি (৫৭) এবং গৃহকর্মী আরতি সরকার (৬০)। গেলো ৪ জুন সাভারের ভাগলপুর এবং পাকিজা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের ১৩ বছর পর তিনজনকে গ্রেপ্তার করলে তাদের থেকে হত্যাকাণ্ডের চাঞ্চল্যকর তথ্য জানতে পারে পিবিআই-এর ঢাকা জেলা ইউনিট।
পিবিআই প্রধান জানান, হত্যাকারী সুবলের সঙ্গে মেয়ে শামীমার প্রেমের সম্পর্কে বাধা দেয়ায় খুন হন সেলিনা খান মজলিস। হত্যার পর আত্মহত্যা হিসেবে প্রচারের চেষ্টা করেছিলেন আসামিরা।
সংবাদ সম্মেলনে বনজ কুমার জানান, সাভারের বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মরহুম শামসুদ্দোহা খানের স্ত্রী ছিলেন সেলিমা খান মজলিশ। তিনি তার স্বামীর দুই তলার বাড়ির নিচতলার পশ্চিম পার্শ্বের ফ্ল্যাটে বড় মেয়ে শামীমা খান মজলিশ ওরফে পপি (৫৭), মেয়ে তিলোত্তমা ও মেয়ের জামাই আবুল কালাম আজাদ এবং পূর্ব পার্শ্বের ফ্ল্যাটে সেজ মেয়ে সেলিনা খান মজলিশ ওরফে শিল্পী (৩৮) এবং তার একমাত্র ছেলে প্লাবনকে (১২) নিয়ে বসবাস করতেন।
২০১১ সালের ১৪ জুন ভোর সাড়ে ছয়টা থেকে সাড়ে সাতটার মধ্যে সেলিমা খানকে গলা ও পেটকাটা অবস্থায় উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারদিন পর ১৮ জুন তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. শাফিউর রহমান খান ওরফে শাফি বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মামলার পর নিহতের নাতনি জামাই আবুল কালাম আজাদ ও গৃহকর্মী স্বরসতীর স্বামী শ্রী হরিপদ সরকারকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। পরে থানা পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে মামলাটির তদন্তভার সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সিআইডি ৪ বছর ৩ মাস ২৪ দিন তদন্ত করে। তদন্তকালে সিআইডি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে মো. আবু সুফিয়ান ওরফে রানা (৩২) নামে আরেজনকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু মামলার তদন্তে তাদের সম্পৃক্ততা না মেলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন থেকে তাদের নাম বাদ দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ।
এরপর ২০১৫ সালের অক্টোবরে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়। পরবর্তীতে আদালত মামলাটি পুনঃতদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেয়। মামলাটির তদন্ত করেন উপপরিদর্শক (এসআই) সালেহ ইমরান। পরে গেলো ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্তের দায়িত্ব পান এসআই ইমরান আহমেদ।
দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে মামলাটির তদন্ত হলেও মূল আসামি ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি আগের তদন্তকারীরা। কিন্তু পিবিআই এর এসআই ইমরান আহমেদ গেলো ৩০ মে সুবল কুমার রায়কে গ্রেপ্তার করলে হত্যাকাণ্ডের আসল রহস্য বেরিয়ে আসতে শুরু করে। সুবলের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে নিহতের মেয়ে পপি ও আরতী সরকারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের কারণ হিসেবে পিবিআই প্রধান বনজ কুমার জানান, গ্রেপ্তারকৃত সুবল কুমার রায় এবং নিহতের বড় মেয়ে শামীমা তাহের পপির মধ্যে অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। এছাড়াও পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধ এবং রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তাকে হত্যা করা হয়।
যেভাবে হত্যা করা হয় সেলিমা খানকে
পিবিআই প্রধান জানান, হত্যাকাণ্ডটি মূলত সংঘটিত হয় নিহতের বড় মেয়ে পপির পরিকল্পনায়। ঘটনার দিন সেলিমা খান মজলিশের বড় মেয়ে শামীমা তাহের পপির সহায়তায় তার গলার দুই পার্শ্বে ফল কাটার ছুরি দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত করা হয়। পরে তারা বাসার দ্বিতীয় তলার ডাইনিং রুমে সেলিমাকে ফেলে রেখে চলে যায়।
গ্রেপ্তারকৃত সুবল কুমার পিবিআইকে দেয়া জবানবন্দিতে জানিয়েছেন, নিহতের বড় মেয়ে শামীমা খান মজলিশ ওরফে পপির সহায়তায় ভিকটিমের বাসার ডাইনিং রুমে নিহতের গলার দুই পার্শ্বে ফল কাটার ছুরি দিয়ে পোঁচ মেরে রক্তাক্ত করে। পরে সেই অবস্থায় প্রতিবন্ধী ছেলে সেতুর কক্ষে খাটের চাদরের ওপরে একটি পুরাতন পত্রিকা বিছিয়ে সেলিমা খানের মাথার কাছে দুটি বালিশ দিয়ে চাপা দিয়ে এবং ঘাড়ের নিচে তোষক দিয়ে শুইয়ে রেখে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়।
- পর্যটন5 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
- ইসলাম5 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
- বলিউড4 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
- অপরাধ5 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
- আবহাওয়া7 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
- টুকিটাকি6 days ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
- রংপুর6 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
- জাতীয়6 days ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!