Connect with us

আওয়ামী লীগ

বিএনপিতে এখন আতঙ্কের নাম তারেক রহমান : কাদের

Avatar of author

Published

on

বিএনপির আন্দোলন ভুয়া। বিএনপিতে এখন আতঙ্কের নাম তারেক রহমান। মধ্যরাতে টেমস নদীর পার থেকে ফরমান আসে। একজন গেল,আরেকজন এলো, মধ্যরাতের ফরমান। তারেক রহমানের এ ফরমানে ফখরুল ইসলাম, গয়েশ্বর বাবু কোথায় যান? কেউ জানে না। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (২৯ জুন) দুপুরে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত আলোচনা এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ। ৭৫ বছর এই প্রতিষ্ঠানের বয়স। দীর্ঘ সংগ্রাম, আন্দোলন, ঝড়, অন্ধকার, স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দীপ্ত পায়ে এগিয়ে যাওয়ার নাম আওয়ামী লীগ।

সেতুমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয় গান গায়। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়ায়। তাদের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে। দলটির জন্ম জনতার মাঝ থেকে। তাঁরা অস্ত্র উঁচিয়ে শেষ রাতে ক্ষমতা দখলকারী দল নন। আওয়ামী লীগ জনগণের মাঝে, জনগণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা বলেছিলাম বছরব্যাপী উদযাপন করবো। সেখানে খবর হয় তাঁরা নাকি পাল্টাপাল্টি করছি। গতকাল তাঁরা সাইকেল র‍্যালি করেছেন, বিএনপির কি কিছু ছিল? তাহলে কেন এই অপবাদ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে দিচ্ছেন?

Advertisement

প্রসঙ্গত, সভায় দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

Advertisement

আওয়ামী লীগ

আন্দোলনকারীদের ওপর ভর করছে বিএনপি : কাদের

Published

on

সর্বজনীন স্কিম ‘প্রত্যয়’ বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের এবং সরকারি চাকরিতে কোটা বহালের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের ওপর ভর করে বিএনপি স্বপ্ন দেখছে। বলেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে সাভারের হেমায়েতপুর বাসস্ট্যান্ডে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ।

বিএনপির আন্দোলনকে মরা গাঙের সঙ্গে তুলনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা নিজেরা আন্দোলন করতে পারে না, শিক্ষকদের আন্দোলনে, ছাত্রদের আন্দোলনে ভর করে।

বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষকদের আন্দোলন, কোটা আন্দোলন, গতবারও ছিল, এবারও আছে। অন্যদের আন্দোলনের ওপর ভর করছে বিএনপি৷ অন্যদের ওপর ভর করে আন্দোলন হয়? কোনো দিনও হয় না।’

বিএনপির মনের জোর কমে গেছে এবং গলার জোর বেড়ে গেছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘একটা কথা আছে, মানুষের শক্তি যত কমে, মুখের বিষ তত উগ্র হয়৷ বিএনপি নেতাদের মুখে কোনো ট্যাক্স নেই। মুখে কোনো লাগাম নেই। লাগাম দিয়ে টেনে কোনো লাভ নাই।’

Advertisement

বিএনপিকে বেপরোয়া চালক আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘গাড়ির চালক বেপরোয়া হলে যে অবস্থা হয়, রাজনীতিতে বিএনপি হচ্ছে বেপরোয়া চালক। কখন কী দুর্ঘটনা ঘটায় বসে!’

বিএনপির নেতৃত্বের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি কি চলে নাকি চালায়? বিএনপি চলে লন্ডন থেকে রিমোট কন্ট্রোলে।’

কাদের বলেন, ‘মধ্যরাতের ফরমান। নেতাদের দিনের আরাম, রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। কখন তারেক রহমানের ডাক আসে। কখন কার চাকরি নট হয়ে যায়। ফখরুলও আতঙ্কে আছে৷ কখন কার গদি চলে যায়! তারেকের ডাক আসে মাঝ রাতে। এজন্য নেতারা রাতে ঘুমায় না।’

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

তিস্তার পানির বিষয়ে মমতাকে ‘হ্যাঁ’ বলাতে হবে : কাদের

Published

on

তিস্তার পানির বিষয়ে মমতাকে রাজি করাতে হবে। তিনি এতদিন না বলে আসছেন। তাকে ‘হ্যাঁ’ বলাতে হবে। না হলে ভারতের সংবিধান এটি অ্যালাও করে না। তাদের রাজ্যকে বাদ দিয়ে ভারত সরকারের এই চুক্তি করার সুযোগ নেই। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১ জুলাই) বিকেলে তেজগাঁও জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায়  এসব কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন,  তিস্তার পানির জন্য মূল সমস্যা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের মমতা ব্যানার্জির সরকার। যখন শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা চলছিল, তখনই গর্জে উঠেছিলেন মমতা। বলেছিলেন এই পানি তিনি দেবেন না। কোনোদিনও বাংলাদেশকে পানি দেবেন না, এটা তাঁরা দিতে পারে না। এখানে একটা সমস্যা।

তিনি বলেন, তিস্তার পানি নিয়ে সবাই বলে, চুক্তি কেন হলো না। ভারত একটা ফেডারেল রাষ্ট্র। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ইচ্ছা করলে কোনো রাজ্য সরকারের অধীনের পানি অন্য দেশকে দিতে পারে না। এটা ভারতের সংবিধানে লেখা আছে। এর আগে যখন গঙ্গার পানি দিলো, তখনকার পশ্চিমবঙ্গের জ্যোতি বসু সরকার ছিল। তারা রাজি ছিল বলেই বাংলাদেশ পানি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, যেসব সমস্যা সমাধান হয়নি, ভারতের নতুন সরকার তা সমাধানের জন্য চেষ্টা করছে। আলোচনা ইতিবাচক হয়েছে।

Advertisement

বিএনপি ভারতের দাসত্ব চেয়েছিল দাবি করে সেতুমন্ত্রী বলেন, মনে আছে? নরেন্দ্র মোদী যখন ক্ষমতায় আসেন, প্রথমদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে বিএনপি নেতারা ভারতের হাইকমিশনের সামনে হাজির। হাইকমিশন বন্ধ, মিষ্টি আর ফুল নিয়ে হাজির। এই হচ্ছে বিএনপি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এরা ভারতবিরোধিতা করে, কিন্তু ভারতের কাছে ওয়াশিংটনের ইচ্ছায় গ্যাস বিক্রি করার অঙ্গীকার করে ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেছে।

উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত এ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম আতিকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন মির্জা ফখরুল: আরাফাত

Published

on

তথ্য-ও-সম্প্রচার-প্রতিমন্ত্রী-মোহাম্মদ-আলী-আরাফাত

কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী ভারত সফর করেছেন। সেখানে কিছু সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং বিভিন্ন মূলধারার গণমাধ্যমে অপপ্রচার হয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও মিথ্যাচার করেছেন। বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সোমবার (১ জুলাই) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

আরাফাত বলেন, বাংলাদেশের বুক চিরে ভারতের ট্রেন চলবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেছেন আমাদের দেশ নাকি নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। এই লাইনে ভারত নাকি এখানে দিয়ে আর্মস নিয়ে যাবে। কিন্তু সমঝোতা স্বারকে এমন কিছুই নেই। বরং আর্মসসহ এ জাতীয় কিছুই পরিবহন করা যাবে না উল্লেখ আছে। এ নিয়ে একটা কল্পিত ঝুঁকির ভয় দেখানো হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।

তিনি আরও বলেন, ভারত শুধু আমাদের ওপর দিয়ে ট্রেন নিয়ে যাবে না বরং আমরাও ভারতের ওপর দিয়ে ট্রেন নিয়ে নেপাল, ভুটান যাব। এসব অর্জনকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটাকে তো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বলে না।

 

Advertisement

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত