আন্তর্জাতিক
ফ্রান্সে প্রথম দফার ভোট শেষের পথে, ম্যাক্রোঁ-বিরোধীদের জয়ের আভাস
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/france-.jpg)
ফ্রান্সে পার্লামেন্টে নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ শেষের পথে রয়েছে। আর কিছুক্ষণ পরেই দেশটির অধিকাংশ অঞ্চলে ভোটগ্রহণ শেষ হবে। তবে প্যারিসের মতো বড় শহরগুলোতে আরও দুই ঘণ্টা ভোটগ্রহণ চলবে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ রোববার (৩০ জুন) সকাল ৮টায় নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ইতিমধ্যে রেকর্ড প্রায় ৬০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। আর কিছুক্ষণ পরই দেশটির অধিকাংশ অঞ্চলে ভোটগ্রহণ শেষ হবে। তবে বড় বড় শহরে স্থানীয় সময় রাত ৮টা পর্যন্ত ভোট দিতে পারবেন ভোটাররা।
ভোট শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুথ ফেরত জরিপের ফল প্রকাশিত হওয়া শুরু করবে। তখন থেকেই নির্বাচনে কোন দল কেমন করলো, সে সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যাবে। যদিও ভোট শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই সামগ্রিক চিত্র জানা যাবে।
এরপরও বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, এবারের নির্বাচনে কট্টর ডানপন্থি ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) দলের নেতা মেরিন লে পেন প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। দলটি অভিবাসনবিরোধী ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমালোচনাকারী হিসেবে বেশ পরিচিত। দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ২৮ বছর বয়সী জর্দান বারদেলা।
এবারের নির্বাচনে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ দল অর্ধেকের বেশি আসন হারাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নির্বাচনের আগে করা জরিপে দেখা গেছে, ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর জোট ২০ থেকে ২১ শতাংশ ভোট পেতে পারে।
অবশ্য এটাও মাথায় রাখতে হবে ফ্রান্সের রাজনৈতিক ব্যবস্থা বেশ জটিল। ৫৭৭ আসনের পার্লামেন্টে কে কত আসন পাবে, তা আগে থেকে অনুমান করা বেশ কঠিন। এই জন্য ৭ জুলাই পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এদিন দ্বিতীয় দফার ভোট শেষ হলেই চূড়ান্ত ফল জানা যাবে।
এর আগে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ নিজ দেশে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ডানপন্থীদের কাছে ধরাশায়ী হয়ে তড়িঘড়ি করে আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচন দেন। গেল ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ফ্রান্সের ডানপন্থী আরএন দল ৩২ শতাংশ ভোট পেলেও ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ দল পায় মাত্র ১৪ শতাংশ ভোট।
আন্তর্জাতিক
ঋষি সুনাকের ভরাডুবির আভাস
![ঋষি-সুনাক](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/ঋষি-সুনাক-1.jpg)
যুক্তরাজ্যে পার্লামেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। লাখ লাখ ব্রিটিশ ভোটার তাদের পরবর্তী সরকার বেছে নিতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। অবশ্য এবারের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের নেতৃত্বাধীন কনজারভেটিভ পার্টির (টোরি) ভরাডুবি হতে চলেছে বলেই আভাস দেয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ৪০ হাজার ভোটকেন্দ্রে ৪ কোটি ৬০ লাখ ব্রিটিশ ভোটার ভোট দিচ্ছেন। রাত ১০টা পর্যন্ত তারা ভোট দিতে পারবেন। এর পরপরই বুথ ফেরত জরিপের ফল আসতে শুরু করবে। তখন ভোটের ফলাফল নিয়ে একটি ধারণা পাওয়া গেলেও চূড়ান্ত ফল জানা যাবে স্থানীয় সময় শুক্রবার (০৫ জুলাই) মধ্যরাতে।
ইতোমধ্যে এবারের নির্বাচনের মূল দুই প্রতিদ্বন্বী ভোট দিয়েছেন। তারা দুজনই সস্ত্রীক ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেন। ৪৪ বছর বয়সী সুনাক তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তিকে সঙ্গে নিয়ে উত্তর ইংল্যান্ডের রিচমন্ডের নির্বাচনী এলাকায় ভোট দিয়েছেন। অন্যদিকে কেয়ার স্টারমার উত্তর লন্ডন নির্বাচনী এলাকায় তার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দেন।
বিভিন্ন জনমত জরিপের বরাতে রয়টার্স বলছে, ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকলেও এবার কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসবে কেয়ার স্টারমারের বিরোধী দল লেবার পার্টি। আবার অনেক ভোটার এখন দেশে একটা পরিবর্তন চাইছেন। কারণ এই ১৪ বছরে কনজারভেটিভ পার্টির ভেতরে তারা অনেক অন্তর্দ্বন্দ্ব ও অশান্তি দেখেছেন। মাত্র ১৪ বছরে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী পদে পাঁচবার পরিবর্তন এসেছে।
ভোটারদের এমন মনোভাবের ওপর ভর করে নিরঙ্কুশ জয় নিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারেন ৬১ বছর বছর বয়সী স্টারমার। লেবার পার্টির এই প্রধান একজন সাবেক মানবাধিকার আইনজীবী।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ভোটারদের উদ্দেশে স্টারমার বলেন, আজ ব্রিটেন একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পারে। আমরা কনজারভেটিভ পার্টির অধীনে আরও পাঁচ বছর থাকতে পারব না। তবে লেবার পার্টিকে ভোট দিলেই এই পরিবর্তন আসবে।
অন্যদিকে পঞ্চম বারের মতো নির্বাচনে জিতে আবারও ক্ষমতায় আসার দাবি এক প্রকার ছেড়েই দিয়েছেন সুনাক। তার পরিবর্তে তিনি ভোটারদেরকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী লেবার পার্টি ক্ষমতায় গেলে কী বিপদ হতে পারে, সে সম্পর্কে সতর্ক করছেন।
সুনাক বলেন, লেবার পার্টি ক্ষমতায় গেলে দেশের কর বৃদ্ধি করবে, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার বাধাপ্রাপ্ত হবে। একই সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার এই সময়ে ব্রিটেনকে আরও দুর্বল করে দেবে। যদিও এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে লেবার পার্টি।
এসি//
আন্তর্জাতিক
ইসরাইলে বৃষ্টির মতো শতাধিক রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ
![হিজবুল্লাহর-জ্যেষ্ঠ-কমান্ডার-মোহাম্মদ-নিমাহ-নাসের,ইসরায়েলে-হামলা](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/হিজবুল্লাহর-জ্যেষ্ঠ-কমান্ডার-মোহাম্মদ-নিমাহ-নাসেরইসরায়েলে-হামলা.jpg)
সম্প্রতি লেবাননে হামলা চালিয়ে সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর একজন শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। এর প্রতিশোধ নিতেই দফায় দফায় ইসরাইলের দিকে বৃষ্টির মতো শতাধিক রকেট ছুড়েছে সংগঠনটি। গেলো কয়েক সপ্তাহে হিজবুল্লাহর বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করেছে ইসরাইল।
বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেবাননে ইসরাইলের চালানো বিমান হামলায় দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জ্যেষ্ঠ কমান্ডার মোহাম্মদ নিমাহ নাসের নিহত হয়েছেন। হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননে চালানো ইসরাইলি হামলায় তিনি প্রাণ হারান।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসাবে ইসরাইলে হামলা ঝাঁকে ঝাঁকে রকেট ছোড়ার কথাও জানিয়েছে হিজবুল্লাহ।
হিজবুল্লাহ দাবি করেছে, জেষ্ঠ্য কমান্ডারকে হত্যার প্রতিবাদে তারা ইসরাইলের সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে শতাধিক রকেট নিক্ষেপ করেছে। ইসরাইলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, হিজবুল্লাহর ছোড়া অধিকাংশ রকেটই খোলা জায়গায় পড়েছে। এতে কিছু জায়গায় আগুন ধরে গেলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, হিজবুল্লাহর আজিজ ইউনিটের নেতৃত্বে ছিলেন নাসের। ইউনিটটি দক্ষিণ-পশ্চিম লেবানন থেকে রকেট হামলা চালাতো।
তালেব সামি আবদুল্লাহকে হত্যার পর নাসের ছিলেন ইসরাইলি হামলার শিকার হিজবুল্লাহর সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ নেতা। গেলো মাসে সামি আবদুল্লাহ নিহত হন। এর জবাবে এক দিনেই উত্তর ইসরাইলে ২০০টির বেশি রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে হিজবুল্লাহ।
এছাড়াও ওই হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ৮টি অবস্থানে ‘‘বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোন’’ নিক্ষেপ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে হিজবুল্লাহ। বিবৃতিতে ইরান-সমর্থিত এই গোষ্ঠী বলেছে, তাদের যোদ্ধারা গোলান মালভূমিসহ সীমান্ত এলাকায় ইসরায়েলি ঘাঁটি লক্ষ্য করে বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোনের বহর নিক্ষেপ করেছে।
এদিকে, বৃহস্পতিবার লেবানন সীমান্ত লাগোয়া ইসরাইলি ভূখণ্ডজুড়ে এবং গোলান মালভূমিতে রকেট ও বিমান হামলার সাইরেন বাজিয়ে বাসিন্দাদের সতর্ক করে দেয়া হয়েছে।
গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী হামাসের মিত্র হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের আন্তঃসীমান্ত সংঘাত বাড়তে পারে এমন আশঙ্কার মাঝে পশ্চিমে নাহারিয়া থেকে পূর্বে গোলান মালভূমি পর্যন্ত উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন অংশে ৯০ মিনিটের মধ্যে অন্তত ১৭টি সতর্কবার্তা জারি করেছে ইসরাইল।
গেলো ৭ অক্টোবর হামাসের সাথে ইসরাইলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে প্রায় প্রত্যেক দিন ইসরায়েলি সামরিক চৌকি ও ভূখণ্ডে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে আসছে লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ও তাদের মিত্ররা। ইসরাইল-লেবানন সীমান্ত এলাকায় এবারের এই সংঘাত ২০০৬ সালের ইসরাইল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধের চেয়েও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
ফরাসি এ সংবাদ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইসরাইল-লেবানন সীমান্তে ৯ মাস ধরে চলা সহিংসতায় লেবাননে ইসরাইলি হামলায় ৩০০ জনেরও বেশি হিজবুল্লাহ যোদ্ধা ও ৮৭ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরাইলি ১৮ সৈন্য ও ১০ বেসামরিক নিহত হয়েছেন।
গেলো বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে ঢুকে এক হাজার ২০০ জনের বেশি মানুষকে হত্যা করে হামাসের শত শত যোদ্ধা। একই সঙ্গে আরও ২০০ জনের বেশি মানুষকে ধরে নিয়ে গাজায় জিম্মি করে ফিলিস্তিনি এই স্বাধীনতাকামী সংগঠনের সদস্যরা। পরে ওই দিনই গাজায় পুরোমাত্রার যুদ্ধ শুরু করে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।
গাজার ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠী হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গেলো ৯ মাসের যুদ্ধে ইসরাইলি হামলায় গাজায় প্রায় ৩৮ হাজার ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। ইসরাইলের নির্বিচার হামলায় আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার মানুষ। ইসরাইলের অব্যাহত বোমা হামলায় উপত্যকায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এসি//
আন্তর্জাতিক
গাজার ১০ জনের মধ্যে ৯ জনই বাস্তুহারা
![গাজা](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-56.jpg)
ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজা উপত্যকায় প্রতি ১০ জনের মধ্যে নয়জনই একবারের জন্য বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
বুধবার (৩ জুলাই) জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ফিলিস্তিনি অঞ্চলে জাতিসংঘের ওসিএইচএ সংস্থার প্রধান আন্দ্রেয়া ডি ডোমেনিকো বলেছেন, গাজায় প্রায় ১৯ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা অনুমান করছি যে, গাজা উপত্যকায় প্রতি ১০ জনের মধ্যে নয়জনই অন্তত একবার অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এমনকি কারও কারও ক্ষেত্রে সেটা আরও বেশি বারও হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা আগে অনুমান করেছিলাম যে, এই সংখ্যা হয়তো ১৭ লাখ। আমরা এখন রাফায় কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে দেখেছি এই সংখ্যা আরও বেশি। আমরা গাজার উত্তরাঞ্চলেও কাজ করছি। সেখানেও লোকজন এক স্থান থেকে অন্যত্র সরে যাচ্ছে।
তিনি ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের কথা উল্লেখ করে বলেন, এ ধরনের অভিযান মানুষকে বার বার এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আশ্রয় নিতে বাধ্য করছে।
তিনি বলেন, এই সংখ্যার পেছনে রয়েছে এমন সব মানুষ যারা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে এবং তাদের নানা রকম অভিযোগ রয়েছে। তাদের স্বপ্ন এবং আশাও রয়েছে।
সম্প্রতি ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নতুন করে উচ্ছেদ আদেশ জারি করার পর ফিলিস্তিনিরা গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খান ইউনিসের পূর্বাঞ্চল ছেড়ে পালাতে শুরু করেন। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা মঙ্গলবার জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এই নতুন উচ্ছেদের আদেশের ফলে গাজার এক চতুর্থাংশ অর্থাৎ প্রায় আড়াই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
ইউএনআরডব্লিউএ-এর মুখপাত্র লুইস ওয়াটারিজ গাজা থেকে ভিডিও কলের মাধ্যমে জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, আমরা দেখেছি মানুষ চলাচল করছে, পরিবারগুলো এলাকা ছেড়ে যাচ্ছে এবং লোকজন তাদের জিনিসপত্র গুছিয়ে নিতে শুরু করেছে।
কেএস/
- পর্যটন7 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
- ইসলাম6 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
- বলিউড5 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
- অপরাধ7 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
- ক্রিকেট6 days ago
বিশ্বকাপ ফাইনাল পণ্ড হলে যারা জিতবে শিরোপা
- অপরাধ5 days ago
‘হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে টিম’, থানায় জিডি ব্যারিস্টার সুমনের
- বলিউড6 days ago
স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হিনা খান
- রংপুর6 days ago
স্ত্রীর প্রেমিকের হাতে স্বামী খুন, গ্রেপ্তার ২