Connect with us

বাংলাদেশ

কোম্পানীগঞ্জে আবারও পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণা

Published

on

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আবারও পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ।

মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলা আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। হঠাৎ করে বুধবার (২৪ মার্চ) সকালে একই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।

আবদুল কাদের মির্জা কাদের ঘোষিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইস্কান্দার হায়দার চৌধুরী বাবুল ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইউনুস স্বাক্ষরিত কর্মসূচি বলা হয়, ২৫ মার্চ সকাল ১০টায় ১৬ নম্বর স্লুইচ গেট সংলগ্ন শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া, উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সম্প্রচার। ২৬ মার্চ সকাল থেকে প্রত্যেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ১০টায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল এবং শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বিকেল ৩টায় পৌর মিলনায়তনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

অন্যদিকে কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খান ও সাধারণ সম্পাদক নুরন্নবী স্বাক্ষরিত কর্মসূচিতে বলা হয়েছে, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২৫ মার্চ রাতে উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সম্প্রচার, ২৬ মার্চ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ও শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সকালে প্রত্যেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বিকেল ৩টায় উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে শহীদ নুরুল হক বীর উত্তম অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা পালিত হবে। সকল কর্মসূচি পালনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে দলীয় সকল নেতাকর্মীদের অনুরোধ করা হয়েছে।

এই বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির বিষয়ে প্রশাসন অবগত আছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Advertisement

শুভ মাহফুজ

Advertisement

জাতীয়

মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে ওবায়দুল কাদের

Published

on

চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে চারজন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীকে ডেকে নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বৈঠকে দুইজন মন্ত্রী ও দুইজন প্রতিমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।

সোমবার (৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ের দপ্তর কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

জানা যায়, কোটা আন্দোলন নিয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষে দপ্তর কক্ষে চলে যান ওবায়দুল কাদের। ওই কক্ষে আগে থেকে উপস্থিত ছিলেন সরকারের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে দপ্তর কক্ষে প্রবেশাধিকার বন্ধ করে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীক নিয়ে বৈঠকে বসেন সেতুমন্ত্রী। এরপর বেলা ১টা ৩২ মিনিটে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। একই সময়ে আসেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন্নাহার চাপা। তারা দুইজনও যোগ দেন বৈঠকে। এছাড়া বৈঠকে আসতে দেখা গেছে দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়াকে।

এর আগে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই কোটা আন্দোলনে পলিটিক্সের উপাদান যুক্ত হয়ে গেছে। কারণ বিএনপি প্রকাশ্যে এবং তাদের সমমনারা এই কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করেছে। তারা সাপোর্ট করেছে প্রকাশ্যেই। সাপোর্ট করা মানেই তারা এরমধ্যে অংশগ্রহণও করেছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র লে. কর্নেল মো. মুনীম ফেরদৌস

Published

on

র‍‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মুনীম ফেরদৌস। বর্তমানে তিনি র‌্যাব-৫ এর অধিনায়ক হিসেবে রাজশাহীতে কর্মরত। আর সদ্য সাবেক মিডিয়া উইং কমান্ডার আরাফাত ইসলামকে র‌্যাব-৮ বদলি করা হয়েছে।

গেলো রোববার (৭ জুলাই) র‌্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বর্তমান মুখপাত্র কমান্ডার আরাফত হোসেনকে বদলি করে বরিশাল র‌্যাব-৮ এর অধিনায়ক করা হয়েছে। তার জায়গায় দায়িত্বে আসছেন মুনীম ফেরদৌস। এই সেনা কর্মকর্তা গত বছরের ডিসেম্বরে ব্যাটালিয়নটির দায়িত্ব পান।

এছাড়া র‌্যাব-৪ এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আবদুর রহমানকে র‌্যাব সদর অপস্‌ উইংয়ে, লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী যোবায়ের আলম শোভনকে র‌্যাব-৮ থেকে র‌্যাব-৩ এ, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ফিরোজ কবীরকে র‌্যাব-৩ থেকে র‌্যাব-৫ এ বদলি করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস পিরোজপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। অল্পদিনে র‌্যাব-৫ এর দায়িত্ব পাওয়া মুনীমের কয়েকটি অভিযান প্রশংসিত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম ২০ কোটি টাকা হাতিয়ে দুবাই পালানোর চেষ্টাকালে এনজিও পরিচালককে গ্রেপ্তার, শিক্ষা উপবৃত্তির টাকা দেয়ার নামে ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতারণা চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার, ১০ আগ্নেয়াস্ত্রসহ শ্বশুরবাড়িতে জামাই গ্রেপ্তার ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

ইসলামী ব্যাংকের ৩৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি, বাংলাদেশ ব্যাংকে দুদকের চিঠি

Published

on

২০২২ সালের ডিসেম্বরে ইসলামী ব্যাংকের তিন হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশে ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই বছর ব্যাংকটির চট্টগ্রামের তিনটি শাখার মাধ্যমে বিতরণ করা প্রায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেনামি ঋণের খোঁজ পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নামসর্বস্ব এসব কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন ঋণ সৃষ্টি করে আগের দায় সমন্বয় করা হয়েছে। ঋণ অনুমোদন ও বিতরণের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এছাড়া এসব ঋণ ফেরত অথবা খেলাপি করতে বলা হয়েছে।

আলোচিত ওই ঋণ কেলেঙ্কারির তথ্য জানতে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে দুদকের একটি সূত্র গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে, বিনিয়োগের অর্থের যথাযথ ব্যবহার না হওয়ার দায়-দায়িত্ব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঋণ অনুমোদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং শাখা ব্যবস্থাপনার ওপর বর্তায়।

সে সময় ইসলামী ব্যাংকের এমডির কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়, খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখা থেকে সেঞ্চুরি ফুড প্রডাক্ট, জুবিলী রোড শাখা থেকে ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ও চাক্তাই শাখা থেকে মুরাদ এন্টারপ্রাইজ নামে প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে নির্বাহী কমিটির ১৯৫৯তম সভায় বিনিয়োগ অনুমোদন করা হয়েছে। এসব বিনিয়োগের মেয়াদ ইতোমধ্যে অতিক্রম করায় বকেয়া স্থিতি অবিলম্বে ১৫ দিনের মধ্যে আদায় করতে হবে। আর আদায় করতে না পারলে ক্ষতিজনক, মানে খেলাপি করে জানাতে হবে। সেই সঙ্গে এ বিনিয়োগ সুবিধা দেয়ার সুপারিশ, অনুমোদন ও সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেয়ার সঙ্গে জড়িত সব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে জানাতেও ওই চিঠিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত