Connect with us

সিলেট

শাল্লার ওসি বরখাস্ত, দিরাই থানার ওসিকে বদলী

Published

on

আলোচিত সুনামগঞ্জের শাল্লায় হিন্দু পাড়ায় হামলার ঘটনায় শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নাজমুল হক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি দিরাই থানার ওসি আশরাফুল ইসলামকে মৌলভীবাজারে বদলি করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহামন।  

সুত্রে উল্লেখ্য যে, হেফাজত ইসলামের নেতাকে নিয়ে স্যোসাল মিডিয়ায় হিন্দু যুবক স্ট্যাটাসের জের ধরে ১৭ মার্চ শাল্লার নোয়াগাঁও গ্রামের হিন্দুদের বসবাড়ি হামলা চালানো হয়। এ ঘটনার সময় পুলিশের ভূমিকা নীরব ছিলো বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। সব কিছু তদন্ত ও বিবেচনা করে পুলিশের উধ্বর্তন মহল থেকে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক কে বরখাস্ত করা হয় এবং দিরাই থানার ওসি আশরাফুল ইসলামকে মৌলভীবাজারে বদলি করা হয়। 

এএ

Advertisement

সিলেট

খুলে দেয়া হয়েছে সিলেটের সব পর্যটন কেন্দ্র

Published

on

সিলেট-পর্যটনকেন্দ্র

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে। সীমান্তবর্তী ৭টি পর্যটনকেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম কেন্দ্রগুলো হলো- গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং, রাতারগুল ও বিছনাকান্দি,কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর ও জৈন্তাপুর উপজেলার লালাখাল।

রোববার (২৩ জুন) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তৌহিদুল ইসলাম।

কোম্পানিগঞ্জ এবং জৈন্তাপুর উপজেলার ইউএনও জানান, চলতি মৌসুমে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির পর দুই দফা পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রথম ধাপে গত ৩০ মে সিলেটের সব কটি পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে ৭ জুন থেকে খুলে দেওয়া হয়।

তাঁরা আরও জানান, দ্বিতীয় দফায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলে ১৮ জুন থেকে আবারও সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়। শনিবার থেকে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক হওয়ায় রোববার থেকে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

গোয়াইনঘাটের ইউএনও জানান, পর্যটকদের বেশ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। মাঝিদের একইভাবে সাবধানতার কথা বলা হয়েছে। যারা সাঁতার জানেন না কিংবা যাদের বয়স ১২ বছরের কম তাদেরকে পানিতে না নামার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও এখনো পানিবন্দি অসংখ্য মানুষ

Published

on

সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। তবে নিম্নাঞ্চলে বানের পানি থৈ থৈ করছে। এ দুই উপজেলায় কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দি আছেন।

শুক্রবার (২১ জুন) সুরমা নদীর দিরাই ও ছাতক পয়েন্টে পানি কমলেও তা বিপৎসীমার  ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে বলে বায়ান্ন টিভিকে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার।

স্থানীয়রা জানান, সুনামগঞ্জ সদরের পশ্চিম লালপুর, পূর্ব লালপুর  ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মল্লিকপুর, মুক্তিরখলা গ্রামে ঘরবাড়ি থেকে পানি নেমেছে। বিশেষ করে জগন্নাথপুর উপজেলা পানি এখনো কমে নাই। অল্প অল্প করে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ফলে এই উপজেলার জনসাধারনের দূর্ভোগ চরমে গিয়েছে।

সুরমা নদীর পানি শহরের ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর নদীতে স্রোত না থাকায় পানি ধীরগতিতে কমছে বলে জানা গেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। সদর উপজেলার মঈনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আশ্রয়কেন্দ্রে তিনি ত্রাণ বিতরণ করেন। এছাড়া বন্যার প্রকোপ রোধে ২০টি নদী খনন করার কথা জানান মন্ত্রী।

মল্লিকপুর গ্রামের রাসেল মিয়া জানান, বাড়ি থেকে পানি নেমেছে কিন্তু এখনো চলাচলের সড়ক ডুবে আছে। পানি ঘর থেকে কমলেও বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠেনি। বানের পানিতে গোলার ধানসহ ঘরের আসবাবপত্রের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে এখনো দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

Advertisement

জেলা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সুনামগঞ্জের নদী পানি কমে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জ সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।  তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও প্রায় তিন দিন সময় লাগবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

গতি কমিয়ে ট্রেন চালানোর নির্দেশ

Published

on

মৌলভীবাজারে জেলায় গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে রেলওয়ে। মেঘালয় থেকে আসা ঢল ও ভারী বর্ষণে কুলাউড়ায় রেলপথের কিছু স্থানে পানি উঠে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত দেয় কর্তৃপক্ষ।

গেলো বৃহস্পতিবার (২০ জুন) রেল কর্তৃপক্ষ এ নির্দেশনা দেয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের উপসহকারী প্রকৌশলী (পথ) মো. মোজাম্মেল হক।

এ কর্মকর্তা জানান, কুলাউড়া-সিলেট রেলপথের কুলাউড়া জংশন স্টেশন থেকে ছকাপন রেলস্টেশনে যেতে কিছু অংশ হাওরের কাছে পড়েছে। বন্যায় হাওরের পানি উপচে সেখানে রেলপথ প্লাবিত হয়েছে। ওই স্থানে রেলের স্লিপারে পানি উঠে গেছে, তবে রেললাইন ভেসে রয়েছে।

মোজাম্মেল হক জানান, স্বাভাবিকভাবে এই রেলপথে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করে। বুধবার ওই স্থানে ২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালাতে বলা হয়। গেলো ২০ জুন বিকেলে তারা সরেজমিন ওই স্থান পরিদর্শনে যান। পানিতে স্রোত তেমন নেই। তবে গতকালের চেয়ে সেখানে পানি বেড়েছে। পানি বাড়ায় গতি আরও কমিয়ে ১০ কিলোমিটার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বন্যাকবলিত ওই স্থানে পাহারাদার রাখা হয়েছে। সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিচ্ছে রেল কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত