Connect with us

দুর্ঘটনা

রাসেলকে ১০ লাখ টাকা দিলো গ্রীনলাইন

Published

on

গ্রীনলাইন পরিবহনের বাসচাপায় পা হারানো রাসেল সরকারকে ১০ লাখ টাকার চেক দিয়েছে বাসটির মালিক কর্তৃপক্ষ।

আজ সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি) আদালতের মাধ্যমে এই টাকার চেক প্রদান করা হয়। আগামী দুই মাসের মধ্যে পরবর্তী ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করা হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন রিটকারীর আইনজীবী খন্দকার শামসুল হক রেজা ও অ্যাডভোকেট জহির উদ্দিন লিমন। অন্যদিকে গ্রীন লাইনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন শাহ মনজুরুল হক।

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ২৮ এপ্রিল মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারে গ্রীনলাইন পরিবহনের ধাক্কায় প্রাইভেটকারচালক রাসেল সরকারের বাম পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ ঘটনায় কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন গাইবান্ধার একই এলাকার বাসিন্দা জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সরকার দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য উম্মে কুলসুম স্মৃতি।

ওই বছরের ১৪ মে এ বিষয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে কেন রাসেলকে এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়।

Advertisement

পরে এক আবেদনের শুনানি নিয়ে রাসেলকে ৫০ লাখ টাকা দিতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এই নির্দেশের পর সাড়ে ১৩ লাখ টাকা দেয় গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ। সবশেষ আরও ১০ লাখ টাকা দেয়া হলো।

শুভ মাহফুজ

Advertisement

দুর্ঘটনা

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিহত ৫ জন, আহত ৩০

Published

on

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এখন পর্যন্ত নিহতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় জানা গেছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

রোববার (৭ জুলাই) বিকেলে শহরের সেউজগাড়ী আমতলী মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইহান ওয়ালিউল্লাহ।

স্থানীয়রা জানান, সেউজগাড়ি ইসকন ম‌ন্দির থেকে রথযাত্রা‌টি‌  আমতলা মোড় এলাকায় পৌঁছালে র‌থের গম্বুজ‌টি রাস্তার ওপরে থাকা হাইভোল্টে‌জের বৈদ্যুতিক তা‌রের সংস্প‌র্শে আসে। র‌থের গম্বুজ‌টি স্টি‌লের হওয়ায় বৈদ্যুতিক তা‌রের সংস্প‌র্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে তা‌রে আগুন লে‌গে যায়। এ সময় র‌থ  ও এর  আশপাশে থাকা অন্তত ৩০ জন আহত হন। প‌রে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান‌ মে‌ডি‌কেল ক‌লেজ হাসপাতা‌লে নি‌য়ে যাওয়ার পর পাঁচজন মারা যান।

নিহত ৫ জনের মধ্যে পরিচয় শনাক্ত হওয়া ৩ জন হলেন- বগুড়া সদরের কুড়িল এলাকার অতশী রানি (৪০), আদমদিঘীর নরেশ মহন্ত (৫০), শাজাহানপুরের রঞ্জিত মহন্ত (৪০)।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ১ বিজিপি সদস্য টেকনাফে

Published

on

মিয়ানমারের মংডু শহরে ফেরার সময় নাফ নদীর ওপারে দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের বহনকারী একটি ট্রলার ডুবে গেছে। এতে বিজিপির এক সদস্য সাঁতরে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের তীরে এসে আশ্রয় নিয়েছে। এ সময় তার সঙ্গে কিছু গোলাবারুদ ছিল। বিজিবি সদস্যরা গোলাবারুদসহ তাকে হেফাজতে নিয়েছে বলে জানা গেছে।

শনিবার (৬ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

বিজিবির একটি সূত্র জানিয়েছেন, মিয়ানমারের নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে ট্রলারটি মংডু শহরের দিকে যাচ্ছিল। আজ সকাল সাড়ে ৬টার দিকে সেটি ডুবে যায়। এ সময় সাঁতার কেটে কিছু গোলাবরুদ নিয়ে বিজিপির এক সদস্য শাহপরীর দ্বীপের তীরে ওঠে। পরে অস্ত্রসহ বিজিবি তাকে হেফাজতে নেয়।

জানা গেছে, ট্রলারটিতে বিজিপির পাঁচজন সদস্য ছিলেন। তাৎক্ষণিক অপর চারজনের খবর জানাতে পারেননি তিনি।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মিয়ানমারের বিজিপির ওই সদস্যকে সকাল ৯টার দিকে বিজিবির গাড়িতে করে টেকনাফের দিকে নিয়ে যেতে দেখেছেন তারা। এ সময় আশেপাশে কোনো লোকজনকে ভিড়তে দেয়নি বিজিবি সদস্যরা।

Advertisement

এদিকে, শুক্রবার রাতে মিয়ানমারের ওপার শান্ত থাকলেও শনিবার সকাল থেকে থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানিয়েছেন সীমান্ত এলাকার লোকজন।

বাসিন্দারা বলেন, গতকাল শুক্রবার সকাল ছয়টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত মংডু শহরের আশপাশ থেকে ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ পাওয়া যায়। রাতভর শান্ত থাকলেও শনিবার সকাল থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপে উঠেছে সীমান্ত এলাকা।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো আদনান চৌধুরী বলেন, মিয়ানমারের ওপারে কখনও শান্ত আবার কখনও থেকে থেমে থেমে বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যার পর রাতভর শান্ত ছিল। শনিবার সকাল থেকে আবারও শোনা যাচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত হতে বিজিবির টেকনাফস্থ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. উদ্দিন আহমেদের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

ঘুরতে গিয়ে নৌকাডুবে প্রাণ গেলো দুই বন্ধুর

Published

on

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বন্যার পানিতে ঘুরতে গিয়ে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়েছে। এসময় একজন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে উপজেলার পোতাজিয়া যদুর ঝোলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার পৌর শহরের দারিয়াপুর মহল্লার শাহ আলমের ছেলে সজল (১৮) ও একই মহল্লার তৌহিদের ছেলে তন্ময় (২০)।

স্থানীয়রা জানান, শনিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে ৯ বন্ধু মিলে একটি ডিঙ্গি নৌকা ভাড়া করে উপজেলার জদুর জোলা খেয়া ঘাট থেকে রেশমবাড়ির দিকে রওনা হয়। পোতাজিয়া চারমাথা এলাকায় পৌছলে পানির তোড়ে নৌকাটি ডুবে যায়। এরপর সাত বন্ধু সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সজল ও তন্ময় পানিতে ডুবে যায়। স্থানীয়রা তাৎক্ষনিক তাদের উদ্ধার করে উপজেলার পোতাজিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সবুজ রানা জানান, নিহতদের মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে নিহতদের স্বজনেরা তাদের বাড়িতে নিয়ে চলে গেছে। আহত একজনকে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভর্তি রয়েছে।

Advertisement

শাহজাদপুর ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার মকবুল হোসেন জানান, যেখানে নৌকাটি ডুবেছিল সেখানে অনেক পানি ছিল। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই স্থানীয়রা দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। নৌকাতে থাকা অন্যরা সাঁতারে তীরে উঠে প্রাণ বাঁচিয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত