Connect with us

ফুটবল

মেসিকে নিয়ে ভাবছে না ক্রোয়েটরা, তাদের কৌশল কী

Published

on

মেসি যখনই খেলতে নামেন, তার গায়ের কাছে থাকে বিপক্ষ দলের ফুটবলার। তিনি বল ধরলেই ছুটে আসেন তিন থেকে চার জন। কোনও ভাবেই যাতে লিয়োনেল মেসি সেই ফাঁদ থেকে বেরতে না পারেন সেই চেষ্টা করতে থাকেন। এ বিশ্বকাপে মেসি গোল করেছেন পাঁচটি। সেই মেসিকে আটকানোর চেষ্টা করবেন না বলে জানিয়ে দিলেন ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলার। তবে তারা পুরো দলকেই আটকে দেবেন বলে জানান।

ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলার ব্রুনো পেটকোভিচ জানিয়েছেন, তারা মনে করেন, মেসিকে একা আটকালে হবে না। গোটা দলকেই আটকাতে হবে। আমরা মেসিকে আটকানোর কোনও পরিকল্পনা এখনও করিনি। সাধারণত আমরা কোনও এক জনকে আটকানোর চেষ্টা করি না। গোটা দলকে আটকানোর পরিকল্পনা করে নামি।

পেটকোভিচ বলেছেন, ‘মেসির জন্য আলাদা করে কাউকে রাখবো না। কারণ, আর্জেন্টিনা দলে মেসি ছাড়াও আরও কয়েক জন ভালো ফুটবলার রয়েছে। তাই গোটা দলকে আটকাতে হবে। গোটা দল আটকে গেলে একা মেসি কিছু করতে পারবে না। কিন্তু শুধু মেসিকে আটকাতে গেলে ফল উল্টোটা হতে পারে।’

সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে কার্ড সমস্যায় নেই ক্রোয়েশিয়ার কোনও ফুটবলার। পুরো দলকেই পাবেন কোচ জ্লাটকো ডালিচ। মেসি যেমন মাঝমাঠ থেকে খেলা তৈরি করেন, তেমনই ক্রোয়েশিয়ার মাঝমাঠ তাদের প্রধান শক্তি বলে জানিয়েছেন পেটকোভিচ। ‘লুকা মদ্রিচ, মাতেও কোভাচিচ ও মার্সেলো ব্রোজ়োভিচ ক্রোয়েশিয়ার ইতিহাসের সেরা তিন মিডমিল্ডার। ওদের পাস দেয়ার পরে আমাদের আর কিছু ভাবতে হয় না।’

ব্রাজিলের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত সময়ে ১১৭ মিনিটের মাথায় ক্রোয়েশিয়ার হয়ে সমতা ফিরিয়েছিল পেটকোভিচের গোল। তার পরে পেনাল্টিতে ব্রাজিলকে হারিয়েছিলেন তারা। কিন্তু দলে লিভাকোভিচের মতো গোলরক্ষক থাকলে চাপ অনেকটাই কমে যায়।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ফুটবল

রেকর্ড ভেঙে রোনালদো বললেন, ‘রেকর্ড আমার পেছনে ছোটে’

Published

on

সৌদি প্রো লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড এখন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দখলে। লিগের শেষ ম্যাচ খেলছিল রোনালদোর দল আল নাসর। ম্যাচে জোড়া গোল করার দরকার ছিল রেকর্ড গড়তে। সেই দুই গোল সম্পন্ন করে আল ইত্তিহাদের বিপক্ষে ৪-২ ব্যবধানে ম্যাচ জিতেছে রোনালদোর দল। রেকর্ডের সাথে মহামিলন আছে এই পর্তুগিজ তারকার। ফলে খুব বেশি তো কঠিন কিছু হয়নি তার জন্য।

চলতি মৌসুমে রোনালদোর গোল সংখ্যা ৩৫। রেকর্ড ভেঙেছেন ২০১৮-১৯ মৌসুমে আবদেররাজাক হামাদাল্লাহর করা ৩৪ গোলের রেকর্ড। মরক্কোর স্ট্রাইকার হামাদাল্লাহ ২৬ ম্যাচ খেলে রেকর্ডটি করেন। অন্যদিকে রোনালদো ৩১ ম্যাচ খেলে ভেঙেছেন হামাদাল্লাহর রেকর্ড।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আল নাসরে যোগ দেওয়ার পর, সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৬৯ ম্যাচে ৬৪ গোল করেন রোনালদো। যেখানে এই মৌসুমেই ৪৪ ম্যাচে ৪৪ টি গোল আসে তার কাছ থেকে।

অন্যদিকে রেকর্ড ভাঙার পর রোনালদো নিজের স্বভাবজাত প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, “রেকর্ডের পেছনে আমি ছুটি না, রেকর্ডই আমার পেছনে ছোটে।“

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

তরুণদের নিয়ে স্পেনের ইউরো দল

Published

on

জার্মানিতে অনুষ্ঠেয় ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছেন স্পেনের কোচ ডি লা ফুয়েন্তে।  ২৯ জনের সেই দলে জায়গা পেয়েছেন তরুণ ফুটবলার লামিন ইয়ামাল, পাও কুবার্সি, ফেরমিন লোপেজ, আহোজে পেরেজ।

এছাড়া অভিজ্ঞ রদ্রি, দানি কারভাহাল, আলভারো মোরাতারা আছেন স্পেনের দলে।  তবে ইনজুরির কারণে জায়গা হয়নি পাবলো গাভি, আলেজান্দ্রো বাল্ডে ও হোসে গায়া।

ফুয়েন্তের দলে রিয়াল মাদ্রিদের তিন ফুটবলার জায়গা পেয়েছেন। বার্সেলোনার আছেন পাঁচ ফুটবলার।

তিন বারের ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন ১৫ জুন ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসরটির যাত্রা শুরু করবে।  এরপর ২০ জুন ইতালি এবং ২৪ জুন আলবেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে লা রোজিরা।

 

Advertisement

স্পেনের ইউরো দল:

গোলরক্ষক: উনাই সিমন, অ্যালেক্স রেমিরো, ডেভিড রায়া।

 

ডিফেন্ডার: দানি কারভাহাল, জেসুস নাভাস, আইমেরিক লাপোর্তা, রবিন ডি নরমান্ড, ন্যাচো ফার্নান্দেজ, দানি ভিভিয়ান, পাও কুবার্সি, অ্যালেক্স গ্রিমাল্ডো, মার্ক কুকুরেল্লা।

 

Advertisement

মিডফিল্ডার: রদ্রি, মার্টিন জুবেমেন্ডি, ফ্যাবিয়ান রুইজ, মাইকেল মরিনো, লরেন্তে, পেদ্রি, অ্যালেক্স জার্সিয়া, অ্যালেক্স বায়েনা, ফেরমিন লোপেজ।

 

ফরোয়ার্ড: লামিন ইয়ামাল, দানি অলমো, নিকো উইলিয়ামস, আলভারো মোরাতা, হোসেলু, ফেরান তোরেস, মাইকেল আরিজাবাল, আহোজে পেরেজ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

দীর্ঘ বছর পর জার্মান কাপ জিতলো লেভারকুসেন

Published

on

বায়ার লেভারকুসেন তো চলতি মৌসুমে নানাভাবেই অবাক করে চলেছে। এবার জার্মান কাপের শিরোপা জিতলো দলটি। জাবি আলোনসোর অধীনে নিজেদের অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছে তারা। বুন্দেসলিগায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র একটি ম্যাচ তারা পরাজিত হয়েছে এই মৌসুমে। যেটি আটালান্টার বিপক্ষে ইউরোপা লিগের ফাইনাল। জার্মান কাপের ফাইনালে শনিবার রাতে ১-০ গোলে কাইজারস্লাটার্নকে হারিয়েছে তারা।

ম্যাচ শুরু হওয়ার পর দ্রুতই এগিয়ে যায় লেভারকুসেন। যখন ১৭ মিনিটের খেলা চলছে বক্সের বাইরে থেকে গ্রানিত জাকার এক দারুণ শটে এগিয়ে যায় আলোনসোর দল। এরপর আর কোনো গোল আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। যদিও প্রথমার্ধে দুইটি হলুদ কার্ড খেয়ে বসেন লেভারকুসেন ডিফেন্ডার ওদিলন কোসসুনু। ফলে লাল কার্ড খেয়ে মাঠের বাইরে যেতে হয় তাকে।

বিপদ শুধু সেই একটিই ছিল লেভারকুসেনের জন্য। দ্বিতীয়ার্ধের পুরো সময়টুকু ১০ জন নিয়ে খেলতে হয়েছে তাদের। যদিও আর কোনো অসুবিধায় পড়তে হয়নি দলটির। শিরোপা নিশ্চিত করেই মাঠ ছেড়েছে।

এর আগে ১৯৯৩ সালে জার্মান কাপ জিতেছিল লেভারকুসেন। ফলে আবারও ৩১ বছর পর এই শিরোপা জিতলো তারা। আলোনসোর অধীনে বুন্দেসলিগার পর জার্মান কাপ জয় করলো লেভারকুসেন। সময়টা কত ভালো যাচ্ছে দলটির জন্য, তা তাদের খেলোয়াড় ও কোচ সবাই জেনে থাকবে নিশ্চিতভাবেই।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত