Connect with us

ঢাকা

কিশোরগঞ্জ কারাগারে বন্দির হাতে বন্দি খুন

Published

on

কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে এক বন্দির হাতে আরেক বন্দি খুন হয়েছেন। নিহত বন্দির নাম আব্দুল হাই। নিহত আব্দুল হাই কিশোরগঞ্জ সদরের শিমুলহাটি গ্রামের ইসরাইল মিয়ার ছেলে।

জেল সুপার মো. বজলুর রশিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

জেল সুপার বলেন, বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার পাঁচজন বন্দি কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তাদের ১১নং সেলে রাখা হয়েছিল। মঙ্গলবার ভোরে কারাগারের বাথরুমের দরজার কাঠ ভেঙে ধর্ষণ মামলায় বন্দি সাইদু মিয়া সেলের অপর দুই বন্দি হাই ও জাহাঙ্গীরকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। ভোর ৪টার দিকে মো. পরে তাদের উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসক আব্দুল হাইকে হাইকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আহত বন্দি জাহাঙ্গীরকে হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

এ ঘটনায় আইজি প্রিজন ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

মুনিয়া

Advertisement
Advertisement

ঢাকা

পুলিশ সদস্যের স্ত্রীর আত্মহত্যা, স্বজনদের দাবি গলা টিপে হত্যা

Published

on

আত্মহত্যা

মাদারীপুরের কালকিনিতে নাদিয়া বেগম (১৮) নামে এক গৃহবধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। খবর পেয়ে কালকিনি থানা পুলিশ নিহত নাদিয়ার মরদেহ উদ্ধার করেছে।

শনিবার (২২ জুন) সকালে এ ঘটনা ঘটে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেন কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মামুন।

নিহত নাদিয়া উপজেলার বাঁশগাড়ি এলাকার খাসের হাটের কানুরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা ও শরীয়তপুরের ডামুডা থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য জাহিদ হোসেনের স্ত্রী।

তবে নিহত নাদিয়ার স্বজনদের দাবি, যৌতুকের দাবিতে নাদিয়াকে গলা টিপে হত্যা করে ঝুলিয়ে রেখেছে তার স্বামী।

হাসপাতাল ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বাঁশগাড়ি এলাকার পরিপত্ত গ্রামের জুলহাস তালুকদারের মেয়ে নাদিয়াকে নিজ বসত ঘরের ভেতরে গলায় ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় বাড়ির লোকজন। পরে তাকে উদ্ধার করে কালকিনি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত্যু ঘোষণা করে।

Advertisement

নিহত নাদিয়ার আত্মীয় মাদারীপুর জজ কোর্টের আইনজীবী কামরুল ইসলাম জানান, ছুটিতে এসে নাদিয়াকে যৌতুকের দাবিতে মাঝে মধ্যেই মারধর করতো তার স্বামী জাহিদ। গেলো শুক্রবার (২১ জুন) রাতেও নাদিয়াকে প্রচণ্ড মারধর করে জাহিদ।

তিনি বলেন, নাদিয়াকে গলা টিপে হত্যা করে ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। ঘটনার পর জাহিদ গা ঢাকা দিয়েছে। আমরা মামলা করার সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। আমরা জাহিদের কঠিন শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

এ বিষয় জানতে জাহিদকে ফোন করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

কালকিনি হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মুক্তা জানান, নাদিয়ার মৃতদেহ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। আমরা তাকে জীবিত অবস্থায় পাইনি।

ওসি সরকার মামুন জানান, লাশ ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে আসলে কীভাবে মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

রাসেলস ভাইপারের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

Published

on

মৃত্যু

ফরিদপুর সদর উপজেলার নর্থচ্যানেলের দুর্গম চরে বিষধর রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে হোসেন ব্যাপারী (৫১) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ১১টার দিকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য (মেম্বার) হেলালউদ্দিন।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ৩৮ দাগ এলাকায় রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তির পর শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহত হোসেন ব্যাপারী ওই এলাকার পরেশউল্লা ব্যাপারীর ছেলে।

হেলালউদ্দিন বলেন, বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরের দিকে হোসেন ব্যাপারীকে রাসেল ভাইপার সাপে কামড়ায়। পরে তাকে ট্রলারযোগে পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে ঢাকায় নেয়ার প্রস্তুতি চলছিল। তার আগেই শুক্রবার সকালে তার মৃত্যু হয়।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

মৃত রাসেলস ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে কৃষক

Published

on

রাজবাড়ীর পাংশায় রাসেলস ভাইপারের ছোবলে আহত হয় এক কৃষক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এর আগে সাপটিকে মেরে মধু বিশ্বাস (৫০) নামে ঐ কৃষক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ওই কৃষক বর্তমানে সুস্থ আছেন।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের চরআফড়া এলাকায় পদ্মা নদীর চরে এ ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. এনামুল হক।

কৃষক মধু বিশ্বাস জানান, সকালে পদ্মা নদীর চরের চর আফড়া এলাকায় ক্ষেত থেকে বাদাম তোলার সময়  একটি সাপ তাকে ছোবল দেয়। এসময়  চিৎকার করলে আশপাশের অন্য কৃষকরা এগিয়ে এসে সাপটি মেরে ফেলে। পরে মৃত সাপসহ তিনি পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এলে চিকিৎসকরা এটিকে রাসেলস ভাইপার বলে শনাক্ত করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার জানান, ওই কৃষক বর্তমানে চিকিৎসাধীন। তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত