লাইফস্টাইল
এখন নাক ডাকা ঠেকাবে যন্ত্র
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদননাক ডাকার কথা শুনলে একজনও বলবেন না- এতে তিনি বিরক্ত নন। আর নাক ডাকার কথা গল্প, কবিতায়ও স্থান পেয়েছে। কাজী নজরুল লিখেছেন- ‘দাদুর নাকি ছিল না মা অমন বাদুর নাক। ঘুম দিলে ওই সাধের নাকে বাজতো সাতটা শাঁখ। দিদিমা তাই থ্যাবরা মেরে ধ্যাবরা করেছেন।’
তা থ্যাবরা মেরে আর ক’জনেরই নাক ডাকা বন্ধ করা যাবে! তবে সেদিন বুঝি এবার গত হলো। নতুন একটি ডিভাইস তৈরি করে বাজারে আনা হয়েছে যা নাক ডাকার সমাধান দেয়।
নাক ডাকা ঠেকাবে যন্ত্র। ডিভাইসটির পরিচয় তুলে ধরার আগে আরো একটু তথ্য জানিয়ে রাখা ভালো। গবেষকদের মতে, মধ্য বয়সে এসে বিশ্বের দুই জন পুরুষের মধ্যে অন্তত একজন আর প্রতি চারজন নারীর মধ্যে অন্তত একজন ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে।
কারো কারো নাক ডাকার শব্দ এতটা উচ্চ হয় যে, শব্দের মাত্রায় তা ৭০ ডেসিবল, যা একটি চলন্ত ট্রাকের শব্দের সমান। নাক ডাকার অন্যতম কারণগুলো হচ্ছে টনসিল বেড়ে যাওয়া, পলিপস কিংবা নাসিকারন্ধ্র বেঁকে যাওয়া। এছাড়াও কারও যদি আলজিভ মাত্রাতিরিক্ত লম্বা হয়, তিনিও নাক ডাকেন। পঞ্চাশোর্ধ পুরুষের ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ নাক ডাকার এইসব সিনড্রমের কোনো না কোনোটিতে ভোগেন এবং নাক ডাকেন।
আগে এই নাক ডাকাকে স্রেফ বিরক্তি উদ্রেক করার কারণ হিসেবেই দেখা হতো বলে শয্যাসঙ্গী কিংবা সঙ্গিনী তা উপেক্ষা করলেই ল্যাঠা চুকে যেতো। কিন্তু এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছেন, নাক ডাকাকে উপেক্ষা করা যাবে না। শারীরিক অসুস্থতার কারণেই মানুষ ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে। আর তা মৃত্যুরও কারণ হতে পারে।
এবার আসা যাক ডিভাইসের প্রসঙ্গে। নতুন ডিভাইসটির নাম সাইলেন্ট স্নোর। নিরবে নাক ডাকা। নাক ডাকিয়েদের জন্য বড় উপকারের হবে বলেই জানাচ্ছে এর প্রস্তুতকারীরা। ব্যবহারকারীরা বলছেন, ডিভাইসটি নাকে পড়ে ঘুমিয়ে উপকার পেয়েছেন। এটি স্রেফ একটি নরম সিলিকন রিং। আলগোছে নাকের ভেতর ঢুকিয়ে রাখুন। এর থেরাপিউটিক চুম্বক দুটিও বেশ কাজের। ডিভাইসটি পরা থাকলে ঘুমের মধ্যেও নাকের স্পর্শকাতর ইন্দ্রিয়গুলো নিজের মতো সক্রিয় থাকে। নাসিকারন্ধ্র প্রশস্ত থাকে ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস খুব সহজেই ভেতরে যেতে ও আসতে পারে। ফলে নাক ডাকা বন্ধ হয়ে যায়। ডিভাইসটি এতটাই নরম যে ঘুমের মধ্যে পরে থাকতে সামান্য অস্বাভাবিকতাও বোধ হয় না। এতে নিরবচ্ছিন্ন ঘুম হয়। আর নিরবচ্ছিন্ন গভীর ঘুম শরীরকে অনেক বেশি চাঙ্গা করে তোলে। চিকিৎসকরা এই ডিভাইসের আটটি সুবিধা চিহ্নিত করেছেন।
– অপেক্ষাকৃত ভালো শ্বাস-প্রশ্বাস
– নাক ডাকা কমায় কিংবা বন্ধ করে
– মুখ শুকিয়ে যাওয়া কমায়
– এটি কোনো ওষুধ নয়
– এতে অ্যালার্জি হয় না
– একই ডিভাইস বারবার ব্যবহার করা যায়
– ভ্রমণের সময় সহজেই সঙ্গে রাখা যায় ও ব্যবহার করা যায়
– ব্যবহারে স্বস্তিদায়ক, হালকা ও নিরাপদ।
অন্যরা যা পড়ছেন
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
সারাদেশেই বইছে তীব্র দাবদাহ। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। ঘরে বা ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। বার বার পানি পান করেও তৃপ্ত হচ্ছে না দেহ। শরীর চাঙ্গা রাখতে লেবুর শরবতে জোঁকছে অনেকে। বাইরে থেকে ঘেমেনেয়ে ফেরার পর কেউ যদি এক গ্লাস লেবুর শরবত এগিয়ে দেন, উল্টো দিকের মানুষটির মুখে হাসি ফুটতে বাধ্য। এই গরমে চাঙ্গা এবং চনমনে থাকতে লেবু জলের জুড়ি মেলা ভার।
তবে তার জন্য বাড়িতে পাতিলেবু থাকা চাই। শুধু পাতিলেবু থাকলে চলবে না, তাতে রসও থাকতে হবে। পাতিলেবু চিপে রস বেরোবে কিনা, তা আগে থেকে বলা যায় না। বাইরে থেকে দেখে তরতাজা মনে হলেও, বাড়ি নিয়ে আসার পর ভুল ভাঙে। তবে রসে টইটুম্বর লেবু চেনার কিছু টোটকা রয়েছে। জেনে রাখলে ঠকতে হবে না।
১. লেবুর খোসার অংশটিতে হাত বুলিয়ে পরখ করে নিন মসৃণ কিনা। যদি মসৃণ না হয়, তা হলে সেটা না নেওয়াই শ্রেয়। কারণ অমসৃণ খোসাযুক্ত লেবুতে রসের পরিমাণ কম থাকে। চকচকে, মসৃণ ত্বক দেখেই লেবু কিনে আনুন।
২. রসালো লেবু চেনার ক্ষেত্রে রং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে লেবুগুলিক পাক ধরেছে, হলুদ রং এসেছে সেগুলি নিশ্চিন্তে নিতে পারেন। সবুজ লেবু কচি হলেও, তাতে রস বেশি নয়। গন্ধই আছে শুধুমাত্র।
৩. রসের ভারে লেবুর ওজনও বেশি হবে, সেটাই স্বাভাবিক। তাই হাতে নিয়ে দেখুন ভারী লাগছে কিনা। যদি ওজনদার মনে হয়, তা হলে নিতে পারেন। ছোট, হালকা ওজনের লেবুতে রসের পরিমাণ কম।
৪. হাড়িতে চাল টিপে যেমন বোঝা যায় ভাত হয়েছে কিনা, তেমনই লেবুর গায়ে চাপ দিয়ে বোঝা যায় সেটা শুকনো না রসালো। রস থাকলে লেবু নরম হয়। কিন্তু শুকনো লেবু বেশ শক্ত হয়। হাতে নিয়ে পরখ করে দেখলেই দু’টো অবস্থার ফারাক বোঝা যাবে।
জেএইচ
কর্মব্যস্ত জীবনে আমরা সময় বাঁচানোর জন্য কয়েকদিনের খাবার একসঙ্গে রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেই এবং পরে সেটা অল্প অল্প করে গরম করে খাই। এটি আসলেই একটি ভালো অভ্যাস। কথায় বলে, অলস ব্যক্তির ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’ নাকি ওভেন। টেবিলে খাবার রেখে মুঠোফোন স্ক্রলিংয়ে ব্যস্ত। দুই ঘণ্টা পর চায়ের কাপে চোখ পড়লো। মনে পড়লো, চায়ে তো আর চুমুক দেয়া হয়নি। সহজ সমাধান হিসেবে ঠান্ডা চা ঢুকিয়ে দিলেন ওভেনে। এ রকম ঘটনা সচরাচর ঘটছেই। চুলায় গরম করাও ক্ষতিকর। ওভেনে সেই ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি। পুষ্টিমান কমতেই থাকে। জেনে নিন, কোন খাবারগুলো পুনরায় গরম করলে বিষাক্ত হতে থাকে।
এক. চা
বিশ্বের জনপ্রিয় পানীয়গুলোর একটি চা। অনেক সময় কাজের ব্যস্ততায় চা বানিয়ে উষ্ণ থাকতেই তা পান করা হয়ে ওঠে না। ঠান্ডা হয়ে গেলে সে চা অনেকেই গরম করে খেয়ে থাকেন। এটা করা যাবে না। চা দ্বিতীয়বার গরম করলে তাতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যা পান করলে বদহজম বা পাকস্থলীর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
দুই. আলু
আলু আমাদের সবচেয়ে ‘আপন’ সবজি। সবকিছুর সঙ্গেই তার ভাব। রান্নার পর আলু পুনরায় গরম করার ফলে এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি রান্না করা আলু লম্বা সময় ধরে কক্ষ তাপমাত্রায় রাখলেও এর পুষ্টিমান কমতে থাকে। এমনকি বিষাক্তও হয়ে পড়ে। তাই যে খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করে খাবেন, সেখানে আলু দেবেন না।
তিন. ডিম
ডিম এতটাই সহজলভ্য যে একে বলা হয় ‘গরিবের প্রোটিন’। ব্যাচেলররা তো ‘দিন আনি দিন খাই’ কথাটাকে পাল্টে ‘ডিম আনি ডিম খাই’তে পরিণত করেছেন। প্রোটিনের ‘পাওয়ার হাউস’ ডিম অত্যধিক তাপমাত্রায় পুনরায় গরম করলে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে। কেননা, পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয়ে তা ‘টক্সিক’ হয়ে পড়ে।
চার. পালংশাক
পালংশাকে থাকে প্রচুর আয়রন। পালংশাক দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে আয়রন অক্সিডাইজড হয়ে যেতে পারে, যা থেকে দেহে নানা সমস্যা হতে পারে।
পাঁচ. রান্নার তেল
রান্নায় ব্যবহৃত তেল কোনোভাবেই পুনরায় ব্যবহার করবেন না। এর মধ্যে টক্সিন তৈরি হতে পারে।
সাত. মাশরুম
মাশরুম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই প্রোটিনে ভরপুর। দ্বিতীয়বার গরম করলে মাশরুমের প্রোটিনের কম্পোজিশন ভেঙে যেতে পারে।
আট. ভাত
ভাত দ্বিতীয়বার গরম করলে এতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে ডায়রিয়া হতে পারে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
লাইফস্টাইল
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে কি না,কোন কোন উপসর্গ দেখে বুঝবেন
Published
2 days agoon
মে ২, ২০২৪প্রতিদিনের নানা অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস, শরীরচর্চায় অনীহা— কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। তাকে সঙ্গে করেই আসে শরীর ঘিরে নানা আশঙ্কা।
‘হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ (এইচডিএল) ও ‘লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ (এলডিএল), মানুষের দেহে মূলত এই দুই ধরনের কোলেস্টেরল পাওয়া যায়। এর মধ্যে দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল। খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলেই দেখা দিতে পারে সংবহনতন্ত্রের সমস্যা। বেড়ে যায় স্ট্রোক ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি। অধিকাংশ সময়ে কোলেস্টেরলের সমস্যা বেড়ে গেলে রক্তপরীক্ষা করানোর আগে তা বোঝা যায় না। তাই সময় থাকতে উপসর্গগুলি চিনে নেয়া জরুরি।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে। এমন কথা কানে এলেই হাজার প্রশ্ন উড়ে আসে। কী খাওয়া বন্ধ করতে হবে, কী করলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে মারণরোগ— আরও কত কী! কিন্তু কোলেস্টেরল যে মাত্রা ছাড়াচ্ছে, তা বোঝা যাবে কী ভাবে?
প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ ধরা পড়লে ঝুঁকির সম্ভাবনা কম। গবেষকদের মতে, ত্বক সে কথা জানান দেয়। ইঙ্গিত বুঝে নেয়ার উপায় জানা থাকলেই হল। ‘আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব ডার্মাটোলজি’র বক্তব্য এমনই। ত্বকে কী ধরনের পরিবর্তন দেখলে সাবধান হতে হবে? কখন কোলেস্টেরলের মাত্রা বোঝার জন্য স্বাস্থ্যপরীক্ষা করাতে হবে?
১. শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেক সময়ে লালচে চাকা চাকা র্যাশ দেখা দেয় ত্বকে। এগুলি সাধারণ র্যাশের মতো নয়। কিছুটা হলদেটে ভাব থাকে এই র্যাশে।
২. অনেক সময় আবার মোমের মতো ফোলা ভাব দেখা দেয় শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে। হাত কিংবা গলায় এমন দাগ দেখে অনেকেই মনে করেন অ্যালার্জির সমস্যা। কিন্তু তা নয়। কাছে গেলেই বোঝা যায়, এর মধ্যে তেলতেলে ভাব আছে। এই উপসর্গ দেখলেই সতর্ক হন।
৩. চোখের চারপাশে হলদেটে কমলা ছোট ছোট মোমের মতো গুটলি দেখা যায়। একটু ফোলা ফোলা ত্বক। এমন উপসর্গ দেখলেও সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন আছে।
৪. অনেক সময় দেখা যায়, মুখের মধ্যে বা যৌনাঙ্গে ঘায়ের মতো উপসর্গ। মাঝেমধ্যেই এমনটা হলে সতর্ক হন।
৫. শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে রক্তসঞ্চালন ব্যাহত হয়। ফলে শরীরের কোষে কোষে রক্ত পৌঁছতে পারে না। এর ফলে চামড়ার রং গাঢ় হয়ে যায়। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এমনটা হলেও সতর্ক হন।
কেএস/
জাতীয়
বাংলাদেশে গণমাধ্যম উন্মুক্ত হয়ে আছে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশে গণমাধ্যম মুক্ত নয়, উন্মুক্ত হয়ে আছে। তাই বর্ডার লাইন টানা দরকার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা হয়েছে। গণমাধ্যমকর্মীরা আমাদের...
মিল্টনের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে: হারুন
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ সেসব বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ...
বিপুল পরিমাণ নকল ওরস্যালাইন জব্দ, গ্রেপ্তার ৩
দেশ জুড়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এমন আবহাওয়ায় বেড়ে যায় খাবার ওরস্যালাইনের চাহিদা। এই সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির অসাধুচক্র কারখানা স্থাপন...
বাড়ছে ট্রেনভাড়া, কোন রুটে কত জেনে নিন
ঢাকা থেকে ট্রেনে গাজীপুরে যেতে প্রতি কিলোমিটারে যাত্রীদের যত টাকা ভাড়া গুণতে হয়, এরচেয়ে পঞ্চগড়, খুলনা বা চট্টগ্রাম যেতে কম...
ট্রেন দুর্ঘটনা: শেষ হয়নি উদ্ধারকাজ, ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়
গাজীপুরে তেলবাহী ট্রেন ও যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় রাতভর চলেছে অভিযান। ২৪ ঘণ্টা পার হলেও শেষ হয়নি উদ্ধারকাজ।...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
রাজধানীর বনানীতে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে সকাল থেকে রাস্তা অবরোধ করে রেখেছে পোশাক শ্রমিকরা। প্রায় দুই ঘণ্টা পর ওই এলাকাসহ আশপাশের...
বনানী সড়ক অবরোধ করে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ
রাজধানীর বনানীতে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পোশাক শ্রমিকরা। এতে করে মহাখালী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত প্রায় সব...
লরিচাপায় প্রাণ গেলো একই পরিবারের ৩ জনের
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরিচাপায় একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও দুইজন। নিহতরা হলেন- আলমগীর (৫৫), জহির...
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে আরও দুই ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় দুই ধাপ পিছিয়েছে। সূচকে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম, স্কোর ২৭...
উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করার অভিযোগ নিয়ে যা জানালেন বদি
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে নার্সের ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড
বাংলাদেশে গণমাধ্যম উন্মুক্ত হয়ে আছে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাবা-মা-ভাই রাজনীতিতে যুক্ত, যে কারণে এতে আসতে চান না সোনাক্ষী
কাদিজের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মাঠে ফিরছেন কোর্তোয়া
নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা পরিবেশ হলেই ভোট স্থগিত হবে: ইসি রাশেদা
বাংলাদেশে ফের ৪০ বিজিপির প্রবেশ
মিল্টনের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে: হারুন
শিক্ষকের বেতনের বিষয়ে সরকার কাজ করছে: শিক্ষামন্ত্রী
হাসপাতালে একই সঙ্গে শয্যাশায়ী ভিকি-অঙ্কিতা!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- আবহাওয়া7 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- ঢাকা4 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- অপরাধ3 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
- টুকিটাকি5 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- আন্তর্জাতিক2 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
- দেশজুড়ে3 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
- খুলনা6 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
- তথ্য-প্রযুক্তি1 day ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন