Connect with us

জাতীয়

বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

শুরু হলো রাজধানীর অদূরে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী এক্সিবিশন সেন্টারে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা।

রোববার (১ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন করেন।

এবার মেলার প্রবেশদ্বারে মেট্রোরেলের আদলে দুটি গেট তৈরি করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর মেলায় স্টলের সংখ্যাও বেড়েছে। দেশি-বিদেশি মিলে মেলায় ৩৫১টি স্টল রয়েছে। মেলায় ১০টি বিদেশি রাষ্ট্রের ১৭টি প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে।

তথ্যমতে, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলার কার্যক্রম চলবে। মেলায় ৩১৯টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এ ছাড়া মেলায় বড় দুটি হল রুম, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্যাভিলিয়ন, মিনি প্যাভিলিয়ন এবং শিশুদের জন্য আলাদা একটি মিনি পার্কের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

Advertisement

নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবির হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, মেলায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যানজটে যেন বিড়ম্বনায় পড়তে না হয় সেজন্য যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উল্লেখ্য, রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে সরিয়ে গত বছর প্রথমবারের মতো পূর্বাচলে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

৯৯৯-এ মিলবে নির্বাচন সংক্রান্ত সেবা

Published

on

চলমান ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আগের দুদিন, নির্বাচনের দিন ও পরের দিন নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনো সহায়তার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ যোগাযোগ করার জন্য সর্বসাধারণকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। জাতীয় জরুরি সেবার মাধ্যমে প্রাপ্ত নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য ও অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার বা সংস্থাকে অবহিত করা হবে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শনিবার (১৮ মে) সরকারি এক তথ্য-বিবরণী থেকে বিষয়টি জানা গেছে।

এতে বলা হয়, চলমান ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ৪টি ধাপে সম্পন্ন করা হবে। প্রতি ধাপে নির্বাচনের আগের দুদিন, নির্বাচনের দিন ও পরের দিন নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনো সহায়তার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ যোগাযোগ করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি

Published

on

জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন সে দিকে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অষ্টম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে রাষ্ট্রপতি একথা বলেন।

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘নাগরিকদের প্রতি যে কোনো ধরনের বৈষম্য আইনের শাসনের পরিপন্থী। কাজেই কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন।’

দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রেখে উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে এবং সর্বস্তরে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ছড়িয়ে দিতে একাত্তরের পরাজিত শক্তি ঘাতক-দালালদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে লক্ষ্যে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার কথাও বলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘এই লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তির ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিকল্প নেই। ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থকে উপেক্ষা করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে।’

Advertisement

তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল মাধ্যমকে ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করুন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পড়ুন, বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও আদর্শ সম্পর্কে জানুন। মননে, বোধে, জীবনাচরণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে বুকে লালন করে বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরুন। মুক্তিযুদ্ধের ২১ বছর পর ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে শুরু হয়ে এই আন্দোলনের প্রাজ্ঞ নেতৃবৃন্দ প্রায় ৩৩ বছর ধরে নানা চড়াই-উতরাই, ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে এই সংগঠনকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছেন। কেবল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারই নয়, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এই মহাসংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস পৌঁছে দিয়ে তাদের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দীক্ষিত করার ক্ষেত্রেও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সহনশীল ও মানবিক সমাজ এবং রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আগামী দিনগুলোতেও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও ঘাতক-দালাল চক্র মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনাসহ আমাদের সাফল্যকে ম্লান করে দিতে অবিরাম অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

যুদ্ধাপরাধী বা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার কাজ সম্পন্ন হলেও ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির কাজ কখনও শেষ হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির ভূমিকা অতীতের মতো ভবিষ্যতে উজ্জ্বলভাবে কার্যকর থাকবে।’

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের চলমান বিচার আজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও প্রশংসা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ আর্থ-সামাজিক ও তথ্য-প্রযুক্তির নানা সূচকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সাফল্যের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি আমরা। এই অগ্রযাত্রার পথে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড়ো চ্যালেঞ্জ ছিল মৌলবাদ ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ। প্রধানমন্ত্রীর সাহসী নেতৃত্ব এবং জঙ্গীবাদের প্রতি তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কারণেই জঙ্গীবাদ দমনে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল।’

তিনি ধর্মীয় ও ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করার আহ্বান জানান।

Advertisement

 

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

কক্সবাজার এক্সপ্রেসের রেক থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন

Published

on

খিলগাঁওয়ে কক্সবাজার থেকে আসা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনের রেক থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় শুক্রবার (১৭ মে) দিবাগত রাতে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

তিনি জানান, কক্সবাজার থেকে ঢাকায় আসার পথে খিলগাঁও রেলগেট এলাকায় কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) ট্রেনের রেক থেকে ইঞ্জিন (লোকোমোটিভ) বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। মূল হুক খুলে যাওয়ার কারণে এমন হয়েছে। তবে গতি কম থাকায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।

স্টেশন মাস্টার আরও বলেন, পরে লোকোশেড থেকে অন্য একটি ইঞ্জিন পাঠিয়ে ওই রেককে ঢাকা স্টেশনে আনা হয়। এই ঘটনার এক ঘণ্টা পরে ট্রেনটি আবার কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।

কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) কক্সবাজার থেকে ছাড়ে দুপুর সাড়ে ১২টায় এবং ঢাকায় এসে পৌঁছায় রাত ৯টা ১০ মিনিটে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার।

Advertisement

কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৪) ঢাকা থেকে ছেড়ে যায় রাত সাড়ে ১০টায়। এবং কক্সবাজার পৌঁছায় সকাল ৭টা ২০ মিনিটে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত