Connect with us

ফুটবল

লাখো মানুষের শ্রদ্ধায় পেলে, শেষ বিদায় আজ

Avatar of author

Published

on

কফিনে শুয়ে এসেছেন প্রিয় ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে। যেখানে ফুটবল খেলে তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিশ্বজয়ী, সেই চিরচেনা আঙিনায় তার শেষ বিদায়! তাই তো পেলেকে বিদায় জানাতে গিয়ে আবেগে ভাসছে ব্রাজিলের মানুষ।

সোমবার (২ জানুয়ারি) খুব ভোরে আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতাল থেকে পেলের কফিন আনা হয় সান্তোসের এ স্টেডিয়ামে।

স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় স্টেডিয়ামের গেট খুলে দেয়া হয় সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।

২৪ ঘণ্টা শ্রদ্ধা জানানো শেষে আজ মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) সকালে এখান থেকেই শুরু হবে পেলের শেষযাত্রা। তার চাওয়া অনুযায়ী আজ স্টেডিয়ামের পাশেই নেকরোপল একিউমেনিকাতে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন পেলে।

সমুদ্রতীরে অবস্থিত সান্তোসের মাঠ ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়াম, যা ‘আরবানো ক্যালডেরিয়া’ স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত, সেই মাঠের মাঝখানে পেলের কফিন নিয়ে যান ছেলে এডিনহোর নেতৃত্বে আত্মীয়স্বজন। এরপরই সারিবদ্ধভাবে ফুটবলের রাজাকে শেষ বিদায় জানানো শুরু করেন হাজারো ব্রাজিলিয়ান।

Advertisement

দীর্ঘদিন কোলন ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে গেলো বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) মৃত্যুবরণ করেন ৮১ বছর বয়সী পেলে। তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ১২ বছর বয়সী ছেলেকে নিয়ে ৫০০ কিলোমিটার ভ্রমণ করে রিও থেকে সান্তোস এসেছেন ৫৯ বছর বয়সী কার্লোস মোতা।

বার্তা সংস্থা এএফপিকে তিনি বলেন, ‘আমার পুরো ছেলেবেলা পেলেময়। তখন তিনি ব্রাজিলকে তিনটি বিশ্বকাপ এনে দিয়েছেন। তিনি ব্রাজিলের প্রতীক!’

ফুলে ফুলে ঘেরা পেলের কফিনে প্রথম শ্রদ্ধা জানান ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো, কনমেবলপ্রধান আলেজান্দ্রো ডমিঙ্গেজসহ ব্রাজিলের গণমান্য ব্যক্তিবর্গ। পিএসজি থেকে ছুটি নিয়ে নেইমারও এসেছেন পেলেকে শেষ বিদায় জানাতে। শেষ বিদায় জানাতে গিয়ে পেলের স্ত্রী মার্সিয়া আওকি স্বামীর মরদেহের পাশে কান্নায় ভেঙে পড়লে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। ফিফা সভাপতি তখন আওকিকে সান্ত্বনা দেন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ফুটবল

লিগের শেষ ম্যাচে পিএসজির স্কোয়াডে নেই এমবাপ্পে

Published

on

মেসের বিপক্ষে মৌসুমের শেষ লিগ ম্যাচ খেলবে পিএসজি। এই ম্যাচ দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ আঁ বিদায় জানানোর কথা ছিলো কিলিয়ান এমবাপ্পের।

কিন্তু আজ রাতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ম্যাচটিতে প্যারিসের ক্লাবটির স্কোয়াডেই রাখা হয়নি তাকে।  ফলে তুলুজের বিপক্ষের ম্যাচটি ফরাসি তারকার শেষ ম্যাচ হয়ে থাকল। যে ম্যাচটি ৩-১ গোলে হারে পিএসজি।

Advertisement

পিএসজির হয়ে সাত মৌসুম খেলেছেন এমবাপ্পে। এই সময়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩০৭ ম্যাচে করেছেন ২৫৬ গোল।  ক্লাবটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোল স্কোরার দলের সবশেষ ম্যাচে নিসের বিপক্ষেও খেলতে পারেননি। তখন জানানো হয়েছিল, হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে ভুগছেন এমবাপ্পে।

স্কোয়াড থেকে অবশ্য শুধু এমবাপ্পেই নন, বাদ পড়েছেন উসমান দেম্বেলে ও ফ্যাবিয়ান রুইজও। আগামী শনিবার ফ্রেঞ্চ কাপের ফাইনালে পিএসজির প্রতিপক্ষ লিলে। শিরোপা লড়াইয়ে সেই ম্যাচে এমবাপ্পেকে শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে কি না, সেটাই দেখার অপেক্ষা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

বক্সিং ম্যাচ দেখতে গিয়ে দেখা নেইমার ও রোনালদোর

Published

on

সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত একটি বক্সিং ম্যাচ দেখতে এসেছিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ও নেইমার জুনিয়র। আর সেখানে দেখা হয় ফুটবল বিশ্বের এই দুই জনপ্রিয় তারকার।

দুজনের মধ্যে সাক্ষাতের সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

পর্তুগিজ তারকা তার বড় ছেলে রোনালদো জুনিয়রকে নিয়ে এসেছিলেন বক্সিং ম্যাচটি দেখতে। আর নেইমার এসেছিলেন তার বান্ধবী ব্রুনা বিয়ানকার্দিকে নিয়ে।

সাক্ষাতের পর দুজনই পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলছিলেন। স্পষ্ট বুঝা না গেলেও, মনে হচ্ছিলো রোনালদো নেইমারের ইনজুরি সম্পর্কে খোঁজ নিচ্ছিলেন।

ইনজুরির কারণে গেলো বছরের অক্টোবর থেকেই মাঠের বাইরে আছেন নেইমার। আগামী মৌসুমের শুরুতেই মাঠে ফেরার কথা এই ব্রাজিলিয়ান তারকার।

Advertisement

নেইমার ও রোনালদো এক সময় লা লিগায় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদে খেলেছেন। সেখানে অসংখ্যবার মাঠে মুখোমুখিও হয়েছেন তারা।

এখন দুজনে খেলছেন সৌদি লীগের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব আল হিলাল ও আল নাসরে। তবে ইনজুরিতে থাকায় রোনালদোর আল নাসরের বিপক্ষে এখনো মাঠে নামা হয়নি আল হিলালের হয়ে খেলা নেইমার জুনিয়রের।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

মেসি ফেরার দিনে মায়ামির জয়

Published

on

ফ্লোরিডা ডার্বিতে অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ছিলেন না লিওনেল মেসি। সেই ম্যাচ জিততেও পারেনি ইন্টার মায়ামি।  ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আবার মাঠে ফিরলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। আর ইন্টার মায়ামি জয় পেলো ১–০ গোলে।

রোববার বাংলাদেশ সময় সকালে ম্যাচের বেশির ভাগ সময় ইন্টার মায়ামি দাপট দেখালেও নির্ধারিত সময় পর্যন্ত পায়নি গোলের দেখা। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ম্যাচটা হয়তো গোলশূন্য ড্রয়েই শেষ হবে।

তবে যোগ করা সময়ের চতুর্থ মিনিটে সের্হিও বুসকেতসের দারুণভাবে বাড়ানো বলকে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুর্দান্ত ভলিতে গোল করেন কাম্পানা।

এই জয়ে ১৫ ম্যাচ শেষে ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষেই থাকল মায়ামি। ১৫ ম্যাচে ৯ জয় ৪ ড্র ও ২ হারে মায়ামির পয়েন্ট এখন ৩১।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত