Connect with us

জাতীয়

কর্ণফুলী টানেলের ব্যয় আরও বাড়লো

Avatar of author

Published

on

ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ প্রকল্পের খরচ আবারও বাড়ছে। এবার বাড়ছে ৩১৫ কোটি টাকা। একই সঙ্গে প্রকল্পের মেয়াদও বাড়ছে। এর মধ্যে আবার ঠিকাদারের বিল পরিশোধসহ বিভিন্ন আমদানি খাতে খরচ বাড়ছে প্রায় আড়াইশ কোটি টাকা।

মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় দ্বিতীয়বারের মতো প্রকল্পটি সংশোধনে অনুমোদন দেয়া হয়।একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে গেলো বছরের নভেম্বর মাসে প্রকল্পটি সংশোধনের প্রস্তাব দিয়ে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠিয়েছিল সেতু কর্তৃপক্ষ।

সব মিলিয়ে এখন কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পে খরচ হবে ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা। প্রকল্পটি শেষ করার জন্য এর আগে সময় দেয়া হয়েছিল ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে।

কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহু লেনবিশিষ্ট এই টানেল নির্মাণ হচ্ছে। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, প্রায় শেষের দিকে প্রকল্পটি। শিগগির যান চলাচলের জন্য টানেল খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, কর্ণফুলী টানেলসহ একনেক সভায় সব মিলিয়ে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।

Advertisement

এর মধ্যে অন্যতম হলো চট্টগ্রামের পটিয়ার শ্রীমাই নদে বাঁধ নির্মাণ, বরিশালে শেখ হাসিনা সেনানিবাসকে নদী ভাঙন থেকে রক্ষায় প্রকল্প, মাতারবাড়ী কয়লা-বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প (সওজ অংশ), কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলা সদর থেকে করিমগঞ্জ উপজেলার মরিচখালী পর্যন্ত উড়াল সড়ক নির্মাণ, বাংলাদেশের ২৪টি শহরে অন্তর্ভুক্তিমূলক স্যানিটেশন প্রকল্প ও ক্লাইমেট চেঞ্জ এডাপটেড আরবান ডেভেলপমেন্ট ফেজ-২ (খুলনা) প্রকল্প।

এদিকে গত কয়েক মাসে ডলারের দাম ৮৬ টাকা থেকে বেড়ে ১০৬ টাকা হয়েছে। সে কারণে এই প্রকল্পের খরচ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। এছাড়া আসবাব কেনা, শুল্ক-কর বৃদ্ধির কারণেও খরচ বাড়ছে বলে জানা যাচ্ছে।

২০১৫ সালে কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পটি যখন পাস হয়, তখন এই প্রকল্পের খরচ ছিল আট হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা। তখন এর মেয়াদ ছিল ২০২০ সালের নভেম্বর পর্যন্ত। পরে যথাসময়ে কাজ শুরু না হওয়ায় ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম দফা সংশোধন করে খরচ ধরা হয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা। মেয়াদ বেড়ে যায় ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এখন আবার খরচ বাড়ানো হচ্ছে। চীনের এক্সিম ব্যাংক এই প্রকল্পে অর্থ দিচ্ছে।

 

 

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অর্থনীতি

মাথাপিছু আয় বেড়েছে, ছাড়িয়েছে তিন লাখ টাকা

Published

on

ফাইল ছবি

এক বছরের ব্যবধানে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ৩৫ ডলার বেড়ে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৭৪৯ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকা ( ১ ডলার= ১০৯ টাকা ৯৭ পয়সা হিসেবে ধরা হয়েছে।) এর ফলে প্রথমবারের মতো দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় তিন লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেলো।

সোমবার (২০ মে) প্রকাশিত এক হিসাবে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।

বিবিএস’র হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রথমবারের মতো টাকার অংকে মাথাপিছু গড় আয় তিন লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। সাময়িক হিসাবে চলতি অর্থবছরের মাথাপিছু গড় আয় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকা। গত অর্থবছরে (২০২২-২৩) চূড়ান্ত হিসেবে টাকায় মাথাপিছু আয় ছিল ২ লাখ ৭৩ হাজার ৩৬০ টাকা। অর্থাৎ, এক বছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৩২ হাজার ৭৮৪ টাকা।

এদিকে, গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি বেশি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। বিবিএস এর হিসেব অনুযায়ি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের তুলনায় চলতি বছরে কিছুটা বেড়ে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ হবে। যেটি আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

বিবিএস’র তথ্যানুযায়ী, এ বছর বাংলাদেশের জিডিপির আকার বেড়ে দাঁড়াবে ৫০ লাখ ৪৮ হাজার কোটি টাকায়। গত অর্থবছরে জিডিপির আকার ছিলো ৪৪ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। তবে শিল্পখাতে প্রবৃদ্ধি ধাক্কা খাবে বলেও সতর্ক করেছে বিবিএস। সংস্থাটির তথ্যানুযায়ি শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়াবে ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশে। গত অর্থবছরে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি ছিলো ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ।

Advertisement

শিল্পখাতের পাশাপাশি কৃষি খাতেও প্রবৃদ্ধি কমবে বলে জানিয়েছে বিবিএস। সংস্থাটির তথ্যানুযায়ি, কৃষি খাতে ৩ দশমিক ২১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। গত অর্থবছরে তা ছিল ৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে আগের বছরের তুলনায় এবার সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে ধারণা দিয়েছে সরকারি এ সংস্থাটি।

বিবিএস বলছে, সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি বেড়ে দাঁড়াবে ৫ দশমিক ৮ শতাংশে। আগের বছরে এই প্রবৃদ্ধি ছিলো ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে, বিশ্ব ব্যাংকের হিসাবে এ প্রবৃদ্ধি আরও কম হবে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে ৫.৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে তারা।  বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৮ শতাংশ।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের জন্মদিন আজ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আজ (২১ মে)। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির জন্মদিন। ১৯৮০ সালের এই দিনে যুক্তরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন তারুণ্যের শক্তিকে সংঘবদ্ধ করা রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিকের সন্তান ববি আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ট্রাস্টি হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি দেখভাল করছে। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ‘ইয়ং বাংলা’র মাধ্যমে কাজ করছেন  তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের।

তিন ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় ববি লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স থেকে গভর্ন্যান্স অ্যান্ড হিস্ট্রি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পরে একই প্রতিষ্ঠান থেকে কমপেরেটিভ পলিটিকস বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। ববির দুই বছরের ছোট বোন টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসন থেকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংসদ সদস্য।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম নেয়া ছিলো নিষিদ্ধ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে বাংলাদেশের বুক থেকে মুছে ফেলার স্বাক্ষী হয়ে আছেন আশির দশকে ঢাকায় শৈশব পার করা বঙ্গবন্ধুরই দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকসহ তৎকালীন প্রজন্ম।

নিজের শৈশবের বেশ কিছু অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে এক অনুষ্ঠানে ববি বলেন, “স্কুলে অনেকেই তখন নানার নামই শোনেনি। আমার বন্ধুরা বলতো, ‘কে তোমার এই বঙ্গবন্ধু নানা?’ স্কুলে আমার শিক্ষকরা ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটা শুনলে অনেক ঘাবড়ে যেতেন। আমাকে বলতো, ‘বঙ্গবন্ধু বলতে হয়না স্কুলে’।” শিশু রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক সে সময় বুঝতে পারতেন না কেনো তার নানাকে কেউ চেনেন না, যিনি বাংলাদেশের জন্য সবকিছু ত্যাগ করেছেন তাকে কেনো চিনবে না বন্ধুরা!

Advertisement

আর এ কারণেই বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের জন্য বঙ্গবন্ধুকে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের স্বপ্ন দেখতেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।  তাঁর পরিকল্পনায় শিশু-কিশোরদের জন্য প্রকাশিত হয় গ্রাফিক নভেল ‘মুজিব’। ১০ পর্বের গ্রাফিক নভেলের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটিকে যেনো বাস্তবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

বাংলাদেশে নির্মিত ডকুড্রামা ‘হাসিনা: এ ডটারর্স টেল’ এর নির্মাণের পেছনেও বড় ভূমিকা রেখেছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। মূলত ১৯৭৫ সালের নিজ পরিবারের সকল সদস্যকে হারিয়ে যেভাবে জাতির পিতার দুই কন্যা বেঁচে ছিলেন এবং সেখান থেকে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ফিরে এসেছিলেন দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে, সেই বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে এই ডকুড্রামার মাধ্যমে। এটি নির্মাণের পেছনেও মূল কারণ ছিলো তরুণদের আকৃষ্ট করা।

পর্দার আড়ালে থেকে তরুণদের জন্য কাজ করে যাওয়া রাদওয়ান মুজিব গণমাধ্যমের সামনেও খুব একটা আসেন না। কিন্তু তার দুর্দান্ত সব কার্যক্রমের কল্যাণে দেশ গঠনে উদ্বুদ্ধ হয়ে এগিয়ে এসেছে তরুণ প্রজন্ম। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআরআইয়ের ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছেন। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ‘ইয়াং বাংলার’ মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের কাজ করছেন তিনি। ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী ও ৩১৫টি সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে চলা ইয়াং বাংলার সদস্য সংখ্যা ৩ লাখেরও বেশি।

২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে তার নেতৃত্বে ইয়াং বাংলার পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ও জয় বাংলা কনসার্ট সহ আরও নানা আয়োজন। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক গণমাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে বারবার জানিয়েছেন, তরুণদের দেশের ইতিহাসের সঙ্গে সহজে পরিচিতি ঘটাতে এবং দেশ গঠনে তরুণদের শক্তিকে কাজে লাগাতেই এই উদ্যোগগুলো গ্রহণ করা হয়।

২০২১ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আসলে আমাদের শুধু বললেই হবে না। এখন সময় এসেছে তরুণদের হাতে আরও দায়িত্ব তুলে দেয়ার। সকল সেক্টরে তরুণদের দায়িত্ব প্রদান করতে হবে, সেটা ব্যবসা, রাজনীতি, এনজিও থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে।

Advertisement

বাস্তবতা হলো, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক শুধু তরুণদের দায়িত্ব দিতে বলেননি। তিনি তরুণদের কাধেই সকল দায়িত্ব অর্পন করেছেন।  আর তাদের পাশে সর্বদা ইয়াং বাংলার মাধ্যমে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

সিআরআই থেকে প্রকাশিত নীতি-নির্ধারণী ম্যাগাজিন হোয়াইটবোর্ডের প্রধান সম্পাদক রাদওয়ান মুজিব। তার হাত ধরে গড়ে ওঠা তরুণদের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলার সদস্য হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।  তার হাত ধরেই দেশের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনায় বসে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারছে তরুণ প্রজন্ম।

২০০৮ সালের জুন মাসে শেখ হাসিনাকে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৭ সালে তীব্র আন্দোলন গড়ে উঠলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ‘ফ্রস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড’-খ্যাত স্যার ডেভিডকে যে সাক্ষাৎকার দেন, যা বিশ্বব্যাপী জনমত তৈরিতেও বড় ভূমিকা রাখে।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়েছে, জানালেন সিইসি

Published

on

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এতে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে।  বললেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে  এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও সহিংসতার তেমন ঘটনা ঘটেনি। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। তবে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এই পর্যন্ত ভোটের হার ৩০ শতাংশের বেশি। বুধবার (২২ মে) পুরো বিষয় জানা যাবে।

সিইসি বলেন, ভোটের সময় বিভিন্ন অপরাধে ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জাল ভোটের অপরাধে ১০ জনকে তাৎক্ষণিক কারাদণ্ড দেয়া হয়।

এর আগে দুপুরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ১৫৬টি উপজেলায় ১৩ হাজার ১৫৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত