Connect with us

ক্রিকেট

ভারতকে টপকে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ হারের রেকর্ড লঙ্কানদের

Published

on

ইংল্যান্ড সফরটা মোটেও ভালো যাচ্ছে না শ্রীলঙ্কার জন্য। প্রথমে টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ, এরপর দলের সহ-অধিনায়ক সহ তিন ক্রিকেটারের উপর নিয়মভঙ্গের কারণে নিষেধাজ্ঞা এবং সর্বশেষ এক ম্যাচ আগেই ওয়ানডে সিরিজে পরাজয়। ওভালে লঙ্কানদের ৮ উইকেটে হারিয়ে ২-০ তে সিরিজ জিতে নিয়েছে স্বাগতিকরা। আর এই পরাজয়ে ওয়ানডে ইতিহাসের সবথেকে বেশি সংখ্যক ম্যাচ হারা দল এখন শ্রীলঙ্কা।
 
ভারতকে টপকে এই অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড নিজেদের করে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা। ইংলিশদের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে হারটি ছিল ওয়ানডেতে তাদের ৪২৮তম হার। ৮৬০ ম্যাচে এতগুলো ম্যাচ হারের পাশাপাশি ৩৯০ জয়ের দেখা পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া ভারতের পরাজয় সংখ্যা ৪২৭টি। ৯৯৩ ম্যাচ খেলে এতগুলো পরাজয়ের বিপরীতে অবশ্য রয়েছে ৫১৬ জয়।

সর্বোচ্চ হারে ভারতের পরপরই পাকিস্তান। ৯৩৩ ম্যাচে ৪৯০ জয়ের পাশাপাশি ৪১৪ ম্যাচ হেরেছে তারা। ৩৮৪ হার নিয়ে এরপরই রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর জিম্বাবুয়ে (৩৭৫ হার) ও নিউজিল্যান্ড (৩৭৪ হার)। ৩৩৯ ম্যাচ হেরেছে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার হার ৩৩৩ ম্যাচ। বাংলাদেশ ৩৮৫ ওয়ানডে খেলে ২৪৫ ম্যাচে হেরেছে। বিপরীতে জয় তুলে নিয়েছে ১৩৩টি ম্যাচে।
 
লঙ্কানদের জন্য এই রেকর্ডটা এমন সময়ে আসলো, যখন টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাজেভাবে হেরে তোপের মুখে রয়েছে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। সেই সিরিজ হারের পর শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটপ্রেমীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জাতীয় দলকে ‘আনফলো’ করার প্রচারণা শুরু করেন। এরই মাঝে এমন নজিরের সংযোজন আগুনে ঘি ঢালার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে যাচ্ছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।  

এস

Advertisement

ক্রিকেট

শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে শনিবার মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত

Published

on

ছবি; এএফপি

নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম প্রথমবারের মতো কোন ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করতে যাচ্ছে। আগামীকাল (শনিবার) রাত সাড়ে ৮ টায় এই মাঠে খেলতে নামবে বাংলাদেশ ও ভারত। মাত্র ৫ মাসে তৈরি হয়েছে এই ক্রিকেট মাঠটি। যা অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত’র কাছে।

বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচ! তবুও বাংলাদেশ ও ভারত যখন খেলতে নামে- তা নিয়ে আলাদা উন্মাদনা তৈরি হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে বাংলাদেশ সময় ২ জুন। তার আগে নিজেদের শেষ প্রস্তুতি ম্যাচটি খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যা ভারতের জন্য একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ।

বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচটি খেলার কথা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সাথে, যা বৃষ্টির কারণে সম্ভব হয়নি। তবে আগামীকালের ম্যাচটি আরও একটি কারণে বিশেষ। যা নিউইয়র্কের স্টেডিয়াম নাসাউ কাউন্টি আয়োজন করবে। ৩৪ হাজার ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়াম নিয়ে আজ (শুক্রবার) এক ভিডিও প্রকাশ করেছে আইসিসি।

ভিডিওতে দেখা যায় ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা এবং বাংলাদেশি অধিনায়ক নাজমুল হাসানকে। যারা স্টেডিয়ামের চারপাশ থেকে অভিভূত হয়ে যান। নাজমুল বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য। অদ্ভুত লাগছে। বোঝাতে চাইছি যে ইন্টারনেটে সবাই যখন দেখেছি, তখন কিছুই ছিল না (তিন মাস আগে)। এখন এটাকে সত্যিকারের স্টেডিয়াম মনে হচ্ছে। বিশেষ করে পূর্বপাশের গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড এমন হবে আশা করিনি। মাঠও অনেক ভালো মনে হচ্ছে, সবমিলিয়ে এটি সত্যিকারের ক্রিকেট স্টেডিয়াম হয়ে উঠেছে।‘

নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামটি অস্থায়ীভাবে বানানো। যেকোনো জায়গায় এই মাঠটি উঠিয়ে নেওয়া সম্ভব। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইড থেকে ড্রপ-ইন পিচ এনে বসানো হয়েছে এই স্টেডিয়ামে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

বিশ্বকাপের আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জিতলো ইংল্যান্ড

Published

on

ছবি; দ্য গার্ডিয়ান

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান। নিজেদের মধ্যে ৪ টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের সিরিজ ছিল। তবে খেলা হয়েছে শুধু দুইটি, বাকি দুইটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত ঘোষণা হয়েছে। ৩০ মে (বৃহস্পতিবার) সিরিজের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে ইংল্যান্ড।

ওভালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ব্যাটিংটা মোটেই ভালো করেনি তারা। টপ অর্ডারের প্রথম তিন ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ান, বাবর আজম ও উসমান খানের ব্যাটে কিছুটা রান আসে। এরপর মিডল অর্ডারে অনেকটা ধস ছিল।

বাবর ও উসমানের ব্যাটে যথাক্রমে ৩৬ (২২) ও ৩৮ (২১) রান আসে। শেষদিকে ইফতিখার আহমেদ ২১ এবং নাসিম শাহ ১৬ রান করেন। ফলে ১৯.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের দলীয় সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৫৭ রান।

ইংল্যান্ডের পক্ষে বল হাতে; মার্ক উড, আদিল রশিদ ও লিয়াম লিভিংস্টোন প্রত্যেকে ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের খুব বেশি কষ্ট হয়নি রান তাড়ায়। ফিল সল্ট ও জস বাটলারের ৮৬ রানের জুটিতে ম্যাচ সহজই ছিল। সল্টের ব্যাটে ২৪ বলে ৪৫ রান আসে এবং বাটলারের ব্যাটে আসে ২১ বলে ৩৯ রান।

উইল জ্যাকস ইনিংস বড় করতে পারেননি ২০ রানে বিদায় নেন। এরপর জনি বেয়ারস্টো এবং হ্যারি ব্রুকের অপরাজিত ২৮ ও ১৭ রানের কল্যাণে ১৬তম ওভার খেলতে গিয়ে ৩ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ জিতে নেয় ইংলিশরা।

পাকিস্তানের পক্ষে বল হাতে হারিস রউফ একাই নেন ৩ উইকেট।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

‘নামের পাশে কিছু দেখতে চাই না, দেশের হয়ে অবদান রাখতে চাই’

Published

on

ছবি; আইসিসি

সাকিব আল হাসান খেলতে চান আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যাকে নিয়ে নানা আলোচনা থাকে, জাতীয় দলে আর কতদিন খেলবেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার। তবে তার নিজের মুখে জানা গেল ইচ্ছার কথা। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আয়োজনে ‘দ্য গ্রিন রেড স্টোরি’তে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সাকিব। যা আজ বিসিবি’র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেজগুলোতে প্রকাশ পেয়েছে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০০৭ সাল থেকে। এই সংস্করণের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত সবগুলো খেলেছেন সাকিব। তার সাথে আরেকজন আছেন, ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। আসছে বিশ্বকাপ, যা ২ জুন থেকে শুরু হতে যাচ্ছে- সেখানে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে সাকিবের ঝুলিতে নবম বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা অর্জন হবে। রোহিতের ক্ষেত্রেও বিষয়টি একই।

সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেন, ‘প্রথম বিশ্বকাপ থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত যতগুলো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হলো সবগুলোতেই অংশ নিতে পেরেছি। আমার জন্য এটা গর্বের ও আনন্দের। একই সময়ে যেহেতু দেশের প্রতিনিধিত্ব করছি, অনেক ভালো লাগার একটা জায়গা আছে। আমি এবং রোহিত শর্মাই হয়তো মাত্র দু’জন খেলোয়াড় যারা সবগুলো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলেছে।“

এই ক্রিকেটার এরপর বলেন, ‘আশা করবো আরও একটি বিশ্বকাপ যেন খেলতে পারি। তার আগে এই বিশ্বকাপে পারফরম্যান্সটা যেন ভালো থাকে। বাংলাদেশ যেন অন্যান্য যে কোনো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চেয়ে ভালো ফল করে আসতে পারে।’

Advertisement

সাক্ষাৎকারে লেখা প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তিনি। এবারে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। সাকিবের ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ উল্লেখ করে প্রশ্ন ছিল, সেখানে বাংলাদেশ কন্ডিশনের সুবিধা নিতে পারবে কি না- সাকিব অবশ্য প্রত্যাশা দেখিয়েছেন। বাংলাদেশের কন্ডিশনের সাথে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের কন্ডিশনের মিল খুঁজে পান এই অলরাউন্ডার।

ব্যক্তিগত লক্ষ্যের দিকে সাকিব এখন তাকাতেই চান না। সে কথা আবারও বলে দিলেন। দলের হয়ে, দেশের হয়ে পারফর্ম করতে করা বা অবদান রাখার উপর নজর তার। সাকিব বলেন, ‘আমার নামের পাশে আমি কিছু দেখতে চাই না। একটি জিনিসই চাই যেন বাংলাদেশের হয়ে অবদান রাখতে পারি। এই বিশ্বকাপে যেন বাংলাদেশের হয়ে ভালো কিছু করতে পারি।’

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত