Connect with us

ঢাকা

ঢাকায় একদিনে আরও ৭০ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

Published

on

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে দেশে সর্বোচ্চ শনাক্ত ও মৃত্যুর দিনে রাজধানীতে ডেঙ্গু রোগী শনাক্তেও রেকর্ড হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য মতে, রোববার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত অন্তত ৭০ জন সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

সোমবার (১২ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের স্বাস্থ্য তথ্য ইউনিটের (এমআইএস) সহকারী পরিচালক ও হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. কামরুল কিবরিয়া স্বাক্ষরিত নিয়মিত ডেঙ্গু প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১২৩ জন এবং চলতি মাসের ১২ দিনে মোট রোগী ভর্তি হয়েছে ৪২৫ জন।

সবমিলিয়ে এ বছরে মোট ৭৯৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ৩২ জন ঢাকার বাইরের। ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে এখন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে ২০৯ জন। আর ঢাকার বাইরে ভর্তি মাত্র একজন।

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৩২ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৯, মার্চে ১৩, এপ্রিলে ৩, মেতে ৪৩, জুনে ২৭১ এবং ১২ জুলাই পর্যন্ত ৪২৫ জন রোগী ভর্তি হন। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে ইতোমধ্যে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ৫৩৬ জন।

Advertisement
Advertisement

ঢাকা

নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু

Published

on

নরসিংদীতে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মা-ছেলেসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার আলোকবালী উত্তরপাড়া এবং শহরতলীর হাজীপুরে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আলোকবালী উত্তরপাড়ার কামাল মিয়ার স্ত্রী শরিফা বেগম (৫০), তার ছেলে ইকবাল হোসেন (১২) এবং করম আলীর ছেলে কাইয়ুম মিয়া (২২)। এ ঘটনায় কামাল মিয়া নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়। নিহত এবং আহত সকলেই আলোকবালী উত্তরপাড়ার বাসিন্দা। তারা মাঠে ধান কাটছিল।

এছাড়া সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের চকপাড়ায় মোছলেহউদ্দিন (৫০) নামে আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি তানভীর আহমেদ।

Advertisement

তিনি জানান, নিহতরা সকলেই ধান কাটার জন্য কৃষি জমিতে ছিলেন। এ সময় বজ্রপাতে শরিফা বেগম এবং তার ছেলে ইকবাল ঘটনাস্থলেই মারা যায়। গুরুতর আহত আবস্থায় সদর হাসপাতালে আনার পথে মারা যায় কাইয়ুম নামের অপরজন। এতে কামাল হোসেন নামে আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া হাজীপুরে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

Published

on

শিশু

রাজধানীর ওয়ারীর বনগ্রাম রোডের ফ্লাটে বাথরুমের বালতির পানিতে ডুবে আমেনা আক্তার নামে এক বছর বয়সী শিশুর মৃত্যু হয়েছে ।

শনিবার (১৮ মে) দুপুর বারোটার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

শিশু আমেনা ফেনী সদরের শিলুয়া গ্রামের তাজুল ইসলামের মেয়ে। বর্তমানে তাজুল ইসলাম পরিবার নিয়ের ওয়ারী এলাকার বনগ্রাম রোডের একটি বাসায় বসবাস করতেন। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে শিশু আমেনা ছিল সবার ছোট।

শিশুর মা খোদেজা আক্তার বলেন, তিনি নাস্তা বানাচ্ছিলেন। এসময় সবার অগোচরে শিশু আমেনা খেলতে খেলতে বাথরুমের পানিতে পড়ে যায়, তবে সেটি তারা কেউই খেলায় করেননি। নাস্তা বানানো শেষে তিনি মেয়ে আমেনাকে দেখতে না পেয়ে খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে বাথরুমের বালতির পানিতে উপুর হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন কন্যা আমেনাকে। পরে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা জানান আমেনা আর বেঁচে নেই।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, শিশু আমেনার মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ছেলের শখ পূরণে হেলিকপ্টারে বিয়ে করালেন বাবা

Published

on

ছেলের-হেলিকপ্টারে-বিয়ে

ছেলের শখ পূরণ করতে হেলিকপ্টার ভাড়া করে ছেলেকে বিয়ে করিয়েছেন সাবেক সহকারী শিক্ষক মো. মোস্তফা মোল্লা। শুক্রবার (১৮ মে) এ ঘটনাটি ঘটেছে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলা টেংগারচর ইউনিয়নের বড়ইকান্দি ভাটেরচর গ্রামের।

মোগরাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক এ শিক্ষকের ছেলে আবু মুসা শুক্রবার (১৭ মে) বিকেল সাড়ে ৪টায় বাগেরহাট উপজেলার মোড়লগঞ্জ থেকে হেলিকপ্টারে করে বউ নিয়ে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার ভাটেরচর গ্রামে আসেন।

স্থানীয়রা জানান, মো. মোস্তফা মোল্লা ছেলের স্বপ্নপূরণ করতেই হেলিকপ্টারে করে ছেলের বউ বাড়িতে আনার উদ্যোগ নেন। বাগেরহাট উপজেলার মোড়লগঞ্জের মোহাম্মদ ফিরোজ শিকদারে মেয়ে খাদিজা আক্তার ওরফে ময়নার সঙ্গে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা ছিল আজ।

তাকে ঘরে তুলে আনতে ঢাকা থেকে ১ লাখ টাকায় হেলিকপ্টার ভাড়া করা হয়। ওই হেলিকপ্টারে কনের বাড়িতে যান বর আবু মুসা। বিকেলে বউ নিয়ে ফিরে আসেন বাড়িতে।

ভাটেরচর গ্রামের যুবক জোবায়ের ও সায়মন শাহাদাত নামে দুই যুবক জানান, আমাদের গ্রামে তো দূরের কথা, আশপাশের কোনো গ্রামে কখনোই হেলিকপ্টারে চড়ে কেউ বিয়ে করতে যাননি। এ জন্য হেলিকপ্টারে বরযাত্রা দেখতে তারা এসেছেন। মাঠে হেলিকপ্টার নামার পর থেকে বড়ইকান্দি ভাটেরচর আশপাশের এলাকার অনেক মানুষ সেখানে জড়ো হয়। এ অঞ্চলে এমন বিয়ে এটাই প্রথম। এর আগে কেউ হেলিকপ্টারে বিয়ে করেনি।

Advertisement

কনে খাদিজা আক্তার ময়না বলেন, সচরাচর হেলিকপ্টারে বিয়ে হয় না। বর আমাকে নিতে হেলিকপ্টার নিয়ে এসেছেন। এটি একটি ব্যতিক্রমী আয়োজন। এজন্য আমার খুব ভালো লেগেছে।

কনের বাবা মো ফিরোজ শিকদার বলেন, মেয়ের জামাই ও তার পরিবারের ইচ্ছাতে হেলিকপ্টারে বরযাত্রী এসেছে। আমরাও তাদের সাদরে গ্রহণ করেছি। খুব ভালো লাগছে।

বরের ছোট ভাই ইসা বলেন, পরিবারের অন্য সদস্যদের পাশাপাশি আমারও খুব বেশি ইচ্ছা ছিল ভাইকে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করাব। সেই ইচ্ছাটা আজ পূরণ হলো। ওদের দাম্পত্য জীবন যেন সুখের হয়, সবাই দোয়া করবেন।

গজারিয়া থানা ওসি মো. রাজিব খান বলেন, একটি বিয়ের জন্য ভাটেরচর গ্রামে হেলিকপ্টার নামবে এমন একটি আবেদন আমরা পেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত