Connect with us

আন্তর্জাতিক

ভূমিকম্পে তুরস্কে ও সিরিয়াতে নিহত ১৪০০

Avatar of author

Published

on

ভূমিকম্পে

তুরস্কের সিরীয় সীমান্তবর্তী গাজিয়ান্তেপ প্রদেশের নূরদাগি শহরে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে তুরস্কে ও সিরিয়াতে ১৪০০ জন নিহত হয়েছে এবং ৫,৩৮৩ জন আহত হয়েছে। বললেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ এরদোগান।

সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। বিবিসির দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এর আগে আজ ভোরের দিকে আঘাত হানা ভূমিকম্পে বিভিন্ন স্থাপনা কেঁপে ওঠে লেবানন ও সাইপ্রাসেও।

এরদোগান বলেন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকায় মৃতের সংখ্যা কতটা বাড়বে তা তিনি অনুমান করতে পারছেন না।

১৯৩৯ সালের পর এটিই দেশের সবচেয়ে বড় বিপর্যয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর ফলে ২ হাজার ৮শ ১৮টি ভবন ধসে পড়েছে।

Advertisement

ভূমিকম্পে ধ্বসে পড়া ভবনে আটকা পড়েছেন বহু মানুষ। দুর্যোগ মোকাবেলার দ্রুত পদক্ষেপের কথা জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট। সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ব নেতারাও। তবে বৈরি আবহাওয়ার কারণে ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধার তৎপরতা।

তুরস্কের গাজিয়ান্তেপ ও সিরিয়ার বেশ কয়েকটি বড় শহরের বহু স্থাপনা ধ্বসে পড়েছে। এ সময় বেশিরভাগ মানুষ ঘুমে থাকায়, হতাহতের সংখ্যা ক্রমশই বেড়ে চলেছে। স্বজনদের খোজে ধ্বংসস্তূপ ও হাসপাতালে ভিড় জমাচ্ছেন স্বজনরা।

ভূমিকম্পের তীব্রতা এতই প্রবল ছিল যে, সাইপ্রাস, লেবানন এমনকি ইরাকেও অনুভূত হয়েছে এটি।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানিয়েছে, প্রথম কম্পনের প্রায় ১১ মিনিট পর ছয় দশমিক সাত মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। এ ছাড়া, ঘটনার দুই ঘণ্টার মধ্যে ৪২ বার ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে দুর্যোগ মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সাহায্য পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে তুরস্কের সরকার।

Advertisement

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

‘শেনজেন’ স্টাইলে ভিসা দেবে মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

এবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর মতো ‘শেনজেন স্টাইলে’ পর্যটকদের ভিসা দিতে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের উপসাগরীয় দেশগুলোর সহযোগিতা বিষয়ক কাউন্সিল জিসিসি। তেল নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে পর্যটন, শিল্প ও বাণিজ্য খাতকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমা দেশগুলোর মতো সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জিসিসি সদস্যভূক্ত দেশগুলো হলো-সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, ওমান, কুয়েত এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

বুধবার (০৮ মে) ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শেনজেন স্টাইলের এই ভিসা নিয়ে একজন জিসিসি সদস্যভূক্ত দেশগুলো ছাড়া অন্য দেশের পর্যটক এক মাসে জিসিসিভুক্ত ছয়টি দেশ সফর করতে পারবেন।

গত সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতে এরাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেওয়া এক বক্তব্যে এমন তথ্য জানান দেশটির অর্থমন্ত্রী আবদুল্লা বিন তুক আল মারি। নতুন প্রস্তাবিত এ ভিসার নাম হবে- ‘জিসিসি গ্রান্ড ট্যুরস’।

ওই অনুষ্ঠানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থমন্ত্রী আরও জানান, মধ্যপ্রাচ্য ভ্রমণকে যৌক্তিকভাবে সহজ করতে এবং পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করতে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

‘শেনজেন স্টাইলের ‘ মতো ভিসা চালুর ব্যাপারে জিসিসির সদস্য রাষ্ট্রগুলো সবুজ সংকেত দিয়েছে উল্লেখ করে আবদুল্লা বিন তুক আল মারি বলেন, ‘এই ভিসা নিয়ে একজন পর্যটক ৬টি দেশই সফর করতে পারবেন।’একজন পর্যটক জিসিসির এ ভিসা নিয়ে উপসাগরীয় অঞ্চলে কমপক্ষে ৩০ দিন অবস্থান করতে পারবেন।’ মধ্যপ্রাচ্যের কর্মকর্তারা খুব শিগগিরই এ ভিসা চালুর আশা করছেন বলেও তিনি জানান।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ফিলিস্তিপন্থী পোস্টে লাইক, শিক্ষিকা বরখাস্ত

Published

on

পারভীন শেখ

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফিলিস্তিনপন্থী একটি পোস্টে লাইক দেওয়ার ঘটনায় এক শিক্ষিকাকে বরখাস্ত করেছে ভারতের এক স্কুল। পারভীন শেখ নামে ওই শিক্ষিকা মুম্বাইয়ের সোমাইয়া স্কুলে ১২ বছর ধরে  শিক্ষকতা করছিলেন। খবর- এনডিটিভি

পারভীন শেখের বিরুদ্ধে হামাসপন্থী, ইসলামপন্থী ও হিন্দু বিরোধী মনোভাবের অভিযোগ আনা হয়েছে।

গেলো মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে সোমাইয়া বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, পারভিন শেখের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কার্যকলাপ “আমরা যে মূল্যবোধ ধারণ করি তার বিপরীত” এবং তাই “এই নিয়ে উদ্বেগের কারণে” ও “বিষয়টির সতর্ক বিবেচনা পর” বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর সাথে সম্পর্ক ছেদ করেছে।

পারভীন শেখ ১২ বছর ধরে সোমাইয়া বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছে। সাত বছর আগে তিনি বিদ্যালয়টির অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নেন। লিংকড ইন প্রোফাইলের তথ্য অনুসারে পারভীন শেখের প্রায় ৩০ বছরের শিক্ষকতার অভিক্ষতা রয়েছে। তিনি কারিকুলাম তৈরিতে এবং কার্যকরী ক্লাসরুম আউটলেট বানাতে দক্ষ। পারভীন শেখ প্রি-সার্ভিস ও ইন-সার্ভিস শিক্ষদের কোচিং, মেনটরিং এবং পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে অভিক্ষ। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি স্কুল অডিট কার্যক্রমের সাথে জড়িত।

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভের আগুনে পুড়ছে ইউরোপ  

Published

on

ছবি- দ্য গার্ডিয়ান

যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে পুরো ইউরোপ। আন্দোলনের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে নেদারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড এবং অস্ট্রিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। খবর- দ্য গার্ডিয়ান

ইসরাইলের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবিতে ছাত্ররা বিশ্ববিদালয়ের ক্যাম্পাস ও আবাসিক হল দখল করে রেখেছে।

ডাচ পুলিশ গেলো সোমবার আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ১৬৯ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে। এসময় বিক্ষোভকারীদের লাঠি চার্জ ও বেশ কয়েকটি তাঁবু ভেঙ্গে দেয় ।

ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডামের পাশাপাশি নেদারল্যান্ডসের ওপর দুই বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব আটরেশট এবং ডেলফ বিশ্ববিদ্যালয়েও ছড়িয়ে পড়েছে আন্দোলন। ইউনিভার্সিটি অব আটরেশট বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীর সামনে প্রায় ৫০ জন বিক্ষোভকারী দেখা যায়। পাশাপাশি ডেলফ বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রদের আন্দোলন করতে দেখা যায়।

এদিকে জার্মানির লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ৫০ থেকে ৬০ জন ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয় টির একটি লেকচার হল দখল করেছে। এসময় তাদের হাতে একটি ব্যানার দেখা যায়, যেখানে লিখা- “গণহত্যার বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় দখল”।

Advertisement

বিক্ষোভকারীরা ভিতর থেকে লেকচার হলের দরজায় ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে এবং ক্যাম্পাসে তাঁবু তৈরি করেছে। কাউকে গ্রেপ্তার করা না হলেও ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ।

এর আগে, বার্লিনের ফ্রি ইউনিভার্সিটিতে শুরু হয় ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রায় ৮০ জন ছাত্র তাঁবু গেঁড়ে বসে। পরে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

গেলো মঙ্গলবার গাজা উপত্যকার রাফায় হামলা শুরু করে ইসরাইল। সেখানে প্রায় ১৪ লাখের মতো ফিলিস্তিনি অবস্থান করছে। হামলার সময় ইসরাইলি নিরাপত্তা বাহিনী দখল করে নেয় রাফার গুরুত্ব পুর্ণ একটি সীমান্তপথ। বিভিন্ন আন্তরজাতিক সংগঠন বলছে এ সীমান্তপথ ছিল গাজায় ত্রাণ পাঠানোর একমাত্র পথ।

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত