Connect with us

আবহাওয়া

আজ সকালে কুয়াশা আর সারাদিন মেঘলা আকাশ কেন?

Avatar of author

Published

on

সকাল থেকেই ঘন কুয়াশায় আজ বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা ছিল রাজধানীর আকাশ, সারাদিনেও দেখা মেলেনি সূর্যের। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা কেটে গেলেও আকাশ মেঘলা ছিল। একই সময় বায়ুদূষণেও শীর্ষ অবস্থানে ছিল ঢাকা।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুধু রাজধানীর আকাশ নয়, দেশের নানা স্থানে এমন মেঘের উপস্থিতি দেখা গেছে। এদিকে দেশের উত্তরাঞ্চল ছাড়া কোথাও কোথাও হালকা বৃষ্টির কথা জানিয়েছে অধিদপ্তর।

মাঘের শেষে এসে দেশের বেশিরভাগ এলাকায় বেড়েছে তাপমাত্রা। তাহলে দেশজুড়ে কুয়াশা কেন এত বাড়লো জানতে চাইলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, গতকাল থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম বায়ুপ্রবাহ বেড়ে গেছে। এর ফলে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। এমন অবস্থায় কুয়াশার সৃষ্টি হয়। এছাড়া কুয়াশার পরপরই আকাশ মেঘে ঢেকে যাওয়ার কারণও এই দক্ষিণ-পশ্চিমের বায়ু।

এদিকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আর কুয়াশার বিষয়ে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকা ও দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

Advertisement

এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় যুক্তরাষ্ট্রের বায়ুমান পর্যবেক্ষণ প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) অনুযায়ী, বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান ছিল প্রথম, দুপুর ২টা পর্যন্ত টানা প্রথম অবস্থান ধরে রেখেছে ঢাকা। এদিন দুপুর ২টায় বায়ুদূষণের মাত্রা ছিল ১৯৪, যা মাত্রা বিবেচনায় অস্বাস্থ্যকর করা হয়।

আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলিতে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আবহাওয়া

ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির পূর্বাভাস

Published

on

দেশের ১৭ অঞ্চলের ওপর দিয়ে রাত ১টার মধ্যে ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বজ্র-বৃষ্টিসহ ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (২৭ মে) বিকেলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানান।

আবহাওয়া অফিস জানায়, রাত ১টার মধ্যে রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব/পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে বইবে ৮০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি

Published

on

ঝড়-বৃষ্টি

দেশের ১৭ অঞ্চলের ওপর দিয়ে রাত ১টার মধ্যে ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বজ্র-বৃষ্টিসহ ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (২৭ মে) বিকেলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানান।

আবহাওয়া অফিস জানায়, রাত ১টার মধ্যে রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব/পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

উপকূলের ১ কোটি ৫৫ লাখ পরিবার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে দেশের উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় ১ কোটি ৫৫ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবের সময় ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে এসব গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রেখেছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। ফলে অনেক এলাকা ১৬ থেকে ১৭ ঘণ্টা যাবত বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে। ঝড় পুরোপুরি থেমে গেলে বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরিয়ে দেয়ার প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষায় আছেন পল্লীবিদ্যুতের কর্মীরা।

পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তারা বলছেন, উপকূলীয় কয়েকটি জেলার সাগর তীরবর্তী উপজেলাগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উচ্চতার জোয়ারে তলিয়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের লাইন চালু থাকলে জানমালের ক্ষতি হতে পারে। আবার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রগুলো পানির নিচে তলিয়ে গেলে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতে পারে, যা মেরামত করতে অন্তত ৭ দিন সময় প্রয়োজন। এসব দিক বিবেচনায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) পরিচালক (কারিগরি) মো. রফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দুর্ঘটনা এড়াতে সোমবার (২৭ মে) দুপুর ১২টা পর্যন্ত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ১ কোটি ৫৫ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ঝড়ের তাণ্ডব কমে যাওয়ার পর দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করে দিতে আমাদের কর্মীরা প্রস্তুত রয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তার প্রকৃত চিত্র এখনো জানা যায়নি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত