আর্কাইভ থেকে টুকিটাকি

উপকূলীয় অঞ্চলে গুঁড়ি গুড়ি বৃষ্টি

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে গুঁড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ রোববার (১৪ মে) সকাল সাড়ে ৭টা থেকে এ বৃষ্টি শুরু হয়। তবে নদীতে এখনো স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করতে দেখা গেছে। সাগর উত্তাল থাকায় সমুদ্র সৈকতে আছড়ে পড়ছে বড় ঢেউ।

আবহাওয়ার পুর্বাভাসে বলা হয়েছে, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝাড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে ঢাকা, বরিশাল, চট্টগাম ও সিলেট বিভাগে মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভার বর্ষণ হতে পারে।

রাজশাহী এবং রংপুর বিভাগসহ টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসমূহের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরণের তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে।

সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা (২-৫) ডিগ্রি সে. হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা (১-৩)ডিগ্রি সে. হ্রাস পেতে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেত (পুন:) ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার এবং তাদের অদুরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ০৮ (আট) নম্বর মহাবিপদ সংকেত (পুন:) ০৮ (আট) নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ০৪ (চার) নম্বর স্থানীয় হশিয়ারী সংকেত (পুন) ০৪ (চার) নম্বর স্থানীয় হুশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং তাদের অদুরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ০৮ (আট) নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর ও বরগুনা জেলার নদী বন্দরসমূহকে ০৪(চার) নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত (পুন:) ০৪ (চার) নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

 

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন