Connect with us

আওয়ামী লীগ

সমাবেশে লাঠি নিয়ে নেতাকর্মীদের বের হতে হবে কেন: ওবায়দুল কাদের

Avatar of author

Published

on

সমাবেশে লাঠি নিয়ে কেন বিএনপির নেতাকর্মীদের বের হতে হবে? জাতীয় পতাকা লাঠির সঙ্গে বেঁধে তারা আন্দোলন করবে, এটিও তো আরেক সন্ত্রাস। এটি বন্ধ করতে হবে। বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর)  শহিদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন স্কয়ারে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর সময় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনে গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে, শৃঙ্খল মুক্তি পেয়েছে, কিন্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে বাংলাদেশে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। গণতন্ত্রকে বারবার বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ১৫ আগস্টে রাজনৈতিক সম্পর্কে বিভিন্ন দলের যে উঁচু দেয়াল বিএনপি তুলেছিল, সেই দেয়াল ৩ নভেম্বর আরও উঁচু হলো। ২১ আগস্ট আরও উচ্চতা পেল। এটি তো গণতন্ত্র বিকাশের পথে প্রধান অন্তরায়।

১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর তৎকালীন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার রাজপথে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মিছিলে শহিদ হন নূর হোসেন।

 

Advertisement

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আওয়ামী লীগ

সত্য কথায় যুক্তরাষ্ট্রের আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই। তবে সত্য বললে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তো কিছু করার নেই। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ দমনে যে আচরণ করা হয়েছিল, একই রকম নির্মম আচরণ এখন করা হচ্ছে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৫ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত, এখানে আইনগত কোনো বিষয় নেই।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করলে নির্বাচনটি আরও বেশি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে— এ ভাবনা থেকে আওয়ামী লীগ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করেছে। এর মানে এই নয় যে অন্যান্য দলগুলো নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ করতে পারবে না।

তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশের কর্তাব্যক্তিরা আমাদের দেশে মানবাধিকার যে চোখে দেখে, নিজের দেশে সেই দৃষ্টিতে দেখবে না কেন?

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চাপে আছে সরকার: কাদের

Published

on

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চাপে আছে সরকার। যুদ্ধের কারণে বিশ্বে যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে তা বাংলাদেশেও আছে। বাংলাদেশ এ প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। যেমন, দ্রব্যমূল্যের যে চাপ তা তো অস্বীকার করার উপায় নেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৫ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই। তবে সত্য বললে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তো কিছু করার নেই। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ দমনে যে আচরণ করা হয়েছিল, একই রকম নির্মম আচরণ এখন করা হচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত, এখানে আইনগত কোনো বিষয় নেই।

সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করলে নির্বাচনটি আরও বেশি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে— এ ভাবনা থেকে আওয়ামী লীগ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করেছে। এর মানে এই নয় যে অন্যান্য দলগুলো নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ করতে পারবে না।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন দেশের কর্তাব্যক্তিরা আমাদের দেশে মানবাধিকার যে চোখে দেখে, নিজের দেশে সেই দৃষ্টিতে দেখবে না কেন?

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বিএনপিকে এদেশের মানুষ ভালো করেই চেনে: কাদের

Published

on

গণতান্ত্রিক যে কোনো বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে। বিএনপিকে এদেশের মানুষ ভালো করেই চেনে। বিএনপি নেতাদের নতুন করে আন্দোলন শুরুর আহ্বানকে ‘হাঁক-ডাক’ আখ্যা দিয়ে, এতে জনগণে কোনো আগ্রহ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (০৪ মে) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রকৃতপক্ষে বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, প্রথা, বিধি-বিধান ও নির্বাচন তাদের কাছে ফাঁদ বলে মনে হয়। সে কারণে তারা চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে হালকা হিসেবে জনগণের সামনে তুলে ধরার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির লক্ষ্যই হলো ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের মাধ্যমে যে কোনো উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করা; গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে নস্যাৎ করা। সেজন্য তারা লাগাতারভাবে মিথ্যাচার-অপপ্রচার ও গুজব সৃষ্টি করে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপরাজনীতি করে।

বিএনপি নেতৃবৃন্দের বক্তব্যকে অসংলগ্ন, লাগামহীন ও বিভ্রান্তিকর বলে আখ্যা দেন এবং জাতীয়তাবাদী দলটির নেতাদের বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

Advertisement

বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিএনপি নেতৃবৃন্দ ইতিহাস থেকে জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার কথা বলেছেন। বন্দুকের নলের মুখে জোরপূর্বক রাষ্ট্র ক্ষমতাদখলকারী একজন গণধিকৃত ব্যক্তিকে বিএনপি গণনায়কে রূপান্তরিত করার অপচেষ্টা করছে। বিএনপির এই অপচেষ্টা জনগণ কখনো গ্রহণ করেনি।

কাদের বলেন, জিয়াউর রহমানের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার প্রশ্নই আসে না। প্রকৃত ইতিহাস তার আপন মহিমায় উদ্ভাসিত হবে। জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী এবং গণতন্ত্র হত্যাকারী একজন স্বৈরশাসক হিসেবে ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে। জিয়াউর রহমান বাঙালি জাতির কাছে একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবেই অভিহিত হবেন।

আওয়ামী লীগ কখনো ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টা করেছে। বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিকৃত ও মিথ্যা ইতিহাস প্রচার করা হয়েছে। এমনকী ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ পর্যন্ত বাজাতে দেয়া হয়নি।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত