সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ বিভিন্ন দাবিতে টানা কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। এরই অংশ হিসেবে শনিবার একযোগে ৬৫ সাংগঠনিক জেলায় পদযাত্রা করবে।
জেলা পর্যায়ের এই পদযাত্রায় অংশ নেবেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। তাদের নেতৃত্বে ৬৫ সাংগঠনিক জেলায় পদযাত্রা বের করা হবে। এজন্য দায়িত্বও ভাগ করে দেয়া হয়েছে। তাদের সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় অন্য নেতারা স্ব-স্ব জেলার কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। আর বিভাগীয় সাংগঠনিক ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকরা স্ব-স্ব বিভাগের কর্মসূচি সমন্বয় করবেন।
ঢাকা জেলার পদযাত্রা কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেবেন বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মানিকগঞ্জে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গাজীপুরে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নারায়ণগঞ্জে ড. আব্দুল মঈন খান, টাঙ্গাইলে অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, মুন্সীগঞ্জে অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ।
কুমিল্লা দক্ষিণে বরকত উল্লাহ বুলু, কুমিল্লা উত্তরে হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, চাঁদপুরে ড. আসাদুজ্জামান রিপন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোস্তাক মিয়া। ময়মনসিংহ দক্ষিণে নজরুল ইসলাম খান, জামালপুরে আব্দুল আউয়াল মিন্টু, নেত্রকোনায় অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, ময়মনসিংহ উত্তরে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ও শেরপুরে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল।
চট্টগ্রাম উত্তরে আব্দুল্লাহ আল নোমান, বান্দরবানে শামসুজ্জমান দুদু, চট্টগ্রাম দক্ষিণে আবুল খায়ের ভুঁইয়া, নোয়াখালীতে মো. শাহজাহান, ফেনীতে ভিপি জয়নাল, রাঙ্গামাটিতে মাহবুবের রহমান শামীম, খাগড়াছড়িতে মীর মো. নাসির উদ্দিন, লক্ষ্মীপুরে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও কক্সবাজারে লুৎফর রহমান কাজল।
বরগুনায় এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বরিশাল উত্তরে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, বরিশাল দক্ষিণে মজিবুর রহমান সরোয়ার, পিরোজপুরে বিলকিস জাহান শিরিন, পটুয়াখালীতে অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, ভোলায় ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ঝালকাঠিতে ডা. রফিকুল ইসলাম।
নওগাঁয় মিজানুর রহমান মিনু, পাবনায় অধ্যাপক শাহজাহান মিয়া, বগুড়ায় আবদুস সালাম, রাজশাহীতে হারুন-অর-রশিদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জে কর্নেল (অব.) আব্দুল লতিফ, নাটোরে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু , জয়পুরহাটে মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও সিরাজগঞ্জে অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন।
ঠাকুরগাঁওয়ে আমান উল্লাহ আমান, দিনাজপুরে ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, গাইবান্ধায় ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, রংপুরে হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, পঞ্চগড়ে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, লালমনিরহাটে আসাদুল হাবিব দুলু, কুড়িগ্রামে শামসুজ্জোহা খান, সৈয়দপুরে আনিসুজ্জামান বাবু ও নীলফামারীতে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।
রাজবাড়িতে ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসিম, ফরিদপুরে শামা ওবায়েদ ও মাদারীপুরে জহুরুল ইসলাম শাহজাদা মিয়া। মাগুরায় অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, যশোরে জয়নুল আবেদীন ফারুক, নড়াইলে ড. মামুন আহমেদ, মেহেরপুরে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, কুষ্টিয়ায় অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, খুলনায় আজিজুল বারী হেলাল, সাতক্ষীরায় রাশেদা বেগম হীরা, বাগেরহাটে অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ঝিনাইদহে অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান ও চুয়াডাঙ্গায় সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া।
হবিগঞ্জে আরিফুল হক চৌধুরী, মৌলভীবাজারে ড. এনামুল হক, সিলেটে খন্দকার আবদুল মুক্তাদির এবং সুনামগঞ্জে ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন।