স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের ১৭টি গায়েব হওয়া নথিগুলোতে তেমন গোপনীয় কোনো কিছু নেই। জানালেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আলী নূর।
রোববার (৩১ অক্টোবর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ফাইলের তথ্য আমাদের অন্যান্য বিভাগেও আছে, কম্পিউটারেও আছে, ডিজি অফিসগুলোতেও আছে। এটা নিয়ে তেমন সমস্যা না। তবে মূল বিষয় হচ্ছে ফাইল মিসিং হওয়া!
সচিব বলেন, সিআইডিকে অনুরোধ করি, বিষয়টি দেখার জন্য। ফাইল তো আমাদের উদ্ধার করতে হবে, যেভাবেই হোক। যারা এর সঙ্গে জড়িত, তাদের খুঁজে বের করতে হবে। কখন, কীভাবে হলো তা জানতে হবে। এখন সিআইডি তদন্ত করছে। আমাদের অফিসাররা সার্বিক সহযোগিতা করছেন।
গায়েব হয়ে যাওয়া ফাইলগুলো কীসের ছিল- জানতে চাইলে সচিব বলেন, এগুলো ক্রয় সংক্রান্ত। এগুলো তেমন গোপনীয় কিছু নেই। প্রত্যেকটা ফাইলের তথ্য আমাদের অন্যান্য বিভাগেও আছে। এ তথ্য আমাদের কম্পিউটারেও আছে, ডিজি অফিসগুলোতেও আছে। তবে মূল বিষয়টা হচ্ছে ফাইল মিসিং হওয়া। এটি হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিষয়। এটি উদ্ধারের চেষ্টা করছি।
নথি গায়েবের ঘটনায় মন্ত্রণালয়ের কাউকে সন্দেহ করেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সন্দেহের বিষয়টা তো এখন বলাটা কঠিন। কারণ আমরা তো সত্যিকারভাবেই আসলে জানি না, কে এই কাজটি করেছেন। এখন আমরা সন্দেহের মধ্যে আছি। আমি তো মনে করি যে, আমরা সবাই সন্দেহের মধ্যেই আছি।
