সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা বাড়ানো উচিত। তবে পর্যালোচনা কমিটি সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে বয়সসীমা কতটা বাড়ানো যায়।বললেন সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা নির্ধারণে গঠিত কমিটির প্রধান সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মূয়ীদ চৌধুরী।
আজ বুধবার (২ অক্টোবর) চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশীদের সঙ্গে সচিবালয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আব্দুল মূয়ীদ।
তিনি বলেন, বয়স বৃদ্ধির দাবিতে যারা আন্দোলন করছে তাদের সঙ্গে আমরা বসে ছিলাম৷ সরকারের বর্তমান নীতিমালা এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা ও সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে সবকিছু চিন্তা করে আমরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব৷ বয়স বৃদ্ধি করার যৌক্তিকতা আছে এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই৷
এদিকে, ৩৫ প্রত্যাশী আন্দোলনের সমন্বয়কারী রাসেল আল মাহমুদ বলেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ এর দাবিতে বাস্তবসম্মত সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন কমিটির আহ্বায়ক।
তিনি বলেন, আমরা আশাবাদী একটা যৌক্তিক সমাধান হবে। শর্ত সাপেক্ষে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্মুক্ত থাকবে চাকরিতে প্রবেশের বসয়সীমা।
এর আগে গেলো ৩০ সেপ্টেম্বর সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা নির্ধারণে কমিটি করার কথা জানান জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান। কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
জেএইচ