গতকাল থেকে শুরু হয়েছে ঈদের ছুটি। শিল্পাঞ্চল সাভার-আশুলিয়ায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক দিয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গের মানুষ। বিকেল থেকেই বাড়তে শুরু করেছে গাড়ির চাপ। যানজট না থাকলের নবীনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ছিল গাড়ির ধীরগতি। মহাসড়কের যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে তৎপর রয়েছে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) সাভার হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সওগাতুল আলম বায়ান্ন টিভিকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ঈদযাত্রার আগে আশুলিয়া থেকে বাইপাল এ ১০ কি.মি. মহাসড়কে ২য় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মানকাজ মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে। এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করে বায়ান্ন টিভি।
প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ টেনে ওসি বলেন, হাইওয়ে পুলিশ, জেলা পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের নিজস্ব কর্মীরা যানজট এড়াতে একসাথে সমন্বয় করে কাজ করছে। এতে সড়কে তেমন যানজট দেখা যায়নি।
তবে বেলা বাড়ার সাথে সাথে গাড়ির চাপ বাড়লেও বাইপাস রাস্তা থাকায় তারা বাড়তি চাপ সামলাতে পারবেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, নবীনগর বাসস্ট্যান্ডে ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড় বাড়ছে। যাত্রী ওঠানামা করায় গাড়ির ধীরগতি লক্ষ্য করা যায়।
এছাড়া, নবীনগর চন্দ্রা মহাসড়কে একটি অংশ আটকে দিয়ে অন্য দিক থেকে ইউটার্ন করিয়ে কিছু গাড়ি ধামরাই ও মির্জাপুরের বাইপাস সড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের দিকে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে এ মহাসড়কে আগের ভোগান্তি এখনও চোখে পড়ছে না।
আই/এ