বাংলাদেশ
বেশিরভাগ গৃহকর্মী অন্তত একবার শারীরিক হয়রানির শিকার
Published
2 years agoon
By
মেঘ হাসানশারীরিকভাবে হয়রানির শিকার হওয়া গৃহকর্মীদের সংখ্যাও কম নয়। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) আয়োজিত এ কর্মশালায় ‘দ্য জেন্ডারড প্রাইস অব প্রিক্যারিটি: সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট ইন দ্য ওয়ার্কপ্লেস’ নামক গবেষণা থেকে একটি প্রতিবেদন ও চারটি পলিসি ব্রিফ উন্মোচিত হয়। গবেষণায় হয়রানির শিকার বিষয়টি উঠে এসেছে।
আজ বুধবার (২৫ মে) রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টার ইন মিলনায়তনে ‘ভয়েসিং অ্যান্ড চ্যালেঞ্জিং ওয়ার্কপ্লেস সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট’ শিরোনামে একটি জাতীয় কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
ব্রিটিশ একাডেমির সহায়তায় ইনস্টিটিউট অব ডেভলপমেন্ট স্ট্যাডিজ (আইডিএস), সাসেক্স ও সবুজের অভিযান ফাউন্ডেশন গবেষণাটি করেছে।
আরেক তরুণ গবেষক মীম মানজুর। তিনি অ্যাড্রেসিং ওয়ার্কপ্লেস সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট অব ইয়াং ফিমেল ডোমেস্টিক ওয়ার্কার্স শিরোনামের একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। গবেষণা সূত্রে তুলে ধরেন, অধিকাংশ গৃহকর্মী অন্তত একবার শারীরিকভাবে হয়রানির মুখোমুখি হয়েছেন। বারবার শারীরিকভাবে হয়রানির মুখোমুখি হওয়া গৃহকর্মীদের সংখ্যাও কম নয়।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন বলেন, এই গবেষণাটির দৃষ্টি তরুণদের ওপর ব্যাপকভাবে নিবদ্ধ। বাংলাদেশে একটা বড় অংশ এ দেশের যুব শক্তি। যার অর্ধেকই নারী। আমাদের লক্ষ্য এ যুব শক্তিকে কর্মশক্তিতে রূপান্তরিত করে সেটাকে কাজে লাগানো। সুতরাং কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এ লক্ষ্যে নারীদের সংস্থাগুলোকে সক্রিয় হতে হবে। আর তা করতে হলে শ্রমবাজার নীতি ও প্রকল্পসমূহে যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও সুরক্ষার ব্যাপারটি যুক্ত করা প্রয়োজন।
কর্মশালায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বিআইজিডির রিসার্চ ফেলো লপিতা হক ও সিনিয়র ফেলো অব প্র্যাকটিস মাহীন সুলতান। যৌন হয়রানি প্রতিরোধে ভাষা ও প্রচলিত সামাজিক ও লৈঙ্গিক নিয়ম কীভাবে নারীদের কণ্ঠস্বরকে দমিয়ে রাখে ও অভিযোগ ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করে, তাদের বক্তব্যে এসব বিস্তারিত উঠে আসে। ভাষা, সামাজিক কিছু নিয়ম বা, রীতি যৌন হয়রানির মতো বড় সমস্যাকে কীভাবে সাধারণ একটি ব্যাপারে পরিণত করছে, বক্তারা তা নিয়েও আলোচনা
করেন। প্রাতিষ্ঠানিক ও অ-প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে এই কারণগুলোর প্রভাব নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা করেন তারা।
এরপর ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ও মানবিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফা সুলতানা ‘দ্য ল্যাংগুয়েজ অব হ্যারাসমেন্ট-গ্যাপস বিটুইন পারসেপশান অ্যান্ড এক্সপ্রেশান’ শিরোনামের একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ফেনী ১ আসনের সংসদ সদস্য ও কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা শিরিন আক্তার। তিনি বলেন, একজন গৃহকর্মীর জন্য তার কাজটি তার জীবনেরই অংশ। এই কাজের মাধ্যমে তিনি জীবিকা অর্জন করেন। একবার তিনি তার কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির মতো ঘটনার মুখোমুখি হলে, এটি তার কাজের নীতির জন্য একটি বড় আঘাত। যদি তিনি শারীরিক এবং মানসিকভাবে কাজের প্রতি মনোযোগী না হন তবে উৎপাদনশীলতা বাড়বে না। ফলে কি পরিমাণ ক্ষতি হবে তা নির্ণয় করা জরুরি।
এসাআই/
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
জাতীয়
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
Published
6 mins agoon
এপ্রিল ২৬, ২০২৪By
Anik Mahmudচলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে। বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে দেশটিকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বললেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে বৈঠক করেন শেখ হাসিনা।
শুরুতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সেখানে থাই কুহ ফাহ বিল্ডিংয়ের সামনের লনে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। এ সময় থাইল্যান্ডের সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল কর্তৃক প্রদত্ত গার্ড অব অনার পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে স্রেথা থাভিসিন তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের শেখ হাসিনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। শেখ হাসিনা পরে সরকারি বাসভবন অতিথি বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
জানা যায়, সরকারি বাসভবন ত্যাগের আগে শেখ হাসিনা সেখানে আনুষ্ঠানিক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে এসে পৌঁছেন।
আই/এ
জাতীয়
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
Published
13 hours agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না।’
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে মার্কিন দূতাবাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন এসব কথা বলেন।
ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) ইস্যু এবং বাংলাদেশের জন্য এর তাৎপর্য নিয়ে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে মার্কিন দূতাবাস।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ফোর্সেস গোল-২০৩০ কে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে জানিয়ে মার্কিন দূতাবাসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এই লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশকে নানাভাবে সহায়তা করা হচ্ছে। আইপিএসের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাড়তি পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি ঢাকার সঙ্গে আগের সহযোগিতাগুলো এগিয়ে নিয়ে চলছে ওয়াশিংটন।’
আইপিএসের ক্ষেত্রে চীন বা রাশিয়ার মতো দেশগুলোর আধিত্যবাদী আচরণ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘চীনের মতো কয়েকটি দেশ নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এমনকি ভবিষ্যতেও জোর খাটাতে পারে। যেটা দক্ষিণ চীন ও তাইওয়ানের ক্ষেত্রে ঘটেছে। আইপিএসের ক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের আধিপত্যপাদী আচরণ দেখতে চাই না।’
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কীভাবে দেখেন-এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন দূতাবাসের এই রাজনৈতিক কর্মকর্তা বলেন, ‘অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না।’
এপ্রসঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন অংশে কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের মতো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে আইপিএস অঞ্চলে বাণিজ্যিক গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘আপনি আইপিএসের মানচিত্রের দিকে তাকান। সেখানে দেখতে পাবেন বিশ্ব বাণিজ্যের বড় অংশটা হয় এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলকে ঘিরে অর্থনৈতিক উন্নয়নও হচ্ছে। আর একারণেই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল অবাধ ও মুক্ত ভবিষ্যৎ, অর্থনীতি এবং সমৃদ্ধির স্বার্থের বিষয়গুলোতেই জোর দেওয়া হচ্ছে।’
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেয়া হয়েছে।
গেলো বুধবার (২৫ এপ্রিল) শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান এ নিবন্ধনপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেছিলেন। নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়টি বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে তিনি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ গণমাধ্যমে জানান, রাজশাহী জেলায় উৎপাদিত পান এখন থেকে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’ হিসেবে পরিচিত হবে। জিআই নিবন্ধন পাওয়ার ফলে রাজশাহীর পান বাংলাদেশ তো বটেই, দেশের বাইরের অন্য পানের চেয়েও এটি উৎকৃষ্ট বলে বিবেচিত হবে।
এই পান এবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, পানের বাজারজাতকরণের এখন থেকে আরও বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। রাজশাহীর পানের পরিচিতি, সুনাম ও চাহিদা আরও বাড়বে। এর ফলে চাষিরাও পানের ভালো দাম পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহীর মোহনপুর, বাগমারা, দুর্গাপুর, তানোর, পবা ও পুঠিয়া উপজেলায় ৪ হাজার ৪৯৬ হেক্টর জমিতে পানের বরজ আছে। পান চাষের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৩৮ হাজার ৯০০ কৃষক। গত বছর জেলায় ৭৬ হাজার ৬৭৮ টন পান উৎপাদন হয়। রাজশাহীর পান দেশের অন্য স্থানের তুলনায় মিষ্টি। তাই এর চাহিদাও বেশি। আমের জন্য রাজশাহী বিখ্যাত হলেও আর্থিক মূল্যে জেলার পানের বাজারই বড়।
উল্লেখ্য, রাজশাহীতে পান চাষের সম্প্রসারণের কারণে এখানে দেশের প্রথম পান গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে।
এএম/
জাতীয়
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে। বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে দেশটিকে প্রস্তাব...
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া...
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে...
১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার...
বঙ্গোপসাগরে জাহাজডুবি: ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ১
নোয়াখালীর হাতিয়ার পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগরে এমভি মৌমনি নামে একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় ১১...
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...
কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
কৃষি ও শিল্প খাত দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশের সেবাখাতের বিকাশ হবে।...
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...
দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছেন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডিসহ ৯ জন
দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও...
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
‘মা আমার পাশে রোকেয়ার কবর দিও’ লিখে দম্পতির আত্মহত্যা
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমানারি পরীক্ষা শুরু
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে
অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩
চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৭ কর্মকর্তা
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বন ডাকাতদের জন্যই পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয়’
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
নেতানিয়াহুর জন্য আরও বেশি অপমান অপেক্ষা করছে-হামাস মুখপাত্র
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ7 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ7 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া6 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে5 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- বাংলাদেশ4 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে