এশিয়া
তালেবানের ভয়ে আফগানিস্তান ছাড়ছে হাজারা সম্প্রদায়
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনআফগানিস্তানে ৯০ এর দশকে তালেবান শাসনের সময় ভয়াবহ নিপীড়নের শিকার হয় সংখ্যালঘু হাজারা শিয়া সম্প্রদায়। এত বছর পর তালেবান আবারো ক্ষমতায় ফিরে আসায় আতঙ্কে দিন পার করছে তারা। এরইমধ্যে পাকিস্তানে পালিয়ে গেছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়টির হাজার হাজার মানুষ। এদিকে, আফগানিস্তানে বসবাসরত উইঘুরদের নিপীড়ন ও নিয়ন্ত্রণে তালেবান চীনকে সহায়তা করতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আগের পাঁচ বছরের তালেবান শাসনামলে হত্যা, নির্যাতন ও গণমৃত্যুদণ্ডের ভয়ঙ্কর সব স্মৃতি হাজারা সম্প্রদায়কে আজও তাড়া করে। এরইমধ্যে সশস্ত্র গোষ্ঠির সদস্যদের সঙ্গে বিয়ে দিতে অবিবাহিত, এতিম, তালাকপ্রাপ্ত নারী ও বিধবাদের খোঁজে হাজারাদের বাড়ি বাড়ি অভিযান চালাচ্ছে তালেবান। তাই আবারও ভয়ঙ্কর সব স্মৃতি ফিরে আসছে হাজারাদের সামনে।
গেল জুলাইয়ে মুন্দারাখত নামে একটি গ্রামে হাজারা সম্প্রদায়ের ছয় পুরুষকে গুলি করে হত্যা করে তালেবান। আরও তিনজনকে নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়। তাই তালেবান ক্ষমতা দখল করায় জীবনের ভয়ে দেশ ছাড়ছে সংখ্যালঘু হাজারারা। তালেবানের চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমান্ত পার করে দিতে পাচারকারীদের ৫০ থেকে সাড়ে ৩শ’ ইউরো পর্যন্ত দিতে হচ্ছে তাদের। শুধু বেলুচিস্তানের কোয়েটা শহরেই আশ্রয় নিয়েছে ১০ হাজারের বেশি হাজারা।
একইভাবে আতঙ্কে দিন পার করছে চীন থেকে পালিয়ে আসা মুসলিম উইঘুর সম্প্রদায়ের শরণার্থীরাও। আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর নিরাপত্তা ঘাটতি পূরণে এগিয়ে আসতে পারে চীন। আর এতেই বিপদের আঁচ করছে তারা।
আফগানিস্তানে বর্তমানে প্রায় দুই হাজার উইঘুর শরণার্থী রয়েছে। কয়েক যুগ আগে চীন থেকে পালিয়ে দেশটিতে গেছে তাদের পূর্বপুরুষরা। এখন তারা ভয় পাচ্ছে। উইঘুরদের ধারণা, তালেবানকে ব্যবহার করে তাদের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে চীন। এমনকি আটক করে চীনে ফেরত পাঠানো হতে পারে। তালেবানের ভয়ে একরকম ঘরবন্দী হয়ে আছে হাজারা সম্প্রদায়ের মানুষ।
এসএন
অন্যরা যা পড়ছেন
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসতে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের দুই রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা। শিগগিরই এ সংলাপ শুরু হবে।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হামাস ও ফাতাহর নেতৃবৃন্দ এবং চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
সংলাপে ফাতাহের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা আজাম আল আহমেদ, আর হামাসের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকবেন ওই গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক। উভয় গোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা শুক্রবার বেইজিংয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ দিন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখাপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের জাতীয় কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী দেখতে চাই এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যেসব রাজনৈতিক পক্ষ সংলাপ এবং আলোচনার মাধ্যমে ঐক্য স্থাপন করতে চায়, তাদের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
গেলো ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম চীন সফরে যাচ্ছে হামাসের কোনো প্রতিনিধিদল। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে কূটনৈতিক কর্মকর্তা ওয়াং কেজিয়ান হামাসের প্রেসিডেন্ট ইসমাঈল হানিয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সে সময় বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে এই শান্তি সংলাপের প্রস্তাব দেন ওয়াং কেজিয়ান এবং হানিয়েও তাতে সম্মতি দেন।
শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে ওয়াং ওয়েনবিন জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের প্রতিপক্ষ দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য স্থাপনই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য।
প্রসঙ্গত গাজা, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম— তিন ভূখণ্ডের সমন্বয়ে গঠিত ফিলিস্তিন। ২০০৭ সাল থেকে গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণ করছে সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস। অন্যদিকে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ক্ষমতায় রয়েছে রাজনৈতিক দল ফাতাহের নেতৃত্বাধীন জোট ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (প্যালেস্টাইনিয়ান অথরিটি-পিএ)। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ফাতাহের শীর্ষ নেতা।
এক সময় গাজা উপত্যকায়ও ক্ষমতায় ছিল ফাতাহ। কিন্তু ২০০৭ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে গাজার ক্ষমতা গ্রহণের পাশাপাশি ফাতাহকে উপত্যকা থেকে উচ্ছেদ করে হামাস।
দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধিতার প্রধান ইস্যু স্বাধীনতা অর্জনের পন্থা নিয়ে। ফাতাহ সংলাপ এবং রাজনৈতিক তৎপরতার ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে। অন্যদিকে হামাস বিশ্বাস করে, সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ইসরায়েল রাষ্ট্রকে নিশ্চিহ্ন করার মাধ্যমেই কেবল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন সম্ভব।
তবে ফিলিস্তিনে জনপ্রিয়তা থাকলেও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হামাসের তেমন কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা বিশ্বের অধিকাংশ দেশ হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে বেশ কয়েক বছর আগেই। মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার দেশগুলো এখনও হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ঘোষণা না করলেও অধিকাংশ দেশ সব সময় এই গোষ্ঠীটির সংশ্রব থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে।
অন্যদিকে ফাতাহের নেতৃত্বাধীন জোট ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (প্যালেস্টাইনিয়ান অথরিটি-পিএ) আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ফিলিস্তিনের বৈধ শাসক হিসেবে স্বীকৃত।
গেলো ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে নির্বিচারের গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে হত্যা করে হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জনকে।
জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গেলো ছয় মাস ধরে চলমান সেই অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশই শিশু, নারী ও বেসামরিক লোকজন।
মূলত এই যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ফের গুরুত্ব সহকারে সামনে আসে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্থাপনের ইস্যুটি। তবে এক্ষেত্রে একটি বড় বাধা ছিল হামাস ও ফাতাহের অনৈক্য ও পরস্পরের প্রতি বৈরী মনোভাব।
গেলো কয়েক বছরে মধ্যপ্রাচ্যে গভীর প্রভাব বিস্তারকারী চীনের অবশ্য এ বিষয়ে অতীত সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে শান্তি স্থাপনে নেতৃত্ব দিয়েছিল বেইজিং। মধ্যপ্রাচ্যের এ দুই নেতৃস্থানীয় দেশের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বৈরিতা চলছিল।
টিআর/
এশিয়া
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে
Published
1 day agoon
এপ্রিল ২৬, ২০২৪By
GM Mahmudভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট আজ। দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ চলছে।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৭টায় শুরু হওয়া এ ভোট চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
এর আগে, গেলো শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে এ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। দ্বিতীয় দফায় দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। ছত্তিশগড়, কর্ণাটক, কেরালা, আসাম, বিহার, মণিপুর, রাজস্থান, ত্রিপুরা, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু-কাশ্মীরে ভোটগ্রহণ হবে।
ভারতের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, শুক্রবার দ্বিতীয় দফায় সবচেয়ে বেশি ভোটগ্রহণ হচ্ছে দক্ষিণের রাজ্য কেরালায়। এই রাজ্যের ২০টি লোকসভা আসনের সবকটিতেই ভোট হচ্ছে আজ।
দ্বিতীয় দফা ভোটের লড়াইয়ে মাঠে রয়েছেন একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী। তাদের মধ্যে রয়েছেন, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, অ্যানি রাজা, শশী থারুর, নবনীত রানা, ওম বিড়লা, হেমা মালিনী, অরুণ গোভিল এবং প্রহ্লাদ জোশীর মতো প্রবীণ প্রার্থীরা।
কেরালা নানা কারণেই এবার লোকসভা ভোটে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। রাজ্যটির ওয়ানাড়ে থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাহুল গান্ধী। গতবারের জয়ী তিনি। এছাড়াও লড়ছেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। দ্বিতীয় দফার ভোটে রাজ্যটির ২০ আসনের ভোট যুদ্ধে ২ কোটি ৭১ লাখ ভোটার ১৯৪ প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। আর নানা করণে ওয়ানাড়ে, ত্রিশুর এবং তিরুবন্তপুরম এই তিন আসনের দিকে নজর গোটা দেশের।
অবশ্য বিজেপি গোটা দেশের মতো করে হেভিওয়েট প্রচার চালায়নি কেরালা রাজ্যে। কারণ এখানে বিজেপি নয় প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস এবং বাম জোট। তাই প্রচারে লড়াইতে হাড্ডাহাড্ডি হাত-কাস্তে হাতুড়ি চিহ্নের। কংগ্রেস-বাম দলগুলো এখানে প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হওয়ায় রাজ্যটিতে দুই দলে হেভিওয়েট প্রার্থীদের সংখ্যাও বেশি।
জিএমএম/
আন্তর্জাতিক
নেতানিয়াহুর জন্য আরও বেশি অপমান অপেক্ষা করছে-হামাস মুখপাত্র
Published
2 days agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪ইরানের নজিরবিহীন প্রতিশোধমূলক হামলায় একেবারে চুপসে গেছে ইসরায়েল। মধ্যপ্রাচ্যে এতদিন নিজেকে অপরাজেয় আর অপ্রতিদ্বন্দ্বী মনে করলেও, হামলার পর ইসরায়েলের সেই অহঙ্কার চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে গেছে। সিরিয়ায় নিজেদের কনস্যুলেট ভবনে ইসরায়েলের বিমান হামলার প্রতিশোধ নিতে গত ১৩ এপ্রিল দেশটিতে তিন শতাধিক ড্রোন ও মিজাইল হামলা চালায় ইরান।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের এই হামলায় স্তম্ভিত হয়ে যায় গোটা বিশ্ব। হাজার কিলোমিটার দূরে থেকেও ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যূহ যে ভেদ করা যায় তা বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দেয় তেহরান।যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এই হামলার নিন্দা জানালেও আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
ইরানের ওই হামলার ভূয়সী প্রশংসা করে হামাস আনুষ্ঠানিকভবে সমর্থন জানায়। গত মঙ্গলবার রাতে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় সংগঠনটির সামরিক মুখপাত্র আবু উবায়দা ইরানের ওই হামলার প্রশংসা করেন।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আলজাজিরায় হামাস মুখপাত্র আবু উবায়দার ওই ভিডিও বার্তা প্রকাশিত হয়েছে।
ভিডিও বার্তায় আবু উবায়দা জানান, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের চূড়ান্ত জবাব ইহুদিবাদী শত্রুর সব হিসাব-নিকাশ ওলটপালট করে দিয়েছে। পাশাপাশি ইরানের প্রতিক্রিয়ার আকৃতি ও ধরণ একটি নতুন বিশ্বব্যবস্থার ইঙ্গিত দিয়েছে। এ হামসার মধ্য দিয়ে দখলদার ইসরায়েলের সব হিসাব-নিকাশ পুরোপুরি পাল্টে গেছে।
গত ৮ মার্চের দেড় মাস পর দেওয়া অডিও বার্তায় হামাসের সামরিক বাহিনী ইজ্জাদ্দিন আল-কাসসাম ব্রিগেডের এই মুখপাত্র বলেন, ‘তাদের প্রতিরোধ আন্দোলন চলবে। গত ২০০ দিনে দখলদার সেনারা গণহত্যা, জাতিগত শুদ্ধি অভিযান ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ছাড়া অন্য কোনো লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি ইসরায়েল।’ হামাসের সকল ব্যাটেলিয়ন ধ্বংসের যে দাবি দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু করেছেন তাও ভুয়া বলে জানান আবু উবায়দা।
হামাসের এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘২০০ দিনের আগ্রাসন প্রতিহত করার পরও প্রতিরোধ আন্দোলন পাহাড়ের মতো অটল ও অবিচল রয়েছে।’
আবু উবায়দা বলেন, ‘গাজা থেকে দখলদার সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা তাদের ঘরবাড়িতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে হামাস।’
হামাস মুখপাত্র বলেন, ‘গাজায় হামলা জোরদার করা আর ইরানের হামলার জবাব কীভাবে দেওয়া যায় তাই নিয়ে এখন ব্যস্ত ইসরায়েল সরকার। একারণে প্রধানমন্ত্রী বেনিায়ামিন নেতানিয়াহু দেশটির ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠছেন।’ তবে এতে কাজ হবে না। বরং দিন দিন নেতানিয়াহুর জন্য আরো বেশি অপমান অপেক্ষা করছে বলে জানান হামাস মুখপাত্র।
নেতানিয়াহুকে হুঁশিয়ারি দিয়ে আবু উবায়দা ওই ভিডিও বার্তায় আরও বলেন, ‘গাজা উপত্যকার যে জলাভূমিতে তাঁর (নেতানিয়াহু) পা আটকে গেছে, তা থেকে বেরিয়ে যাওয়া ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর জন্য দুষ্কর হবে।’
জাতীয়
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ থাকবে আজ
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। গতকাল...
ট্রাকচাপায় ২ ভ্যানযাত্রী নিহত
বাগেরহাটের রামপালের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় ট্রাকচাপায় দুই ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২৭...
কৃষক-শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রেখেছিলেন শেরে বাংলা
বাংলার বাঘ নামে পরিচিত শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন গণমানুষের নেতা। বললেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। শনিবার (২৭ এপ্রিল)...
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের...
শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
বাংলার গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য এ কে ফজলুল হকের অসীম মমত্ববোধ, ভালবাসা এবং কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে সবসময় অনুপ্রাণিত করবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী...
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। শনিবার...
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল)। অবিভক্ত বাংলার জাতীয় নেতা আবুল...
নির্বাচনে প্রভাব খাটানো এত সোজা নাকি প্রশ্ন ইসি আহসান হাবিবের
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আইনশৃঙ্খলার চাদরে ঘেরা থাকবে। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে, ভোট ডাকাতি, ভোট চুরির ইচ্ছা আছে, প্রভাব, পেশিশক্তি প্রয়োগ...
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে উদ্বেগ টিআইবির
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানে এমন...
অজ্ঞান করে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতপর…
স্বামীকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাতের অন্ধকারে পরকীয়া প্রেমিকের কাছে তুলে দেন স্ত্রী মুন্নি বেগম। এ বুদ্ধি...
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ থাকবে আজ
ঐক্য সংলাপে শিগগিরি বেইজিংয়ে বসছে ফাতাহ-হামাস
ধূমপানে যেভাবে আসক্ত হয়েছিলেন বিদ্যা বালান
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস
খিলগাঁওয়ে ফ্যানের সঙ্গে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত লাশ
ট্রাকচাপায় ২ ভ্যানযাত্রী নিহত
কৃষক-শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রেখেছিলেন শেরে বাংলা
শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
ক্ষমতায় যেতে বিদেশিদের দাসত্ব করে বিএনপি: কাদের
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড6 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ3 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া7 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে6 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- বাংলাদেশ5 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
- দুর্ঘটনা7 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
- চট্টগ্রাম7 days ago
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
- ঢাকা4 days ago
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা