Connect with us

খুলনা

শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে এসে ছাত্রলীগ-বিএনপির সংঘর্ষ

Avatar of author

Published

on

ছাত্রলীগ-বিএনপির সংঘর্ষ, ঝিনাইদহ

শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে এসে ছাত্রলীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় আহত হয়েছেন ছয়জন। ঘটনাটি ঘটেছে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে।

মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টার সরকারি মাহাতাব উদ্দিন কলেজে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণও ঘটে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে মাহাতাব উদ্দিন কলেজে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। পরে উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া ঘটে। এ সময় ছয়জন আহত হয়েছেন। এছাড়াও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত ছাত্রলীগ কর্মী ইরফান রাজা রুকুকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ বিষয়ে কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলম গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে শহীদ মিনারের পাশে তাদের ছেলেরা দাঁড়িয়ে ছিল। সেখানে বিএনপির নেতাকর্মীরা এসে হামলা করে। ফিরে যাওয়ার সময় তারা একা পেয়ে ছাত্রলীগ কর্মী ইরফান রাজাকে কুপিয়ে আহত করে। একই সঙ্গে একটি ককটেল বিস্ফোরণও ঘটানো হয়।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ জানান, মঙ্গলবার সকালে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো শেষে কলেজের বাইরে গেলে ভেতর থেকে তাদের লক্ষ্য করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ইটপাটকেল ছোড়ে। এ সময় তাদের নেতাকর্মীরা ঘুরে গিয়ে প্রতিহত করে। পরে তাদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।

Advertisement

কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আরিফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, রুকুর শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত আছে। ইতোমধ্যে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম মোল্লা জানান, মঙ্গলবার সকালে মাহাতাব উদ্দিন কলেজে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

খুলনা

আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে বৃদ্ধের মৃত্যু

Published

on

ঝড়
ফাইল ছবি

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপকূলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। নদ-নদীর পানি ৫ থেকে ৭ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই মধ্যে শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের নাপিতখালী আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে শওকাত মোড়ল (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জি.এম মাসুদুল আলম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতের পুত্রবধূ জানান, সন্ধ্যার দিকে তার শ্বশুর ও শাশুড়িকে নিয়ে নাপিতখালী আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে রাস্তায় পড়ে গিয়ে তাঁর শ্বশুর মৃত্যুবরণ করেন।

এদিকে দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেন, সবাই এখনো আতঙ্কের মধ্যে আছে। আতঙ্ক কাটেনি, সামনে আতঙ্ক বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা আছে। ঘূর্ণিঝড় অতিক্রম করার পরও সারা দেশে প্রবল বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এটাও একটি দুর্যোগের মধ্যে পড়ে। এর ফলে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। এসব দুর্যোগকে লক্ষ্য করে সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডসহ  সবাই একসঙ্গে কাজ করছে।‌

দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে মানুষের প্রয়োজনে ইতোমধ্যে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

সাতক্ষীরায় জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে জেলেপল্লী

Published

on

পানি

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে ১৩টি বসতবাড়ি।

রোববার (২৬ মে) বিকেলে স্বাভাবিকের তুলনায় পানির উচ্চতা বৃদ্ধি হলে উপজেলার কলবাড়ি জেলেপাড়া তলিয়ে যায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান হাজী নজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায় সম্বল হারিয়ে কলবাড়ি চুনা নদীর চরে ওই পরিবারগুলো বহু বছর ধরে বসবাস করে আসছেন। রোববার বিকেলে স্বাভাবিক চেয়ে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে তাদের বসতবাড়ি তলিয়ে যায়। তবে এ ঘটনায় জানমালের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার সকল বাসিন্দাদের দ্রুত সরিয়ে নিতে এখনও কাজ চলছে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

মোংলায় অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে ট্রলারডুবি

Published

on

বাগেরহাটের মোংলা নদীতে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে।

আজ রোববার (২৬ মে) সকাল পৌনে ৯টার দিকে মোংলা ইপিজেড ছুটি শেষে মোংলা বাস স্যান্ড ঘাট থেকে মোংলার মামার ঘাটে আসার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মোংলা উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নিশাত তামান্না এ ঘটনা নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছেন।

নিশাত তামান্না বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে একটি ট্রলার ডুবে গেছে। এটিতে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন যাত্রী ছিল বলে শুনেছি। ট্রলার দুর্ঘটনার পর থেকেই খোঁজখবর রাখছি। যাত্রী নিখোঁজ আছে কিনা, সে বিষয়ে পৌরসভার সিসি ক্যামেরায় দেখা হচ্ছে এবং নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে।

Advertisement

তবে কত জন নিখোঁজ রয়েছেন তা এখনও নিশ্চিতভাবে জানাতে পারছে না প্রশাসন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত