Connect with us

বিনোদন

এবার হিন্দু ধর্মগুরুদের রোষের মুখে অভিনেত্রী স্বরা

Avatar of author

Published

on

স্বরা

বিয়ে করতে না করতেই তোপের মুখে পরেছেন বলিউড অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর। ভিন্ন ধর্মের একজন পুরুষকে বিয়ের জন্য হিন্দু ধর্মগুরুদের কটাক্ষের স্বীকার হচ্ছেন এ অভিনেত্রী।

শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে রীতিমতো আপত্তিকর ভাষায় অভিনেত্রীকে আক্রমণ করলেন অযোধ্যার মোহন্ত। মোহন্ত রাজু দাসের দাবি, অভিনেত্রী মুসলিমকে বিয়ে করেছেন কারণ তিনি হাজার পুরুষের সঙ্গে রাত কাটাতে চান।

অযোধ্যার রাম মন্দিরের ওই মোহন্তের বক্তব্য, “স্বরা ভাস্কর খোলাখুলি ইনশাল্লাহ বলেছে। ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে বলেছে। এবার এমন একজনকে বিয়ে করল যাকে ও দিন দশেক আগেও ভাই বলে ডেকেছিল। জলদি বিয়ে করে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল। তবে এসব সত্ত্বেও আমি ওকে শুভেচ্ছা জানাব। ও যদি হাজার পুরুষের সঙ্গে রাত কাটাতে চায় তাহলে ওকে শুভেচ্ছা। ও এমন একটি ধর্মে বিয়ে করেছে যেখানে ভাই-বোনেদের মধ্যে বিয়ে হয়। তারপর তালাক তালাক তালাক বলে সব শেষ হয়ে যায়।”

স্বরার বিয়ে নিয়ে মোহন্তের এ মন্তব্যে স্বাভাবিকভাবেই বিতর্ক শুরু হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে।

ফাহাদ,স্বরা

কাউকে কিছু না জানিয়েই ১৬ ফেব্রুয়ারি চুপিসারে মুসলিম পাত্রকে বিয়ে সেরেছেন স্বরা ভাস্কর। এর আগে ৬ জানুয়ারি স্পেশ্যাল অ্যাক্টে আদালতে বিয়ের রেজিস্ট্রার করে, ১৬ ফেব্রুয়ারি আইনি বিয়ে করেন তিনি। পাত্র সমাজবাদী পার্টির যুবনেতা ফাহাদ আহমেদ। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিয়ের খবর সামনে আসতেই হইচই শুরু হয়। নেটিজেনের একাংশ যেমন শুভেচ্ছা জানান, স্বরাকে, তেমনি কেউ কেউ ব্যঙ্গ করতেও ছাড়েননি ভিনধর্মে বিয়ে করার জন্য।

Advertisement

এবার হিন্দুত্ববাদীরাও ছেড়ে কথা বলছেন না বলিউড অভিনেত্রীকে। স্বরাকে ইতিমধ্যেই তোপ দেগেছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেত্রী সাধবী প্রাচী । তিনি বলেছিলেন,“স্বরা চিরকালই হিন্দু ধর্মের বিরোধী। আমি জানতাম কোনও হিন্দুকে উনি বিয়ে করবেন না। সেটাই হয়েছে। মুসলিমকে বিয়ে করেছেন। শ্রদ্ধাকে কীভাবে ৩৫ টুকরো করেছিল তার লিভ ইন পার্টনার, সেই খবরটা হয়তো স্বরা জানেন না। এত বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্বরার ভালভাবে ফ্রিজটা দেখে নেওয়া উচিত ছিল। শ্রদ্ধার সঙ্গে যা হয়েছে স্বরার সঙ্গে তা হতেই পারে।”

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ঢালিউড

‘নিপুণের পিছনে বড় শক্তি আছে’ পদ স্থগিতের পর ডিপজলের মন্তব্য

Published

on

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে নিপুণ আক্তারকে হারিয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নির্বাচনে ফল ঘোষণার পর বিজয়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের গলায় মালা পড়িয়ে বরণও করেছিলেন পরাজিত নিপুণ।

তবে নির্বাচনের এক মাস যেতে না যেতেই অনিয়মের অভিযোগে আদালতে রিট করেন এই চিত্রনায়িকা। যার প্রেক্ষিতে সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনে ডিপজলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত।

সোমবার (২০ মে)  হাইকোর্টের আদেশের পর বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। গণমাধ্যমে তিনি বলেন, ‘আমি সবসময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। হাইকোর্ট যেহেতু রায় দিয়েছেন এখানে কিছু বলার নাই। তবে বিষয়টি নিয়ে আমাদের কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে দুই এক দিনের মধ্যে চেম্বার জজ আদালতে যাব।’

নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর ফুলের মালা দিয়ে নতুন কমিটিকে বরণ করে নেওয়ার পর আবার কমিটি বাতিল চাওয়ার পেছনে বড় শক্তি আছে বলে মনে করেন ডিপজল। ডিপজলের ভাষ্য, ‘এর পেছনে অবশ্যই বড় শক্তি আছে। যেহেতু সে দেশের বাইরে থেকে এসব করছে সেহেতু বুঝতে হবে তাঁর পেছনের হাত লম্বা।’

নিপুণের এমন আচরণ নিয়ে সিনিয়র শিল্পীদের সঙ্গে কথা বলেছেন ডিপজল। অভিনেতা বলেন, ‘সোহেল রানা ভাইসহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র শিল্পীর সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তারাও বিষয়টি নিয়ে বিরক্ত। এই দুই বছরে যে নোংরামি হয়েছে এর আগে এমন নজির নেই। বাংলাদেশের ফিল্মের মানুষ এমনটা করতে পারেন না। আমার মনে হয়, যারা হিন্দি ছবি বাংলাদেশে আনার জন্য পায়তারা করছে এটা তারই একটা অংশ হতে পারে।’

Advertisement

এর আগে ২০২২-২৪ সালের নির্বাচনেও সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে মামলা চলে উচ্চ আদালতে। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুণ। তখন প্রাথমিক ফলে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে টাকা দিয়ে ভোট কেনাসহ নির্বাচনকে প্রভাবিত করার অভিযোগে আপিল বোর্ড জায়েদের প্রার্থিতা বাতিল করে এবং নিপুণকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী ঘোষণা করেন। ঐ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জায়েদ খান হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিপুণ সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

সন্তান জন্মের ১০ দিন পর জানা গেল মা হয়েছেন ইয়ামি গৌতম

Published

on

এই প্রজন্মের জনপ্রিয় বলিউড অভিনেত্রী ইয়ামি গৌতম সম্প্রতি মা হয়েছেন। ইয়ামি ও পরিচালক আদিত্য ধর দম্পতির এটি প্রথম সন্তান। গেল ১০ মে মুম্বাইয়ের সুরিয়া হাসপাতালে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন ৩৫ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী।

সোমবার (২০ মে) আদিত্য ধর এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে পুত্র সন্তান আগমনের খবরটি জানান। ছেলের নাম রেখেছেন বেদাবিদ। একই সঙ্গে আদিত্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

এরপরই তিনি লেখেন, ‘বাবা-মা হিসেবে নতুন এ যাত্রায় আমরা আমাদের ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি। আমাদের আশা ও বিশ্বাস, পরিবারের পাশাপাশি ও এই সুন্দর দেশেরও গর্ব হয়ে উঠবে।’

ইয়ামি ও আদিত্য দম্পত্তির ভক্ত অনুরাগীদের পাশাপাশি তারকারাও নবজাতককে শুভকামনা জানাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

‘উড়ি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ সিনেমার সেটে ইয়ামির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান নির্মাতা আদিত্য। তবে বিয়ের আগে একসঙ্গে জনসম্মুখে হাজির হননি তারা। ২০২১ সালের ৪ জুন গোপনে বিয়ে করেন এই দম্পতি।

Advertisement

এদিকে, এক দশকের বেশি সময় ধরে বলিউডে কাজ করছেন ইয়ামি গৌতম। এই অভিনেত্রীর ক্যারিয়ারের উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলোর মধ্যে ‘বাদলাপুর’, ‘কাবিল’, ‘সরকার থি’ অন্যতম।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

নিপুণের করা রিটে ডিপজলের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা

Published

on

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। নিপুন আক্তারের রিটে প্রাথমিক শুনানির পর বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার (২০ মে) রুলসহ এই আদেশ দেন।

একই সঙ্গে নির্বাচনে অনিয়ম-কারচুপির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে সমাজসেবা অধিদফতরের স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আদালতে নিপুণের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী শাহ মনজুরুল হক। এ সময় তিনি বলেন, ‘সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীদের নিয়ে অভিযোগ ছিল। বিশেষ করে, সাধারণ সম্পাদক পদে যাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে, মনোয়ার হোসেন ডিপজল ভোটারদের বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করেছেন, টাকা-পয়সা দিয়েছেন এবং নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। তাই আদালত সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। আদালত বলেছেন, কর্তৃপক্ষ যেন তাঁকে এই পদে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখে।’

এ আইনজীবীর ভাষ্য, মনোয়ার হোসেন ডিপজলের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নির্বাচন বোর্ডের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন নিপুন আক্তার। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ডিপজলকে চিঠিও দিয়েছিল নির্বাচন বোর্ড। কিন্তু এরপর আর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

এ অবস্থায় নির্বাচন হয় এবং নির্বাচনেও তারা কারচুপি করে। এসব অভিযোগ উল্লেখ করে নিপুন আক্তার সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আরেকটি আবেদন করেছিলেন, অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখতে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় নিপুণ হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।

Advertisement

গেল ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪–২৬ মেয়াদের নির্বাচনে মাত্র ১৬ ভোটের ব্যবধানে সাধারণ সম্পাদক পদে ডিপজলের কাছে হেরে যান নিপুণ । ফলাফল ঘোষণার পর ডিপজল ও মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে অভিনন্দন জানালেও পরবর্তীতে অনিয়মের অভিযোগ তুলে ফলাফল বাতিল এবং পুনরায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের নির্দেশনা চেয়ে গেল ১৪ মে রিট করেন নিপুণ।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত