Connect with us

অপরাধ

জাপানি নারীর দুই মেয়েকে উদ্ধার করল সিআইডি

Published

on

দুই শিশু মেয়েকে ফিরে পেতে জাপানের টোকিও থেকে ঢাকায় আসা জাপানের নাগরিক নাকানো এরিকো প্রথমে আদালতের দারস্থ হন। ৩১ আগস্ট হাইকোর্ট দুই শিশুকে হাজির করতে তাদের বাবা ও ফুফুকে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এর আগেই ১০ ও ১১ বছর বয়সী মেয়ে দুটিকে উদ্ধার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

রোববার (২২ আগস্ট) সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিসানুল হক সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে কখন কোথা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু বলেননি তিনি।

জাপানের নাগরিক নাকানো এরিকো পেশায় একজন চিকিৎসক। ঢাকা এসে ১৯ আগস্ট হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেন। মেয়ে দুটির বাবা বাংলাদেশি শরীফ ইমরানের কাছ থেকে সন্তানদের নিজের জিম্মায় পাওয়ার আবেদন করেন তিনি।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।

রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই দুই শিশুকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন। গুলশান ও আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে শিশুদের আদালতে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া শিশুদের নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক তাদের বাবা যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন, সে জন্য ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

Advertisement

রিট আবেদনকারী পক্ষের তথ্যমতে, জাপানি আইন অনুসারে নাকানো এরিকো (৪৬) ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক শরীফ ইমরান (৫৮) ২০০৮ সালের ১১ জুলাই বিয়ে করেন। এরপর তারা টোকিওতে বসবাস শুরু করেন। এক যুগের দাম্পত্যজীবনে তাদের তিন কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। বর্তমানে তাদের বয়স যথাক্রমে ১১, ১০ ও ৭ বছর। তিন মেয়ে টোকিওর একটি স্কুলে পড়ছিল।

চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি এরিকোর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন ইমরান। গত ২১ জানুয়ারি ইমরান টোকিওর ওই স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে তার এক মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার আবেদন করেন। তবে এরিকোর সম্মতি না থাকায় স্কুল কর্তৃপক্ষ ইমরানের আবেদন নাকচ করে।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির জানান,  পরবর্তী সময়ে স্কুলবাসে করে বাসায় ফেরার পথে বাসস্টপেজ থেকে ইমরান বড় দুই মেয়েকে (১১ ও ১০) অন্য একটি ভাড়া বাসায় নিয়ে যান। গত ২৫ জানুয়ারি ইমরান তার আইনজীবীর মাধ্যমে এরিকোর কাছে সন্তানদের পাসপোর্ট হস্তান্তরের আবেদন করেন। কিন্তু এরিকো তা প্রত্যাখ্যান করেন। এরিকো ২৮ জানুয়ারি টোকিওর পারিবারিক আদালতে তার সন্তানদের জিম্মার জন্য আদেশ চেয়ে মামলা করেন। আদালত ৭, ১১ ও ১৪ ফেব্রুয়ারি পারিবারিক সাক্ষাতের আদেশ দেন। তবে এই আদেশ ভঙ্গ করে ইমরান শুধু একবার মায়ের সঙ্গে বড় দুই মেয়ের সাক্ষাতের সুযোগ দেন।

অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির আরও জানান, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে ইমরান মেয়েদের জন্য নতুন পাসপোর্টের আবেদন করেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি নতুন পাসপোর্ট গ্রহণ করেন। গত ২১ ফেব্রুয়ারি দুই মেয়েকে নিয়ে দুবাই হয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন তিনি।

গত ৩১ মে টোকিওর পারিবারিক আদালত এরিকোর অনুকূলে বড় দুই মেয়ের জিম্মা হস্তান্তরের আদেশ দেন। এরপর করোনা পরিস্থিতির কারণে এরিকো এত দিন বাংলাদেশ আসতে পারেননি বলে জানান তাঁর আইনজীবী। তিনি বলেন, ছোট মেয়েকে মায়ের কাছে রেখে ১৮ জুলাই শ্রীলঙ্কা হয়ে বাংলাদেশে আসেন এরিকো।

Advertisement

এমএম/

Advertisement

অপরাধ

রোগী দেখেছেন সাড়ে তিনশো, ভিজিট নিতেন ৫০০টাকা, অতপর…

Avatar of author

Published

on

ডা. সাধন কুমার মন্ডল পরিচয়ধারী ভুয়া ডাক্তার শংকর দাস (২৮)। সংগৃহীত ছবি

একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখতেন তিনি। টেবিলে ও দরজায় নেইমপ্লেটে তার নাম লেখা ছিল সাধন কুমার মন্ডল। মা ও শিশু, যৌন ও চর্ম রোগ বিশেষজ্ঞ। বিএমডিসি রেজি. নম্বর ব্যবহার করে রোগী প্রতি ৫০০ টাকা ভিজিট নিতেন। দুই মাস ধরে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৩৫ রোগীকে চিকিৎসা দিয়েছেন এই ডাক্তার(!)। অবশেষে জানা গেলো তিনি কোনো ডাক্তারই নন। ডা. সাধন কুমার মন্ডল পরিচয়ধারী এ ব্যক্তির প্রকৃত নাম শংকর দাস (২৮)।

এমনই ঘটনা ঘটেছে নেত্রকোনা জেলার মদন পৌরসভার স্বদেশ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। ডাক্তার পরিচয় দেওয়া ওই ব্যক্তি টাঙ্গাইলের ধনবাড়িয়া উপজেলার বাসিন্দা সুমেশ দাসের ছেলে। অবশেষে ভুযা এই ডাক্তারকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন।

রোববার (৫ মে) মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জল কান্তি সরকার বিষয়টি বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, আটক করে ওই ভুয়া ডাক্তারকে স্থানীয় মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে মো. শাহ আলম মিয়া ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. তায়েব হোসেন তার সঠিক পরিচয় নিশ্চিত করেন।

তারা স্থানীয় সাংবাদিকদের জানান, তিনি একজন ভুয়া ডাক্তার। সাধন কুমার মন্ডল নামে  চট্টগ্রামের এক ডাক্তারের নাম ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব‍্যবহার করে তিনি রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছেন। তার আসল নাম শংকর দাস এবং বাবার নাম সুমেশ দাস। তার কাছে ভিন্ন নামের তিনটি আইডি কার্ড পাওয়া গেছে। আমরা তাকে পুলিশে সোপর্দ করেছি।

Advertisement

পৌর শহরের স্বদেশ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডা. সাধন কুমার মন্ডল সেজে যিনি রোগী দেখছেন তিনি আসলে প্রতারক ও ভুয়া ডাত্তার-এমন একটি সংবাদ স্থানীয় লোকজনের কানে আসলে শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের স্থানীয়রা তার খোঁজ করলে তিনি দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এসময় তাকে ধরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

শংকর দাস স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, তিনি কোনো ডাক্তার নন। অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে তিনি এমন প্রতারণা করেছেন। দেড় মাস যাবৎ স্বদেশ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকদের সহযোগিতায় ডাক্তার সেজে তিনি রোগী দেখেছেন।

মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) উজ্জল কান্তি সরকার বায়ান্ন টিভিকে জানান, শংকর দাস নামে একজন ভুয়া ডাক্তারকে স্থানীয় লোকজন আটক করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে নিয়ে যায়। সেখান থেকে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে। আটককৃত ভুয়া ডাক্তার শংকর দাসের বিরুদ্ধে আইনগত ব‍্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মিল্টন নিজেই ব্লেড ছুরি দিয়ে হাত কাটতেন: ডিবি হারুন

Avatar of author

Published

on

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে জিজ্ঞাসাবাদে ভয়ংকর ও লোমহর্ষক কাহিনী উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

রোববার (৫ মে) দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

হারুন অর রশীদ বলেন, রাস্তাঘাটে পড়ে থাকা গরিব ও অসহায় মানুষকে তুলে এনে আশ্রয় দেয়া হতো ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমে। তাদের কারও কারও হাত-পায়ে পচনও ধরেছিল। যখন প্রয়োজন হতো অপারেশন তখন আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার নিজে ব্লেড ছুরি দিয়ে তাদের হাত, আঙুল কেটে ফেলতেন। রক্ত ঝরিয়ে, অপারেশনের নামে হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন।  মাদকাসক্ত মিল্টন।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, আমি মনে করি, দিনের পর দিন রাতের পর রাত বিভিন্ন জায়গা থেকে তিনি কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন। আর্তমানবতার তথাকথিত সেবার নামে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। ওইসব রোগীদের দেখিয়ে টাকা কামিয়েছেন। কিন্তু তাদের সেবা দেন নাই, ডাক্তারের কাছে পাঠান নাই। তিনি একজন নিজেও নার্স স্বীকার করেছেন তিনি সেখানে যেতেন। তাহলে যে এই অনিয়মগুলো হয়েছে তিনি তো কোথায় কোনো প্রতিবাদও করেন নাই, থানাকেও অবগত করেন নাই, তিনি কাউকে অবগত করেন নাই। আমি তো মনে করি তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মনে হয়েছে তার স্বামী যে কাজগুলো করেছে সেখান থেকে তিনি দায় এড়াতে পারেন না।

তিনি আরও বলেন, যে ছেলেটা সেই উজিরপুর থেকে বাবা পিটিয়ে ঢাকায় এসে ঔষধের দোকানে চুরি করেছে, এরপর একটা আশ্রম গড়ে তোলেন। যেখানে তিনি অসহায়, গরিব শিশু, বৃদ্ধ, প্যারালাইজড, বাকপ্রতিবন্ধী, মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষকে সংগ্রহ করে আশ্রমে নিতেন। তাদের দেখিয়ে তিনি ফেইবুকে ফলোয়ারের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতেন। সেই টাকা আবার তিনি খরচ করতেন না।

Advertisement

ডিবি প্রধান বলেন, মানুষগুলো মারা গেছেন। জানাজা হলো না, রাতের অন্ধকারে কবর দেওয়া হলো, আত্মীয়-স্বজনকে জানানো হলো না, মিথ্যাভাবে সিল স্বাক্ষর দিয়ে নিজেই ডেথ সার্টিফিকেট দিলেন, বানিয়েও রেকর্ডে রাখলেন না, পরেও স্বজনদের জানালেন না, এসবই আমাদের তদন্তে আসবে।

মিল্টন সমাদ্দার নিজেই বলেন, ৯০০ লোকের প্রাণ নিভে গেল! কীভাবে নিভে গেল? তিনি তো তাদের হাসপাতালে নেননি, ডেথ সার্টিফিকেটও নেননি, থানা পুলিশকে অবহিত করেননি। আবার ৯০০ লোকের প্রাণ যাওয়ার যে কথা তিনি বলেছেন, সেটা আদৌ সত্য কিনা, নাকি এটা টাকা ইনকামের একটা কথার কথা! সত্য হলে কি করেছেন। সব তদন্তে নিয়ে আসব। এই আশ্রমের সঙ্গে আরও যারা যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।

হারুন বলেন, অটিজম শিশুদের সঙ্গে যা করা হয়েছে তা লজ্জাজনক। কারণ বঙ্গবন্ধুর নাতনি প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজম নিয়ে সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক অফিসের (ডব্লিউএইচওএসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বৈশ্বিক অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল)। আর সেই দেশে অটিজমের নাম ধারণ করে অসহায়, বাক প্রতিবন্ধী ভারসাম্যহীন মানুষ সংগ্রহ করে ফেইসবুকে প্রচার করে ফলোয়ারদের মাধ্যমে টাকা সংগ্রহ করে আত্মসাৎ করেছেন। অন্যদিকে তিনি সেই টাকা খরচও করেননি। এটা তো লজ্জাজনক।

মিল্টন সমাদ্দার জবাবদিহি করতে হবে। তিনি কীভাবে ডেথ সার্টিফিকেট দিতেন। আমরা তো সেখানে যাতায়াত করা ডাক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তিনি বলেছেন, মিল্টন সমাদ্দার তার সিল স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ডেথ সার্টিফিকেট দিতেন। যা তিনি জানতেন না। মিল্টন সমাদ্দার নিজেও তা স্বীকার করেছেন। তিনি নাকি মানবতার ফেরিওয়ালা। এসব অপকর্ম করে কীভাবে একজন মানুষ মানবতার ফেরিওয়ালা হয়?

মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীর জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে হারুন অর রশীদ বলেন, তবে তার স্ত্রী জানিয়েছেন ফাউন্ডেশনে আসা যত টাকা পয়সা ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কোনো কিছুতেই তার নাম নেই।

Advertisement

ডিবিপ্রধান বলেন, আমরা মিল্টনের স্ত্রীকে তার স্বামীর আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের নানাভাবে নির্যাতন নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তার স্ত্রী বলেছেন এটি মোটেও ঠিক হয়নি। এজন্য তার বিচার হওয়া দরকার। মিল্টনের আশ্রমে থাকা অসুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের কোথায় চিকিৎসা দেয়া হতো এবং ডাক্তারের কাছে নেয়া হতো কিনা এ নিয়েও তাকে প্রশ্ন করা হয়েছে। তিনি জবাবে বলেছেন তার কথা মিল্টন শুনতো না।

মিল্টন সমাদ্দারের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে এখনো প্রায় ২ কোটি টাকা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তার স্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হলেও ডিবিকে তিনি জানিয়েছেন, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ফাউন্ডেশনের কোনোটার সাথে তাকে সম্পৃক্ত করেনি তার স্বামী মিল্টন সমাদ্দার। তিনি সরকারি চাকরি করার কারণে এটি করেনি বলেও জানান তার স্ত্রী।

এএম/

 

 

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবককে গলা কেটে হত্যা

Avatar of author

Published

on

ছুরিকাঘাতে হত্যা

কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ভোরে একদল রোহিঙ্গা দুষ্কৃতকারী ওই যুবকের গলা কেটে লাশ রেখে চলে যায়।

রোববার (৫ মে) ভোর ৬টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১৮ এর ব্লক-এম ১৭ রেড ক্রিসেন্ট অফিস সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত রোহিঙ্গা উখিয়ার ক্যাম্প ১৯ ডি/১৪ ব্লকের নূর সালামের পুত্র নূর কালাম (২৯)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসাইন জানান, রবিবার সকালে উখিয়া আশ্রয় শিবিরের ক্যাম্প-১৮ এর ব্লক-এম ১৭ রেড ক্রিসেন্ট অফিস সংলগ্ন এলাকায় থেকে ক্যাম্প-১৯ ডি/১৪ ব্লকের নূর কালাম (২৯) নামের এক রোহিঙ্গা যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও বলেন,এ ঘটনার খবর পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Advertisement

এবিষয়ে এপিবিএন এর অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর জানিয়েছেন, কারা এবং কেন এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছে তা তদন্ত করা হচ্ছে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়11 mins ago

প্রায় ৩ হাজার কন্টেন্ট সরাতে গুগলকে অনুরোধ বাংলাদেশের

বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন গুগলের কাছে গত বছরের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরাতে আবেদন করেছে বাংলাদেশ...

জাতীয়22 mins ago

লোডশেডিং নিয়ে সংসদে চুন্নুর ক্ষোভ

সরকার বলেছে ২৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সক্ষমতা আছে। তাহলে বিদ্যুৎ গেল কোথায়? আমার এলাকাতেই ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। গ্রাম...

অপরাধ49 mins ago

রোগী দেখেছেন সাড়ে তিনশো, ভিজিট নিতেন ৫০০টাকা, অতপর…

একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখতেন তিনি। টেবিলে ও দরজায় নেইমপ্লেটে তার নাম লেখা ছিল সাধন কুমার মন্ডল। মা ও শিশু,...

দুর্ঘটনা2 hours ago

২৪ ঘণ্টায়ও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সুন্দরবনের আগুন

২৪ ঘণ্টার বেশি পার হলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি সুন্দরবনের আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে দুপুর ১২ টা থেকে বাংলাদেশ বিমান...

জাতীয়2 hours ago

বৃহস্পতিবার ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

আসছে বৃহস্প‌তিবার (৯ মে) ঢাকা সফরে আস‌ছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ...

জাতীয়3 hours ago

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ নিয়ে যা জানালেন মন্ত্রী

শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাকরিতে বয়সসীমা নিয়ে যে সুপারিশ পাঠিয়েছে তা সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত। এটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করব।...

বাংলাদেশ5 hours ago

ঢাকাসহ সারাদেশের গাছ কাটা বন্ধে রিট

সাম্প্রতিককালে দেশের তাপমাত্রা অত্যাধিক বৃদ্ধি ও জনজীবন অতিষ্ঠ হওয়ার মধ্যেও বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে মর্মে বিভিন্ন...

হাইকোর্ট হাইকোর্ট
আইন-বিচার5 hours ago

আইন মেনে অভিযান পরিচালনা করতে হবে এনবিআরকে হাইকোর্ট

সম্প্রতি ব্র্যাক ব্যাংকের গুলশান-১ শাখায় অভিযুক্ত গ্রাহক প্রতিষ্ঠানের পাওনা টাকা আদায়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানের...

অপরাধ6 hours ago

মিল্টন নিজেই ব্লেড ছুরি দিয়ে হাত কাটতেন: ডিবি হারুন

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে জিজ্ঞাসাবাদে ভয়ংকর ও লোমহর্ষক কাহিনী উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত...

আন্তর্জাতিক6 hours ago

মালয়েশিয়ায় প্রতারিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সহায়তা দিবে জাতিসংঘ 

মালয়েশিয়ায় চাকরির জন্য এসে প্রতারণার শিকার হয়ে দুর্ভোগে থাকা বাংলাদেশিদের সাহায্য করবে জাতিসংঘের তিনটি সংস্থা। শনিবার (৪ মে) মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম...

Advertisement
ভারতের-তামিলনাড়ুর-দেবঙ্গ-আর্ট-কলেজের-সাবেক-সহকারী-অধ্যাপক-নির্মলা-দেবী
আন্তর্জাতিক3 days ago

যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!

ঢাকা5 days ago

টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার

অপরাধ4 days ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

তথ্য-প্রযুক্তি2 days ago

গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি

দেশজুড়ে4 days ago

‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা

টুকিটাকি6 days ago

সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও

ঢালিউড3 days ago

শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

পরামর্শ3 days ago

পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’

ঢালিউড3 days ago

‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’

ঢালিউড3 days ago

শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী

উত্তর আমেরিকা2 weeks ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত