Connect with us

ঢাকা

সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

দুর্ঘটনা

ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানা এলাকার কোনাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মনির সরদার (৪৫) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ডেমরার কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে এই দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাব্বির হোসেন।

তিনি বলেন, ভোরে কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে রাস্তা পার হওয়ার সময় অজ্ঞাতনামা একটি গাড়ির নিচে চাপা পড়েন মনির। এতে ঘটনাস্থলেই সে মৃত্যুবর্ণ করেন। কোনাপাড়ার বাসা থেকে কাজের উদ্দেশ্যে বের হন তিনি।

তিনি আরও বলেন, ভোরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে মনিরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে দুর্ঘটনার পর গাড়িটি নিয়ে চালক পালিয়ে গেছে। গাড়িটির শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এসআই বলেন, মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার উত্তর আন্দারচর গ্রামের মৃত লালচান মিয়ার ছেলে মনির। তিনি কোনাপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন এবং স্থানীয় একটি প্রতিষ্ঠানে শ্রমিকের কাজ করতেন।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অপরাধ

রাজধানীতে তিনটি চোরাই মোটরসাইকেলসহ গ্রেপ্তার ২

Published

on

রাজধানীতে ৩টি মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির কাফরুল থানা পুলিশ। গেলো বৃহস্পতিবার (১৭ মে) সন্ধ্যায় ধারাবাহিক অভিযান চালিয়ে কাফরুলের তালতলা ও মিরপুরের ৬০ ফিট এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

বুধবার (১৮ মে) কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফারুকুল আলম গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তরা হলেন, রাজু হোসেন ও মো.রাসেল ওরফে হৃদয়।

ওসি মো. ফারুকুল আলম বলেন, একটি মোটরসাইকেল চুরির ঘটনায় গত ১৫ মে ভিকটিমের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চুরি মামলা রুজু হয়। এরপর আশপাশের সিসিটিভি পর্যালোচনা ও গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রাজু হোসেনকে কাফরুলের তালতলা এলাকা থেকে চুরি হওয়া মোটরসাইকেলসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, রাজুর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে মিরপুরের ৬০ ফিট এলাকায় অভিযান চালিয়ে রাসেল ওরফে হৃদয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় হৃদয়ের কাছ থেকে আরও দুটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তরা মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

এ যেনো আরেক ছুটির ঘণ্টা!

Published

on

ঢালিউডের স্বর্ণালী সময়ের জনপ্রিয় একটি সিনেমার নাম “ছুটির ঘণ্টা” । বিদ্যালয়ের দপ্তরি ছুটির আগে টয়লেটে তালা দিলে, তাঁর অজান্তেই এক শিক্ষার্থী সেখানে আটকে পড়ে মৃত্যুবরণ করে। মাদারীপুরে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেকটা তেমনই ঘটেছে।  টয়লেটে ৬ ঘণ্টা আটকে ছিল প্রথম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। পরে  তালা ভেঙে ওই শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। ওই শিক্ষার্থী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গেলো বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের ৯নং পাঁচখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রওশন আরা বেগম।

স্থানীয়রা জানান, রাফিন নামে প্রথম শ্রেনির ওই শিক্ষার্থী দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বিদ্যালয়ের টয়লেটে যায় । শ্রেনিকক্ষে পরীক্ষা থাকার কারণে সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যালয় ছুটি হয়ে যায়। ছুটির ঘণ্টা পড়লে শ্রেণিকক্ষে থাকা সবাই বাড়িতে চলে যায়। পরে বিদ্যালয়ের দপ্তরি খোকন খান শ্রেনিকক্ষ ও শৌচাগারের দরজা তালাবদ্ধ করে চলে যান।

স্থানীয়রা আরও জানান, এদিকে স্কুল ছুটির পরও রাফিন বাড়িতে না ফেরায় স্বজনরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে যায়। সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া এক পথচারী শুনতে পান তালাবদ্ধ স্কুলের ভেতর থেকে শিশুর কান্নার শব্দ ভেসে আসছে। তিনি দৌড়ে স্কুলের কাছে ছুটে যান। টয়লেটের ভেতর একটি শিশু আটকা পড়েছে বুঝতে পেরে তালা ভেঙে রাফিনকে উদ্ধার করেন।

মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মো. আল মামুন জানান, কেন এমন ঘটনা ঘটেছে বিষয়টি তদন্ত করা হবে। এই ঘটনায় কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। একটি শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। শিশুদের সঙ্গে এমন ঘটনা কাম্য নয়।

Advertisement

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান, অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য তাঁরা দুঃখ প্রকাশ করছেন। ওই শিশু মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা শিশুটির বাসায় গিয়ে কথা বলেছে। এ ঘটনায় কেউ ইচ্ছাকৃত করলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রসঙ্গত, ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

সেপটিক ট্যাংকে নেমে ২ শ্রমিকের মৃত্যু

Published

on

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে সুমন ও নাহিদ নামে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় মাহবুব ও মুকুল নামে আরও দুই শ্রমিক আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুর ১২টায় কাশিয়ানী উপজেলার পারুলিয়া গ্রামে  ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিল্লুর রহমান।

স্থানীয়রা জানান, আলমগীর হোসেনের নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নামেন শ্রমিক সুমন ও নাহিদ। এ সময় দুজন অজ্ঞান হয়ে পড়লে, তাদের উদ্ধার করতে নামেন আরও দুই শ্রমিক মাহবুব ও মুকুল। কিন্তু তারাও অসুস্থ হয়ে পড়েন।

পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তাঁরা চারজনকে উদ্ধার করে কাশীয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমন ও নাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত