আওয়ামী লীগ
বিএনপি নির্বাচন নয়, ক্ষমতায় যাওয়ার চোরাগলি খোঁজে : তথ্যমন্ত্রী
বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বিধায় তারা স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করতে ভয় পায়। আসলে যে সমস্ত দল জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তারাই ভোট বর্জন করে। বিএনপি নির্বাচন নয়, ক্ষমতায় যাওয়ার চোরাগলি খোঁজে। বাংলাদেশে ভোটের অবাধ সুষ্ঠু পরিবেশ আছে বলেই অনেক জায়গায় বিএনপি জয়লাভ করেছে। বললেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বুধবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকা অফিসার্স ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
হাছান মাহমুদ বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের বক্তব্য নতুন কিছু নয়। আসলে তারা চায় এমন একটি ব্যবস্থা বাংলাদেশে হোক, যেটির মাধ্যমে নিশ্চিত করা যাবে যে, বিএনপি ক্ষমতায় যাবে। সেটি তো জনগণ করতে দিবে না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, জনগণের ভোটে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত, আগামীতেও জনগণ ভোট দিলে আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা করবে। এর বাইরে আওয়ামী লীগের কাছে কোনো পথ নাই। কিন্তু মির্জা ফখরুল সাহেবরা অনেক চোরাগলির পথ খোঁজেন, এটিই হচ্ছে দুর্ভাগ্য।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ভোটের পরিবেশ বলতে বিএনপি কি বোঝায় সেটিই বিএনপির কাছে আমার প্রশ্ন। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন যেভাবে ভোট করতেন- ‘দশটা হোন্ডা, বিশটা গুন্ডা, ভোট ঠান্ডা’, এটাই কি মির্জা ফখরুল সাহেবের কাছে ভোটের পরিবেশ! অথবা বিএনপি জয়লাভ করবে সেই নিশ্চয়তা আগে থেকেই বিধান করতে হবে, সেটিই তার কাছে ভোটের পরিবেশ।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, এটিই আমি প্রত্যাশা করি, প্রার্থনা করি। এর আগেও বাংলাদেশের চিকিৎসাতেই বেগম খালেদা জিয়া ভালো হয়ে ঘরে ফিরে গিয়েছিলেন। এখনো বেগম খালেদা জিয়া একটু অসুস্থ হওয়ার প্রেক্ষিতে তারা যে ধুয়া তুলছেন সেটিও নতুন কিছু নয়। বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা ও চিকিৎসকদের প্রতি তাদের এতো অবজ্ঞা কেন সেটিই আমার প্রশ্ন।
আওয়ামী লীগ
‘বিএনপি ভারতের সঙ্গে শত্রুতা করে অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল’
ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে আমাদের লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয়, অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শনিবার (১১ মে) মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ, জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না।
ভারতের সঙ্গে করা বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বলতে চাই, গঙ্গার পানি শেখ হাসিনাই এনেছেন। পানি চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে।
বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র এক পসরা মিথ্যাচার করে গেছেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছে। গয়েশ্বর কালকে পল্টনে দাঁড়িয়ে আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া দিয়েছে। ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করল, আপনি ভারত সফর করলেন গঙ্গার পানির কি হলো? তিনি বললেন আমি তো ভুলে গেছি। দালাল কারা?
এএম/
আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে
বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’
জেএইচ
আওয়ামী লীগ
‘বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত’
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলে বিএনপি সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে। অতীতের ইতিহাস তাই বলছে। তাদের কাছে গোটা রাজধানীবাসীকে ছেড়ে দেয়া যাবে না। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। আবারও দেশে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরির পাঁয়তারা করছে দলটি। বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত।
যারা আন্দোলনে পরাজিত তারা নির্বাচনেও পরাজিত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতাদের দেখেছি পালানোর জন্য অলি-গলি খুঁজে পাননি। তারা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। তাই আমাদের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে, প্রস্তুত থাকতে হবে।
বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরে গণতন্ত্র নেই, বাইরেও গণতন্ত্র নেই দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ভোটারদের ভয় পায় বলে নির্বাচনে অংশ নেয় না।
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ আগামীকাল শনিবার (১১ মে) শান্তি উন্নয়ন সমাবেশ করবে বলেও জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।
এএম/
- এশিয়া12 hours ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
- টুকিটাকি16 hours ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
- জাতীয়5 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
- বলিউড6 days ago
সিনেমায় চুমু প্রতি স্ত্রীকে দিতে হতো একটি ব্যাগ: ইমরান হাশমি
- আন্তর্জাতিক4 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
- ঢাকা5 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
- ঢালিউড2 days ago
মেয়ের মা হলেন পরীমণি
- চট্টগ্রাম3 days ago
বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত