ফিচার
যে ছবি ঘরে রাখলেই ‘নিশ্চিত মৃত্যু’!
Published
1 year agoon
By
ফিচার ডেস্কহরর সিনেমায় মাঝেমধ্যেই দেখা মেলে এ ধরনের ছবির। এদের নেপথ্যে লুকিয়ে থাকে কোনও না কোনও অভিশাপের কাহিনি। কোনও ছবি আবার নিজেই ‘ভৌতিক’। তবে সিনেমায় কী না হয়! বাস্তবে তেমন কিছু ঘটে না বলেই মনে হয়। কিন্তু এমন কিছু ছবির কথা বিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছে, যারা হয় ভূতুড়ে, নয় অভিশপ্ত। তাদের নিয়ে পল্লবিত রয়েছে নানান কাহিনি।
আমেরিকার টেক্সাসের হোটেল গালভেজের এক হলওয়ের শেষ প্রান্তে টাঙানো রয়েছে স্প্যানিশ সেনাধ্যক্ষ বার্নাদো দে গালভেজ (১৭৪৬-১৭৮৬)-এর একটি প্রতিকৃতি। অনেকেই নাকি ফ্ল্যাশ সহযোগে এই প্রতিকৃতির ছবি তুলতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন।
ছবি ডেভেলপ হয়ে আসার পর সেখানে একটি পুরুষের মাথার ছবি ফুটে উঠেছে বলে অনেকের দাবি। স্থানীয় কিংবদন্তি, কেউ যদি প্রয়াত সেনাধ্যক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ করেন ছবি তোলার জন্য, তা হলে নাকি এ রকম কোনও গন্ডগোল ঘটে না।
ব্রিটিশ চিত্রশিল্পী এবং ভাস্কর স্যার এডউইন হেনরি ল্যান্ডসিয়ার (১৮০৩-১৮৭৩) বিখ্যাত ছিলেন পশুদের প্রতিকৃতি আঁকার কারণে। বিশেষ করে কুকুর, ঘোড়া এবং হরিণের ছবি আঁকার কারণে তার খ্যাতি ছিল। ১৮৬৪ সালে তিনি একটি ছবি আঁকেন, যার নাম ‘ম্যান প্রপোজেস, গড ডিসপোজেস’। এ ছবিটিকে ঘিরে পল্লবিত হয় বেশ কিছু কিংবদন্তি।
‘ম্যান প্রপোজেস, গড ডিসপোজেস’ ছবিটি ব্রিটিশ অভিযাত্রী ক্যাপ্টেন স্যর জন ফ্র্যাঙ্কলিনের উত্তর মেরু অভিযানের উপরে আধারিত। ১৮৪৫ সালে এই দু’টি জাহাজ নিয়ে উত্তর মেরুর উদ্দেশে যাত্রা করেন ফ্র্যাঙ্কলিন। কিন্তু সেই অভিযান ব্যর্থ হয়। জাহাজগুলি বিপর্যস্ত হয়। অধিকাংশ অভিযাত্রীই মারা যান। (সঙ্গের ছবিটি টমাস ফিলিপসের আঁকা স্যর জন ফ্র্যাঙ্কলিনের প্রতিকৃতি।
এ বিপর্যস্ত অভিযানকেই ক্যানভাসে ধরে রাখেন ল্যান্ডসিয়ার। অবশ্যই এই ছবি তার কল্পনাপ্রসূত। দু’টি মেরুভালুক-সহ অভিযাত্রী জাহাজ দু’টির ধ্বংসাবশেষই ছিল ছবিটির বিষয়বস্তু। লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়্যাল হলওয়ের সংগ্রহে এখন রয়েছে ছবিটি। অনেকেরই ধারণা, ছবিটি ‘ভূতুড়ে’। ১৯২০ বা ’৩০-এর দশকে ওই হলে পরীক্ষা চলাকালীন এক ছাত্র নাকি তার নিজের চোখে একটি পেন্সিল গেঁথে দেন।
তার অব্যবহিত আগে তিনি নাকি তার উত্তরপত্রে লিখেছিলেন, “মেরুভালুকগুলোই আমাকে এ কাজ করতে বাধ্য করেছে।” ছাত্রটি পরে আত্মহত্যা করেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের নথিতে এমন কোনও মৃত্যুর ঘটনা পাওয়া যায় না। ১৯৬০-এর দশকে এ ছবিটি নিয়ে জল্পনা আরও গড়ায়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছবিটি ঢেকে রাখতে বাধ্য হন।
ফিলিপিন্সের চিত্রকর হুয়ান লুনা (১৮৫৭-১৮৯৯) তার স্ত্রী পাজের একটি প্রতিকৃতি আঁকেন ১৮৯০ সালে। শোনা যায়, এই ছবিটি আঁকতে আঁকতেই মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে পাজকে হত্যা করেন লুনা।
এরপর নাকি পাজের আত্মা ছবিটিতে ভর করে। ছবিটি যিনিই কিনেছেন, তিনি হয় দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন, নয়তো দেউলিয়া হয়েছেন অথবা তার সন্তান মারা গিয়েছে। ছবিটি নিয়ে অবশ্য অন্য একটি মতও রয়েছে। সেটি এই যে, ছবিটি আদৌ লুনার স্ত্রীর প্রতিকৃতি নয়। এটি জনৈকা ফরাসি অভিজাত মহিলার প্রতিকৃতি। এবং ভৌতিক কাহিনিটি আদতে মনগড়া।
নরওয়ের প্রখ্যাত শিল্পী এডওয়ার্ড মুঙ্খ (১৮৬৩-১৯৪৪)-এর আঁকা ‘ডেথ অ্যান্ড দ্য চাইল্ড’-এর একটি কপি। ছবিটি ‘দ্য ডেড মাদার’ নামেও পরিচিত। মৃতা মায়ের সামনে ভীত-সন্ত্রস্ত শিশুকন্যার প্রতিকৃতিকে ঘিরে এমন রটনা রয়েছে যে, মেয়েটির চোখ নাকি ছবির দর্শককে অনুসরণ করে।
ছবিটির কাছেকাছি গেলে নাকি এক রকম অদ্ভুত শব্দও শুনতে পাওয়া যায়। ছবিটি এক সময়ে যারা কিনেছিলেন, তাঁরা জানিয়েছিলেন যে, শিশুটি নাকি মাঝেমাঝেই ছবি থেকে উধাও হয়ে যায়। মুঙ্খের মা ও বোন যক্ষায় মারা যান। সেই বেদনাবোধ থকেই এই ছবি এঁকেছিলেন মুঙ্খ।
আর্মেনিয়ান-আমেরিকান চিত্রকর আর্শিল গোর্কি (১৯০৪-১৯৪৪)-র ১৯৩৮ পর্যন্ত যাবতীয় কাজই অভিশপ্ত বলে রটনা রয়েছে। জানা যায়, এসব ছবি টাঙাতে গেলেই বার বার দেয়াল থেকে পড়ে যায়, কোনওটিতে আবার আগুন লেগে যায়। ১৯৬২ সালের ১ মার্চ গোর্কির ১৫টি বিমূর্ত ছবি সহ একটি বিমান উড়ানের দু’মিনিটের মধ্যে ভেঙে পড়ে। বিমানের সাতাশি জন যাত্রী ও ৮ কর্মীর সকলেই এ দুর্ঘটনায় মারা যান।
অ্যান্টনি হোলস্ল্যাগ নামের এক চিত্র-গবেষকের মতে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন অটোমান সাম্রাজ্যে বসবাসরত আর্মেনীয় জনগোষ্ঠীর অসংখ্য মানুষকে সিরিয়ার মরুভূমিতে নিয়ে গিয়ে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হয়। এ গণহত্যা নাকি গোর্কিকে তাড়া করে বেড়াত। সেই কারণেই তার আঁকা ছবিগুলি আজও প্রতিশোধস্পৃহা বহন করে চলেছে।
‘অভিশপ্ত’ হিসাবে কুখ্যাত ছবিগুলির মধ্যে সব থেকে বেশি রটনা রয়েছে ইটালীয় চিত্রকর জভান্নি ব্রাগোলিন (১৯১১-১৯৮১)-এর আঁকা ‘দ্য ক্রাইং বয়’ সিরিজটিকে ঘিরে। ক্রন্দনরত বালকের প্রতিকৃতির অগণিত প্রিন্ট সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে রয়েছে। ১৯৮০-র দশকে এই প্রিন্টগুলি অনেকেই কিনেছিলেন। ক্রেতাদের বেশির ভাগের বাড়িতেই নাকি তারপর আগুন লাগে। বাড়িগুলি অগ্নিদগ্ধ হলেও ছবিগুলি নাকি অবিকৃত থেকে যায়।
এ ছবিকে নিয়ে গুজব এমন জায়গায় পৌঁছয় যে, ছবির প্রচুর প্রিন্ট একত্র করে সেগুলি পুড়িয়ে ফেলা হতে শুরু করে। ইংল্যান্ডের বিল্ডিং রিসার্চ এস্ট্যাবলিশমেন্ট নামে এক সংস্থা পরে জানায় যে, এ ছবি আঁকার সময় এমন এক রকমের বার্নিশ ব্যবহৃত হয়েছিল, যা সহজে আগুনকে আকৃষ্ট করতে পারে। সেখান থেকেই এ অগ্নিকাণ্ডগুলি ঘটেছিল বলে ধারণা।
আমেরিকান চিত্রকর বিল স্টোনহ্যাম ১৯৭২ সালে আঁকেন ‘দ্য হ্যান্ডস রেজিস্ট হিম’ ছবিটি। এক বালক এবং তার পাশে দাঁড়ানো এক মেয়েপুতুল। তারা দাঁড়িয়ে রয়েছে কাচের একটা দরজার সামনে। কাচের ও পাশে অসংখ্য হাত। এমনিতেই ছবিটা গা-ছমছমে। স্টোনহ্যাম জানিয়েছিলেন, ছবির বালকটি তারই ৫ বছর বয়সের প্রতিকৃতি। আর দরজাটি জাগ্রত বাস্তবতা এবং কল্পিত ও অসম্ভবের জগতের মাঝখানে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
পুতুলটি যেন বালকটিকে এ দুই বাস্তবতার মাঝখানে দাঁড়িয়ে সঙ্গ দিচ্ছে, তাকে হয়তো দিশা বাতলে দিচ্ছে। এ ছবিটিকে ঘিরে ভৌতিকতার কাহিনি পল্লবিত হয়ে শুরু করে। বলা হতে থাকে, ছবির বালক এবং পুতুল নাকি নড়াচড়া করে, কখনও কখনও ক্যানভাস ছেড়ে তারা বেরিয়েও যায়।
১৯৯০-এর দশকে আমেরিকান সিরিয়াল কিলার জন ওয়েন গেসি তেত্রিশ জন তরুণকে ধর্ষণ, নিপীড়ন এবং হত্যা করেন। তিনি নিজেকে ‘পোগো দ্য ক্লাউন’ বলে পরিচয় দিতেন। একটি ক্লাউন কাবে তিনি ক্লাউন হিসেবে মনোরঞ্জনের জীবিকাও কিছু দিন অর্জন করেছিলেন। ক্লাউনের চেহারায় নিজেকে আঁকেন গেসি। ছবিতে সইও করেন। পরে তার মৃত্যুদণ্ড হয়। ২০০১ সালে ছবিটি কেনেন সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব নিক্কি স্টোন।
কিন্তু ছবিটি কেনার অব্যবহিত পরেই তার প্রিয় কুকুরটি মারা যায় এবং তার মায়ের ক্যানসার ধরা পড়ে। তিনি এক বন্ধুকে ছবিটি রাখতে দেন। সেই বন্ধুর এক ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। এরপরে আর এক বন্ধু ছবিটি নিয়ে যান। তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। ছবিটিকে আর কখনও টাঙানো হয়নি। এর অভিশপ্ত চরিত্রের গল্প ক্রমেই পল্লবিত হতে থাকে।
ইউক্রেনের চিত্রকর স্বেতলানা টেলেটস ১৯৯৬ সালে আঁকেন ‘দ্য রেন উওম্যান’ নামের ছবিটি। স্বেতলানা জানিয়েছিলেন, ছবিটি আঁকার আগে যখনই তিনি ফাঁকা ক্যানভাসের সামনে বসতেন, তখনই মনে হত কেউ তাকে দেখছে, তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। এক রকম আবিষ্ট অবস্থাতেই তিনি এ ছবিটি আঁকেন। বিক্রি হওয়ার পর বেশ কয়েক বার হাতবদল ঘটে ছবিটির।
যারাই এটি কিনেছিলেন, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গেই কিছু না কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে থাকে। সের্গেই স্কাশকভ নামের এক সঙ্গীতশিল্পী ছবিটি কেনার পর রীতিমতো আতঙ্কে ভুগতে শুরু করেন। এক ধর্মযাজক জানান, ছবিটির মধ্যে কোনও শয়তানি অস্তিত্ব ঢুকে রয়েছে। আজও ছবিটি বহু মানুষের আলোচনার বিষয়।
২০১০ সালে এক অজ্ঞাতপরিচয় শিল্পীর আঁকা ‘দি অ্যাঙ্গুইশড ম্যান’ নামের একটি ছবি সমাজমাধ্যমে ঘোরাফেরা করতে শুরু করে। ছবিটির মালিক সন রবিনসন নামে এক ব্রিটিশ নাগরিক।
তার দাবি, ছবিটি আঁকার সময় শিল্পী নাকি নিজের রক্ত ব্যবহার করেছিলেন এবং আঁকা শেষ হলে তিনি আত্মহত্যা করেন। ইউটিউবে ছবিটি নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন, যেখানে তিনি দাবি করেন যে, ছবিটি তাঁর বাড়িতে আসার পর থেকে তিনি মাঝেমাঝেই কান্না ও গোঙানির শব্দ শুনতে পান।
সূত্র: দ্য কনর্ভাসেশন
অন্যরা যা পড়ছেন
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধের হারানো গৌরব ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার : প্রধানমন্ত্রী
মালিবাগে নির্মাণাধীন ভবনের গর্তে ক্রেন, শ্রমিক নিহত
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
মেঘনায় ট্রলার ডুবি : আরও তিন মরদেহ উদ্ধার
ফিচার
প্রিয় মানুষের আলিঙ্গনে বাড়ে আত্মবিশ্বাস
Published
3 months agoon
জানুয়ারি ৬, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীবলিউডের ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ চলচ্চিত্রের কথা মনে আছে কি? যেখানে জনপ্রিয় অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ‘জাদু কি ঝাপ্পি’ বলে জড়িয়ে ধরেন সামনের মানুষটিকে। মুন্না ভাই বিশ্বাস করেন এই আলিঙ্গন এনে দেয় প্রশান্তি, বাড়িয়ে দেয় নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস।
এ তো গেলো চলচ্চিত্রের কথা। বিভিন্ন গবেষণাতেও দেখা গেছে, প্রীতিপূর্ণ আলিঙ্গন মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এর মাধ্যমে নির্গত হয় অক্সিটোসিন হরমোন, যার ফলে মানসিক অবসাদ কমে গিয়ে মনে আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। দুশ্চিন্তা কমে গিয়ে স্বস্তি আসে। শুধু তাই নয় আন্তরিক আলিঙ্গন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। কমায় রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি, সেই সঙ্গে দূর করে নানা শারীরিক ব্যথাও।
আজ ৬ জানুয়ারি, আলিঙ্গন দিবস। আমেরিকায় দিনটি উদযাপিত হয়। অবশ্য কবে কীভাবে এই দিবসের চল হয়েছিল তা জানা যায় না। তবে আলিঙ্গন বলতে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর রোমান্টিক আলিঙ্গনকে বোঝাচ্ছে না।
আত্মীয় বা বন্ধুর সঙ্গে আলিঙ্গনেও বাড়ে আন্তরিকতা। সম্পর্কগুলো আরও গভীর হয়, মজবুত হয়। সাধারণত, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে শুভেচ্ছা জানানোর সময়, বিদায় জানানোর সময় বা কাউকে অভিনন্দন জানানোর সময় আমরা আলিঙ্গন করি। কাউকে সান্ত্বনা দিতে বা সহানুভূতি জানাতেও আমরা আলিঙ্গন করি।
তীব্র শীত মৌসুমে একটুখানি উষ্ণতার অভাবে কষ্ট পাচ্ছে কত অসহায় মানুষ। সেসব শীতার্ত মানুষের মধ্যে আলিঙ্গনের উষ্ণতা ছড়িয়ে দিতে এ দিবসের যাত্রা শুরু। আজকের দিনটি কিন্তু পালন করতে পারেন নিজের যতটুকু সাধ্য আছে তা নিয়েই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে চাঁদা তুলে কিনতে পারেন কিছু লেপ-কম্বল। যারা শীতে কষ্ট পাচ্ছে, তাদের বিলিয়ে দিতে পারেন। এভাবেই ছড়িয়ে দিতে পারেন আলিঙ্গনের উষ্ণতা।
ফিচার
শেখ হাসিনা-খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেও ঠেকানো যায়নি যে নির্বাচন (ভিডিও)
Published
3 months agoon
জানুয়ারি ৪, ২০২৪৮ম জাতীয় সংসদের মেয়াদ শেষ হয়েছিল ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর। এই হিসেবে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ছিল ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।এই নির্বাচনকে ঘিরে দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল অনেক। আন্তর্জাতিক মহলেও ছিল ব্যাপক আগ্রহ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দিন আহমদের অধীনে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৮টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। এতে আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসন পায়। অন্যদিকে বিএনপি পায় মাত্র ৩০টি আসন। প্রাপ্ত ভোটের ক্ষেত্রেও ছিল বিশাল ব্যবধান। আওয়ামী লীগ পায় ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ভাগ ভোট এবং বিএনপি ৩২ দশমিক পাঁচ শূন্য ভাগ ভোট।
নির্বাচনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টি পেয়েছিল ২৭টি আসন। সবচেয়ে বেশি ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর। ৩৯টি আসনে লড়াই করে মাত্র দুটি আসন পায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের শরীক এই দলটি।
নির্বাচনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ পায় ৩টি আসন ।বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশ ২টি করে আসন এবং লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি একটি করে আসন পায়।০৪টি আসন পায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দ্বিতীবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সংসদের মেয়াদ ছিল পাঁচ বছর।
নির্বাচনের আগে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বাড়িয়ে সংবিধানে একটি বড় সংশোধনী আনে বিএনপি সরকার।আওয়ামী লীগের অভিযোগ ছিল-নিজেদের পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে রেখে নির্বাচনের সময় সুবিধা আদায়ের জন্য বিএনপি এটি করেছে। তাই বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে আওয়ামী লীগ।
এই আন্দোলনের মাঝেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতার জন্য একাধিক বৈঠক করেছেন ঢাকার নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা।কূটনৈতিকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তৎপর ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত পেট্রেসিয়া বিউটেনিস।
তবে সমঝোতা না হওয়ায় সংঘাতময় এক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে সেনাবাহিনী।যেটি ওয়ান-ইলেভেন নামে বহুল পরিচিত।জারি করা হয় জরুরী অবস্থা।এই জরুরি অবস্থার মধ্যেই সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসে ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ত্ত্ত্বাবধায়ক সরকার।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের জন্য ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের সরকার প্রশংসিত হলেও তাদের রাজনৈতিক সংস্কারের উদ্যোগ ব্যাপকভাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল।অভিযোগ রয়েছে,মাইনাস-টু ফর্মূলা কার্যকর করতে অর্থাৎ শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতির বাইরে রেখে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের গ্রেপ্তার করার পরও ওই চেষ্টা সফল হয়নি।
এরপর মূল নেতৃত্বের বাইরে দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরেকটি অংশ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলে।যারা ‘সংস্কারপন্থী’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি। পরবর্তীতে সবদলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপি-আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনায় বসে সফল হন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে পারেনি বিএনপি।দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়।অন্যদিকে আওয়ামী লীগে তখন উল্লাস আর উচ্ছ্বাস।
ওই সংসদ নির্বাচনকে বেশ দ্রুততার সাথে স্বীকৃতি দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি নির্বাচনকে ‘বিশ্বাসযোগ্য এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন’ বলে বর্ণনা করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট -এনডিআই।
ফিচার
বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে মালিহা ফাইরুজের বিশ্ব রেকর্ড
Published
3 months agoon
ডিসেম্বর ২০, ২০২৩By
অনন্যা চৈতীএকে তো বিশ্বর সবচেয়ে দুর্বল পাসপোর্টের অধিকারী, তার উপর তিনি আবার নারী। সঙ্গে গায়ের রঙও ছিলো একটি বড় বিষয়। ইমিগ্রেশন অফিসার , পুলিশ খারাপ ব্যবহার করেছেন তার সঙ্গে। কিন্তু এ বিষয়গুলো রুখতে পারেনি তাকে। এসব প্রতিবন্ধকতা জয় করে ইতোমধ্যে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশ ভ্রমণ করেছেন তিনি।
যার কথা এতক্ষণ বলছিলাম, নাম তার মালিহা ফাইরুজ।
জানেন কি সেই দুর্বল পাসপোর্টটি কোন দেশের?
এটি বাংলাদেশের পাসপোর্ট। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের দুর্বলতম পাসপোর্ট র্যাংকিয়ে অষ্টম অবস্থানে আছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট।
এই পাসপোর্ট নিয়েই এতগুলো দেশ ভ্রমণ করায় গত অক্টোবরে মালিহা ফাইরুজকে ‘নোমাডম্যানিয়া অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত করা হয়। মূলত ভ্রমণে ব্যতিক্রম কোনো কিছু করে দেখানোর কৃতিত্বস্বরূপ প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এবার নানা কারণে ১১ জনকে এ পুরস্কারটি দেয়া হলেও মালিহাকে দেয়া হয়েছে তার বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য।
বাংলাদেশি পাসপোর্টকে পৃথিবীর সপ্তম ‘বাজে’ পাসপোর্ট আখ্যা দিয়ে নোম্যাডমেনিয়া কর্তৃপক্ষ লিখেছে, ‘এই পাসপোর্ট নিয়ে দেশে দেশে ঘুরতে গিয়ে এমনও হয়েছে যে মালিহাকে বের করে দেওয়া হয়েছে। কখনো আটক করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অভিবাসন কারাগারে রাখা হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, এমনকি লাঞ্ছিতও করা হয়েছে। কিন্তু এসব কিছুই তার ভ্রমণের চেতনাকে ম্লান করেনি।’
সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ৪০টি দেশে ভ্রমণ করা যায়। অন্যদিকে পাসপোর্টের র্যাঙ্কিংয়ে সবার ওপরে থাকা সিঙ্গাপুরিয়ান পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ১৯৩টি দেশে প্রবেশ করা যায়।
ভ্রমণে গায়ের রং একটি বড় ইস্যু। মালিহার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশিদের নিয়ে বিভিন্ন দেশের একটি বদ্ধমূল ধারণা যে—তারা অবৈধ অভিবাসী।
আফ্রিকার দেশ ক্যাপ ভার্দ, যেটি মূলত একটি ছোট দ্বীপ মাত্র। সেখানে ভ্রমণ করতে গেলে মালিহাকে দেশটির বিমানবন্দরে আটকে রাথা হয়েছিল ১৭ ঘন্টা। প্রয়োজনীয় ভিসা এবং কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও শুধু পাসপোর্টের জন্য তাকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় দেশটিতে। শুধু তা-ই নয়, যে দেশ থেকে তিনি উড়োজাহাজে উঠেছিলেন সেই সেনেগালে ফেরত পাঠানোরও হুমকি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তাদের যুক্তি ছিল, মাত্র তিন-চার দিনের ভ্রমণ ভিসা নিয়ে কেউ ক্যাপ ভার্দে ভ্রমণ করে না। ১৭ ঘণ্টা আটক রাখার পর শেষ পর্যন্ত মালিহাকে ঢুকতে দিয়েছিল তারা। কারণ, জাতিসংঘে কর্মরত তার মা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
কিরগিজস্তানে ফাইরুজের ভিসার আবেদনপত্র জমা দেওয়ার আগে ঐ দেশের একটি ট্রাভেল এজেন্সির কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণপত্রের প্রয়োজন পড়ে। আর ঐ আমন্ত্রণপত্রটি পেতে, তাকে আগে প্রথমে বাংলাদেশি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে একটি ভ্রমণ প্যাকেজ কিনতে হয়। এর পরে আরো পাঁচ থেকে ছয় সপ্তাহ তাকে অপেক্ষা করতে হয়– ভিসার অনুমোদন পেতে।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে ফাইরুজের প্রধান বাঁধা ছিলো বাংলাদেশি হওয়ায় বিভিন্ন গৎবাঁধা আচরণ এর সম্মুখীন হওয়া। অন্যান্য দেশের শক্তিশালী পাসপোর্টধারী নাগরিকদেরকে ধনী পর্যটক মনে করার বিপরীতে বাংলাদেশিদের ধরে নেয়া হয় অবৈধ অভিবাসী হিসেবে। এ ছাড়া, নারী ভ্রমণকারী হিসেবেও তাকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়।
মাত্র ১৬ বছর বয়সেই ফাইরুজ বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এবং তার মায়ের সাথে পূর্ব আফ্রিকা, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করা শুরু করেন। বর্তমানে তিনি বার্লিনে বাস করছেন। সেখানে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার হয়ে কাজ করছেন।
দূর্বল পাসপোর্টের নানা প্রতিবন্ধকতার কাছে অদম্য মালিহা বিশ্বাস করেন, তার ভ্রমণে নেতিবাচক বিষয়গুলোর চেয়ে ইতিবাচকের পাল্লাই ভারী।
জাতীয়
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু
রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...
ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন
শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...
শিশু ক্রয়ের অর্ডার নিয়ে অপহরণ করতো তারা
রাজধানী ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আড়াই বছর বয়সী এক শিশু অপহরণের ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর একটি অপহরণ চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা...
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
এলডিসির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সেই বিষয়েও নির্দেশনা...
জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আমরা যোগাযোগের মধ্যে আছি। নাবিকদের রিলিজ করার জন্য আমরা নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, নাবিকদের আনহার্ট (কোনো ক্ষতি যেন...
বাংলাদেশে মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে মার্কিন প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে: মিলার
আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম। বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণাঙ্গ এবং মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হলেন যারা
আবারও সোনার দামে রেকর্ড
আবারও গুলি ও মর্টার গোলার শব্দে কাঁপছে টেকনাফ
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
পরীক্ষায় উত্তরপত্র দেখায়নি, হল থেকে বেরতেই কোপালো সহপাঠীরা!
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার সৈকত
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন নষ্ট হয় ১০০ কোটি মানুষের খাবার
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- আন্তর্জাতিক5 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন