Connect with us

ঢালিউড

সুলতান’স ডাইন নিয়ে ওমর সানীর স্ট্যাটাস

Avatar of author

Published

on

রাজধানীর সুলতান’স ডাইন নামের একটি রেস্তোরাঁর বিরুদ্ধে কাচ্চি বিরিয়ানিতে খাসির মাংসের বদলে অন্য প্রাণীর মাংস দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে

এবার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন চিত্রনায়ক ওমর সানী। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে এ নিয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। তা হুবহু তুলে দেয়া হলো-

সুলতান ডাইন,

একটা প্রতিষ্ঠিত রেস্টুরেন্ট একটি স্ক্যান্ডাল হয়েছে যে বিড়াল কুকুরের মাংস তারা ব্যবহার করছে।

সেই প্রতিষ্ঠানের মালিকের সাথে আমার কোন পরিচয় নেই আমি কখনো যাই নি। কিন্তু তাদের খাবার খেয়েছি।

Advertisement

এটুকু বলতে পারি একজন মালিক কখনোই এই ধরনের কর্মকাণ্ড করতে পারেনা।

আমি মনে করি একটা ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে সুলতান ডাইন।

এই ধরনের হেনস্থাকারী চিহ্নিত হয়েছে বাংলার মাটিতে অজস্র বার।

আমি কারো সাপোর্ট করবো না সত্যের পক্ষে আছি মিথ্যের বিপক্ষে, আল্লাহ হেফাজত করুন সবাইকে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ঢালিউড

লাইফ সাপোর্টে সংগীতশিল্পী হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল

Published

on

গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাতা হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল। বর্তমানে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবির পর্যবেক্ষণে রয়েছেন তিনি।

হাসান আবিদুর রেজা জুয়েলের এক ঘনিষ্ঠজনের বরাতে জানা যায়, পরশু রাতে (২৩ জুলাই) বাসায় হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয় জুয়েলের। দ্রুত অবস্থার অবনতি হলে রাতেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা।

চিকিৎসকের বরাতে ওই ঘনিষ্ঠসূত্রটি জানায়, সংগীতশিল্পী জুয়েলকে চিকিৎসকরা ৭২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। এই সময় গেলে জুয়েলের প্রকৃত অবস্থা বোঝা যাবে। তবে এখন পর্যন্ত তার শারীরিক অবস্থাকে সংকটাপন্ন বলেই অভিহিত করেন চিকিৎসকরা।

ব্যান্ড সংগীত যখন তুমুল আলোচনায় ঠিক তখনি ব্যতিক্রমী একটি কণ্ঠ নিয়ে হাজির হন শিল্পী হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল। ব্যাংকার বাবার চাকরির কারণে ছোটবেলায় তাকে থাকতে হয়েছিল দেশের বিভিন্ন জায়গায়। বাবা মায়ের অনুপ্রেরণাতেই গানের জগতে পা রাখেন জুয়েল। প্রথম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রতিবেশী একজনের কাছে গান শিখেছিলেন আর মঞ্চে প্রথম গান করেছিলেন তখন তিনি পড়েন চতুর্থ শ্রেণিতে।

১৯৮৬ সালে ঢাকায় চলে আসেন জুয়েল। এসেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি কেন্দ্রিক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক তৎপরতায় জড়িয়ে পড়েন। তখনই বিভিন্ন মিডিয়ার সাথে তার যোগাযোগ ঘটতে শুরু করে।

Advertisement

জুয়েলের প্রথম অ্যালবাম প্রকাশিত হয় ১৯৯২ সালে। দশটির মতো অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে তার। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে ‘এক বিকেলে’ অ্যালবামটি। এটি প্রকাশের পর তার নামই হয়ে যায় ‘এক বিকেলের জুয়েল’।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

শাফিন আহমেদের মৃত্যুতে জেমসের শোকবার্তা

Published

on

সংগীতাঙ্গন যেন কালো মেঘে ঢেকে গেছে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের মৃত্যুর সংবাদে। ৬৩ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার সেন্টার হাসপাতালে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ‘মাইলস’ খ্যাত এই গায়ক। তার চলে যাওয়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অগণিত ভক্ত অনুরাগীরা বাকরুদ্ধ। শোক ছুঁয়েছে নগরবাউল জেমসকেও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করেছেন জেমস। বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক পেজে শাফিন আহমেদের গাওয়া গানের কয়েকটি লাইন তুলে দিয়ে জেমস লিখেছেন, ‘চাঁদ তারা সূর্য নও তুমি, নও পাহাড়ি ঝর্না/ যদি বলি ফুল তবুও হবে ভুল/ তোমার তুলনা হয় না।’

এরপর নগরবাউল লিখেছেন, ‘বিনম্র শ্রদ্ধা বাংলাদেশের মাইলস ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের প্রতি। শোকস্তব্ধ দর্শক-শ্রোতাদের প্রতি রইল গভীর সমবেদনা। আসুন আমরা সকলে তার আত্মার চিরশান্তি কামনা করি।’

যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় শো করতে গিয়েছিলেন শাফিন আহমেদ। শো’য়ের আগে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। কিন্তু আর ফেরানো গেল না তাঁকে।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন তানজিন তিশার সহকারী

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি সহিংসতায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশার ব্যক্তিগত সহকারী আলামিন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন অভিনেত্রী।

মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) এক ফেসবুক পোস্টে আলামিনকে নিয়ে তিশা লেখেন, ‘কিভাবে শুরু করব জানি না। আপনারা হয়তো সবাই ওকে আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে চিনেন। কিন্তু ও কিন্তু আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট না, আমার ছোট ভাই। গত চার বছর ধরে ও আমার সাথেই থাকে আমার ফ্যামিলিতেই থাকে। আপু কি লাগবে, আপু কি খাবে, আপু কখন ঘুমাবে, আবার কখন মনটা খারাপ, মনটা ভালো সব কিছু এই ছেলেটাই জানতো আর দেখত।’

তিশা আরও লিখেছেন, ‘আলামিন, সারাটা দিন আমার বড় একটা ছায়ার মতো আমার পাশে বসে থাকত। আমার কত প্ল্যান ওকে নিয়ে। ওকে ড্রাইভিং শেখাব, জোর করে বলতাম পড়াশোনাটা কন্টিনিউ করতে, পরীক্ষাটা দিতে। অনেকে অনেক কিছু বলতো কিন্তু দুনিয়ার সাথে যুদ্ধ করে ও আপুর কাছে এসে বসে থাকতো। ঈদের দিনগুলোও আগে আমার সাথে থাকত, তারপর ওর ফ্যামিলির সাথে। কত বকা দিয়েছি, মন খারাপও করে থাকতো আবার একটু পর ঠিকই বুঝাতাম। একটা না দুই দুইটা গুলি কি করে নিয়েছে এই বাচ্চা ছেলেটা?’

সবশেষে তিশা লিখেছেন, ‘আলামিন কোনো দল অথবা কো্নোকিছুর সাথে জড়িত ছিল না। ওর বিগত ৪ বছর জীবনটা আমার সাথে, আমার কাজের এবং আমার পরিবারের সাথেই কেটেছে। ওর জীবনে কোন পাপ নাই, খুব ছোট একটা মানুষ এই চার বছর আমার কাছে বড় হতে দেখলাম। দোয়া করবেন সবাই আল্লাহর কাছে যেন সুন্দর জীবনে থাকে।’

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত