আওয়ামী লীগ
সুপ্রিম কোর্টের যত কলঙ্কজনক ঘটনা বিএনপি ঘটিয়েছে : তথ্যমন্ত্রী
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনবিএনপি সুপ্রিম কোর্টের ইতিহাসে যত কলঙ্কজনক ঘটনা ঘটিয়েছে। তারা প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি মেরেছিল। এবার তারা নির্বাচনী কার্যক্রমকে ভন্ডুল করার জন্য সুপ্রিম কোর্টের ব্যালট ছিনতাই করেছে। নির্বাচনী কার্যক্রমের জন্য প্যান্ডেলসহ যেসব স্থাপনা করা হয়েছিল সেগুলো ভাঙচুর করেছে। যেভাবে ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচনী কেন্দ্র পুড়িয়ে দিয়েছিল তারা, ঠিক সেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এখন সুপ্রিম কোর্টে নিয়ে গেছে। এজন্য তাদের বিচার হওয়া প্রয়োজন। বললেন তথ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ শনিবার (১৮ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া মৌসুমি আবাসিকের আরসিসি ড্রেনসহ রাস্তা নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা বারের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেছিল। সেখানে তারা শোচনীয় পরাজয় বরণ করেছে। সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনের আগেই তারা বুঝতে পেরেছে, এ নির্বাচনে তাদের জয়লাভের কোনো আশা নেই। সেজন্য তারা প্রথমে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়। এরপর তারা ব্যালট পেপার ছিনতাই করেছে এবং নির্বাচনী পরিচালনা করার স্থাপনাগুলো ভাঙচুর করেছে।
বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের একমাস পর থেকেই বিএনপি সরকার পতনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সরকারকে টেনে নামাতে বহুবার চেষ্টা করে বিএনপিই জনবিচ্ছিন্ন হয়েছে। তারাই দড়ি ছিড়ে পড়ে গেছে। সরকারকে টেনে নামানোর হুমকি-ধামকি এখন মানুষের কাছে কৌতুক। এগুলোতে এখন হনুমানও ভেংচি কাটে।
তিনি আরও বলেন, ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পিলখানা বিদ্রোহের পেছনে তারাই ঘি ঢেলেছিল। ওই বিদ্রোহের সঙ্গে বিএনপি এবং তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সংশ্লিষ্টতা ছিল। যেদিন ঘটনা ঘটে সেদিন প্রত্যুষে খালেদা জিয়া ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। তারেক জিয়ার সঙ্গে বহুবার কথা বলেছেন, সেই রেকর্ড আমাদের কাছে আছে।
এর আগে আরসিসি ড্রেনসহ রাস্তা নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য এক দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ বরাদ্দ দিয়েছেন। এটি ঢাকা শহরের জন্যও দেওয়া হয়নি। এ প্রকল্পের কাজ চলছে। আশা করি আগামী মৌসুমে আগের মতো জলাবদ্ধতা আর হবে না।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শহরে পৌনে এক কোটি মানুষ বসবাস করে। সবাই মিলে যদি ময়লা যেখানে-সেখানে ফেলি, সিটি করপোরেশনের চার হাজার কর্মীর পক্ষে পরিষ্কার রাখা কোনোদিন সম্ভব না। সুতরাং আমাদের নাগরিকদেরও দায়িত্ব আছে রাস্তাঘাট নালা-নর্দমা পরিষ্কার রাখা। ড্রেন করার পর সেই ড্রেনে যদি আমরা পলিথিন ও বাসা বাড়ির ময়লা ফেলি, তাহলে সেই ড্রেন কখনো সচল থাকে না। যেটা চট্টগ্রাম ও ঢাকা শহরে সব জায়গায় হচ্ছে।
স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ শহিদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর শাহীন আক্তার রোজী প্রমুখ।
অন্যরা যা পড়ছেন
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ
জনগণ বিএনপির দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিলো : কাদের
Published
21 hours agoon
মার্চ ২৮, ২০২৪By
Anik Mahmudবাংলার জনগণ বিএনপির দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিল। পাকিস্তানি ভাবাদর্শকে পুঁজি করে রাজনীতি করা বিএনপির একান্ত কাম্যই হলো যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল,জনকল্যাণ নয়। তারা ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছিল। সুতরাং বাংলার জনগণ এই প্রতারক গোষ্ঠীকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই তারা স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়। দেশের প্রতিটি মানুষ এখন স্বাধীনতার সুফল পাচ্ছে। অগণতান্ত্রিক ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির প্রতিভূ বিএনপির ফ্যাসিবাদী দর্শনে জনগণ কখনো সাড়া দেয়নি;দেবেও না। তাই বিএনপি সর্বদা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।
বিবৃতিতে ক্ষমতাসীন দলের সম্পাদক বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের পথ পরিক্রমায় বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সশস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ভিত্তিতে জাতিকে সংবিধান উপহার দেন। ধর্মের ভিত্তিতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধূলিসাৎ করে। জিয়াউর রহমান নিজের অবৈধ ও অসাংবিধানিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে ধর্মের কার্ড ব্যবহার করে; ধর্মভিত্তিক রাজনীতি প্রচলন করে। জিয়া রাষ্ট্র ও সমাজের সকল জ্বরে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষের বীজ বপন এবং উগ্র-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করে। তখন থেকে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বিরোধীদল বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়।
আওয়ামী লীগ
‘বিএনপি যখন মানবাধিকারের কথা বলে, ইতিহাস তখন বিদ্রূপের হাসি হাসে’
Published
2 days agoon
মার্চ ২৭, ২০২৪১৯৭৫ এর নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের পর খুনি জিয়ার হাতে জন্ম নেয়া বিএনপি যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, ইতিহাস তখন বিদ্রূপের হাসি হাসে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ইতিহাসের নিষ্ঠুর সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে অসাংবিধানিক পন্থায় বন্দুকের নলের মুখে জাতিকে জিম্মি করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। বিচারপতি সায়েমকে জোরপূর্বক অস্ত্রের মুখে সরিয়ে দিয়ে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ দখল করেছিল। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশ স্বপ্নের পথে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালো রাতে মানবসভ্যতার ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করা হয়েছিল। পাশাপাশি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করা হয়েছিল। একইভাবে হস্তবকের দল ৩রা নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছিল। সেদিন ঘাতকচক্র অসহায় নারী, শিশুকে নির্বিচারে হত্যা করেছিল। সেদিন কোথায় ছিল গণতন্ত্র? কোথায় ছিল মানবাধিকার?
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৭৭ সালে হ্যাঁ-না ভোটের প্রহসনের নির্বাচনের নামে দেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছিল স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান। জিয়ার তথাকথিত গণতন্ত্র ছিল কারফিউ মার্কা গণতন্ত্র। লাগাতার সামরিক শাসন বলবৎ রেখে জনগণের ওপর দুঃশাসনের স্টিমরোলার চালানো হয়েছিল। ১৯৭৮ সালের ৩ জুন একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের দায়িত্বে থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আয়োজন করে গণতন্ত্রকামী জনগণের সঙ্গে নির্মম তামাশা করেছিল স্বৈরাচার জিয়া। অবৈধভাবে একই সঙ্গে সেনাপ্রধান, প্রধান সামরিক আইন কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করেছিল স্বৈরাচার জিয়া। পরিকল্পিতভাবে গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছিল, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে নির্বাসিত করেছিল। স্বৈরাচার জিয়ার হাতে প্রতিষ্ঠিত বিএনপি এদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুদ্ধ করার রাজনৈতিক উত্তরাধিকার ধারণ করে চলেছে।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বৈরাচার জিয়ার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচন করেছিল। জাতিকে মিরপুর ও মাগুরা মার্কা উপ-নির্বাচন উপহার দিয়েছিল বিএনপি। নির্বাচনে কারচুপি করে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারায় আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন গঠন এবং ১ কোটি ২৩ লক্ষ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি করেছিল বিএনপি। অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে তখন বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের ভয়াবহ নজির স্থাপন করা হয়েছিল। ২০০১ পরবর্তী সময়কালে বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে ২১ হাজার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। স্বৈরাচারের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপি সুপরিকল্পিতভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও মূল্যবোধ এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপিই এ দেশে গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নের প্রধান প্রতিবন্ধক।
তিনি বলেন, বিএনপি নেতৃবৃন্দের উচিত ছিল তাদের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করা। অথচ তারা সেটা না করে বরাবরের ন্যায় দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের হত্যাকারীরা আজ যখন গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তখন বুঝতে হবে, তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য তাদের মায়াকান্না ছাড়া আর কিছু নয়। গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই। গণতন্ত্রের জন্য তাদের এই আহাজারি মূলত একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইড, হাওয়া ভবন-খোয়াব ভবনের অধিপতি, দুর্নীতি-সন্ত্রাস ও দুর্বৃত্তায়নের বরপুত্র তারেক রহমানের দুঃশাসনের যুগে দেশকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য। এদেশের গণতন্ত্রকামী দেশপ্রেমিক নাগরিক সমাজ এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে আজ ঐক্যবদ্ধ।
আওয়ামী লীগ
বাঙালি জাতি পুলিশ সদস্যদের আত্মোৎসর্গ কখনো ভুলবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
Published
3 days agoon
মার্চ ২৬, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীবঙ্গবন্ধুর ডাকে উদ্বুদ্ধ হয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন রাজারবাগের পুলিশ সদস্যরা। বাঙালি জাতি তাদের আত্মোৎসর্গ কখনো ভুলবে না। বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের স্মৃতিসৌধে শহীদ পুলিশ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এদিন সকালে প্রথমে পুলিশ স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। পরে বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষে আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম ও র্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এরপর বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও এসবি প্রধান মো. মনিরুল ইসলামসহ ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন নেটওয়ার্ক (বিপিডব্লিউএন) নেতারা পৃথক পৃথকভাবে রাজারবাগ পুলিশ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এর আগে ডিএমপির একদল চৌকস পুলিশ সদস্য মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। তখন বিউগলে করুণ সুর বেজে উঠে।
জাতীয়
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
চলমান বিতর্কের মধ্যে আজারবাইজানে একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘ট্রি অব পিস পুরস্কার’ নিয়ে একটি বক্তব্য...
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
ঈদযাত্রায় ষষ্ঠ দিনের মতো অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ যারা অগ্রিম টিকিট কিনছেন তারা আগামী ৮ এপ্রিল...
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের । প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯...
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫...
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
জাবির হলে সিগারেট থেকে আগুন, এক ছাত্রীকে বহিষ্কারের সুপারিশ
বজ্রপাতে স্কুল ছাত্র নিহত
সিরিয়ায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৩৬ সেনাসদস্য নিহত
ইসরায়েলি বর্বরতা আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
সেতু থেকে ১৬৫ ফুট নিচে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ, লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
নির্বাচনে হেরেছেন ২৩৮ বার, ফের লড়াইয়ের প্রস্তুতি
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ6 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- বাংলাদেশ5 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ5 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়4 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- আন্তর্জাতিক7 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
- আন্তর্জাতিক7 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন