Connect with us

অন্যান্য

জনগণের ভোটে অবাধ নির্বাচনে সরকারের সবচেয়ে বড় ভয় : ১২ দলীয় জোট

Avatar of author

Published

on

গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, ‘অবৈধ’ সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবি বায়স্তবানে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ১২ দলীয় জোট।

শনিবার (১৮ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংকির পাশের ফুটপাতে এ সমাবেশ হয়।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন যত এগিয়ে আসছে সরকার ও সরকারি দলের আচরণ তত ভয়ংকর ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। পরাজয়ের আতঙ্কে তারা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। জনগণের ভোটে অবাধ নির্বাচনে এই সরকারের সবচেয়ে বড় ভয়। কারণ জনগণের রায় নিয়ে সরকার গঠনের সাহস তাদের নেই। জনসমর্থনহীন এই সরকারের পায়ের নিচের মাটি সরে গেছে।

বিদ্যুৎ, গ্যাস ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি করতে করতে সরকার দ্রব্যমূল্যকে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে গেছে দাবি করে বক্তারা বলেন, মানুষ খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে। জনগণের সামনে এখন একটাই চাওয়া, এই লুটেরা সরকারের বিদায়।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে যা দরকার তা মেনে নিতে হবে। কিন্তু এই সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আদালতের রায় অমান্য করেছে। রায়ে বলা হয়েছিলো আরও দুটি জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু এই সরকার সেই রায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তা বাতিল করেছে।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, এই সরকার নির্বাচনের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার দাবি মানতে বাধ্য হবে। আমরা বলবো- বাংলাদেশ ও জনগণের স্বার্থে অতি দ্রুত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলেন, আর নিরপেক্ষ সরকার বলেন আর যে নামেই হোক তা গঠন করুন।

এদিকে সরেজমিনে দেখা যায়, ফুটপাতের উপরে এবং নিচে প্রায় শতাধিক চেয়ার বিছিয়ে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। শতাধিক চেয়ারের মধ্যে ফুটপাতে ৩০টির বেশি চেয়ারে ছিল ১২ দলীয় জোটের নেতারা। আর ফুটপাতের নিচে ২০-২৫ টি চেয়ারে ছিল কর্মীরা। আর কয়েকটি চেয়ারে কর্মরত সাংবাদিকরা বসে ছিলেন।

অর্থাৎ সমাবেশের উপস্থিতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সমাবেশে কর্মীর চাইতে নেতার সংখ্যাই বেশি ছিল।

জোট সূত্রে জানা গেছে, আজকের সমাবেশে জোটের কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা অংশ নেয়নি। যার কারণে উপস্থিতির সংখ্যা কম ছিল। পারিবারিক কারণে বাংলাদেশে জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিবও অংশ নিতে পারেনি। এছাড়া জোটের আরেকটি দলও সমাবেশে অংশ নেয়নি।

সমাবেশে আরও অংশ নেন জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) চেয়ারম্যান ক্বারী আবু তাহের, ইসলামী ঐক্যজোটের অধ্যাপক আবদুল করিম, বাংলাদেশ ন্যাপের (ভাসানীর) আজহারুল ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অন্যান্য

‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিতে সমর্থন জানিয়েছে জামায়াত-এবি পার্টি

Published

on

আন্দোলনকারী-শিক্ষার্থীদের-সমর্থন-জানিয়েছে-জামায়াত-এবি-পার্টি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিতে সমর্থন জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। একইসঙ্গে এ কর্মসূচি সফল করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠন দুটি।

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ও এবি পার্টির দপ্তর সম্পাদক (যুগ্ম সদস্য সচিব) আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা পৃথক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান।

এর আগে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রলীগের হামলা, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হত্যা এবং ঢাবি প্রশাসনের নির্দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের নির্বিচার হামলার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

বিবৃতিতে জামায়াত জানায়, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশ ও সশস্ত্র ছাত্রলীগের আক্রমণে ৭ জন শহীদ হয়েছেন। এছাড়া আন্দোলনরত সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও সোয়াতের ব্যাপক হামলায় অনেক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সমগ্র বাংলাদেশ রক্তে রঞ্জিত। ছাত্র সমাজের শিক্ষাজীবন আজ অনিশ্চয়তার মাঝে উপনীত। ইতোমধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

জামায়াতের বিবৃতিতে বলা হয়, বেশ কিছুদিন যাবত সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে দেশের ছাত্রসমাজ শান্তিপূর্ণভাবে তাদের দাবি আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের শিক্ষক সমাজ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, ওলামায়ে কেরামসহ দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসমূহ ছাত্রসমাজের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন দিয়েছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচির প্রতি সমর্থন এবং ছাত্রসমাজের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সমগ্র দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে।

Advertisement

শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে সমর্থন দিয়ে এবি পার্টি জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ছাত্রলীগের যৌথ হামলায় বিগত কয়েকদিনে ৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন সহস্রাধিক ছাত্র-ছাত্রী।

এবি পার্টির আহ্বায়ক এএফএম সোলায়মান চৌধুরী ও সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু এই হামলা ও হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ছাত্র-সমাজকে ‘রাজাকার’ হিসেবে চিহ্নিত করা ‘রাষ্ট্রীয় অপরাধ: আ স ম রব

Published

on

সংগৃহীত ছবি

কোটাবিরোধী আন্দোলনে জড়িত নতুন প্রজন্মের সংগ্রামী ছাত্র-সমাজকে ‘রাজাকার’ হিসেবে চিহ্নিত করা ‘রাষ্ট্রীয় অপরাধ’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি’র সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা বন্ধেরও দাবি জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এর সাবেক এই ভিপি।

সোমবার (১৫ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

বিবৃতিতে জেএসডি সভাপতি বলেন, ‘ন্যায় সংগত অধিকার আদায়ে আলোকিত রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে রাজপথে  আন্দোলনরত নতুন প্রজন্মের ছাত্রদের ‘রাজাকার’ আখ্যায়িত করে সরকারের ধৃষ্টতাপূর্ণ, অপরিণামদর্শী ও উসকানিমূলক বক্তব্য—পরিস্থিতিকে অগ্নিগর্ভ করে তুলেছে। ভোটের অধিকার, নিরাপদ সড়কের অধিকার, চাকরির অধিকার, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও সাম্যের অধিকার নিয়ে যারাই বিবেকের কণ্ঠস্বর হিসেবে আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নিয়েছে, তাদের এবং প্রজাতন্ত্রের নাগরিকদের স্বাধীনতার শত্রু  হিসেবে চিহ্নিত করা সরকারের ‘রাষ্ট্রীয় অপরাধ।’’

আ স ম আবদুর রব আরও বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের চিন্তা জগতের মূল লক্ষ্য- রাষ্ট্রকে বৈষম্যহীন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক রাষ্ট্রে বিনির্মাণ করা। তাদের এই আদর্শগত আন্দোলনের গতিবেগ যখন দ্রুত থেকে দ্রুততর হচ্ছে তখন সরকার ‘মতাদর্শিক বুদ্ধিহীনতায়’ জাতিকে বিভক্তকরণের আত্মঘাতী খেলায় নেমেছে। ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে, দুর্নীতি ও লুণ্ঠনে সরকার রাষ্ট্রকে দুর্বৃত্ত বৈশিষ্ট্যপূর্ণ করে গড়ে তুলেছে।’

‘সংবিধানকে লঙ্ঘন করে জনগণের সম্মতি ছাড়াই ক্ষমতা আঁকড়ে থেকে সরকার রাষ্ট্রকে ধ্বংসের শেষপ্রান্তে নিয়ে গেছে’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে জেএসডি সভাপতি আরও  বলেন, ‘এ সরকার কোনোক্রমেই মুক্তিযুদ্ধের ন্যূনতম চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে না। সরকার যত দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকবে জনগণ এবং রাষ্ট্রও ততো ‘মহাদুর্যোগে’ পড়বে। ‘

Advertisement

বিবৃতিতে আ স ম আবদুর রব আরও বলেন, ‘বৈষম্যের বিরুদ্ধে যে জাগরণ ঘটেছে তা বিবেচনায় না নিয়ে, অতীতের মতো শান্তি-শৃঙ্খলার নামে সরকার যদি শক্তি প্রয়োগে সেই জাগরণকে স্তব্ধ করে দিতে চায়, তাহলে পরিণামে ‘মহাপ্রলয়’ ঘনিয়ে আসবে।’

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

‘বেনজীর-আজিজদের অপকর্মের কারণেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা’

Published

on

র‍্যাবের মহাপরিচালক ও পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে বেনজীর আহমেদ যে ভূমিকাটা পালন করেছেন, এটা শুধু সরকারের ভাবর্মূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেনি, গোটা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেছে। তাদের এ অপকর্মের কারণে আজকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে নিষেধাজ্ঞা, এই নিষেধাজ্ঞাগুলো আজকের দিনে আমাদের মনে হয় এদের (বেনজীর ও জেনারেল আজিজ) কারণেই হয়েছে। বললেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত।

শুক্রবার (৭ জুন) সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্ক এলাকা পরিদর্শন ও ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এসব কথা বলেন।

রানা দাশগুপ্ত বলেন, বাংলাদেশের ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘুদের জায়গা জমি দখলের ঘটনা নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই জায়গা জমি দখলের ক্ষেত্রে প্রায় সব জায়গায় দেখা যাচ্ছে, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা রাষ্ট্রের প্রভাবশালী ব্যক্তি। যখনই যে সরকার ক্ষমতায় আসে তারা সেই সরকারের ক্ষমতায় ক্ষমতাপুষ্ট। তারা এই ক্ষমতাকে অপব্যবহার করে সাধারণ নিরীহ ও শান্তিপূর্ণ নাগরিকের জীবনে যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে বেনজীর তার প্রতীক।

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যদিও জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত সংখ্যালঘুদের জায়গা-জমি দখল বা বেদখলের বিষয়ে কোনো অভিযোগ আমাদের জানা নেই। কিন্তু র‍্যাবের মহাপরিচালক ও পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে বেনজীর যে ভূমিকাটা পালন করছেন, এটা শুধু সরকারের ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেনি, এটা গোটা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করেছে।

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে তিনি বলেন, আজ জনগণ উপলব্ধি করতে পারছে, রাষ্ট্রীয় কর্ণধারের দায়িত্ব যারা পালন করছেন, তাদের এ অপকর্মের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞা। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো আজকের দিনে আমাদের মনে হয় এদের কারণেই হয়েছে। হয়তো নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার সময় আমরা বিষয়গুলো জানতাম না বলেই অনেক সময় মনে করেছি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশবিরোধী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি আবদেন করতে চাই। এই এলাকাটি শতভাগ হিন্দুপ্রধান এলাকা। যাদের শত শত বিঘা জমি জোর করে, হুমকি দিয়ে, নানা চক্রান্ত করে বেনজীর দখল করে নিয়েছে সে সম্পত্তিগুলো তাদের ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

তিনি আরও বলেন, আমরা এরই মধ্যে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছি। তথ্য সংগ্রহ করার পরে আমরা অতি অল্প সময়ের মধ্যে দেশি ও বিদেশি সাংবাদিক যারা আছেন, তাদের নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সম্যক পরিস্থিতি জাতির সামনে তুলে ধরব।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত