লাইফস্টাইল
ইসবগুলের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন অনলাইন ডেস্ককোষ্ঠকাঠিন্য বা কষা পায়খানা হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ইসবগুলের ভুসি খেয়ে থাকেন। এর বাইরেও নানা স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে খাদ্যটির।
বাংলাদেশে অনেকের কাছে পরিচিত ইসবগুলের গুণাগুণ ও খাওয়ার নিয়ম এক ভিডিওতে তুলে ধরেছেন ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী। তার মুখের বিষয় পরামর্শগুলো তুলে ধরা হলো পাঠকদের সামনে।
ইসবগুল কী
ইসবগুল বা ইসপাগুলা হাস্ক আসলে সিলিয়াম হিসেবে পরিচিত বাইরের দেশে এবং এ সিলিয়াম আসলে একটি সিড (বীজ) থেকে আসে এবং যেটি দুটি ফরমে (ধরন) পাওয়া যেতে পারে। একটি হচ্ছে হাস্ক (তুষ বা ভুসি), আরেকটি হচ্ছে পাউডার (গুঁড়া)। অর্থাৎ ইসপাগুলা হাস্ক বা ইসবগুল যখন হাস্ক ফরমে খাচ্ছেন, বাজার থেকে যেটি নরমালি নিয়ে আসেন, সেটি আসলে অর্গানিক (প্রক্রিয়াজাতকৃত নয়)। কারণ এটি আসলে জাস্ট ক্লিনিং প্রসেস করা হয় এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে শুকিয়ে এটিকে জাস্ট জারে ভরা হয়।
দ্বিতীয়টি হচ্ছে পাউডার ফরমে যেটি, সেটি আসলে কমার্শিয়ালি (বাণিজ্যিকভাবে) তৈরি হয়ে থাকে। যেহেতু কমার্শিয়ালি তৈরি হয়, স্বাভাবিকভাবেই তার মধ্যে কিছুটা কালার অ্যাডেড হয়, ফ্লেভার অ্যাড হয় এবং ডায়েট সুইটনারের কিছু ইনগ্রেডিয়েন্টস (উপাদান) থাকে, সেগুলো অ্যাড হয়ে থাকে।
ইসবগুলের বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারিতার কথা তুলে ধরেছেন তামান্না চৌধুরী।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা
ইসবগুল আমরা সাধারণত যে কনসেপ্ট থেকে খেয়ে থাকি, এটি একটা সলিউঅ্যাবল ফাইবার (আঁশ), যা আসলে লেক্সিটিভের কাজ করে। অর্থাৎ কনস্টিপেশন (কোষ্ঠকাঠিন্য) ঠিক করতে ইসবগুল সাহায্য করে। কেননা ইসবগুল বা এই হাস্ক বা পাউডার যেই ফরমেই আপনি খান না কেন, লেক্সিটিভ প্রোপারটিজের কারণে এটি পানির সাথে ফরমেশন করে ইন্টেস্টাইন থেকে বাওয়েল মুভমেন্টকে স্মুথ (অন্ত্র থেকে মল বের হয়ে আসা সহজ) করে, যার ফলে কনস্টিপেশন প্রিভেন্ট (কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ) হয় এবং যখন কনস্টিপেশন প্রিভেন্ট হয়, তখন যাদের পাইলস বা অ্যানাল ফিশারের প্রবলেম থাকে, সেটাও কিন্তু অনেকটা প্রিভেনশন হয়। তাই যারা শুধু পায়খানার সমস্যায় ভুগছেন, কনস্টিপেশনে আছেন, তাদের জন্য এটি একটি এক্সিলেন্ট খাদ্য উপাদান।
পাতলা পায়খানা দূরে সহায়তা করতে পারে
কিছু কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে, লুজ মোশনের (পাতলা পায়খানা) ক্ষেত্রেও ইসবগুলের দারুণ ব্যবহার হয়েছে। কীভাবে? একটা এগজাম্পল দিচ্ছি। যারা ক্যানসার প্যাশেন্ট (রোগী), কেমোথেরাপি নিচ্ছেন, তাদের কিন্তু মেডিক্যাশন (ওষুধ সেবন) বা কেমোর কারণে লুজ মোশন হয়ে থাকে। দেখা গেছে, ইসবগুল পানিটাকে, লুজ ওয়াটারের মোশনটাকে ফরম করতে সাহায্য করে। যেহেতু তার স্টুল ফরমেশনের (মল তৈরি হওয়ার) জন্য পর্যাপ্ত পানির প্রয়োজন হয়, তখন কনসিস্ট্যান্সিটা অনেকটা উন্নত হয়। তাই কিছু কিছু ডায়রিয়ায় ডক্টরের পরামর্শে কিন্তু আপনি ইসবগুল খেতে পারেন।
আইবিএস চিকিৎসায় কাজে আসতে পারে
আইবিএস চিকিৎসাতেও কিন্তু ইসবগুলের ভালো ব্যবহার হয়। দেখা যাচ্ছে আইবিএসে যারা ভুগছেন তাদের অল্টারড হয়। রেগুলার পায়খানাটা কখনও কনস্টিপেশন (কষা) হচ্ছে, কখনও লুজ (পাতলা) হচ্ছে একটু। তাই তাদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় ডাক্তাররা সিলিয়াম হাস্ক বা পাউডার বা ইসবগুলের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করতে পারে
অনেক স্টাডিতে দেখা গেছে যে, ডায়াবেটিসকে ম্যানেজ করতে ইসবগুল সাহায্য করে। কেননা এটি গ্লাইসেমিক ইনডেস্ককে কন্ট্রোল করতে পারে। অর্থাৎ হঠাৎ করে সুগার বেড়ে যাওয়াটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যার ফলে আমরা অনেক সময় ডায়েটিশিয়ান হিসেবে ডায়াবেটিক প্যাশেন্টরা যদি খুব আবদার করেন যে আমি একটু ফ্রুট জুস কীভাবে খেতে পারি মাঝে মাঝে? তখন আমরা তাকে পরামর্শ দিয়ি থাকি যে, যদি কোনো ফ্রুট জুস আপনার খুব শখ হয়, খেতেই হয়, তাহলে তার সাথে অবশ্যই এক চামচ ইসবগুল মিক্স করে নেন। কেননা এটাতে ওই ফ্রুট জুসের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সটাকে ইমপ্রুভ করা সম্ভব, তবে এটা অবশ্যই প্রতি সময়ে প্র্যাকটিসের জন্য কিন্তু নয়।
রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক হতে পারে
রক্তে ব্যাড (ক্ষতিকর) কোলেস্টেরল কমাতে কিন্তু ইসবগুল সাহায্য করে। যেহেতু এটা হাস্ক, এটাতে ফাইবার (আঁশ) রয়েছে এবং এটা যেহেতু বাওয়েল প্রসেসটাকে (মল বের হওয়ার প্রক্রিয়া) ঠিক রাখে, অবশ্যই এটি গুড কোলেস্টেরলকে বাড়িয়ে ব্যাড কোলেস্টেরলকে কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে হার্ট ডিজিজ প্রিভেনশনের ক্ষেত্রেও ইসবগুলের পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে
ওয়েট রিডাকশনের (ওজন কমানো) ক্ষেত্রে আমরা ডায়েটিশিয়ানরা কিছু সময়ের জন্য ওয়েট ম্যানেজমেন্টের ডায়েটে যখন থাকবেন, তখন আসলে ইসবগুল হেল্প করে। কেননা ওয়েট রিডাকশন মানে হচ্ছে ক্যালোরি কন্ট্রোল, যেখানে আপনাকে অনেক খাবারটা একটু পরিমাণে কমিয়ে ফেলতে হয়, যার ফলে ফাইবারের চাহিদা পূরণে এবং রেগুলার যাতে আপনার ডায়েট করার কারণে কনস্টিপেশন প্রবলেম না হয়, সেই জন্য কিন্তু ইসবগুল আমরা পরামর্শ দিয়ে থাকি।
খাওয়ার সঠিক নিয়ম
ইসবগুল আপনি পাউডার বা হাস্ক যেভাবেই খান না কেন, বেশ কিছু জার্নালে বলা হয়েছে পাঁচ থেকে ১০ গ্রাম পর্যন্ত। অর্থাৎ এক থেকে দুই চা চামচ পর্যন্ত সারা দিনে রেকমেন্ডেশন (পরামর্শ) রয়েছে, তবে এটি অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শে হতে হবে।
যারা ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া খাচ্ছেন, তাদের জন্য ফাইভ গ্রাম বা এক চা চামচই যথেষ্ট এবং নিয়ম হচ্ছে আপনাকে ২৪০ এমএল (মিলিলিটার) ওয়াটার, অর্থাৎ বড় এক গ্লাস পানির মধ্যে খুব ভালো করে মিলিয়ে এটি খেতে হয়। এটি (পানির সঙ্গে) মিলানোর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে খেতে হবে। কোনোভাবেই মিলিয়ে রেখে দেয়া যাবে না। কারণ এই ইসবগুল পানির সঙ্গে গিয়েই কিন্তু আপনার ইনটেস্টাইনে (অন্ত্র) বাওয়েলের সঙ্গে কাজ করবে। তাই অবশ্যই এটি স্ট্যাট ডোজ (প্রস্তুতের পরপরই গ্রহণ) হিসেবে খাবেন এবং ২৪০ এমএল পানির মধ্যে এক চামচ ইসবগুল আপনারা খাবেন। যাদের দুই চামচ খাওয়ার রেকমেন্ডেশন আছে, দিনে দুইবার খেতে পারেন।
অন্যরা যা পড়ছেন
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
ফ্রিজে রাখলেও টাটকা থাকছে না সবজি। ফলে ইচ্ছে থাকলেও সবজি খাওয়ার উপায় থাকছে না। তা ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে শাক সবজি সংরক্ষণ না করলে রান্না করা পর্যন্ত তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকে না। চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখার পদ্ধতি।
১. সবজি বাড়িতে এনে অনেকেই ঝুড়িতে বা অন্য কোনও পাত্রে রেখে দেন। তাতে সবজি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সবজির পুষ্টিগুণও চলে যেতে পারে। শাক সবজি, ফলমূল তাজা ও সতেজ রাখতে সেগুলি ফ্রিজে তুলে রাখুন। কিংবা সুতির নরম কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে তাতে সবজি গুলি মুড়ে রাখতে পারেন। তবে এই টোটকা সব সবজির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। টমেটো বা কাঁচামরিচ এ ভাবে রাখলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একান্তই প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখলে ব্যাগে দু-একটা ছিদ্র করে রাখতে পারেন।
২. বাজার থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে দেওয়া সবজি অনেকেই বাড়িতে এনে সে ভাবেই রেখে দেন। এতে সবজির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পচেও যেতে পারে। তাই বাজার থেকে সবজি কিনে আনার পর তা প্লাস্টিকের ব্যাগ থেকে বার করে খোলা হাওয়ায় রাখুন। তাতে সবজি বেশ অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে।
৩. শাকসবজির পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে রান্নার পদ্ধতিও সঠিক হওয়া প্রয়োজন। শাক সবজির পুষ্টিগুণ নির্ভর করে তা কতটা আঁচে বা কত ক্ষণ ধরে রান্না হচ্ছে। বেশি ক্ষণ ধরে অতিরিক্ত আঁচে রান্না করা ঠিক নয়। এতে সব পুষ্টিগুণই চলে যায়। এ ছাড়াও রান্নায় কত জল দেবেন তার উপরও নির্ভর করছে রান্নার পরেও সবজি কতটা পুষ্টিকর থাকবে। তাই শাকসবজি দিয়ে তরকারি রান্না করার সময়ে কম আঁচে রান্না করুন।
পরামর্শ
কথায় কথায় তর্ক জোড়ে সন্তান? এই ৫ উপায়ে তাকে সামলান
Published
1 day agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
জাকির হোসাইনসন্তানের সঙ্গে প্রত্যেক বাবা-মায়ের সম্পর্ক হয় মিষ্টি এবং সুন্দর। কিন্তু প্রত্যেক সম্পর্কেই তো টানাপোড়েন থাকে, তাই এই সম্পর্কের ক্ষেত্রেও দেখা যায় নানা সমস্যা। বিশেষ করে সন্তান কৈশোরে পা দেওয়ার পর পরই বাবা-মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতবিরোধ হতে শুরু করে। অভিভাবকের কথা না মেনে নিয়ে নিজের মতামত দিতে শুরু করেন তারা। আর এখানেই বাধে সমস্যা। তর্ক-বিতর্ক তো হয়ই, কোনও কোনও সময়ে অশান্তি চরমে ওঠে।
এমন পরিস্থিতিতে তর্ক করবেন না, জেনে নিন সামাল দেবেন কী ভাবে।
১. সন্তানের কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন
আপনার সন্তান এখন বড় হয়েছে, তাই তার বিচার বুদ্ধিও তৈরি হয়েছে। এই সময়ে তার মতামতকে হেলায় ফেরাবেন না। বরং তার কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন। তারপরে তাঁকে যথাযথ উত্তর দিন। আর তিনি তর্ক করার চেষ্টা করলেও আপনি শান্ত থাকুন। তাহলেই দেখবেন সম্পর্ক অনেকটা সরল হয়ে যাবে।
২. তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান
ছোট থেকে বড় হওয়ার পরেই প্রত্যেকে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে শুরু করেন। বয়ঃসন্ধিতে তাদের শরীরেও নানা পরিবর্তন আসে। আর এত পরিবর্তন একসঙ্গে সামাল দিতে না পেরে সমস্যায় পড়েন তারা। দিশেহারা হয়ে যান। তাই আপনার সন্তানকে এই সময়ে আরও ঘাবড়ে দেবেন না। বরং তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান। কী ভাবে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়, সেসব শেখান। তাহলেই কাজ হবে।
৩. আবেগে লাগাম পরান
কৈশোরে প্রত্যেকেই বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। আর এমন আবেগপ্রবণ হওয়ায় কোনও ভুল নেই। বরং এটা জীবনের শেখার সময়। তাই আপনার সন্তানকে আবেগপ্রবণ হতে দিন, কিন্তু বাড়াবাড়ি মেনে নেবেন না। তিনি যেন সময় বুঝে নিজের আবেগে লাগাম পরাতে পারেন, এমন শিক্ষাই তাঁকে দিন। তিনি খুব রাগারাগি করলে তাঁর সঙ্গে ধীর স্বরে কথা বলুন। তিনি কান্নাকাটি করলে তাঁর পিঠে ভরসার হাত রাখুন। আপনিই হয়ে উঠুন তার মনের জোর।
৪.সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে
আপনার কথার সঙ্গে সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে, কিন্তু তাই বলে কি তিনি চিৎকার করতে শুরু করবেন? এমন ব্যবহার কখনও মেনে নেবেন না। বরং তাকে শেখান, ধীর স্বরেও নিজের অমত প্রকাশ করা যায়। মনে রাখবেন, আপনাকে দেখেই কিন্তু সন্তান শিক্ষা নেবেন। তাই প্রথমে নিজের অভিব্যক্তিতে বদল আনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
৫. সন্তানকে আগলে রাখুন।
আপনার ছেলে বা মেয়ে বড় হচ্ছে, তার তো নিজস্ব মতামত তৈরি হবেই। তাই বলে তাঁর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করবেন না। তাঁকে আগলে রাখুন। ভালোবাসুন। তাহলেই সম্পর্ক সুস্থ থাকবে।
লাইফস্টাইল
নীতার আলমারিতে কয়েক কোটি টাকার ব্যাগ, সবচেয়ে দামি কোনটি?
Published
1 day agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীভারতের অন্যতম ধনকুবের রিল্যায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানীর ঘরণী তিনি। শুধু তা-ই নয়, মুম্বাই ইন্ডিয়ানস ক্রিকেট টিমের মালকিনও নীতা অম্বানী। ভারতের অন্যতম ফ্যাশনিস্তাও তিনি। সব সময়েই নীতার সাজপোশাক হয় নজরকাড়া। পোশাকের পাশাপাশি ঘড়ি, ব্যাগ, জুতো নিয়েও যথেষ্ট খুঁতখুঁতে তিনি। তার হ্যান্ডব্যাগের আলমারিতে রয়েছে স্নেল, গোয়ার্ড ও জিমি চু সংস্থার ব্যাগ। যাদের প্রত্যেকটির দাম প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা।
সমাজমাধ্যমের এক ছবিতে নীতার হাতে দেখা দিয়েছে হার্মিস বার্কিনের একটি সাদা ব্যাগ। এই ব্যাগটি তিনি নিজের মতো করে বানিয়ে নিয়েছেন। সাদা ব্যাগটিতে রয়েছে ২৪০টিরও বেশ হিরে। ব্যাগ জুড়ে ১৮ ক্যারেট সোনার কারুকাজ করা রয়েছে। ব্যাগটির দাম ৩ লক্ষ ৬০ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২ কোটি ৯ লক্ষ টাকা)।
নীতার সংগ্রহে হার্মিস বার্কিনের একাধিক ব্যাগ রয়েছে। ২০১৫ সালের একটি ফ্যাশন শোয়ে নীতার হাতে দেখা গিয়েছে বার্গেন্ডি রঙের হার্মিস বার্কিনের একটি ব্যাগ। ব্যাগটি সকলেরই নজর কাড়ে। এই ব্যাগটির দাম প্রায় ৭ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬ কোটি টাকা)।
নীতার সংগ্রহে একটি জুডিথ লিবারের গণেশ ক্লাচ রয়েছে। শাড়ির সঙ্গে তিনি ওই ক্লাচটি ব্যবহার করেন। এতে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিস্টালের কারুকাজ করা হয়েছে। ভারতীয় মুদ্রায় সেই ব্যাগের দাম প্রায় ৪ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা। এই ব্যাগটির আকার ঠিক একটি ছোট গণেশের মূর্তির মতো।
নীতা এক বার একটি অনুষ্ঠানে নীল ড্রেসের সঙ্গে নীল রঙের গোয়ার্ডের টোট ব্যাগ নিয়েছিলেন। তাতে লেখা ছিল নীতার নাম। ব্যাগটির দাম ছিল প্রায় ১ লক্ষ টাকা।
আম্বানীদের এক অনুষ্ঠানে নীতাকে একটি গোলাপি সালোয়ারের সঙ্গে গোলাপি রঙের শ্যানেলের ব্যাগ নিতে দেখা গিয়েছিল। ব্যাগটিতে ছিল অ্যালিগেটর স্কিনের নকশা করা। ব্যাগটির মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২ লক্ষ টাকা।
জাতীয়
শনিবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আগামীকাল দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত...
বিয়ে না দেয়ায় মাকে জবাই করে খুন করলেন ছেলে
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে রানু বেগম নামে এক নারীকে জবাই করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার ছেলের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার...
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অংশ নেয়ায় ৭৫ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এরমধ্যে উপজেলা...
মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
পশ্চিম ভারত মহাসাগর অঞ্চলে মাদক পাচার এবং মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক প্রথম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার...
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
নাটোরের বড়াইগ্রামের ধামানিয়াপাড়ায় গেলো সোমবার (১৫ এপ্রিল) গ্রামে মামাতো বোনের বউভাতের অনুষ্ঠান গিয়ে জাওহার আমিন লাদেন এবং তার দুই মামাতো...
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
আগামী মে মাসে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সম্ভাব্য যৌথ সামরিক মহড়ার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বার্তা সংস্থা সিনহুয়া বৃহস্পতিবার (২৫...
ব্রুনাই থেকে দু’বছর পর ফিরছে বাংলাদেশির মরদেহ
তিন বাংলাদেশির মরদেহ ব্রুনাইয়ের হাসপাতাল রিপাস থেকে দেশে পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে দুজনের মরদেহ গেলো দুই বছরের বেশি সময় ধরে ওই...
থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে পাঁচ কূটনৈতিক দলিলে সই হয়েছে। এর মধ্যে একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং একটি লেটার অব...
দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কে ভুট্টা ও সার বোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে একটি ট্রাকের চালক ও তার সহকারীর মৃত্যু হয়েছে। একদিকে দিনাজপুর...
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে। বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে দেশটিকে প্রস্তাব...
শনিবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
বিয়ে না দেয়ায় মাকে জবাই করে খুন করলেন ছেলে
চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, চলছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখবেন যেভাবে
বিয়ের ২ মাস না যেতেই হাসপাতালে কাঞ্চনের স্ত্রী শ্রীময়ী
জাতীয় পার্টির ওপর মানুষের আস্থা নেই : ফিরোজ
কোপার আগে ইনজুরিতে এনজো ফার্নান্দেজ
মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তীব্র গরমে যে দুই বিভাগে হতে পারে বৃষ্টি
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ7 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া6 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে5 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- বাংলাদেশ4 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
- জাতীয়6 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দুর্ঘটনা6 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন