Connect with us

এশিয়া

মিয়ানমারের হঠাৎ রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নেয়ার উদ্যোগ সন্দেহের

Avatar of author

Published

on

রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে মিয়ানমারের সাম্প্রতিক তৎপরতাকে সন্দেহের চোখে দেখছে জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ।

আজ রোববার (১৯ মার্চ) জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রত্যাবাসনের এই প্রক্রিয়ার অংশ নয় জাতিসংঘ। সংস্থাটি মনে করে, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। অপরদিকে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, প্রত্যাবাসনের জন্য জাতিসংঘসহ আসিয়ান কিংবা তৃতীয় কোনো পক্ষের মধ্যস্থতা প্রয়োজন।

সম্প্রতি মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে এসে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে কক্সবাজারের ক্যাম্পে সাক্ষাৎকার নেয়া শুরু করেছে। ২০০৫ সালের পর মিয়ানমার একজন রোহিঙ্গাকেও ফিরিয়ে নেয়নি। তারপর ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে নির্যাতনের শিকার হয়ে রোহিঙ্গার ঢল বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা তিনটি ক্যাম্পে অবস্থান করছেন। হঠাৎ করে মিয়ানমার ফিরিয়ে নেয়ার উদ্যোগ নেয়াকে আইওয়াশ মনে করছেন অনেকে।

আগামী ২২ এপ্রিল ‘ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিজ’ (আইসিজে) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলার রায় দেবে। এই আদালত কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে রায় দেয় না। দেশের বিরুদ্ধে রায় দেয়। রোহিঙ্গাদের গণহত্যা চালিয়ে বিতাড়িত করার পর আইসিজে অন্তর্বর্তী রায়ে মিয়ানমারকে নতুন করে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন ও বিতাড়ন বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু মিয়ানমার এই রায় পালন করেনি। আইসিজের রায়ে আগে মিয়ানমারের তৎপরতাকে তাই সন্দেহজনক মনে করছেন অনেকে।

ইউএনএইচসিআর বিবৃতিতে বলেছে, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সাম্প্রতিক আলোচনায় জাতিসংঘ যুক্ত নয়। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রশ্নে ইউএনএইচসিআরের অবস্থান অপরিবর্তিত। রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ বর্তমানে রাখাইন রাজ্যে নেই। প্রত্যেক শরণার্থীর তার নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার অধিকার আছে। কিন্তু তাদের জোরপূর্বক ফেরত পাঠানো যাবে না। বর্তমান সংকট সৃষ্টির পর থেকে বাংলাদেশ স্বেচ্ছায় টেকসই প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। ইউএনএইচসিআর মনে করে, প্রত্যাবাসনের জন্য রোহিঙ্গাদের সঙ্গে সব পক্ষের আলোচনা করতে হবে। রাখাইনের বসবাসের পরিবেশ অবহিত করতে হবে।

Advertisement

এদিকে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন রোববার সাংবাদিকদের বলেছেন, রোহিঙ্গারা মিয়ানমার ফিরে যাওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য জাতিসংঘসহ তৃতীয় পক্ষের উপস্থিতি প্রয়োজন। সেটা হতে পারে আসিয়ান কিংবা অন্য কোনো পক্ষ।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

এশিয়া

ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে

Avatar of author

Published

on

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট আজ। দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ চলছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৭টায় শুরু হওয়া এ ভোট চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

এর আগে, গেলো শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে এ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। দ্বিতীয় দফায় দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। ছত্তিশগড়, কর্ণাটক, কেরালা, আসাম, বিহার, মণিপুর, রাজস্থান, ত্রিপুরা, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু-কাশ্মীরে ভোটগ্রহণ হবে।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, শুক্রবার দ্বিতীয় দফায় সবচেয়ে বেশি ভোটগ্রহণ হচ্ছে দক্ষিণের রাজ্য কেরালায়। এই রাজ্যের ২০টি লোকসভা আসনের সবকটিতেই ভোট হচ্ছে আজ।

দ্বিতীয় দফা ভোটের লড়াইয়ে মাঠে রয়েছেন একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী। তাদের মধ্যে রয়েছেন, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, অ্যানি রাজা, শশী থারুর, নবনীত রানা, ওম বিড়লা, হেমা মালিনী, অরুণ গোভিল এবং প্রহ্লাদ জোশীর মতো প্রবীণ প্রার্থীরা।

Advertisement

কেরালা নানা কারণেই এবার লোকসভা ভোটে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। রাজ্যটির ওয়ানাড়ে থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাহুল গান্ধী। গতবারের জয়ী তিনি। এছাড়াও লড়ছেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। দ্বিতীয় দফার ভোটে রাজ্যটির ২০ আসনের ভোট যুদ্ধে ২ কোটি ৭১ লাখ ভোটার ১৯৪ প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। আর নানা করণে ওয়ানাড়ে, ত্রিশুর এবং তিরুবন্তপুরম এই তিন আসনের দিকে নজর গোটা দেশের।

অবশ্য বিজেপি গোটা দেশের মতো করে হেভিওয়েট প্রচার চালায়নি কেরালা রাজ্যে। কারণ এখানে বিজেপি নয় প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস এবং বাম জোট। তাই প্রচারে লড়াইতে হাড্ডাহাড্ডি হাত-কাস্তে হাতুড়ি চিহ্নের। কংগ্রেস-বাম দলগুলো এখানে প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হওয়ায় রাজ্যটিতে দুই দলে হেভিওয়েট প্রার্থীদের সংখ্যাও বেশি।

জিএমএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

নেতানিয়াহুর জন্য আরও বেশি অপমান অপেক্ষা করছে-হামাস মুখপাত্র

Avatar of author

Published

on

হামাসের সামরিক বাহিনী ইজ্জাদ্দিন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দা। ফাইল ছবি

ইরানের নজিরবিহীন প্রতিশোধমূলক হামলায় একেবারে চুপসে গেছে ইসরায়েল। মধ্যপ্রাচ্যে এতদিন নিজেকে অপরাজেয় আর অপ্রতিদ্বন্দ্বী মনে করলেও, হামলার পর ইসরায়েলের সেই অহঙ্কার চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে গেছে।  সিরিয়ায়  নিজেদের কনস্যুলেট ভবনে ইসরায়েলের বিমান হামলার প্রতিশোধ নিতে গত ১৩ এপ্রিল দেশটিতে তিন শতাধিক ড্রোন ও মিজাইল হামলা চালায় ইরান।

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের এই হামলায় স্তম্ভিত হয়ে যায় গোটা বিশ্ব। হাজার কিলোমিটার দূরে থেকেও ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যূহ যে ভেদ করা যায় তা বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দেয় তেহরান।যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এই হামলার নিন্দা জানালেও আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।

ইরানের ওই হামলার ভূয়সী প্রশংসা করে হামাস আনুষ্ঠানিকভবে সমর্থন জানায়। গত মঙ্গলবার রাতে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় সংগঠনটির সামরিক মুখপাত্র আবু উবায়দা ইরানের ওই হামলার প্রশংসা করেন।

কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আলজাজিরায় হামাস মুখপাত্র আবু উবায়দার ওই ভিডিও বার্তা প্রকাশিত হয়েছে।

ভিডিও বার্তায় আবু উবায়দা জানান, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের চূড়ান্ত জবাব ইহুদিবাদী শত্রুর সব হিসাব-নিকাশ ওলটপালট করে দিয়েছে। পাশাপাশি ইরানের প্রতিক্রিয়ার আকৃতি ও ধরণ একটি নতুন বিশ্বব্যবস্থার ইঙ্গিত দিয়েছে। এ হামসার মধ্য দিয়ে  দখলদার ইসরায়েলের সব হিসাব-নিকাশ পুরোপুরি পাল্টে গেছে।

Advertisement

গত ৮ মার্চের দেড় মাস পর দেওয়া অডিও বার্তায় হামাসের সামরিক বাহিনী ইজ্জাদ্দিন আল-কাসসাম ব্রিগেডের এই মুখপাত্র বলেন, ‘তাদের প্রতিরোধ আন্দোলন চলবে। গত ২০০ দিনে দখলদার সেনারা গণহত্যা, জাতিগত শুদ্ধি অভিযান ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ছাড়া অন্য কোনো লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি ইসরায়েল।’ হামাসের সকল ব্যাটেলিয়ন ধ্বংসের যে দাবি দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু করেছেন তাও ভুয়া বলে জানান আবু উবায়দা।

হামাসের এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘২০০ দিনের আগ্রাসন প্রতিহত করার পরও প্রতিরোধ আন্দোলন পাহাড়ের মতো অটল ও অবিচল রয়েছে।’

আবু উবায়দা বলেন, ‘গাজা থেকে দখলদার সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা তাদের ঘরবাড়িতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে হামাস।’

হামাস মুখপাত্র বলেন, ‘গাজায় হামলা জোরদার করা আর ইরানের হামলার জবাব কীভাবে দেওয়া যায় তাই নিয়ে এখন ব্যস্ত ইসরায়েল সরকার। একারণে প্রধানমন্ত্রী বেনিায়ামিন নেতানিয়াহু দেশটির ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠছেন।’ তবে এতে কাজ হবে না। বরং দিন দিন নেতানিয়াহুর জন্য  আরো বেশি অপমান অপেক্ষা করছে বলে জানান হামাস মুখপাত্র।

নেতানিয়াহুকে হুঁশিয়ারি দিয়ে আবু উবায়দা ওই ভিডিও বার্তায় আরও বলেন, ‘গাজা উপত্যকার যে জলাভূমিতে তাঁর (নেতানিয়াহু) পা আটকে গেছে, তা থেকে বেরিয়ে যাওয়া ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর জন্য দুষ্কর হবে।’

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইরান ইস্যুতে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিলো যুক্তরাষ্ট্র

Avatar of author

Published

on

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল। ফাইল ছবি

সম্প্রতি ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি  পাকিস্তান সফর করেছেন। তাঁর তিনদিনের ইসলামাবাদ সফরে কোনো চুক্তি সই না হলেও ৮টি দ্বিপাক্ষিক সমঝোতাপত্র সই হয়েছে।  তবে ইরানের প্রেসিডেন্টের পাকিস্তান সফর এবং ইসলামাবাদ-তেহরানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা সই  ভালোভাবে মেনে নিতে পারেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।  একারণে ইরানের প্রেসিডেন্ট সফর শেষে পাকিস্তান ত্যাগ করার পরই  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়ে বোলেছে, ইরানের সঙ্গে কোনো ধরণের বাণিজ্যিক চুক্তি হলে বা চুক্তির পথে হাঁটলে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়ার ঝুঁকির কথাও মাথায় রাখতে হবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই হুঁশিয়ারির ফলে পাকিস্তানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির প্রকল্পের পথে বাধা তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের অনেকে।

সিরিয়ায় নিজেদের কনস্যুলেট ভবনে হামলার জবাবে ইসরায়েলে তিন শতাধিক ড্রোন ও মিসাইল হামলা চালায় ইরান। আকাশপথে ইরানের সাম্প্রতিক এই হামলা নিয়ে সরগরম দুনিয়া। এর মধ্যেই পাকিস্তান সফর করেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি।  তাঁর সফরের পরই  নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘গণবিধ্বংসী অস্ত্র কেনার নেটওয়ার্কের বিস্তার যেখানেই ঘটবে, আমরা সেখানে বাধা দেব এবং ব্যবস্থা নেব। ইরানের সঙ্গে ব্যবসায়িক চুক্তিতে যারা যাবে, তাদের বলব নিষেধাজ্ঞার কোপে পড়ার সম্ভাব্য ঝুঁকির কথাটাও মাথায় রাখতে।’’

নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারির কারণ জানতে চাওয়া হলে প্যাটেল প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘কারণ, এরা হল সেই সব সংস্থা, যারা গণবিধ্বংসী অস্ত্র ছড়িয়ে দিচ্ছে। এদের ঘাঁটি চিন এবং বেলারুসে। এরা পাকিস্তানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পের যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য উপকরণ সরবরাহ করেছিল।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দুর্ঘটনা53 mins ago

দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কে ভুট্টা ও সার বোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে একটি ট্রাকের চালক ও তার সহকারীর মৃত্যু হয়েছে। একদিকে দিনাজপুর...

জাতীয়3 hours ago

চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী

চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে। বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে দেশটিকে প্রস্তাব...

জাতীয়16 hours ago

‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’

‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া...

জাতীয়17 hours ago

জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান

ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে...

জাতীয়19 hours ago

১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন

দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার...

চট্টগ্রাম19 hours ago

বঙ্গোপসাগরে জাহাজডুবি: ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ১

নোয়াখালীর হাতিয়ার পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগরে এমভি মৌমনি নামে একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় ১১...

অপরাধ20 hours ago

হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...

জাতীয়20 hours ago

কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

কৃষি ও শিল্প খাত দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশের সেবাখাতের বিকাশ হবে।...

গয়েশ্বর গয়েশ্বর
আইন-বিচার21 hours ago

জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...

জাতীয়23 hours ago

‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’

ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...

Advertisement
আন্তর্জাতিক4 mins ago

বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই

বিএনপি35 mins ago

খোকন ইস্যুর সাময়িক নিস্পত্তি, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত লন্ডনে

দুর্ঘটনা53 mins ago

দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

আন্তর্জাতিক59 mins ago

বন্যা ও ভূমিধসে তানজানিয়ায় নিহত ১৫৫

অর্থনীতি1 hour ago

গরমের উত্তাপ লেগেছে সবজির বাজারে

আওয়ামী লীগ2 hours ago

পাকিস্তান দেখলেও, বিএনপি বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখতে পায় না : কাদের

রাজশাহী3 hours ago

বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

জাতীয়3 hours ago

চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা4 hours ago

‘মা আমার পাশে রোকেয়ার কবর দিও’ লিখে দম্পতির আত্মহত্যা

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)
চাকরির খবর5 hours ago

৪৬তম বিসিএস প্রিলিমানারি পরীক্ষা শুরু

উত্তর আমেরিকা1 day ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার5 days ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি1 month ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ1 month ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত