জাতীয়
সরকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের দর্শনে বিশ্বাসী : প্রধানমন্ত্রী
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনআওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের দর্শনে বিশ্বাসী। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা সহজীকরণ এবং দেশের উন্নয়নে আমরা আশু, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনা করছি। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশে এবং প্রবাসে বসবাসকারী সকল বাংলাদেশি নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আগামীকাল ২৬ মার্চ ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস’ উপলক্ষ্যে (২৫ মার্চ) দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচনী ইশতাহার বাস্তবায়ন অগ্রগতিও নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করে থাকি। এসকল কারণে আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের আস্থা এবং জোরালো সমর্থন অব্যাহত রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার অত্যন্ত বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। স্মরণ করছি জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকগণকে, যাদের সুযোগ্য দিক নির্দেশনায় সফলভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদের রক্ত এবং ২ লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনের আত্মত্যাগের ঋণ কখনও শোধ হবে না। সম্মান জানাই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই সকল বন্ধুরাষ্ট্র, সংগঠন, সংস্থা, ব্যক্তি এবং বিশেষ করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর প্রতি, যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বোতভাবে সহায়তা করেছিলেন।
তিনি বলেন, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই ঢাকা বিশ্বাবদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র, তরুণ ছাত্রনেতা শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব বাংলাকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন। দিনে দিনে পাকিস্তানিদের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বৈষম্যমূলক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। শেখ মুজিব যেকোন ত্যাগের বিনিময়ে বাঙালিদের অধিকার ও আত্মমর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে অটল ছিলেন। তার অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফসল ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগ, যে সংগঠন দু’টির সৃষ্টি থেকে শুরু করে তার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি ওতপ্রতোভাবে জড়িত ছিলেন।
’৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ, ’৬২-এর আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানসহ সকল আন্দোলন সংগ্রামে এ সংগঠন দু’টির ভূমিকা ছিল অপরিসীম।
শেখ হাসিনা বলেন, গণরোষের মুখে আইয়ুব খান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল। শেখ মুজিব হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার বাতিঘর, বঙ্গবন্ধু। ১৯৬৯ সালের (৫ ডিসেম্বর) হোসেন শহীদ সোর্ওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঘোষণা করেছিলেন, ‘আজ হতে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় এদেশটির নাম হবে পূর্ব-পাকিস্তানের পরিবর্তে শুধু মাত্র বাংলাদেশ।’
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ’৭০-এর নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু, পাক-সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে টালবাহানা শুরু করে। শেখ মুজিব অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন এবং ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে দীর্ঘ ২৩ বছরের শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা প্রদান করেন। (২৩ মার্চ) সারা দেশে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করা হয়। (২৫ মার্চ) মধ্যরাতে পাকিস্তানি সৈন্যরা ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ এর নামে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালিদের হত্যা করতে শুরু করে। (২৬ মার্চ) প্রথম প্রহরে পাক সামরিক জান্তা শেখ মুজিবকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বেই তিনি স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। বাঙালির জননেতাকে পাকিস্তানের মিয়াওয়ালী কারাগারে বন্দি করে অমানুষিক নির্যাতন চালায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার ডাকে বাংলার মুক্তিপাগল জনতা ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে উজ্জীবিত হয়ে দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য অস্ত্র হাতে নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ১৭ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে মন্ত্রী করে মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহণ করে। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র যুদ্ধের পর মিত্র শক্তির সহায়তায় ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত হয়।
তিনি বলেন, বাঙালি জাতির পিতা, রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তার প্রাণপ্রিয় স্বাধীন মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন করে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। শূন্য হাতে বন্ধুরাষ্ট্রগুলোর সহায়তা নিয়ে ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসন করেন, অবকাঠামো পুনস্থাপন ও উন্নয়ন করেন এবং উৎপাদন খাত ও অর্থনীতিকে একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করান। স্বাধীনতা অর্জনের নয় মাসের মধ্যেই একটি সংবিধান উপহার দেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরেই তিনি দেশকে স্বল্পোন্নত দেশে উন্নীত করেন; জাতিসংঘ সেই স্বীকৃতি প্রদান করে। তার কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ ১২৩টি দেশের স্বীকৃতি এবং ২৭টি আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য, ’৭১-এর পরাজিত স্বাধীনতা বিরোধীরা তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত চালাতে থাকে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে শাহাদত বরণ করেন। খুনি মোস্তাক-জিয়া ও তাদের উত্তরসূরিরা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে দেশে স্বৈরশাসন কায়েম করে। বিএনপি ২৫ মার্চে নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কুশীলব, মানবতাবিরোধী অপরাধী ও যুদ্ধাপরাধী এবং জাতির পিতার খুনিদের ক্ষমতায় বসায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পায়। আমরা দায়িত্ব নিয়েই সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি প্রবর্তনের মাধ্যমে গরিব ও প্রান্তিক মানুষদের জীবনমান পরিবর্তনের মিশনে নেমে পড়ি। দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। দেশের প্রান্তিক মানুষের কাছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠিত করি। আশ্রয়ণ প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে বাস্তুহারা মানুষের জন্য বাসস্থান নির্মাণ করি। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করি। মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটার প্রযুক্তিকে সহজলভ্য করি। ১৯৯৬ সালেই ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বন্টন চুক্তি স্বাক্ষর করি। পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন করি এবং ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী চাকমা উদ্বাস্তুদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসি। ১৯৯৭ সালের ৮ মার্চ নারী উন্নয়ন নীতিমালা ঘোষণা করি। ব্যক্তি মালিকানায় টেরিস্ট্রিয়াল ও স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল চালুর অনুমোদন দেই। ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ বাতিল করে আমরা জাতির পিতা হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু করি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করি। ইতিহাস বিকৃতি রোধ করে সমাজ ও জাতীয় জীবনে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ পুনপ্রতিষ্ঠা করি। আমাদের সরকারের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদকাল ছিল সকল পশ্চাৎপদতা, অনুন্নয়ন ও দারিদ্র্যের শৃঙ্খল ভেঙে অন্ধকার থেকে আলোকিত ভবিষ্যতের দিকে অভিযাত্রা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত সবকটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়ে সরকার পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যেই আমরা রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছি। শতভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ সেবার আওতায় নিয়ে এসেছি। সমুদ্রের বিশাল জলরাশিতে সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করে সুনীল অর্থনীতির দ্বার উন্মুক্ত করেছি। ভারতের সঙ্গে স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছিটমহলবাসীর দীর্ঘদিনের দুঃখ-দুর্দশার অবসান ঘটিয়েছি। আমরা আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি। মেট্রোরেল উদ্বোধন করেছি। তাছাড়া, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মতো মেগা প্রজেক্টের কাজও দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। আমরা মহাকাশে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি। এক দিনে ১০০টি সেতু এবং ১০০টি সড়ক উদ্বোধন করেছি। আমাদের মাথাপিছু আয় বর্তমানে ২,৮২৪ মার্কিন ডলার। আমরা ২০ বছর মেয়াদি দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অর্থাৎ রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন করছি। ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’ বাস্তবায়ন করছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার খুনি এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করার মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি শাসকদের দায়ের করা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দলিল-এর ৪ খন্ড, তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট (১৯৪৮-১৯৭১)-এর ১৪ খন্ডের মধ্যে ১১ খন্ডসহ তার লেখা অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা এবং আমার দেখা নয়াচীন প্রকাশ করেছি। আমার বিশ্বাস এই বইগুলো পড়লে নতুন প্রজন্ম স্বাধীনতার ইতিহাসে জাতির পিতার দৃপ্ত পদচারণা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানলাভ করতে পারবে।
প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে সকল বাংলাদেশিকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শ লালন করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, আত্মপ্রত্যয়ী ও আত্মমর্যাদাশীল ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান।
অন্যরা যা পড়ছেন
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
জাতীয়
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
Published
9 hours agoon
এপ্রিল ২৫, ২০২৪‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না।’
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে মার্কিন দূতাবাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন এসব কথা বলেন।
ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) ইস্যু এবং বাংলাদেশের জন্য এর তাৎপর্য নিয়ে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে মার্কিন দূতাবাস।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ফোর্সেস গোল-২০৩০ কে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে জানিয়ে মার্কিন দূতাবাসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এই লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশকে নানাভাবে সহায়তা করা হচ্ছে। আইপিএসের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাড়তি পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি ঢাকার সঙ্গে আগের সহযোগিতাগুলো এগিয়ে নিয়ে চলছে ওয়াশিংটন।’
আইপিএসের ক্ষেত্রে চীন বা রাশিয়ার মতো দেশগুলোর আধিত্যবাদী আচরণ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘চীনের মতো কয়েকটি দেশ নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এমনকি ভবিষ্যতেও জোর খাটাতে পারে। যেটা দক্ষিণ চীন ও তাইওয়ানের ক্ষেত্রে ঘটেছে। আইপিএসের ক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের আধিপত্যপাদী আচরণ দেখতে চাই না।’
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কীভাবে দেখেন-এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন দূতাবাসের এই রাজনৈতিক কর্মকর্তা বলেন, ‘অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কটা আমরা দ্বিপক্ষীয় প্রেক্ষাপট থেকেই দেখি। এই সম্পর্ককে আমরা অন্য দেশের লেন্স (দৃষ্টি) দিয়ে দেখি না।’
এপ্রসঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন অংশে কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের মতো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে।’
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে আইপিএস অঞ্চলে বাণিজ্যিক গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন বলেন, ‘আপনি আইপিএসের মানচিত্রের দিকে তাকান। সেখানে দেখতে পাবেন বিশ্ব বাণিজ্যের বড় অংশটা হয় এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলকে ঘিরে অর্থনৈতিক উন্নয়নও হচ্ছে। আর একারণেই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল অবাধ ও মুক্ত ভবিষ্যৎ, অর্থনীতি এবং সমৃদ্ধির স্বার্থের বিষয়গুলোতেই জোর দেওয়া হচ্ছে।’
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেয়া হয়েছে।
গেলো বুধবার (২৫ এপ্রিল) শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান এ নিবন্ধনপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেছিলেন। নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়টি বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে তিনি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ গণমাধ্যমে জানান, রাজশাহী জেলায় উৎপাদিত পান এখন থেকে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’ হিসেবে পরিচিত হবে। জিআই নিবন্ধন পাওয়ার ফলে রাজশাহীর পান বাংলাদেশ তো বটেই, দেশের বাইরের অন্য পানের চেয়েও এটি উৎকৃষ্ট বলে বিবেচিত হবে।
এই পান এবার জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, পানের বাজারজাতকরণের এখন থেকে আরও বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। রাজশাহীর পানের পরিচিতি, সুনাম ও চাহিদা আরও বাড়বে। এর ফলে চাষিরাও পানের ভালো দাম পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহীর মোহনপুর, বাগমারা, দুর্গাপুর, তানোর, পবা ও পুঠিয়া উপজেলায় ৪ হাজার ৪৯৬ হেক্টর জমিতে পানের বরজ আছে। পান চাষের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৩৮ হাজার ৯০০ কৃষক। গত বছর জেলায় ৭৬ হাজার ৬৭৮ টন পান উৎপাদন হয়। রাজশাহীর পান দেশের অন্য স্থানের তুলনায় মিষ্টি। তাই এর চাহিদাও বেশি। আমের জন্য রাজশাহী বিখ্যাত হলেও আর্থিক মূল্যে জেলার পানের বাজারই বড়।
উল্লেখ্য, রাজশাহীতে পান চাষের সম্প্রসারণের কারণে এখানে দেশের প্রথম পান গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে।
এএম/
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার ১৮৮৭ সালে পোর্ট কমিশনার্স অ্যাক্ট প্রণয়ন করে যা ২৫ এপ্রিল ১৮৮৮ সালে কার্যকর হয়। প্রতিবছর ২৫ এপ্রিল এ দিবসটি উদযাপন করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বন্দর দিবসের শুরুতে বন্দর ভবন চত্বরে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
বন্দরের পতাকা উত্তোলন করেন সদস্য (প্রকৌশল) কমডোর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। এ সময়ে চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থানরত সব জলযান ও জাহাজ থেকে একনাগাড়ে এক মিনিট হুঁইসেল বাজানো হয়।
পতাকা উত্তোলনের পর কর্মকর্তা কর্মচারীদের নিয়ে বন্দর দিবসের কেক কাটেন বন্দর চেয়ারম্যান। এ সময় তিনি সবার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
চট্টগ্রাম বন্দর অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্মচারী পরিষদ, বন্দরের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে বন্দর দিবস উপলক্ষে চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েলকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
উল্লেখ্য, এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) বন্দর দিবস উপলক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বন্দর চেয়ারম্যান।
এএম/
জাতীয়
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া...
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে...
১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার...
বঙ্গোপসাগরে জাহাজডুবি: ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ১
নোয়াখালীর হাতিয়ার পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগরে এমভি মৌমনি নামে একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় ১১...
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...
কৃষিতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে জোর দিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
কৃষি ও শিল্প খাত দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইটি খাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে দেশের সেবাখাতের বিকাশ হবে।...
জামিন পেলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নাশকতার পৃথক ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার পল্টন থানার চার মামলা...
‘অনুমতি মিললেই ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব’
ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করা আছে। অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানিয়েছেন...
দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছেন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডিসহ ৯ জন
দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও...
সর্বোচ্চ ৪২.২ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
গেলো কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। এদিকে তাপদাহে স্বস্তি...
চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৭ কর্মকর্তা
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বন ডাকাতদের জন্যই পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয়’
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
নেতানিয়াহুর জন্য আরও বেশি অপমান অপেক্ষা করছে-হামাস মুখপাত্র
ওমরাহ পালনে বড় সুখবর দিলো সৌদি আরব
ইরান ইস্যুতে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিলো যুক্তরাষ্ট্র
চার বছর পর আবারও মঞ্চে ‘ওল্ড স্কুল’
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ7 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ6 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- আবহাওয়া5 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- দেশজুড়ে5 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- দুর্ঘটনা6 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন