জাতীয়
সরকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের দর্শনে বিশ্বাসী : প্রধানমন্ত্রী

Published
2 months agoon

আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের দর্শনে বিশ্বাসী। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা সহজীকরণ এবং দেশের উন্নয়নে আমরা আশু, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনা করছি। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশে এবং প্রবাসে বসবাসকারী সকল বাংলাদেশি নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আগামীকাল ২৬ মার্চ ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস’ উপলক্ষ্যে (২৫ মার্চ) দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচনী ইশতাহার বাস্তবায়ন অগ্রগতিও নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করে থাকি। এসকল কারণে আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের আস্থা এবং জোরালো সমর্থন অব্যাহত রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার অত্যন্ত বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। স্মরণ করছি জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকগণকে, যাদের সুযোগ্য দিক নির্দেশনায় সফলভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদের রক্ত এবং ২ লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনের আত্মত্যাগের ঋণ কখনও শোধ হবে না। সম্মান জানাই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই সকল বন্ধুরাষ্ট্র, সংগঠন, সংস্থা, ব্যক্তি এবং বিশেষ করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর প্রতি, যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বোতভাবে সহায়তা করেছিলেন।
তিনি বলেন, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই ঢাকা বিশ্বাবদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র, তরুণ ছাত্রনেতা শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব বাংলাকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন। দিনে দিনে পাকিস্তানিদের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বৈষম্যমূলক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। শেখ মুজিব যেকোন ত্যাগের বিনিময়ে বাঙালিদের অধিকার ও আত্মমর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে অটল ছিলেন। তার অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফসল ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগ, যে সংগঠন দু’টির সৃষ্টি থেকে শুরু করে তার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি ওতপ্রতোভাবে জড়িত ছিলেন।
’৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ, ’৬২-এর আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানসহ সকল আন্দোলন সংগ্রামে এ সংগঠন দু’টির ভূমিকা ছিল অপরিসীম।
শেখ হাসিনা বলেন, গণরোষের মুখে আইয়ুব খান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল। শেখ মুজিব হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার বাতিঘর, বঙ্গবন্ধু। ১৯৬৯ সালের (৫ ডিসেম্বর) হোসেন শহীদ সোর্ওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঘোষণা করেছিলেন, ‘আজ হতে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় এদেশটির নাম হবে পূর্ব-পাকিস্তানের পরিবর্তে শুধু মাত্র বাংলাদেশ।’
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ’৭০-এর নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু, পাক-সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে টালবাহানা শুরু করে। শেখ মুজিব অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন এবং ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে দীর্ঘ ২৩ বছরের শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা প্রদান করেন। (২৩ মার্চ) সারা দেশে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করা হয়। (২৫ মার্চ) মধ্যরাতে পাকিস্তানি সৈন্যরা ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ এর নামে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালিদের হত্যা করতে শুরু করে। (২৬ মার্চ) প্রথম প্রহরে পাক সামরিক জান্তা শেখ মুজিবকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বেই তিনি স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। বাঙালির জননেতাকে পাকিস্তানের মিয়াওয়ালী কারাগারে বন্দি করে অমানুষিক নির্যাতন চালায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার ডাকে বাংলার মুক্তিপাগল জনতা ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে উজ্জীবিত হয়ে দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য অস্ত্র হাতে নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ১৭ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে মন্ত্রী করে মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহণ করে। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র যুদ্ধের পর মিত্র শক্তির সহায়তায় ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ শত্রুমুক্ত হয়।
তিনি বলেন, বাঙালি জাতির পিতা, রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তার প্রাণপ্রিয় স্বাধীন মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন করে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। শূন্য হাতে বন্ধুরাষ্ট্রগুলোর সহায়তা নিয়ে ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসন করেন, অবকাঠামো পুনস্থাপন ও উন্নয়ন করেন এবং উৎপাদন খাত ও অর্থনীতিকে একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করান। স্বাধীনতা অর্জনের নয় মাসের মধ্যেই একটি সংবিধান উপহার দেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরেই তিনি দেশকে স্বল্পোন্নত দেশে উন্নীত করেন; জাতিসংঘ সেই স্বীকৃতি প্রদান করে। তার কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ ১২৩টি দেশের স্বীকৃতি এবং ২৭টি আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য, ’৭১-এর পরাজিত স্বাধীনতা বিরোধীরা তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত চালাতে থাকে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে শাহাদত বরণ করেন। খুনি মোস্তাক-জিয়া ও তাদের উত্তরসূরিরা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে দেশে স্বৈরশাসন কায়েম করে। বিএনপি ২৫ মার্চে নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কুশীলব, মানবতাবিরোধী অপরাধী ও যুদ্ধাপরাধী এবং জাতির পিতার খুনিদের ক্ষমতায় বসায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পায়। আমরা দায়িত্ব নিয়েই সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি প্রবর্তনের মাধ্যমে গরিব ও প্রান্তিক মানুষদের জীবনমান পরিবর্তনের মিশনে নেমে পড়ি। দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। দেশের প্রান্তিক মানুষের কাছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠিত করি। আশ্রয়ণ প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে বাস্তুহারা মানুষের জন্য বাসস্থান নির্মাণ করি। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করি। মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটার প্রযুক্তিকে সহজলভ্য করি। ১৯৯৬ সালেই ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বন্টন চুক্তি স্বাক্ষর করি। পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন করি এবং ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী চাকমা উদ্বাস্তুদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসি। ১৯৯৭ সালের ৮ মার্চ নারী উন্নয়ন নীতিমালা ঘোষণা করি। ব্যক্তি মালিকানায় টেরিস্ট্রিয়াল ও স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল চালুর অনুমোদন দেই। ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ বাতিল করে আমরা জাতির পিতা হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু করি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করি। ইতিহাস বিকৃতি রোধ করে সমাজ ও জাতীয় জীবনে মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ পুনপ্রতিষ্ঠা করি। আমাদের সরকারের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদকাল ছিল সকল পশ্চাৎপদতা, অনুন্নয়ন ও দারিদ্র্যের শৃঙ্খল ভেঙে অন্ধকার থেকে আলোকিত ভবিষ্যতের দিকে অভিযাত্রা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত সবকটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়ে সরকার পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যেই আমরা রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছি। শতভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ সেবার আওতায় নিয়ে এসেছি। সমুদ্রের বিশাল জলরাশিতে সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করে সুনীল অর্থনীতির দ্বার উন্মুক্ত করেছি। ভারতের সঙ্গে স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছিটমহলবাসীর দীর্ঘদিনের দুঃখ-দুর্দশার অবসান ঘটিয়েছি। আমরা আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি। মেট্রোরেল উদ্বোধন করেছি। তাছাড়া, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মতো মেগা প্রজেক্টের কাজও দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। আমরা মহাকাশে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি। এক দিনে ১০০টি সেতু এবং ১০০টি সড়ক উদ্বোধন করেছি। আমাদের মাথাপিছু আয় বর্তমানে ২,৮২৪ মার্কিন ডলার। আমরা ২০ বছর মেয়াদি দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অর্থাৎ রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন করছি। ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’ বাস্তবায়ন করছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার খুনি এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করার মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি শাসকদের দায়ের করা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দলিল-এর ৪ খন্ড, তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট (১৯৪৮-১৯৭১)-এর ১৪ খন্ডের মধ্যে ১১ খন্ডসহ তার লেখা অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা এবং আমার দেখা নয়াচীন প্রকাশ করেছি। আমার বিশ্বাস এই বইগুলো পড়লে নতুন প্রজন্ম স্বাধীনতার ইতিহাসে জাতির পিতার দৃপ্ত পদচারণা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানলাভ করতে পারবে।
প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে সকল বাংলাদেশিকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শ লালন করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, আত্মপ্রত্যয়ী ও আত্মমর্যাদাশীল ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান।
অন্যরা যা পড়ছেন
সৌদি পৌঁছেছেন ২৪ হাজার হজযাত্রী
খুব শীঘ্রই একসঙ্গে বড় পর্দায় ফিরছেন ৩ খান!
নরসিংদীতে ছাত্রদল নেতা খুনের জেরে অগ্নিকাণ্ড ও ভাংচুর
একটি পদের বেতন অবৈধভাবে তুলছেন দুই শিক্ষক
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৭ অফিসারকে বদলি
পরিণীতির প্রেমে যেভাবে পড়েন রাঘব
নরসিংদীতে বজ্রপাতে নিহত ৪
রাজধানীতে মৌসুমের শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৮৭৯ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী
আর্কাইভ
জাতীয়


কুড়িগ্রামে নগদ অর্থসহ ৪ জুয়ারি গ্রেপ্তার
কুড়িগ্রামে সদর উপজেলার পৌর এলাকা থেকে খেলা অবস্থায় ৪ জন জুয়ারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে জুয়া...


দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬৭
সারাদেশে গেলো ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৬৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি...


নদী ভরাট করে ‘বন্দর’ স্থাপনের দাবি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ব্রহ্মপুরের তীর ভরাট করে নৌ বন্দর স্থাপনের দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী স্থানীয়রা। রোববার (২৮ মে) দুপুরে উপজেলার...


মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করা হলো ডাচ বাংলা ব্যাংকের চুরি হওয়া টাকা
সুনামগঞ্জে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করা হয়েছে ডাচ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকের চুরি হওয়া প্রায় ৬ লাখ টাকা। চুরির ঘটনার ২৪ ঘণ্টার...


দুই ছাত্রদল নেতা হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন
নরসিংদীতে জেলা ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে কোন্দলের জেরে গুলি করে দুই ছাত্রদল নেতা সাদেকুর রহমান ও আশরাফুল ইসলাম হত্যার প্রতিবাদ ও...


আফতাবনগরে গরুর হাটের ইজারা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
রাজধানীর আফতাবনগরে এবার ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে গরুর হাট না বসানোর বিষয়ে ইজারার কার্যক্রম স্থগিত করে দেয়া আদেশের মেয়াদ আরো...


পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে কাজ করতে হবে : রাষ্ট্রপতি
পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে কাজ করতে হবে। জনস্বার্থে বিভিন্ন মামলার নিষ্পত্তিতে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। বললেন রাষ্ট্রপতি...


তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ কাল
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে সোমবার (২৯ মে) দিন...


বিদেশিরা কী চায় সেটা ইসির কাছে গুরুত্বপূর্ণ না : ইসি আলমগীর
গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি), সরকারসহ সব পক্ষের ভাবমূর্তি ভালো হয়েছে। বিদেশিরা কী চাইলো সেটা নির্বাচন কমিশনের...


এনডিপিকে রেজিষ্ট্রেশন দিতে হাইকোর্টের রায় স্থগিত
যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃতুদণ্ডপ্রাপ্ত সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর সাবেক রাজনৈতিক দল ন্যাশন্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) রেজিষ্ট্রেশন দিতে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছে...
আর্কাইভ

কেউ লিভারপুল ছাড়তে চাইলে তাকে নিজে গাড়িতে করে দিয়ে আসবেন ক্লপ

কুড়িগ্রামে নগদ অর্থসহ ৪ জুয়ারি গ্রেপ্তার

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬৭

কোনো নিষেধাজ্ঞায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : কাদের

বছরের প্রথম ৩ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি

এক চামচ লবণেই মিলবে আরাম

সন্তানের চোখের জ্যোতি বাড়াতে সহজ পাঁচটি খাদ্য পরামর্শ

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণ চলছে

নদী ভরাট করে ‘বন্দর’ স্থাপনের দাবি

রোনালদোকে ছাপিয়ে মেসির নতুন রেকর্ড

জায়েদার সঙ্গে লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আজমত

গাজীপুরের প্রথম নারী মেয়র জায়েদা খাতুন

দুই ছেলেকে নিয়ে ‘মা’ সিনেমা দেখতে চান পরীমণি

মিছিলের নেতৃত্বে পিস্তল হাতে এমপি মোস্তাফিজুর

গৃহিণী থেকে যে ভাবে হলেন নগরমাতা

রানী বিলাসমনি কেন্দ্রে এগিয়ে আছেন জায়েদা

‘নৌকা ছাড়া কেউ কেন্দ্রে আসবে না’ বলা আজিজুরের প্রার্থিতা বাতিল

ম্যারাডোনার ফেসবুক থেকে পোস্ট ‘আমার মৃত্যুর খবরটা ঠিক না’

মহানবীকে কটূক্তি: টিটু রায়কে ১০ বছরের কারাদণ্ড

গাজীপুর সিটি নির্বাচন : আজমতের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে এগিয়ে জায়েদা

খাদ্য ভেবে খেয়ে ফেলেন ১৫টি কলম

আমেরিকার ভিসানীতি নিয়ে বিএনপি বেকায়দায় আছে : কাদের

কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর

গাজীপুর সিটিতে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে : কাদের

ইডেনছাত্রী ২৭ বছরের সব সার্টিফিকেট পুড়িয়ে ভাইরাল

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

চকচকে প্যাকেটের আকর্ষণে যে বিষাক্ত পদার্থ খাচ্ছে শিশুরা

সরকারি সার্ভার হ্যাক করে কোটি টাকা প্রতারণা

কাগজে মোড়ানো খাবার খেলেই ক্যান্সার

আওয়ামীলীগে সুবিধাবাদীদের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি শীর্ষ নেতাদের
সর্বাধিক পঠিত
- আওয়ামী লীগ3 days ago
জায়েদার সঙ্গে লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আজমত
- জাতীয়3 days ago
গাজীপুরের প্রথম নারী মেয়র জায়েদা খাতুন
- ঢালিউড6 days ago
দুই ছেলেকে নিয়ে ‘মা’ সিনেমা দেখতে চান পরীমণি
- চট্টগ্রাম5 days ago
মিছিলের নেতৃত্বে পিস্তল হাতে এমপি মোস্তাফিজুর
- জাতীয়2 days ago
গৃহিণী থেকে যে ভাবে হলেন নগরমাতা
- জাতীয়3 days ago
রানী বিলাসমনি কেন্দ্রে এগিয়ে আছেন জায়েদা
- আওয়ামী লীগ4 days ago
‘নৌকা ছাড়া কেউ কেন্দ্রে আসবে না’ বলা আজিজুরের প্রার্থিতা বাতিল
- ফুটবল4 days ago
ম্যারাডোনার ফেসবুক থেকে পোস্ট ‘আমার মৃত্যুর খবরটা ঠিক না’