ফিচার
ভিন্নধর্মী ইফতার ব্যবস্থা
Published
1 year agoon
By
ফিচার ডেস্করমজানে পরিবারে সদস্যদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পান মুসলমানরা। সেহেরি কিংবা ইফতারের সময় থাকে নানা আয়োজন। প্রতি বছর এ মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখতে দুবাইয়ে বিভিন্ন রকমের আয়োজন করা হয়। থাকে ভিন্নধর্মী ব্যবস্থা। দেশটির মানুষ পানির নিচে, সিংহ-প্রজাপতির সঙ্গে, গাছের নিচে কিংবা তারকারাজির সঙ্গেও ইফতারের আনন্দঘন মুহূর্ত।
দুবাইয়ের জাতীয় একুয়ারিয়াম ও শাংরি লা কারইয়াত আল বেরির যৌথ উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে পানির নিচে ইফতারের অভিনব ব্যবস্থা। সেই আয়োজনে এক সঙ্গে ৩০ থেকে ৫০ জন পানির নিচে বসে ইফতার করতে পারে।
একেকজন খরচ করতে ৬০০ দিরহাম। কেউ যদি প্রজাপতির সঙ্গে ইফতার করতে চান তাহলে চলে যেতে হবে দুবাইয়ের শারজাহর আল নুর দ্বীপে। প্রাকৃতিক পরিবেশে ইফতারের পাশাপাশি দেখা যাবে রঙবেরঙের প্রজাপতি। সেখানে যেতে হলে প্রাপ্তবয়স্কদের একজনের খরচ লাগবে ১৮০ দিরহাম। আর শিশুদের খরচ হবে ৯৫ দিরহাম করে। কেউ পশুর সঙ্গে সময় কাটাতে চাইলে যেতে হবে ‘আল-আইন চিড়িয়াখানায়’। যেখানে আছে সিংহ, জিরাফ সহ নানা ধরনের পশু-পাখি।
ম্লেইহাজ রমাদান স্টার লাউঞ্জ’-এ চাইলেই খোলা আকাশের নিচে বসে পরিবারের সঙ্গে ইফতার করা সম্ভব। যার জন্য খরচ করতে হবে ২৫০ দিরহাম করে। আর শিশুদের ক্ষেত্রে এই খরচ ১৫০ দিরহাম। যদি কেউ জলপাই গাছের নিচে বসেও ইফতার করতে চান, তবে তাকে যেতে হবে বুলগেরি ইয়ট ক্লাবে। দেশটির মহাকাশ গ্রুপ আল-কুদরা মরুভূমিতে ইফতারের আয়োজন করেছে । সেখানে ইফতার করলে পাওয়া যাবে মহাশূন্যে বসে ইফতার করার অনুভূতি।
অন্যরা যা পড়ছেন
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
ফিচার
প্রিয় মানুষের আলিঙ্গনে বাড়ে আত্মবিশ্বাস
Published
4 months agoon
জানুয়ারি ৬, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীবলিউডের ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ চলচ্চিত্রের কথা মনে আছে কি? যেখানে জনপ্রিয় অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ‘জাদু কি ঝাপ্পি’ বলে জড়িয়ে ধরেন সামনের মানুষটিকে। মুন্না ভাই বিশ্বাস করেন এই আলিঙ্গন এনে দেয় প্রশান্তি, বাড়িয়ে দেয় নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস।
এ তো গেলো চলচ্চিত্রের কথা। বিভিন্ন গবেষণাতেও দেখা গেছে, প্রীতিপূর্ণ আলিঙ্গন মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এর মাধ্যমে নির্গত হয় অক্সিটোসিন হরমোন, যার ফলে মানসিক অবসাদ কমে গিয়ে মনে আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। দুশ্চিন্তা কমে গিয়ে স্বস্তি আসে। শুধু তাই নয় আন্তরিক আলিঙ্গন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। কমায় রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি, সেই সঙ্গে দূর করে নানা শারীরিক ব্যথাও।
আজ ৬ জানুয়ারি, আলিঙ্গন দিবস। আমেরিকায় দিনটি উদযাপিত হয়। অবশ্য কবে কীভাবে এই দিবসের চল হয়েছিল তা জানা যায় না। তবে আলিঙ্গন বলতে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর রোমান্টিক আলিঙ্গনকে বোঝাচ্ছে না।
আত্মীয় বা বন্ধুর সঙ্গে আলিঙ্গনেও বাড়ে আন্তরিকতা। সম্পর্কগুলো আরও গভীর হয়, মজবুত হয়। সাধারণত, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে শুভেচ্ছা জানানোর সময়, বিদায় জানানোর সময় বা কাউকে অভিনন্দন জানানোর সময় আমরা আলিঙ্গন করি। কাউকে সান্ত্বনা দিতে বা সহানুভূতি জানাতেও আমরা আলিঙ্গন করি।
তীব্র শীত মৌসুমে একটুখানি উষ্ণতার অভাবে কষ্ট পাচ্ছে কত অসহায় মানুষ। সেসব শীতার্ত মানুষের মধ্যে আলিঙ্গনের উষ্ণতা ছড়িয়ে দিতে এ দিবসের যাত্রা শুরু। আজকের দিনটি কিন্তু পালন করতে পারেন নিজের যতটুকু সাধ্য আছে তা নিয়েই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে চাঁদা তুলে কিনতে পারেন কিছু লেপ-কম্বল। যারা শীতে কষ্ট পাচ্ছে, তাদের বিলিয়ে দিতে পারেন। এভাবেই ছড়িয়ে দিতে পারেন আলিঙ্গনের উষ্ণতা।
ফিচার
শেখ হাসিনা-খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেও ঠেকানো যায়নি যে নির্বাচন (ভিডিও)
Published
4 months agoon
জানুয়ারি ৪, ২০২৪৮ম জাতীয় সংসদের মেয়াদ শেষ হয়েছিল ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর। এই হিসেবে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ছিল ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।এই নির্বাচনকে ঘিরে দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল অনেক। আন্তর্জাতিক মহলেও ছিল ব্যাপক আগ্রহ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দিন আহমদের অধীনে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৮টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। এতে আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসন পায়। অন্যদিকে বিএনপি পায় মাত্র ৩০টি আসন। প্রাপ্ত ভোটের ক্ষেত্রেও ছিল বিশাল ব্যবধান। আওয়ামী লীগ পায় ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ভাগ ভোট এবং বিএনপি ৩২ দশমিক পাঁচ শূন্য ভাগ ভোট।
নির্বাচনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টি পেয়েছিল ২৭টি আসন। সবচেয়ে বেশি ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর। ৩৯টি আসনে লড়াই করে মাত্র দুটি আসন পায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের শরীক এই দলটি।
নির্বাচনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ পায় ৩টি আসন ।বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশ ২টি করে আসন এবং লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি একটি করে আসন পায়।০৪টি আসন পায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দ্বিতীবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সংসদের মেয়াদ ছিল পাঁচ বছর।
নির্বাচনের আগে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বাড়িয়ে সংবিধানে একটি বড় সংশোধনী আনে বিএনপি সরকার।আওয়ামী লীগের অভিযোগ ছিল-নিজেদের পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে রেখে নির্বাচনের সময় সুবিধা আদায়ের জন্য বিএনপি এটি করেছে। তাই বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে আওয়ামী লীগ।
এই আন্দোলনের মাঝেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতার জন্য একাধিক বৈঠক করেছেন ঢাকার নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা।কূটনৈতিকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তৎপর ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত পেট্রেসিয়া বিউটেনিস।
তবে সমঝোতা না হওয়ায় সংঘাতময় এক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে সেনাবাহিনী।যেটি ওয়ান-ইলেভেন নামে বহুল পরিচিত।জারি করা হয় জরুরী অবস্থা।এই জরুরি অবস্থার মধ্যেই সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসে ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ত্ত্ত্বাবধায়ক সরকার।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের জন্য ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের সরকার প্রশংসিত হলেও তাদের রাজনৈতিক সংস্কারের উদ্যোগ ব্যাপকভাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল।অভিযোগ রয়েছে,মাইনাস-টু ফর্মূলা কার্যকর করতে অর্থাৎ শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতির বাইরে রেখে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের গ্রেপ্তার করার পরও ওই চেষ্টা সফল হয়নি।
এরপর মূল নেতৃত্বের বাইরে দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরেকটি অংশ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলে।যারা ‘সংস্কারপন্থী’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি। পরবর্তীতে সবদলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপি-আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনায় বসে সফল হন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে পারেনি বিএনপি।দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়।অন্যদিকে আওয়ামী লীগে তখন উল্লাস আর উচ্ছ্বাস।
ওই সংসদ নির্বাচনকে বেশ দ্রুততার সাথে স্বীকৃতি দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি নির্বাচনকে ‘বিশ্বাসযোগ্য এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন’ বলে বর্ণনা করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট -এনডিআই।
ফিচার
বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে মালিহা ফাইরুজের বিশ্ব রেকর্ড
Published
4 months agoon
ডিসেম্বর ২০, ২০২৩By
অনন্যা চৈতীএকে তো বিশ্বর সবচেয়ে দুর্বল পাসপোর্টের অধিকারী, তার উপর তিনি আবার নারী। সঙ্গে গায়ের রঙও ছিলো একটি বড় বিষয়। ইমিগ্রেশন অফিসার , পুলিশ খারাপ ব্যবহার করেছেন তার সঙ্গে। কিন্তু এ বিষয়গুলো রুখতে পারেনি তাকে। এসব প্রতিবন্ধকতা জয় করে ইতোমধ্যে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশ ভ্রমণ করেছেন তিনি।
যার কথা এতক্ষণ বলছিলাম, নাম তার মালিহা ফাইরুজ।
জানেন কি সেই দুর্বল পাসপোর্টটি কোন দেশের?
এটি বাংলাদেশের পাসপোর্ট। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের দুর্বলতম পাসপোর্ট র্যাংকিয়ে অষ্টম অবস্থানে আছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট।
এই পাসপোর্ট নিয়েই এতগুলো দেশ ভ্রমণ করায় গত অক্টোবরে মালিহা ফাইরুজকে ‘নোমাডম্যানিয়া অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত করা হয়। মূলত ভ্রমণে ব্যতিক্রম কোনো কিছু করে দেখানোর কৃতিত্বস্বরূপ প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এবার নানা কারণে ১১ জনকে এ পুরস্কারটি দেয়া হলেও মালিহাকে দেয়া হয়েছে তার বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য।
বাংলাদেশি পাসপোর্টকে পৃথিবীর সপ্তম ‘বাজে’ পাসপোর্ট আখ্যা দিয়ে নোম্যাডমেনিয়া কর্তৃপক্ষ লিখেছে, ‘এই পাসপোর্ট নিয়ে দেশে দেশে ঘুরতে গিয়ে এমনও হয়েছে যে মালিহাকে বের করে দেওয়া হয়েছে। কখনো আটক করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অভিবাসন কারাগারে রাখা হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, এমনকি লাঞ্ছিতও করা হয়েছে। কিন্তু এসব কিছুই তার ভ্রমণের চেতনাকে ম্লান করেনি।’
সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ৪০টি দেশে ভ্রমণ করা যায়। অন্যদিকে পাসপোর্টের র্যাঙ্কিংয়ে সবার ওপরে থাকা সিঙ্গাপুরিয়ান পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ১৯৩টি দেশে প্রবেশ করা যায়।
ভ্রমণে গায়ের রং একটি বড় ইস্যু। মালিহার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশিদের নিয়ে বিভিন্ন দেশের একটি বদ্ধমূল ধারণা যে—তারা অবৈধ অভিবাসী।
আফ্রিকার দেশ ক্যাপ ভার্দ, যেটি মূলত একটি ছোট দ্বীপ মাত্র। সেখানে ভ্রমণ করতে গেলে মালিহাকে দেশটির বিমানবন্দরে আটকে রাথা হয়েছিল ১৭ ঘন্টা। প্রয়োজনীয় ভিসা এবং কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও শুধু পাসপোর্টের জন্য তাকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় দেশটিতে। শুধু তা-ই নয়, যে দেশ থেকে তিনি উড়োজাহাজে উঠেছিলেন সেই সেনেগালে ফেরত পাঠানোরও হুমকি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তাদের যুক্তি ছিল, মাত্র তিন-চার দিনের ভ্রমণ ভিসা নিয়ে কেউ ক্যাপ ভার্দে ভ্রমণ করে না। ১৭ ঘণ্টা আটক রাখার পর শেষ পর্যন্ত মালিহাকে ঢুকতে দিয়েছিল তারা। কারণ, জাতিসংঘে কর্মরত তার মা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
কিরগিজস্তানে ফাইরুজের ভিসার আবেদনপত্র জমা দেওয়ার আগে ঐ দেশের একটি ট্রাভেল এজেন্সির কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণপত্রের প্রয়োজন পড়ে। আর ঐ আমন্ত্রণপত্রটি পেতে, তাকে আগে প্রথমে বাংলাদেশি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে একটি ভ্রমণ প্যাকেজ কিনতে হয়। এর পরে আরো পাঁচ থেকে ছয় সপ্তাহ তাকে অপেক্ষা করতে হয়– ভিসার অনুমোদন পেতে।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে ফাইরুজের প্রধান বাঁধা ছিলো বাংলাদেশি হওয়ায় বিভিন্ন গৎবাঁধা আচরণ এর সম্মুখীন হওয়া। অন্যান্য দেশের শক্তিশালী পাসপোর্টধারী নাগরিকদেরকে ধনী পর্যটক মনে করার বিপরীতে বাংলাদেশিদের ধরে নেয়া হয় অবৈধ অভিবাসী হিসেবে। এ ছাড়া, নারী ভ্রমণকারী হিসেবেও তাকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়।
মাত্র ১৬ বছর বয়সেই ফাইরুজ বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এবং তার মায়ের সাথে পূর্ব আফ্রিকা, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করা শুরু করেন। বর্তমানে তিনি বার্লিনে বাস করছেন। সেখানে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার হয়ে কাজ করছেন।
দূর্বল পাসপোর্টের নানা প্রতিবন্ধকতার কাছে অদম্য মালিহা বিশ্বাস করেন, তার ভ্রমণে নেতিবাচক বিষয়গুলোর চেয়ে ইতিবাচকের পাল্লাই ভারী।
জাতীয়
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ থাকবে আজ
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। গতকাল...
ট্রাকচাপায় ৩ ভ্যানযাত্রী নিহত
বাগেরহাটের রামপালের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় ট্রাকচাপায় তিন ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২৭...
কৃষক-শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রেখেছিলেন শেরে বাংলা
বাংলার বাঘ নামে পরিচিত শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন গণমানুষের নেতা। বললেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। শনিবার (২৭ এপ্রিল)...
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের...
শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
বাংলার গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য এ কে ফজলুল হকের অসীম মমত্ববোধ, ভালবাসা এবং কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে সবসময় অনুপ্রাণিত করবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী...
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। শনিবার...
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল)। অবিভক্ত বাংলার জাতীয় নেতা আবুল...
নির্বাচনে প্রভাব খাটানো এত সোজা নাকি প্রশ্ন ইসি আহসান হাবিবের
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আইনশৃঙ্খলার চাদরে ঘেরা থাকবে। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে, ভোট ডাকাতি, ভোট চুরির ইচ্ছা আছে, প্রভাব, পেশিশক্তি প্রয়োগ...
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে উদ্বেগ টিআইবির
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানে এমন...
অজ্ঞান করে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতপর…
স্বামীকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাতের অন্ধকারে পরকীয়া প্রেমিকের কাছে তুলে দেন স্ত্রী মুন্নি বেগম। এ বুদ্ধি...
দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে বিরোধ, ছেলের হাতে প্রাণ গেল বাবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ থাকবে আজ
ঐক্য সংলাপে শিগগিরি বেইজিংয়ে বসছে ফাতাহ-হামাস
ধূমপানে যেভাবে আসক্ত হয়েছিলেন বিদ্যা বালান
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস
খিলগাঁওয়ে ফ্যানের সঙ্গে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত লাশ
ট্রাকচাপায় ৩ ভ্যানযাত্রী নিহত
কৃষক-শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রেখেছিলেন শেরে বাংলা
শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
শাহিদ কাপূরের বিলাসবহুল ভ্রমণের তালিকা ফাঁস!
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড6 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ3 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া7 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে6 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- বাংলাদেশ5 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
- দুর্ঘটনা7 days ago
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
- চট্টগ্রাম7 days ago
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
- ঢাকা4 days ago
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন