Connect with us

দক্ষিণ আমেরিকা

একসঙ্গে ৬ স্ত্রীর সন্তানের বাবা হতে চান যুবক

Avatar of author

Published

on

স্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে কম ২১ বছর আর সর্বোচ্চ ৫১। এক-দুটি নয়, ছ-ছটি বৌকে নিয়ে সুখী দাম্পত্য বছর ৩৭-এর এক তরুণের। শুধু ছটি বৌকে নিয়েই ক্ষান্ত হননি। এবার একসঙ্গে ছ’টি সন্তানের বাবা হওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন তিনি।
মোটামুটি সব বয়সের বৌ রয়েছে আর্থার ও উসরোর ঘরে। তাদের কারও মনেই দুঃখ দিতে চান না আর্থার। তাই সন্তান যদি হয়, তা হলে একসঙ্গে ছয় বৌ অন্তঃসত্ত্বা হবেন। এমনটাই আর্থারের ইচ্ছা। কিন্তু সন্তান হওয়া বা না হওয়ার সবটুকু তো পুরুষ বা মহিলাদের হাতে থাকে না। তাই কোনও ঝুঁকি না নিয়ে আর্থার আগে থেকেই ‘সারোগ্যাসি’-র সব ব্যবস্থা করে রেখেছেন। আর্থার বলেন, ছ’জনেই আমার প্রিয়। তাই বিশেষ কোনও এক জনকে নির্বাচন করে, তার সন্তানের পিতা হওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করে পাঁচ জনের মনে দুঃখ দিতে চাই না।
যদিও আর্থারের এই পরিকল্পনা সফল করতে তাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। কারণ, প্রাথমিক ভাবে কোনও স্ত্রীই তার এই সিদ্ধান্তে রাজি ছিলেন না। তবে আর্থারের ইচ্ছার কথা ভেবে পরে ছজনেই অভিভাবক হওয়ার সিদ্ধান্তে মত দেন।
জানা গেয়েছে, এই পদ্ধতিতে অভিভাবক হওয়ার জন্য আর্থার প্রায় ৩৪ লাখ টাকা খরচ করতে প্রস্তুত। আর্থার বলেন, ‘এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। গর্ভ ভাড়া নেওয়ার জন্য আমরা এমন কাউকে খুঁজছি, যাঁর এ বিষয়ে প্রবল আত্মবিশ্বাস রয়েছে।’ যদিও আর্থার জানিয়েছেন, তার একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। এবার তিনি পুত্রসন্তানের পিতা হতে চান।
ব্রাজিলে যেহেতু বহুবিবাহ নিষিদ্ধ, আর্থারের অন্য পাঁচ স্ত্রীর সঙ্গে তার আইনি বন্ধন নেই। তাই তারা ক্যাথলিক গির্জায় গিয়ে বিয়ের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। তার প্রথম স্ত্রী লুয়ানার পূর্ণ সম্মতিতেই অন্য পাঁচ স্ত্রীকে আর্থার ঘরে এনেছিলেন বলে জানিয়েছেন তার অন্য এক স্ত্রী অলিন্ডা।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

দক্ষিণ আমেরিকা

আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই : বাইডেন

Published

on

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে সাবেক এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কানে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এরপরই এই হামলার বিষয়ে কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

তিনি বলেছেন, আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এমনকি এই ধরনের হামলা ক্ষমা করা করা যায় না বলেও জানিয়েছেন তিনি।

রোববার (১৪ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

শনিবার (১৩ জুলাই) পিটসবার্গ থেকে প্রায় ৩০ মাইল (৫০ কিলোমিটার) উত্তরে পেনসিলভানিয়ার বাটলারে নির্বাচনী প্রচারণার সমাবেশে গুলিবিদ্ধ হন রিপাবলিকানের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ঘটনায় সন্দেহভাজন হামলাকারী ও ট্রাম্পের এক সমর্থক নিহত হয়েছেন।

একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, ট্রাম্প মঞ্চে ওঠার কিছুক্ষণ পরেই পাশের একটি ভবনের ছাদে ওঠেন সন্দেহভাজন হামলাকারী। তার হাতে একটি রাইফেল ছিল।

Advertisement

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ‘আমেরিকাতে এই ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এটি অসুস্থ, এটি অসুস্থ (হামলা)।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পেনসিলভেনিয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে গুলি চালানোর বিষয়ে আমাকে ব্রিফ করা হয়েছে। আমি কৃতজ্ঞ যে তিনি নিরাপদে ও ভালো আছেন।’

জো বাইডেন বলেন, ‘আমি তার (ট্রাম্প) জন্য এবং তার পরিবারের জন্য ও সমাবেশে যারা ছিলেন তাদের জন্য প্রার্থনা করছি। আমরা আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি।

তিনি বলেন, আমি নিশ্চিত করতে চাই, আমাদের কাছে সমস্ত তথ্য আছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এজেন্সিগুলো গুলিবর্ষণের এই ঘটনায় তদন্তে কাজ করছে।

বাইডেন বলেন, পেনসিলভেনিয়ায় সহিংস এই হামলার ঘটনায় ‘সবাইকে নিন্দা করতে হবে।’

Advertisement

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ট্রাম্পকে লক্ষ্য করেই এ হামলা চালানো হয়েছিল এবং এটি ছিল গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দক্ষিণ আমেরিকা

নির্বাচনী জনসভায় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গুলিবিদ্ধ

Published

on

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের বাটলারে এক নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দেয়ার সময় হামলার শিকার হন তিনি। একেবারে তার কানে গুলি লেগেছে। তবে এতে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট। খবর বিবিসির।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, স্থানীয় সময় শনিবার একটি সমাবেশে ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে এই হামলা হয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তাকে লক্ষ্য করে ‘একটি গুলি করা হয়েছে যা আমার ডান কানের ওপরের অংশে বিদ্ধ হয়েছে।’

রোববার (১৪ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটি।

এরপরই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, আমাদের দেশে যে এমন হামলার ঘটনা ঘটতে পারে তা অবিশ্বাস্য।

সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, ‘এটা অবিশ্বাস্য যে আমাদের দেশে এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে। হামলাকারী সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। হামলাকারী নিহত হয়েছেন।’ পোস্টের শেষে ট্রাম্প বলেন, ‘ঈশ্বর আমেরিকার মঙ্গল করুন!’

Advertisement

হামলার পরপরই তিনি মাটিতে পড়ে যান। এসময় তার মুখমণ্ডলে রক্ত দেখা গেছে। এই ঘটনার পর পরই সিক্রেট সার্ভিসের সদস্যরা হামলাকারীকে গুলি করলে তিনি নিহত হন। এছাড়া আরও দুজন এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন বলে সিক্রেট সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

র‌্যালিতে উপস্থিত একজন প্রত্যক্ষদর্শী বিবিসিকে বলেন, গুলির শব্দ শোনার পর তারা একজন রাইফেলধারীকে ছাদে হামাগুড়ি দিতে দেখেছেন।

স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে ট্রাম্পের ওপর হামলা হয়। পেনসিলভানিয়ায় এক নির্বাচনী প্রচারে এ ঘটনা ঘটে। হামলাকারীর গুলিতে আহত হয়েছেন ট্রাম্প। তবে তা গুরুতর নয়।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দক্ষিণ আমেরিকা

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা কলম্বিয়ার

Published

on

ফিলিস্তিনের গাজায় হামলার কারণে ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছেন দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো।

স্থানীয় সময় বুধবার (১ মে) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষ্যে জড়ো হওয়া মানুষের সামনে তিনি এ ঘোষণা দেন।

এ সময় গাজায় হামলার ঘটনায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচনা করে পেত্রো বলেন, তার দেশ আগামীকালই (বৃহস্পতিবার) ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে যাচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য দেশগুলোকে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনা দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে যোগ দেওয়ার অনুরোধ জানান।

লোকভর্তি জনসমাগমস্থলে পেত্রো তার ঘোষণায় বলেন, আপনাদের সামনে প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দিচ্ছেন যে, আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) আমরা ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কগুলো ছিন্ন করব। পেত্রো তার বক্তব্যে ইসরায়েলের রাষ্ট্রপ্রধানকে গণহত্যাকারী বলে আখ্যা দেন।

পেত্রো আরও বলেন, গাজার এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বের কোনো দেশ নিষ্ক্রিয় থাকতে পারে না।

Advertisement

প্রসঙ্গত, গেলো বছরের অক্টোবরে গাজায় হামলার পরপরই ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে দক্ষিণ আমেরিকার আরেক দেশ বলিভিয়া। সেসময় কলম্বিয়া, চিলি ও হন্ডুরাসসহ দক্ষিণ আমেরিকার আরও কয়েকটি দেশ ইসরায়েল থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিল।

এদিকে কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের এমন ঘোষণায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ অভিযোগ করে বলেন, পেত্রোর এই ঘোষণা ‘ইহুদিবিদ্বেষী ও ঘৃণায় পরিপূর্ণ’।

জিএমএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত