Connect with us

রংপুর

বাস-পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

Avatar of author

Published

on

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও সাতজন।

রোববার (১৬ এপ্রিল) সকালে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিরামপুর থানার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত।

স্থানীয়দের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি জানান, বিরামপুর উপজেলার দিওড় বটতলী এলাকায় যাত্রীবাহী বাস নাবিল পরিবহন ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নাবিল পরিবহনের চালক এবং পিকআপের চালক ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পরে আহত সাতজনকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রোববার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

‘প্রাথমিক স্কুলগুলোতে পুষ্টিকর টিফিন দেয়ার পরিকল্পনা সরকারের’

Published

on

আমি জনগণের সেবক। আপনাদের সেবা দিতেই এসেছি। প্রধানমন্ত্রী সব সময় একটা স্বপ্ন দেখে আসছেন শিশুদের মুখে খাবার তুলে দেয়া। আমরা সেই স্বপ্ন নিয়ে কাজ শুরু করেছি। আগামীতে প্রাথমিক স্কুলগুলোতে পুষ্টিকর টিফিন দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। আগামী বছরগুলোতে প্রাথমিক স্কুলে টিফিনের সময় ভালো খাবার শিশুদের পৌঁছে দেয়া হবে। বললেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী।

শুক্রবার (৭ জুন) বিকেলে পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম নুরু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক অভিভাবক সমাবেশে এসব কথা বলেন।

এ সময় বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি আবু হানিফের সভাপতিত্বে প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় উপ পরিচালক মো. মুজাহিদুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মো. জহুরুল ইসলাম, পঞ্চগড় পুলিশ সুপার এস এম সিরাজুল হুদা, পঞ্চগড় সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ প্রধান শুভ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন, প্রধান শিক্ষক কেরামত আলী, প্রাথমিক গণশিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী শিক্ষক শিশু শিক্ষার্থী সহ অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিল।

অভিভাবক সমাবেশে অভিভাবকগণ বিদ্যালয়ের জন্য সীমানা প্রাচীর নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন করার দাবি করেন। মন্ত্রী তাঁদের দাবি পূরণের আশ্বাস দেন।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

প্লাস্টিকের বর্জ্য জমা দিয়ে মিলছে গাছ-বই

Published

on

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ছুড়ে ফেলা বা পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বর্জ্য জমা দিলেই মিলছে গাছ এবং বই উপহার। পরিবেশ দূষণ রোধ ও পরিবেশের সৌন্দর্য রক্ষায় এ উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি ফাইট আনটিল লাইট ( ফুল) নামের একটি সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

শুক্রবার (৭ জুন) সকাল হতে তিনদিন ব্যাপী প্লাস্টিকের বিনিময়ে শহরের কলেজ মোড় এলাকায় গাছের চারা বিতরণ করা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে।

জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ‘পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের সামগ্রী জমা দিন গাছ ও বই উপহার নিন’ নামের এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন সংগঠনটির নির্বাহী পরিচালক আব্দুল কাদের।

ব্যবহৃত প্লাস্টিক বর্জ্য জমা দিয়ে উপহার পাওয়া নুর ইসলাম বলেন, প্লাস্টিকের বোতল যত্রতত্র পাওয়া যায়। এর বিনিময়ে যে বই ও গাছ উপহার পাবো তা কখনো ভাবিনি। অনেক ভালো লাগছে। এর মাধ্যমে আমরা সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশ তৈরিতে উৎসাহিত হচ্ছি। ভবিষ্যৎ আমাদের জন্য কঠিন হবে।

সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল কাদের বলেন, রাস্তাঘাটে প্লাস্টিকসহ বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য ফেলা হয়। এতে পরিবেশের সৌন্দর্য হানি ঘটছে। এসব বর্জ্য পরিষ্কারের পাশাপাশি জনসচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে। প্লাস্টিক বর্জ্য জমা দিলেই সবার হাতে বই ও গাছ উপহার তুলে দেয়া হচ্ছে। এই কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে আমাদের পরিবেশবান্ধব মন-মানসিকতার সৃষ্টি হচ্ছে। জনসচেতনতা ও বসবাস যোগ্য সুন্দর পরিবেশ তৈরিতে সবাইকে উৎসাহিত করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

Advertisement

কুড়িগ্রাম সনাক সভাপতি আইনজীবী ও গণমাধ্যমকর্মী আহসান হাবিব নীলু বলেন, আমরা নিজে বাঁচবো প্রকৃতিকে বাঁচাবো পৃথিবীকে বাঁচাবো।পরিত্যক্ত প্লাস্টিক দিয়ে গাছ উপহার পাওয়া যেটি খুবই চমৎকার উদ্যোগ।এজন্য সংগঠনকে ধন্যবাদ জানাই। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

কুড়িগ্রামে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় তিন লাখ গবাদি পশু

Published

on

আসন্ন ঈদুল আজহায় দেশের উত্তরের সীমান্তঘেষা জেলা কুড়িগ্রামে  কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে প্রায় ৩ লাখ গবাদি পশু। চলতি মাসের ৫ জুন বুধবার থেকে জেলার প্রতিটি হাট-বাজরে আনুষ্ঠানিকভাবে পশু কেনা-বেচা শুরু হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর।

প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এবারে কোরবানি ঈদে গরু ছাগল ও ভেড়া মিলে কোরবানির পশুর চাহিদা ধরা হয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার। এর বিপরীতে ফুলবাড়ীতে ৩৭ হাজার গবাদিপশুসহ ৯ উপজেলায় প্রায় ২ লাখ ৭৯ হাজার ৬০০ গবাদিপশু পশু প্রস্তুত করা হচ্ছে।

এর মধ্যে গরুর সংখ্যা ১ লাখ ১৪ হাজার এবং  ১ লাখ ৬৪ হাজার ছাগল ও ভেড়া পালন করা হচ্ছে।

খামার ছাড়াও ব্যক্তি পর্যায়ে এসব পশু পালন করা হচ্ছে। প্রয়োজন মিটিয়ে ৬৪ হাজারের বেশি পশু অতিরিক্ত থাকবে জেলায়। এসব পশু বিক্রি করা হবে।

তবে খামারিরা আশঙ্কা করছে সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশ করায় অনেকের লোকসান গুণতে হবে। এ জন্য তারা চোরাচালান ঠেকাতে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি রাখার দাবি জানিয়েছে। বিশেষ করে কুড়িগ্রাম জেলা জুড়ে ২৭৮ কিলোমিটার  সীমান্তবর্তী জুড়ে কঠোর নজরদারির অনুরোধ জানিয়েছেন খামারিরা।

Advertisement

অধিকাংশ খামারিরা জানান, ভালো দামের আশায় কোরবানির পশু লালনপালন করেছেন তারা। বাজারে গো-খাদ্যের অতিরিক্ত দাম। হাটে ভালো দামে গরু বিক্রি করে হাতে বাড়তি টাকা আসলে নিজেকে সফল মনে হয়। এ ছাড়া যদি ভারতীয় গরু সীমান্ত পেরিয়ে দেশে প্রবেশ না করলে বাজার গরুর দাম ভালো পাওয়া যেত। এতে সব খামারিরা লাভবান হবেন। আর দেশীয় খামারিদের রক্ষায় ভারতীয় গরু যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত পেরিয়ে দেশে প্রবেশ না করে এবং গো-খাদ্যের কমানোর দাবি জানিয়েছেন খামারিরা।

ফুলবাড়ী উপজেলার বালারহাট এলাকার খামারি নেওয়াজ শরিফ শিমুল জানান, ভালো দামের আশায় কোরবানির পশু লালনপালন করেছি। আগে গো -খাদ্যের দাম কম ছিল লাভ অনেক বেশি হয়েছে। কিন্তু বাজারে গো- খাদ্যের দাম অনেক বেশি। তাই এখন লাভ কম হচ্ছে খামারিদের। এই খামারিকে ভারতীয় গরু আসার বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানিয়েছেন ভারতের গরু টুকটাক আসলেও আমাদের খামারিদের কোন প্রভাব পড়বে না। এ বছর দামও ভালো দেখা যাচ্ছে। তার খামারে মোট গরু ৩৩ টি রয়েছে । এর মধ্যে বড় ষাড় টি ও ছোট ষাড় ৫ টি। বাকিগুলো গাভী ও ছোট ছোট বাছুর।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আরিফুর রহমান কনক জানান, খামারিদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে। উন্নয়নের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে তারা যেন গরু উৎপাদন করতে পারেন। এবার কোরবানির ঈদে উপজেলায় ১২ হাজার ১৯৭  টি গরু ও মহিষ এবং ২০ হাজার ৩৫০ টি ছাগল ও ভেড়া লালনপালন করা হয়েছে। সর্বমোট প্রাপ্যতা ২৪ হাজার ৫৭৮ টি ও চাহিদা ২১ হাজার ৭৭০ টি ও উদ্বৃত্ত আছে ১৪ হাজার ৫৭৮ টি বলে জানান প্রাণিসম্পদ বিভাগের এ কর্মকর্তা।

ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেহেনুমা তারান্নুম জানান, এ উপজেলার পশুরহাটগুলোতে সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে। সেই সাথে পাঁচারকারীরা যাতে ভারতীয় গরু বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে বিজিবিকে জানানো হয়েছে। বিজিবি সীমান্তে টহল জোড়দার অব্যাহত রেখেছেন বলে জানিয়েছেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত