চট্টগ্রাম
১৭০ ফুট উঁচু বিদ্যুতের টাওয়ারে যুবকের জিকির
Published
11 months agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদন১ লাখ ৩২ হাজার ভোল্টের সঞ্চালন লাইনের ১৭০ ফুট উঁচু একটি বিদ্যুতের টাওয়ারে চূড়ায় উঠে বসে জিকির করছিলেন যুবক। স্থানীয়দের হাজারও চিৎকার আর অনুরোধেও কোনো কাজ হচ্ছিল না। এভাবে কেটে যায় প্রায় চার ঘণ্টা। অবশেষে ফায়ার সার্ভিসের অভিনব কৌশলে আজান দিলে ১৭০ ফুট উঁচু থেকে নেমে এসে সবাইকে স্বস্তি দেন নাসির (৩০) নামের ওই যুবক।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা এলাকায় এমন ঘটনা ঘটে। আলোচিত ওই যুবকের বাড়ি নোয়াখালী জেলার সেনবাগের ইয়ারপুর গ্রামে। তার বাবার নাম সিরাজ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এর আগেও সে টাওয়ারে উঠে অক্ষত অবস্থায় নিচে নেমে আসে। কীভাবে এসে উপরে উঠে বসে থাকে বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়রা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রুবায়েদ বলেন, আমি সকাল ৯টার দিকে খবর পেয়ে এসে দেখি একজন যুবক বিদ্যুতের উঁচু টাওয়ারের উপরে বসে জিকির করছে। সবাই তাকে নেমে আসার অনুরোধ জানালেও সে নামেনি।
আখাউড়া ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা মুনিম সারোয়ার বলেন, স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে জানতে পারি এক যুবক বিদ্যুতের টাওয়ারের উপরে উঠে বসে আছে। সকাল ৮টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী নাজমুল হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে টাওয়ার থেকে নেমে আসতে বলে। বেলা ১২টার দিকে মোবাইল থেকে হ্যান্ড মাইকে আজান বাজালে সে টাওয়ার থেকে নেমে আসে।
তিনি আরও বলেন, এর আগের দিন বিকেলেও ওই যুবক টাওয়ারে উঠেছিল। আমরা তাকে নামিয়ে এনেছি। ২০ দিন আগেও জেলার সদর উপজেলার বরিশল এলাকায় বিদ্যুতের টাওয়ারে উঠেছিল সে। তার মানসিক সমস্যা রয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাওয়ার গ্রীড কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহকারী প্রকৌশলী সাইমুন আলম বলেন, টাওয়ারটির উচ্চতা ১৭০ ফুট। এখানে জাতীয় গ্রিডের ১ লাখ ৩২ হাজার কেবির বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন গেছে। বিদ্যুতের তার অনেক দূরে থাকে। কেউ চাইলেও সেখানে যেতে পারবে না। আমরা বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখব কীভাবে টাওয়ারে উঠল সে।
অন্যরা যা পড়ছেন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ১৮৯১ মনোনয়ন দাখিল
চট্টগ্রাম
শায়েস্তা করতেই বন কর্মকর্তাকে হত্যা : র্যাব
Published
2 days agoon
এপ্রিল ১৬, ২০২৪By
Anik Mahmudপাহাড় কেটে মাটি পাচার রোধে কক্সবাজারের উখিয়ায় ধারাবাহিক অভিযান চালান বন বিট কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান। আর এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে শায়েস্তা করার পরিকল্পনা করে মাটি খেকোরা। সর্বশেষ অভিযানের দিনই পরিকল্পনা অনুযায়ী তাকে হত্যা করে মাটি খেকোরা। সাজ্জাদুল হতাকাণ্ডের ঘটনায় আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ১৫।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) কক্সবাজারে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বায়ান্ন টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন জানান, নিহত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান হরিণমারা বন অঞ্চলের দায়িত্বপূর্ণ বিট কর্মকর্তা ছিলেন। গত নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান অনেকগুলো অভিযান পরিচালনা করে পাঁচটি মাটি কাটার ড্রেজারসহ কয়েকটি ডাম্পার আটক করেছেন এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের বিরুদ্ধে বন আইনে কয়েকটি মামলা দায়ের করেছেন।
তিনি জানান, গত ২৯ মার্চ বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ তার নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে বন বিভাগের আরও কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ের মাটি বোঝাই করা অবস্থায় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ড্রাইভার কামালের একটি ডাম্পার আটক করেন এবং এই ঘটনায় কামালসহ চারজনের বিরুদ্ধে বন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ফলে কামালসহ অন্যান্য আসামীরা বন কর্মকর্তা সাজ্জাদের উপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত হন। এ চক্র আরও কয়েকজন বন কর্মকর্তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে।’
এ র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩১ মার্চ রাতে চালক বাপ্পি হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ড্রাইভার কামালসহ দুজন হেল্পারকে সঙ্গে করে সৈয়দ আলমের মালিকানাধীন একটি ডাম্পার নিয়ে পাহাড়ের মাটি কাটার উদ্দেশ্যে বের হন। ডাম্পারের মালিক সৈয়দ আলম বন কর্মকর্তাদের আগমনের উপর নজরদারি রাখার জন্য একটি বাজারে অপেক্ষা করতে থাকে। ইতোমধ্যে পাহাড় কাটার সংবাদ পেয়ে সাহসী বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ বন বিভাগের আরেক সদস্য মো. আলীকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন। বাপ্পি ও কামাল মাটিবোঝাই ডাম্পার নিয়ে ফেরত আসার সময় স্থানীয় ফরিদ আহম্মদের দোকানের সামনে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে বন কর্মকর্তা সাজ্জাদকে আসতে দেখে। তখন ডাম্পারের ড্রাইভার বাপ্পির পাশে বসে থাকা কামাল পূর্ববর্তী ঘটনার আক্রোশের জেরে এবং পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক গাড়ি না থামিয়ে বন কর্মকর্তাকে গাড়িচাপা দেয়ার জন্য বাপ্পীকে নির্দেশ দেন। বাপ্পি গাড়ি না থামিয়ে মোটরসাইকেল আরোহী সাজ্জাদ ও তার সহযোগীকে গাড়ি চাপা দেয়। ফলে ডাম্পারের চাপায় মাথায় গুরতর আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই সাজ্জাদ মৃত্যুবরণ করেন এবং সাথে থাকা সহযোগী মোহাম্মদ আলী আহত হন।
র্যাব জানায়, সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে সাজ্জাদুজ্জামান হত্যার পরিকল্পনাকারী মো. কামাল উদ্দিনকে (৩৯) চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড এলাকা থেকে এবং সহযোগী হেলাল উদ্দিনকে (২৭) উখিয়ার কোটবাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তারা সাজ্জাদুজ্জামানকে হত্যার কথা স্বীকার করেন এবং কীভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে তাও জানান।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, হরিণমারা এলাকায় স্থানীয় হেলাল, গফুর ও বাবুলের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পাহাড় কেটে মাটি বিক্রি করে আসছে। চক্রের অধীনে প্রায় ১০ থেকে ১২টি ডাম্পার ও কয়েকটি মাটিকাটা ড্রেজার রয়েছে। তারা রাতের অন্ধকারে বন কর্মকর্তাদের অগোচরে পাহাড়ের মাটি কেটে এনে প্রতি ডাম্পার ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা দরে বিভিন্ন লোকজনের নিকট জমি ভরাট করার জন্য বিক্রি করে থাকে।
প্রসঙ্গত, বন কর্মকর্তা হত্যার ঘটনায় বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শফিউল আলম বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে উখিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় দুজনই এজাহারনামীয় আসামি এবং দুজনকে উখিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক।
চট্টগ্রাম
কেএনএফের আরও ৯ সদস্যকে আটক করেছে সেনাবাহিনী
Published
2 days agoon
এপ্রিল ১৬, ২০২৪By
Anik Mahmudবান্দরবানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও ৮ সদস্যকে অস্ত্রসহ আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বান্দরবান রিজিয়নের ১৬ ইস্ট বেঙ্গল ধুপানিছড়া পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন সুংসাং পাড়া সেনা ক্যাম্পের মেজর রাজীব। সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
জানা যায়, কেএনএফ সন্ত্রাসীদের অবস্থানের গোপন খবর পেয়ে এলাকাটি ঘেরাও করে সেনা সদস্যরা। পরে অভিযান চালিয়ে আটজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯টি এলজি, ১৯টি এলজি কার্টিজ, ২টি মোবাইল ফোন ও ২টি আইডি কার্ড উদ্ধার হয়।
এর আগে ২ এপ্রিল রাতে রুমায় সোনালী ব্যাংকে সশস্ত্র হামলা চালিয়ে পুলিশ ও আনসার সদস্যদের অস্ত্র লুট করে কেএনএফ। ওই সময় ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন রাসেলকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরদিন ৩ এপ্রিল দুপুরে তিনটি গাড়িতে চড়ে কেএনএফের সশস্ত্র সদস্যরা থানচি উপজেলা সদরে অবস্থিত সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ক্যাশ কাউন্টারে থাকা প্রায় ১০ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
এসব ঘটনার প্রেক্ষিতে রুমা ও থানচি থানায় আটটি এবং সদর থানায় একটি মামলা করা হয়। এসব মামলায় এ পর্যন্ত ৭০ জনের অধিক কেএনএফ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮ জন নারী সদস্য রয়েছে।
কক্সবাজারের টেকনাফে মসজিদের বারান্দা থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (৩৫) নামের এক যুবকের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়ার উম্মে হামজা জামে মসজিদের বারান্দা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত আবদুল্লাহ ওই ইউনিয়নের মহেশখালীয়া পাড়ার শফর আহাম্মদের ছেলে।
স্থানীয়দের থেকে জানা যায়, ফজরের নামাজ আদায় করতে মুসল্লীরা মসজিদে গেলে বারান্দায় লুঙ্গি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে স্থানীয় ইউপি সদস্য পৌঁছে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল তৈরি করে ময়না তদন্তের মরদেহটি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহাদাত হোসেন সিরাজী বলেন, মৃত আবদুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে চলাফেরা করতেন এবং মাদকাসক্ত ছিলেন। তার থাকার নির্দিষ্ট কোনো স্থান ছিল না। মৃত ব্যক্তির পূর্বপুরুষ এই এলাকার বাসিন্দা হলেও তারা দীর্ঘ ৪৫ বছর পূর্বে দেশ ছেড়ে সৌদি আরব চলে যান।
বর্তমানে তার দূর-সম্পর্কের আত্মীয় ওই এলাকায় আছে এবং স্থানীয় ইউপি সদস্যের উপস্থিতিতে তারাই মরদেহ শনাক্ত করেছেন। তবে মরদেহ ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান শাহাদাত হোসেন সিরাজী।
জাতীয়
জিয়া মুজিবনগর সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের যে ভাষণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সেই ৭ মার্চও বিএনপি পালন করে না। এ থেকেই স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধে বিএনপি...
বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
আমাদের দেশে এতো নদী-নালা, খাল-বিল থাকতে মানুষের আমিষের অভাব হয় কেন? খাদ্যের পর পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সরকারের লক্ষ্য। বিএনপির...
ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল, যা থাকছে আলোচনায়
ঢাকায় তিন দিনের সফরে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গেলো ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এটি হবে বাংলাদেশে প্রথম কোনো মার্কিন...
পিএসসির সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন।...
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ নবন স্থানে রয়েছে ঢাকা। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৯
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটির রাজধানী...
সুরমা সেতুতে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, সংগীত শিল্পীসহ নিহত ২
সুনামগঞ্জে সুরমা সেতু টোলকেন্দ্রের পাশে বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আরও তিনজনকে আশঙ্কাজনক...
ঝালকাঠিতে ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু
ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোলপ্লাজায় সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাস ও অটোরিকশা নিয়ে খাদে পড়ে গেলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে...
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
সাতক্ষীরায় প্রেমিকার ওপর অভিমান করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন প্রেমিক। প্রেমিকাকে অন্য মানুষের সঙ্গে কথা বলতে দেখে সহ্য করতে...
গরমে তেষ্টা মেটাতে যেসব ফল খাবেন
ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে কি না জানা যাবে আজ
জিয়া মুজিবনগর সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মদপানে বাধা দেয়ায় স্ত্রী ও ২ মেয়েকে কুপিয়ে খুন
রণবীরকেও টেক্কা দিলেন আলিয়া
বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ রোববার
ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল, যা থাকছে আলোচনায়
পিএসসির সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
পরীমণিকে গ্রেপ্তারের পরোয়ানা জারির আবেদন
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ইরানে পাল্টা হামলার বিষয়ে যা জানালো বাইডেন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক1 day ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- বাংলাদেশ5 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- টুকিটাকি3 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- জাতীয়6 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- আন্তর্জাতিক4 days ago
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
- আন্তর্জাতিক24 hours ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- দেশজুড়ে5 days ago
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন