অপরাধ
ভারতে পালানোর সময় শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/06/rab-.jpg)
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মোশা বাহিনীর প্রধান শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেন ভুইয়া ওরফে মোশাসহ তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে ভারতে পালানোর সময় গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
অপর দিকে, র্যাব গুলি ভর্তি ম্যাজিন ও পিস্তলসহ মোশারফ হোসেন ভুইয়া মোশাসহ তার সহযোগি দেলোয়ার হোসেনকে রূপগঞ্জ থানায় সোপর্দ করলে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করেন।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, মোশার বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, অস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, চাঁদাবাজি, মাদক, প্রতারণাসহ ৪০টির বেশি মামলা রয়েছে।
গেলো (২৫ মে) রূপগঞ্জে স্থানীয় জনগণ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ ২০ থেকে ২৫ জন গুরুতর আহত হন। ওই ঘটনায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। এছাড়া অন্য আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।
অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। তারই ধারাবাহিকতায় র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার সহায়তায় বুধবার রাতে যৌথ অভিযান চালায় র্যাব-১১ ও র্যাব-১৩। অভিযানে কুড়িগ্রাম থেকে মোশা বাহিনীর প্রধান শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেন ভুইয়া ওরফে মোশা এবং তার অন্যতম সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (১ জুন) ভোরে রূপগঞ্জের নাওড়া এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে তথ্য দিয়েছে। মোশা তার বাহিনী নিয়ে রূপগঞ্জ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ধর্ষণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, প্রতারণা, জমি দখল, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। তার দলের সদস্য সংখ্যা ৭০ থেকে ৮০ জন। এই সন্ত্রাসী দলের সদস্যরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, অবৈধভাবে জমি দখল, হুমকি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসাসহ অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করত। কেউ চাঁদা দিতে রাজি না হলে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হতো। অবৈধভাবে জমি দখল, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তারা দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করত। এলাকার সাধারণ জনগণ মোশা বাহিনীর সন্ত্রাসীদের জন্য সবসময় আতঙ্কে থাকত। মোশারফ হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি, অবৈধ অস্ত্র, প্রতারণা ও মাদকসহ ৪০টির বেশি মামলা রয়েছে। বিভিন্ন মেয়াদে সে একাধিকবার কারাভোগও করেছে।
গেলো ২৫ মে রূপগঞ্জের নাওড়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এ সময় মোশা বাহিনীর ৭০ থেকে ৮০ জন সন্ত্রাসী এলাকায় শোডাউন, লোকজনকে মারধর ও গুলিবর্ষণ করে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে মোশা বাহিনীর সন্ত্রাসীরা তাদেরকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করলে তার বাহিনীর সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপর চড়াও হয়। তারা অতর্কিত গুলিবর্ষণ এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে পাঁচ থেকে ছয়জন পুলিশ সদস্য আহত হন। একপর্যায়ে তারা শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফকে ছিনিয়ে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
র্যাব জানিয়েছে, মোশারফ স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য সে ‘মোশা বাহিনী’ নামে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ গড়ে তোলে। তারা দীর্ঘদিন যাবত রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় অপরাধমূলক নানা কর্মকান্ড পরিচালনা করত। গত ২৫ মে তারিখের ঘটনার পর সে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী এলাকায় আত্মগোপনে চলে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। সে মোশারফের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে পাঁচটির বেশি মামলা রয়েছে। বিভিন্ন মেয়াদে একাধিকবার কারাভোগও করেছে দেলোয়ার। সাম্প্রতিক ঘটনার পর মোশারফের সঙ্গে দেলোয়ারও কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে আত্মগোপনে চলে যায়।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান জানান, মোশারফ হোসেন মোশা ও তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে র্যাব সদস্যরা চার রাউন্ড গুলি ভর্তি ম্যাগজিন ও একটি পিস্তলসহ রূপগঞ্জ থানা পুলিশে সোপর্দ করেছেন। এই ঘটনায় র্যাবের পক্ষ থেকে একটি মামলা দেয়া হয়েছে। আসামী মোশারফ হোসেন মোশা ও তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে সবগুলো মামলার রেফারেন্স উল্লেখ করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে নারায়ণগঞ্জ বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে পাঠানো হয়েছে।
অপরাধ
নারী সাংবাদিককে নির্যাতনের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-300.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় সোনালী আক্তার নামে এক সাংবাদিক হামলার শিকার হন। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানার বিএনপি সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে এ তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় যৌন ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের নারী সাংবাদিক সোনালী। ভুক্তভোগীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে জড়িতদের শনাক্ত করেছে ডিবি। এ ঘটনায় ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি টিটুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া টিটুর দুই সহযোগীর নাম পাওয়া গেছে। তারা হলেন ফতুল্লা থানার বিএনপি নেতা ইকবাল ও মামুন মাহমুদ। তাদেরও গ্রেপ্তার করা হবে। যদিও ঘটনাস্থল আমাদের এলাকার মধ্যে না। তবে ভুক্তভোগী একজন নারী সাংবাদিক এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে গুরুত্বসহকারে কাজ করেছেন।
ডিবি প্রধান আরও বলেন, সাংবাদিককে নির্যাতনের বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও মানবিক। একজন সাংবাদিক তার দায়িত্ব পালনের সময় তাকে এভাবে পাশবিক নির্যাতন করা ঠিক হয়নি। টিটুকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে হারুন বলেন, পুলিশের মতোই সাংবাদিকরাও তাদের টার্গেট। কারণ, পুলিশ আর সাংবাদিকরা যদি না থাকে তাহলে তাদের কাছে অত্যন্ত সহজ রাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে দিয়ে ক্ষমতায় আসা। তারা ক্ষমতার লোভে বিভোর।
উল্লেখ্য, গত শনিবার বিকালে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় সংবাদ সংগ্রহের সময় মারধর ও যৌন হয়রানির শিকার হন তিনি। বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা তাকে নির্যাতন করেন বলে অভিযোগ তার। দুর্বৃত্তরা ম্যাচলাইট জ্বালিয়ে সোনালীর গাল আগুনে ঝলসে দিয়েছে। সোনালী নারায়ণগঞ্জের সোজাসাপটা নামে একটি অনলাইন পোর্টালের সংবাদকর্মী।
এএম/
অপরাধ
কারাগার থেকে পালানো আরও এক জঙ্গি গ্রেপ্তার
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/News-Image-1-298.jpg)
নরসিংদী জেলা কারাগারে হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করে ছিনিয়ে নেয়া নয় জঙ্গির মধ্যে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার গাজীপুরের কাপাশিয়া উপজেলার বরুয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এছাড়া কারাগার থেকে লুট হওয়া ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ২০টি চায়না রাইফেল, ১৫টি রাইফেল এবং ১০টি শটগানসহ এ পর্যন্ত ৪৫টি অস্ত্র, এক হাজার ৯১টি গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকালে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান নরসিংদীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোস্তাফিজুর রহমান।
গ্রেপ্তার জঙ্গির নাম জুয়েল ভুঁইয়া (২৬)। সে শিবপুর উপজেলার কাজিরচর গ্রামের আবুল ভুঁইয়ার ছেলে।
এ নিয়ে ছিনিয়ে নেয়া নয় জঙ্গির মধ্যে চার জনকে গ্রেপ্তার করা হলো। এর আগে দুই নারী জঙ্গিকে ঢাকা থেকে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট এবং একজনকে নারায়ণঞ্জ থেকে র্যাব গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ সুপার জানান, নরসিংদী জেলা কারাগার থেকে লুট হওয়া ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ২০টি চায়না রাইফেল, ১৫টি রাইফেল এবং ১০টি শটগানসহ এ পর্যন্ত ৪৫টি অস্ত্র, এক হাজার ৯১টি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি পৃথক ১১টি মামলায় ১৮৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তা ছাড়া এ পর্যন্ত আইনজীবী সমিতি এবং জেলা পুলিশের সহায়তায় পালিয়ে যাওয়া ৪৮১ জন কয়েদি আত্মসমর্পণ করেন।
এএম/
অপরাধ
নাশকতায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের ব্লক রেইড
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/02/ডিএমপি.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে হামলা,ভাঙচুর,সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ব্লক রেইড চালিয়েছে পুলিশ। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, বাড্ডা, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে কয়েকজন গ্রেপ্তার করা হয়। তবে প্রাথমিকভাবে তাদের পরিচয় পুলিশ প্রকাশ করেনি।
গেলো বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) এ ব্লক রেইড চালায় বলে গণয়ামধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন।
তিনি জানান, মেট্রোরেল, বিটিভি ভবন, সেতু ভবন, দুর্যোগ অধিদপ্তর, এক্সপ্রেসওয়েসহ পুলিশের একাধিক স্থাপনায় সহিংসতা চালানো হয়েছে। এসব ঘটনায় ডিএমপির একাধিক থানায় মামলা হয়েছে। সেই মামলায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।
ডিএমপি জানায়, আন্দোলনকে ঘিরে নাশকতার ঘটনায় ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানায় ২০১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আর এসব মামলায় গেলো বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২২০৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপি।
আই/এ
- অপরাধ2 days ago
বিএনপি-জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার হলেন
- জাতীয়7 hours ago
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে
- জাতীয়1 day ago
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- জাতীয়2 days ago
পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার টাকার ঘোষণা ছিলো: ডিবিপ্রধান
- জাতীয়2 days ago
ছাত্র আন্দোলনের নামে শিবির-ছাত্রদল তাণ্ডব চালিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- ক্যাম্পাস14 hours ago
সেই আবু সাঈদের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো বেরোবি
- জাতীয়22 hours ago
ঢাকাসহ ৪ জেলায় শুক্র ও শনিবার কারফিউ থাকবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- জাতীয়19 hours ago
শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন