Connect with us

আওয়ামী লীগ

‘আ.লীগের জন্য নিষেধাজ্ঞা আনতে গিয়ে নিজেরাই ভিসা নীতির ফাঁদে’

Avatar of author

Published

on

তারা (বিএনপি) আওয়ামী লীগের জন্য নিষেধাজ্ঞা আনতে গিয়ে তারা এখন নিজেরাই ভিসা নীতির ফাঁদে পড়েছে। ভিসা নিতে এসব আগুন সন্ত্রাস, নির্বাচনে বাধা দেওয়া, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা ওই নিয়ম নীতির আওতায় পড়ে। এটা শোনার পরে তাদের মুখ শুকিয়ে গেছে। মুখে যদিও বলছে না। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (৯ জুন) রাত ১০টায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা (বিএনপি) বারবার একই কথা বলে, বিগত নির্বাচনেও তারা বার বার একই কথা বলেছে। তারা পানি ঘোলা করে শেষপর্যন্ত নির্বাচনে আসেনি। এবার কী হবে জানি না। নির্বাচন ছাড়া তাদের আগুন সন্ত্রাস তৎপরতা ও নির্বাচনে বাধা দেবার ইচ্ছা থাকতে পারে। তবে তারা আওয়ামী লীগের জন্য নিষেধাজ্ঞা আনতে গিয়ে তারা এখন নিজেরাই ভিসা নীতির ফাঁদে পড়েছে। ভিসা নিতে এসব আগুন সন্ত্রাস, নির্বাচনে বাধা দেওয়া, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা ওই নিয়ম নীতির আওতায় পড়ে। এটা শোনার পরে তাদের মুখ শুকিয়ে গেছে। মুখে যদিও বলছে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আশার প্রদীপ কোনোদিনও নেভে না। কিন্তু আজকে আপনি আমাদের বলছেন সরকারি দলকে সংলাপের কথা। আমরা আপাতত এই নিয়ে ভাবছি না। গতকাল বলেছি, সংলাপ নিয়ে এই মুহূর্তে আমাদের কোনো ভাবনা নেই। আমরা কোনো চিন্তা-ভাবনা নেই। সিদ্ধান্ত নেই। ভবিষ্যতের কথা ভবিষ্যতে বলতে পারব। এই মুহূর্তে ভাবনায় নেই।

তিনি বলেন, বিএনপি তাদের মধ্যে নেগেটিভ মনোভাব পোষণ করছে। যে নেতিবাচক বিষয়টা তারা নিয়ে আসছে- তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার, পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ। এই তিনটি না হলে তারা নির্বাচনে আসবে না। আমরা বলছি- এই তিনটি বিষয়ে কোন কারণে? সরকার কেন পদত্যাগ করবে? কোন কারণে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করবেন? কোন কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে?

Advertisement

আওয়ামী লীগের এ নেতা আরও বলেন, তারা বারবার বলছে, আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাদ দিয়েছে। আসলে বিষয়টি হলো উচ্চ আদালত বাদ দিয়েছেন, আওয়ামী লীগ না। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটা ডেড ইস্যু। এটাকে নতুন করে জীবিত করব কেন? এটা তো আমাদের কোনো প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া নির্বাচন হলে বাংলাদেশে কেন হবেনা? আমাদের সংবিধান আছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আর প্রধানমন্ত্রী কী কারণে পদত্যাগ করবেন? সংসদের সদস্যরা কী তাকে চান না? পার্লামেন্টে যদি তিনি মেজরিটি হারান তাহলে তিনি পদত্যাগ করতে পারেন। এ ছাড়া অন্য কোনো কারণ নেই।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আওয়ামী লীগ

দেশে নৈরাজ্য চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

পররাষ্ট্রমন্ত্রী-ড.-হাছান-মাহমুদ

আদালতের রায় হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অপেক্ষা না করার সুযোগ নিয়ে দেশে নৈরাজ্য চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা এবং সেই তাণ্ডব মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। বলেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (২৭ জুলাই)  রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে আলেম-ওলামাদের মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ‍তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দুর্বৃত্তরা অসৎ উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ব্যবহার করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছে, ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, যা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে।’

সব নৈরাজ্যকারী ও চক্রান্তকারীর বিচার হবে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিটি নাশকতার ঘটনার তদন্ত হবে, আমাদের কাছে ফুটেজও আছে। যারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িত, তাদের প্রত্যেককে খুঁজে বের করা হবে এবং বিচারের আওতায় আনা হবে।’

ড. হাছান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুরু থেকেই শিক্ষার্থীদের দাবির পক্ষে ছিলেন। তিনি শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা ধৈর্য না ধরায় দুর্বৃত্তরা এর সুযোগ নিয়েছে। শিক্ষার্থীদের বলব, তোমরা যাতে কারও প্ররোচনায় না পড়ো, সে জন্য সতর্ক থাকতে হবে।’

Advertisement

মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইসমাইল হোসাইনের সভাপতিত্বে পার্টির মহাসচিব মাওলানা শাহাদাত হোসাইন এবং মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী, মুফতি আব্দুল্লাহ, হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ, লক্ষ্মীপুরের পীর খাজা হারুনুর রশিদ মিরন বক্তব্য দেন।

বক্তব্য শেষে মাওলানা হারুন-রশিদ যুক্তিবাদী মোনাজাত পরিচালনা করেন।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

শেখ হাসিনার অর্জনকে ধ্বংস করতে চায় হামলাকারীরা: ওবায়দুল কাদের

Published

on

ওবায়দুল-কাদের

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যা অর্জন তা ধ্বংস করতে চায় হামলাকারীরা। এসব ধ্বংসযজ্ঞ দেখে নেত্রী কষ্ট পাচ্ছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (২৭ জুলাই) রাজধানীর বনানীর ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, হামলাকারীদের যে ফুটেজ ছিল তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দেয়া হয়েছে। তারা পরপর দুইবার পদ্মা সেতুতে আগুন লাগাতে গিয়েছিলো। শেখ হাসিনার যা অর্জন তা ধ্বংস করতে চাই তারা। এসব ধ্বংসযজ্ঞ দেখে নেত্রী কষ্ট পাচ্ছেন।

তিনি বলেন, এটা সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের কাজ না। বিএনপি-জামায়াত এই আন্দোলনের উপর ভর করেছে। তাদের দীর্ঘ দিনের ব্যর্থতার জন্য এমন হামলা। তারা গণতন্ত্র মানে না। আগুন, অস্ত্র নিয়ে নেমেছে তারা। কত মানুষের প্রাণের প্রদীপ নিভে গেছে। মর্মান্তিক দৃশ্যপট, সাংবাদিকও নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেল না থাকায় মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। ৩০ মিনিটের পথ দুই ঘণ্টায়ও যেতে পারছে না। মেট্রোরেল কবে নাগাদ চালু হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।

Advertisement

সাধারণ সম্পাদক বলেন, আন্দোলনের উপর ভর করে যারা রাজনৈতিক রূপ দেয়ার চেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যখন যেখানে যা করার তা করবো। প্রধানমন্ত্রী নিজেই সব ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় গিয়েছেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারকে দায়ী করা হয়েছে : কাদের

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীদের হত্যা করে সরকারের উপর দায় চাপানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতাকর্মী ও পুলিশের উপর বিএনপি-জামায়াত হামলা চালিয়ে তাদের আহত করেছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও বিচার হবে। যারা সহিংসতা করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের সকল দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। সরকার বরাবরই শিক্ষার্থীদের দাবি সমর্থন করে আসছে।

তিনি বলেন, ৭১-এ যারা বেইমানি করেছে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তারা এখনো বেইমান। ৭১-এর খুনি, ৭৫-এর খুনি, ২১ আগস্টের খুনি, ২৪ সালেও একই খুনিরা। তারা হচ্ছে বিএনপি জামায়াত।

তিনি আরও বলেন, এ আন্দোলনকে ঘিরে তারা নজিরবিহীন তাণ্ডব চালিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামানো।

Advertisement

উল্লেখ্য, এসময়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত