Connect with us

চাকরির খবর

নন-ক্যাডার পদে নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

Avatar of author

Published

on

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সংশোধিত বিধিমালা জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিধিমালা জারির কারণে ৪০তম বিসিএসসহ অন্য বিসিএসের নন-ক্যাডার নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আর বাধা থাকলো না।

বুধবার (১৪ জুন) ‘নন-ক‌্যাডার পদে নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা, ২০২৩’ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

বিধিমালা অনুযায়ী- নতুন বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাডার পদের পাশাপাশি নন-ক্যাডার পদের সংখ্যাও উল্লেখ থাকবে। তবে চলমান ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের ক্ষেত্রে কততম বিসিএসের সময়, কোন শূন্যপদের চাহিদা এসেছে, তা পর্যালোচনা করে মেধার ভিত্তিতে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করা হবে।

৪০তম বিসিএসের নন-ক্যাডার নিয়োগ আগের নিয়মেই দেয়ার দাবিতে টানা আন্দোলন করে আসছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। তারা ৬ দফা দাবি নিয়ে পিএসসির সামনে মানববন্ধন ও মিছিলও করেছিলেন।

২০১০ সালে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা জারি করে সরকার। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কিন্তু পদের স্বল্পতার কারণে যেসব প্রার্থীকে ক্যাডার পদে সুপারিশ করা সম্ভব হয় না, সেসব প্রার্থীকে সরকারের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তরের নন-ক্যাডার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে নিয়োগ দিতে এ বিধিমালা করা হয়। পরবর্তীসময়ে ২০১৪ সালে ওই বিধিমালার সংশোধনী জারি করা হয়।

Advertisement

বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাডারের পাশাপাশি নন-ক্যাডার শূন্যপদের বিবরণ ও সংখ্যা উল্লেখ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু ২৮তম বিসিএস থেকে ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে নন-ক্যাডার শূন্যপদের বিবরণ ও সংখ্যা উল্লেখ করা সম্ভব হয়নি। এজন‌্য নন-ক‌্যাডার পদে নিয়োগে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল।

নতুন বিধিমালায় বলা হয়েছে, ‘এ বিধিমালা কার্যকর হওয়ার আগে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য অপেক্ষমান যেসব বিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশের বিষয়ে উল্লেখ ছিল কিন্তু নন-ক্যাডার পদের সুনির্দিষ্ট বিবরণ সংখ্যা উল্লেখ ছিল না, সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক বিসিএস-ওয়ারী নন-ক্যাডার পদের সুনির্দিষ্ট বিবরণ ও সংখ্যা উল্লেখ করে কমিশনকে অনুরোধ করা সাপেক্ষে এ বিধির অধীন প্রদত্ত সুবিধাদি প্রযোজ্য হবে।’

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ব্যাংক

চাহিদা ও জোগান সাপেক্ষে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে, প্রজ্ঞাপন জারি

Published

on

বাংলাদেশ-ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকের ‌‘স্মার্ট সুদহার’ চালুর পরে এক বছরও টিকল না। গেল অর্থবছরের ‍শুরুতে চালু হওয়া ‘এসএমএআরটি’ পদ্ধতি ব্যর্থ হওয়ায় অবশেষে ১০ মাসের মাথায় বাতিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ঋণের সুদের হার সম্পূর্ণভাবে বাজার ব্যবস্থার ওপর ছেড়ে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া নীতি সুদহার দশমিক ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একাধিক সার্কুলার জারি করেছে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, ব্যাংক খাতে ঋণের চাহিদা ও ঋণযোগ্য তহবিলের জোগান সাপেক্ষে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে। তবে ঋণের বাজারভিত্তিক সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক পাঁচটি নির্দেশনা পরিপালন করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

২০২০ সালের এপ্রিল থেকে গত বছরের জুন পর্যন্ত সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৯ শতাংশ। ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচি অনুমোদন দেয় আইএমএফ। যার অন্যতম শর্ত ছিল বেঁধে দেওয়া সুদহার থেকে বেরিয়ে আসা। ঋণের শর্ত পরিপালনের জন্য গত বছরের জুলাই থেকে সুদের হারের নতুন পদ্ধতি চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ পদ্ধতি চালুর পর থেকে স্মার্ট রেটের সঙ্গে নির্ধারিত মার্জিন যোগ করে সর্বোচ্চ সুদহার নির্ধারিত হচ্ছে।

এদিকে বাজারভিত্তিক সুদহার চালু করায় ব্যাংকের সুদহার বাড়বে। আর সুদহার বাড়লে বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং কমে যাবে কর্মসংস্থান। সার্বিকভাবে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।

Advertisement

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন সুদহারের সীমা ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার পর গত অর্থবছর থেকে চালু হয়েছিল এই ‘স্মার্ট রেট’ পদ্ধতি। কিন্তু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তসহ নানামুখী চাপে পরে ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ পদ্ধতি  (সিক্স মান্থস মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল) প্রত্যাহার করা হয়েছে। ব্যাংকঋণের সুদহার সম্পূর্ণ বাজারভিত্তিক করার লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা

Published

on

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞায় ব্যাংকের সব আয়োজন ও আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তির ছাড় বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন বয়কট করেছেন ব্যাংক রিপোর্টাররা।

বুধবার (৮ মে) দুপুর আড়াইটায় সংবাদ সম্মেলন শুরু হওয়ার সাথে সাথেই ওয়াকআউট করেন সাংবাদিকরা। সম্মেলন শুরুর নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর হাবিবুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হকসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

এর আগে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে প্রবেশাধিকার নিশ্চিতের দাবি জানিয়ে আসছেন ব্যাংক রিপোর্টাররা। তাদের দাবির সাথে একমত পোষণ করেছে বিভিন্ন সংগঠন।

ইতোমধ্যে টিআইবি, নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) ও সম্পাদক পরিষদ, ইআরএফ, ডিআরইউ, ডিইউজে, বিএফআইউজে, নিন্দা জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে এমন অলিখিত এ নিষেধাজ্ঞা স্বাধীন সাংবাদিকতা, গণতন্ত্র এবং মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকারের পরিপন্থী বলে মনে করছে সংগঠনগুলো।

উল্লেখ্য, সংবাদ সম্মেলন শুরুর আগে সাংবাদিকরা জানতে চান গণমাধ্যম কর্মীদের তথ্য সংগ্রহে প্রবেশ ইস্যুর বিষয়ে সুরাহা হয়েছে কি না। সন্তোষজনক জবাব না পেয়ে সংবাদ সম্মেলনটি বর্জনের ঘোষণা দেন অর্থনৈতিক বিটের সাংবাদিকরা।

Advertisement

 

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ব্যাংক

নাস্তার প্যাকেটে সাংবাদিকদের মিললো টাকা ভর্তি খাম

Published

on

আগামী এক বছরের মধ্যে ন্যাশনাল ব্যাংককে দুর্বল অবস্থান থেকে সবল অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। এমন মন্তব্য করেন বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান।

সোমবার (৬ মে) নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদ তাদের পরিকল্পনা জানাতে নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

সাংবাদিকেরা যেন ব্যাংকটি নিয়ে ইতিবাচকভাবে লেখেন—এমন প্রত্যাশা করেন নতুন এ চেয়ারম্যান।

তবে সাংবাদিকদের সব প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তড়িঘড়ি করে সংবাদ সম্মেলন ছেড়ে চলে যান চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক আছে।

সংবাদ সম্মেলন শেষে ব্যাংকটির কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের হাতে নাশতার প্যাকেট তুলে দেন। প্যাকেটটি নেয়ার পর দেখা যায়, তার ভেতরে ‘পাঁচ হাজার টাকা’ ভর্তি খাম।

Advertisement

এটি দেখার পর সেখানে উপস্থিত বেশ কয়েকজন সাংবাদিক নাশতার প্যাকেট ফেরত দিয়ে ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যান।

এ বিষয়ে সেখানে উপস্থিত এক সাংবাদিক বলেন, যে ব্যাংকের বিরুদ্ধে গ্রাহকের টাকা লুটপাটের অভিযোগ আছে, তারাই আবার সংবাদ প্রচারের জন্য সাংবাদিকদের অগোচরে টাকার খাম দিতে চাচ্ছে, এটি অত্যন্ত লজ্জাজনক।

ন্যাশনাল ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগের পরেই সোমবার সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের নাশতার প্যাকেটে ১০ হাজার টাকার খাম দেয়ার নির্দেশ দেন চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান। তবে ব্যাংকটিতে টাকার (তারল্য) ঘাটতি থাকায় ১০ হাজার টাকার পরিবর্তে পাঁচ হাজার টাকার খাম দেয়া হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌহিদুল আলম খানকে ফোনে পাওয়া যায়নি।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত